শেষের ক্যারিশমায় সিলেটের জয়



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
ওয়ার্নার-আফিফ লড়াকু পুঁজি এনে দিয়েছিলেন সিলেটকে

ওয়ার্নার-আফিফ লড়াকু পুঁজি এনে দিয়েছিলেন সিলেটকে

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরুটাই সব নয়, শেষটাই আসল!

সিলেট সিক্সার্স ও চিটাগং ভাইকিংসের ম্যাচটা সেই সত্যই জানান দিয়ে গেলো। চরম বাজে শুরুর পরও ৫ রানে ম্যাচ জিতলো সিলেট সিক্সার্স। কারণ শেষটা যে তাদের দুর্দান্ত হলো। আর দাপুটে শুরুর পরও ম্যাচ হেরে গেলো চিটাগং ভাইকিংস; কারণ তারা শেষটাই যে করতে পারলো না!

শেষ ওভারে ম্যাচ জিততে চিটাগংয়ের প্রয়োজন ছিলো ২৪ রান। আল আমিন হোসেনকে পিটিয়ে দুই ছক্কায় ব্যবধান অনেক কমিয়ে আনেন ফ্রাইলিঙ্ক। ২ বলে ম্যাচ জিততে চাই ৯ রান। নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হলেও রোবি ফ্রাইলিঙ্কও পারলেন না ফিনিসার হতে। শেষ দুই বলে তিনের বেশি রান নিতে পারলেন না ফ্রাইলিঙ্ক।

ম্যাচ জিততে ১৬৯ রান তাড়া করতে নামা চিটাগং ভাইকিংসের শুরুটা হয়েছিলো চমৎকার। ৫.৩ ওভারে স্কোরবোর্ডে জমা ১ উইকেটে ৫০। কিন্তু ওপেনার ক্যামেরুন দেলপোর্টের রান আউটের পরই যেন রানওয়ে থেকে ছিটকে গেলো চিটাগংয়ের ইনিংস! ভাল খেলতে থাকা মোহাম্মদ আশরাফুলও উইকেট খোয়ালেন। নিরীহ দর্শন বলে আউট হলেন মুশফিক রহিম। ১৩ ওভারে একশ রানের নিচে ৫ উইকেট হারানোর পর চিটাগং ভাইকিংসের ধুঁকে চলা শুরু।

তারপরও স্কোর ৭ উইকেটে ১৬৩ রানে পৌছালো তার মুল কৃতিত্ব দুই বিদেশির; সিকান্দার রাজা ও রোবি ফ্রাইলিঙ্কের। তবে ফিনিংসটা যে তারাও দিতে পারলেন না। শেষ ৩ ওভারে জেতার জন্য চিটাগংয়ের প্রয়োজন দাড়ায় ৪১ রানের। শেষের কঠিন কাজটা ফ্রাইলিঙ্ক অনেক সহজ করে এনেছিলেন। কিন্তু শেষ ওভারের বাধাটা টপকাতে পারলে না চিটাগং ভাইকিংস।

৪ ওভারে ২৮ রানে ৪ উইকেট নিয়ে সিলেট সিক্সার্সের পেসার তাসকিন আহমেদ ম্যাচের সেরা বোলিং পারফর্মার।

টসে জিতে ব্যাট করতে নেমেই ম্যাচের প্রথম ১৬ বলেই সিলেট সিক্সার্সের ৩ উইকেট নেই। স্কোরবোর্ডে জমা তখন মোটে ৬ রান! ইনিংস শেষে সেই দলই পৌছে গেল ১৬৮ রানে! শুরুর বিপদ কিভাবে কাটিয়ে বড় স্কোর গড়তে হয়-সেই উদাহরণ তৈরি করে দেখালেন ডেভিড ওয়ার্নার। ইনিংস ওপেন করতে নেমেই দেখলেন অন্যপাশে তিন সতীর্থের আসা-যাওয়া! লিটন দাস ০, নাসির হোসেন ৩ এবং সাব্বির রহমান ০। সেই দলকে বিপদের গর্ত থেকে উদ্ধার করে ম্যাচ জয়ী স্কোরে পৌছে দিয়ে ফিরলেন ওয়ার্নার।

