সিলেটকে সেরা করতে চান ওয়ার্নার



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলনে ওয়াকার ইউনিস ও ডেভিড ওয়ার্নার

সংবাদ সম্মেলনে ওয়াকার ইউনিস ও ডেভিড ওয়ার্নার

  • Font increase
  • Font Decrease

সংবাদ সম্মেলনে সবার আগে হাজির তিনি। এমন কী দলের কোচ ওয়াকার ইউনিসও তখন পা রাখেন নি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের তুরাগ হলে। সাংবাদিকদের উপস্থিতিও তখন কম। ঘড়ির দিকে তাকালেন ডেভিড ওয়ার্নার। মনে করিয়ে দিলেন ৬টা মানে ঠিক ছয়টা। কিন্তু সংবাদ সম্মেলন ঘড়ির কাঁটা ধরে ঠিক সময়ে শুরু হতে পারল না। এবার এই অস্ট্রেলিয়ান মজা করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই ঢাকার ট্রাফিক জ্যামে পড়েছে।’ সিডনির জ্যামের সঙ্গে তিনি মিলও খুঁজে পেলেন কিছুটা। ততোক্ষণে হাজির কোচ ওয়াকার।

সিলেট সিক্সাসের অধিনায়ক বৃহস্পতিবার মুখোমুখি হলেন গণমাধ্যমের। রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেলে অবশ্য কেপ টাউনের সেই বল টেম্পারিং কেলেঙ্কারির ঘটনাটাও উঠে এলো অবধারিতই ভাবে। গত মার্চের ওই বল বিকৃতি কাণ্ডেই যে তিনি নিষিদ্ধ এক বছরের জন্য। শুধু তিনি নন, সেই ঘটনায় আরেক খল নায়ক স্টিভেন স্মিথও খেলছেন এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে। তার দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।

সেই অধিনায়কের বিরুদ্ধেও লড়তে হবে এবারের বিপিএলে। অস্ট্রেলিয়ান দলের সতীর্থ ও সাবেক অধিনায়ক স্মিথের মুখোমুখি হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই সোজা ব্যাটে খেললেন ওয়ার্নার। বলছিলেন, ‘দেখুন, আমি এটিকে কেবল একটি সাধারণ ম্যাচ হিসেবেই দেখছি। আমাদের কাছে এটি নিছক একজন ক্রিকেটারের সঙ্গে লড়াই নয়। লড়াইটা হবে এগারজনের সঙ্গেই। আর আমি এটা নিশ্চিত করতে চাই যে আমাদের বোলাররা যেন স্মিথকে আগেভাগে আউট করতে পারে। এরপর বাকিদের বিষয়টা দেখব।’

আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রায় শেষের পথে ওয়ার্নারের। মার্চেই আবারো জাতীয় দলে খেলা নিয়ে বিধি নিষেধ শেষ হবে। অবশ্য নির্বাসনের সময়টা মন্দ কাটেনি তার। জানাচ্ছিলেন, ‘আমার জন্য সময়টা ভালই ছিল। পরিবারের মানুষদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। মাঠের বাইরে বসে আরো ভাল মানুষ হওয়ার চেষ্টাটাও ছিল। সবচেয়ে বড় কথা একজন বাবা ও স্বামী হিসেবে বাড়িতে থেকেছি। এখন আবারো ক্রিকেটে ফিরলাম। এখন অবশ্যই আমার লক্ষ্য সিলেট সিক্সার্সকে শীর্ষে নিয়ে যাওয়া।’

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ষষ্ঠ আসরে সাব্বির রহমান-লিটন দাস-নাসির হোসেনদের নিয়ে গড়া সিলেটের নেতৃত্ব দেবেন ওয়ার্নার। এর আ্গে বুধবার রাতে ঢাকায় পা রাখেন এই অজি ক্রিকেটার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিলেটের কোচ ও পাকিস্তানের কিংবদন্তি সাবেক পেসার ওয়াকার ইউনুসকে সঙ্গে নিয়ে কথা বলেন গণমাধ্যমের সঙ্গে।

প্রথমবার ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক ক্রিকেট খেলতে বাংলাদেশে এসেছেন ওয়ার্নার। এনিয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত এই অজি ব্যাটসম্যান। জানাচ্ছিলেন, ‘আমি এখানে আসতে পেরে এবং এর (বিপিএল) অংশ হতে পেরে খুব উচ্ছ্বসিত। আমি মনে করি দারুণ এই প্রতিযোগিতাটিতে খুব ভালো ক্রিকেট খেলার সুযোগ পাব।’