৪৭ বলে ওয়ার্নারের ৫৯ রানের ইনিংসে বাউন্ডারি মাত্র দুটি। ছক্কা মোটে একটি। কঠিন পরিস্থিতি কিভাবে সামাল দিতে হয়-ওয়ার্নারের ইনিংস সেই শিক্ষাই দিয়ে গেল। দল উদ্ধারের এই মিশনে ওয়ার্নার বিশ্বস্ত সঙ্গী হিসেবে পেলেন আফিফ হোসেন এবং নিকোলাস পুরানকে। আফিফের ব্যাট হাসল ২৮ বলে ৪৫ রানে। নিকোলাস পুরান টানা দ্বিতীয় ম্যাচেও দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখালেন। সমান তিন বাউন্ডারি ও ছক্কায় ৩২ বলে তার হার না মানা ৫২ রান সিলেট সিক্সার্সকে এই ম্যাচে ১৬৮ রানের যে স্কোর এনে দিল তার নাম-নিরাপদ সঞ্চয়!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: সিলেট সিক্সার্স: ১৬৮/৫ (২০ ওভারে, ওয়ার্নার ৫৯, আফিফ ৪৫, পুরান ৫২*, অলক ২*, ফ্রাইলিঙ্ক ৩/২৬)। চিটাগং ভাইকিংস: ১৬৩/৭ (২০ ওভারে, দেলপোর্ট ৩৮, আশরাফুল ২২, সিকান্দার রাজা ৩৭, ফ্রাইলিঙ্ক ৪৪*, তাসকিন ৪/২৮, অলক ২/৬)। ফল: সিলেট সিক্সার্স ৫ রানে জয়ী।

   

২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত জার্মানির কোচ নাগেলসমান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরো পর্যন্তই তার জার্মানির ডাগআউটে থাকার গুঞ্জন ছিল। কিন্তু সে গুঞ্জনকে মিথ্যে প্রমাণ করে জার্মানির সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছেন ইউলিয়ান নাগেলসমান। ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত এই কোচকে রেখে দিচ্ছে চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন জার্মানি।

টালমাটাল অবস্থায় জার্মান দলকে পেয়েছিলেন নাগেলসমান। দায়িত্ব নিয়ে ধীরে ধীরে দলকে নিজের মতো করে গড়ে নিচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বরে জার্মানদের দায়িত্ব নিয়ে এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়িয়েছেন। এর মধ্যে তিন ম্যাচে দলকে এনে দিয়েছেন জয়। যার দুটি আবার ইউরোপীয় ফুটবলের দুই পরাশক্তি নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্সের বিপক্ষে।

কাজের স্বীকৃতি হিসেবে নতুন চুক্তি-নাগেলসমানের উচ্ছ্বাস বাঁধ মানছে না, ‘সিদ্ধান্তটা হৃদয় থেকে নিয়েছি। জাতীয় দলকে প্রশিক্ষণ দিতে পারা এবং দেশের সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করতে পারা আমার জন্য অনেক সম্মানের ব্যাপার।’

নাগেলসমানের ধ্যানজ্ঞান এখন আগামী জুন-জুলাইয়ে জার্মানিতে অনুষ্ঠিতব্য ইউরো। নতুন চুক্তি স্বাক্ষরের পরই সে টুর্নামেন্টে ভালো কিছু করার লক্ষ্যের কথা জানিয়ে দিলেন ৩৬ বছর বয়সী এই তরুণ জার্মান কোচ, ’আমরা নিজেদের মাঠে সাফল্যমণ্ডিত ইউরো খেলতে চাই। আমি এখন সেদিকেই তাকিয়ে আছি এবং (এরপর) আমার কোচিং দলকে নিয়ে বিশ্বকাপ চ্যালেঞ্জ নেওয়ার অপেক্ষায় থাকব।’