এখানেই শেষ নয়, সিলেট সিক্সার্সকে নিয়েও খুশি তিনি। পাশাপাশি ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট নিয়ে জানাচ্ছিলেন, ‘দেখুন, প্রতিটি দলেই কিছু অসাধারণ মাপের অভিজ্ঞ তারকা রয়েছেন। সেই সঙ্গে আছেন স্থানীয় উঠতি খেলোয়াড়রাও। আমি আশা করি এরা একদিন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের জার্সিতে খেলতে পারবে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে। আমিও ঠিক এভাবেই আমার দেশের হয়ে খেলেছি। আমি আইপিএলেও (ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ) খেলেছি। আর সেখানে অনেক তরুণ প্রতিভাকে উঠে আসতে এবং দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে দেখেছি। আমার মতে এটাই বিপিএলের সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ দিক।’

   

আইপিএলে ধোনির যে রেকর্ড ভাঙলেন রাহুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌয়ের মাঠে গতকাল চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। লক্ষ্ণৌ ম্যাচ জিতে নিলেও চেন্নাইয়ের প্রাণ ও মধ্যমণি মহেন্দ্র সিং ধোনি বরাবরের মতোই জিতে নিয়েছেন দর্শক এবং সমর্থকদের মন।

মাঠ লক্ষ্ণৌয়ের হলেও গ্যালারির বেশিরভাগ স্থান জুড়েই ছিল হলুদের ছড়াছড়ি। কারণটা খুব স্বাভাবিকভাবেই হলো ‘ধোনি’। কালকের ম্যাচেও তিনি খেলেছেন ৯ বলে ২৮ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ধোনি যতক্ষণ ২২ গজে ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ততক্ষণ গগনবিদারী চিৎকারে পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে রেখেছিলো ধোনির সমর্থকরা।

ঘরের মাঠে লক্ষ্ণৌয়ের এই জয়ের দিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ৫৩ বলে ৮২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই ইনিংসের সঙ্গে রাহুল ছুঁয়ে ফেললেন ধোনির অনন্য এক রেকর্ডকেও।

আইপিএল ইতিহাসে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব (৫০‍+) ইনিংস খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের বিশ্বকাপজয়ী এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ক ধোনির দখলে। ২৫৭টি ম্যাচে ২৪ বার ন্যূনতম ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। গতরাতের ৮২ রানের ইনিংসের মাধ্যমে ধোনির রেকর্ডটি নিজের নামে করে নিয়েছেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে এটি ছিল তার ২৫তম পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস।

তবে রেকর্ড ভাংলেও নিজের সিনিয়র এবং আইডলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধটা ঠিকই বজায় রেখেছেন রাহুল। ম্যাচশেষে ধোনির সঙ্গে হাত মেলানোর সময় নিজের মাথা থেকে ক্যাপটা খুলে ফেলে হাতে নেন তিনি। ধোনির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই মূলত এই কাজটি করেছেন রাহুল। এতে এটাই বোঝা যায় যে ধোনি শুধুমাত্র জনসাধারণের প্রিয় নয়, বরং ভারত দলের খেলোয়াড়দেরও সম্মানের ও পছন্দের ব্যক্তিত্ব।

;

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ আর্জেন্টিনার মার্তিনেজ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ইউরোপা কনফারেন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে লিলের বিপক্ষে দুটি হলুদ কার্ড দেখলেও লাল কার্ড দেখতে হয়নি অ্যাস্টন ভিলার বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। নিয়মের মারপ্যাঁচে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দেখতে হলো শাস্তির মুখ। লিলের বিপক্ষে ম্যাচটির টাইব্রেকারে আরও একবার নৈপুণ্য দেখিয়ে দলকে সেমিতে পৌঁছান মার্তিনেজ। তবে আগামী ২ মে কনফারেন্স লিগের সেমির প্রথম লেগের ম্যাচে খেলতে পারবেন না এই আর্জেন্টাইন তারকা গোলরক্ষক। সেমিতে অ্যাস্টন ভিলার প্রতিপক্ষ অলিম্পিয়াকোস। 

মার্তিনেজকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা। তবে না আগের ম্যাচের জোড়া হলুদ কার্ড বা কোনো আচরণজনিত বিষয়ের জের ধরে নয়, শেষ আটের দুই লেগের ম্যাচ মিলিয়ে মোট তিনটি হলুদ কার্ড দেখায় এই নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হচ্ছে মার্তিনেজকে।  

লিলের বিপক্ষে শেষ আটের প্রথম লেগের ম্যাচে ২-১ ব্যবধানে জিতলেও ফিরতি লেগের ম্যাচের ১২০ মিনিটে ঠিক ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকে অ্যাস্টন ভিলা। এতে ৩-৩ ব্যবধানে ড্র হওয়ায় ম্যাচ যায় টাইব্রেকারে। সেখানে আরও একবার পেনাল্টি শ্যুটআউটে নিজেকে প্রমাণ করেন মার্তিনেজ। দুটি শট ঠেকিয়ে দলকে ৪-৩ ব্যবধানে এনে দেন জয়। সেখানেই দেখেন ম্যাচের দ্বিতীয় হলুদ কার্ড।

এতেই প্রশ্ন উঠেছিল কেন লাল কার্ড দেখতে হয়নি মার্তিনেজকে? সেই গেরো অবশ্য ইতিমধ্যেই খুলেছে। উয়েফার নিয়ম অনুযায়ী টাইব্রেকারে হলুদ কার্ড খেলে তা মূল ম্যাচের ৯০ এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে কোনো কার্ডের সঙ্গে যোগ হয় না। এতে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে আগের লেগের আরও একটি হলুদ কার্ড খাওয়ায় সব মিলিয়ে এবার এক ম্যাচ ডাগ আউটেই কাটাতে হচ্ছে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ফাইনালের এই নায়ককে। 

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে আজ দিল্লির মুখোমুখি হায়দরাবাদ। এদিকে এফএ কাপের সেমিতে চেলসির বিপক্ষে নামবে ম্যানচেস্টার সিটি। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

ফর্টিস এফসি–বসুন্ধরা কিংস

বিকেল ৩টা, টি স্পোর্টস

২য় টি–টোয়েন্টি

পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড

রাত ৮টা ৩০ মিনিট, এ স্পোর্টস ও জিও সুপার

আইপিএল

দিল্লি–হায়দরাবাদ 

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

এফএ কাপ (সেমিফাইনাল)

ম্যান সিটি–চেলসি

রাত ১০টা ১৫ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ২

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

লুটন টাউন–ব্রেন্টফোর্ড

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

উলভারহ্যাম্পটন–আর্সেনাল

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বুন্দেসলিগা

ইউনিয়ন বার্লিন–বায়ার্ন মিউনিখ

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ৫

;

লক্ষ্ণৌয়ের কাছে পাত্তাই পেল না মুস্তাফিজের চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ে রীতিমত ছেলেখেলা করল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস। চেন্নাইকে ১৭৬ রানে আটকে দিয়ে কুইন্টন ডি কক আর কেএল রাহুলের জোড়া ফিফটিতে এক ওভার এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা।

লক্ষ্ণৌয়ের একানা স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে টসভাগ্য স্বাগতিকদের পক্ষে ছিল। টস জিতে আগে অতিথিদের ব্যাটিংয়ে পাঠান লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক কেএল রাহুল। আইপিএলের চলতি আসরে দুইশ রানকে মামুলি বানিয়ে ফেলেছে বেশ কয়েকটি দল। তবে লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েও তাদের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারছে না চেন্নাই। আইপিএলে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসেও সে 'ম্যাজিক ফিগার' ছোঁয়া হয়নি তাদের।

রবীন্দ্র জাদেজার ৪০ বলে অপরাজিত ৫৭ রানের সঙ্গে রাহানে (৩৬) আর মঈনের (৩০) ছোট দুটি ইনিংসে লড়াকু সংগ্রহ পায় চেন্নাই। শেষদিকে মহেন্দ্র সিং ধোনির ৯ বলে ২৮ রানের জাদুকরী ক্যামিও'র কথা ভুলে গেলে চলবে না। তাতে ২০ ওভারে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৬।

লক্ষ্ণৌয়ের পক্ষে ৩ ওভার বল করে ১৬ রান খরচায় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন ক্রুনাল পান্ডিয়া।

জবাব দিতে নেমে মুস্তাফিজ-তুষারদের তুলোধুনো করে ওপেনিং জুটিতেই ডি কক-রাহুল মিলে তুলে ফেলেন ১৩৪ রান। ১৫তম ওভারের শেষ বলে মুস্তাফিজ যখন ডি কককে ধোনির ক্যাচ বানিয়ে ফেরান, ম্যাচ তখন লক্ষ্ণৌয়ের করতলে। তাই তো সেই উইকেটের উদযাপনও তেমন হল না বললেই চলে। ফেরার আগে ৫৪ রান করে দিয়ে গেছেন ডি কক।

লক্ষ্ণৌকে জয়ের দোরগোড়ায় রেখে মাতিশা পাতিরানার বলে আউট হয়েছেন ৮২ রান করা লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক রাহুল। বাকি কাজটা নির্ঝঞ্ঝাটে সেরেছেন নিকোলাস পুরান (২৩*) ও মার্কাস স্টয়নিস (৮*)।

বল হাতে আরও একবার চেন্নাইয়ের সবচেয়ে খরুচে বোলার মুস্তাফিজ। একটি উইকেট পেলেও ৪ ওভারে খরচ করেছেন ৪৩ রান।

এই জয়ে লক্ষ্ণৌয়ের পয়েন্ট হয়েছে চেন্নাইয়ের সমান ৮। তবে নেট রানরেটের ব্যবধানে চেন্নাই এখন টেবিলের তিনে, আর লক্ষ্ণৌয়ের অবস্থান ৫ নম্বরে।

;