;

জরিমানার মুখে পড়লেন রাহুল ও গায়কোয়াড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার রাতে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) চলতি আসরের ৩৪ তম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল স্বাগতিক লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে লক্ষ্ণৌ। তবে স্লো ওভার-রেটের রাখার কারণে লক্ষ্ণৌয়ের অধিনায়ক লোকেশ রাহুলকে জরিমানা করা হয়েছে। পাশাপাশি চেন্নাইয়ের অধিনায়কও পাবেন একই শাস্তি।

ওভার-রেট সংক্রান্ত জরিমানার অধীনে এবারই লক্ষ্ণৌকে প্রথমবার জরিমানার মুখে পড়তে হলো। নিয়ম অনুযায়ী লোকেশ রাহুলকে ১২ লাখ রুপি জরিমানা বহন করতে হবে। একই পরিমাণ জরিমানার সম্মুখীন হবেন রুতুরাজ গায়কোয়াডও।

এদিন টসে জিতে শুরুতে বোলিংয়ে যেয়ে ধোনিদের দল চেন্নাইকে ১৭৬ রানে আটকায় লক্ষ্ণৌ। জবাবে ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখান কেএল রাহুল এবং কুইন্টন ডি ককের উদ্বোধনী জুটি। রাহুল ৫৩ বলে ৮২ এবং ডি কক ৪৩ বলে ৫৪ করেন যা তাদের জয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তবে ফিল্ডিংয়ের সময় স্লো-ওভার রেটের আওতায় জরিমানার মুখে পড়তে হলো লক্ষ্ণৌ এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ককে।

;

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দৌড়ালেন শান্ত-মুশফিক-তানজিমরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, দেশের ক্রিকেট যাত্রা শুরু হয়েছিল এই মাঠের মাধ্যমেই। ২০০৬ সালের আগে আন্তর্জাতিক অথবা ঘরোয়া ম্যাচের বেশিরভাগই গড়াতো এই মাঠে। এরপর এই মাঠ ফুটবলের জন্য বরাদ্দতা পায় এবং ক্রিকেটের নতুন ঠিকানা হিসেবে পরিচিতি পায় মিরপুরের শেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

আজ অনেক বছর পর আবারও দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের দেখা পেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। তবে ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে নয়, বরং অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে দৌড়ের মাধ্যমে। ফিটনেস টেস্টকে উদ্দেশ্য করেই মুলত এই আয়োজন।

মে মাসের শুরতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ, এরপরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টকে মাথায় রেখেই খেলোয়াড়দের ফিটনেস বিষয়ে বেশ সচেতন ক্রিকেট বোর্ড। তাই আজ (শনিবার) থেকে শুরু হয়েছে ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট। যেখানে অংশ নেবেন সিরিজের জন্য বিবেচনায় থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ফিটনেস টেস্টের শুরুর ধাপটা হয়ে গেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে ১৬০০ মিটার দৌড়ের মাধ্যমে।

ভোর ৬টায় পৌঁছে ৪০০ মিটারের এই ট্র্যাকে মোট চারটি চক্কর মেরে দৌড় সম্পন্ন করেছেন টাইগার ক্রিকেটাররা। ১৬০০ মিটারের দৌড় শেষে ৪০ মিটারের স্প্রিন্টেও অংশ নেন সবাই। এরপর মিরপুরে যেয়ে জিম সেশন দিয়ে শেষ হবে আজকের ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর্ব। ট্রেনিংয়ের এই পর্বগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন দলের নতুন ট্রেইনার নাথান কেলি।

এখনও আন্তর্জাতিক দলে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ম্যাচ খেলেছেন এমন অভিজ্ঞতা আছে মাত্র দুইজনের, তারা হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিম। দীর্ঘ বছর পর এখানে আবারও এসে বেশ স্মৃতিচারণ করছেন তারা। গ্যালারির আশেপাশে তাকিয়ে এবং ঘুরে দেখছিলেন মাহমুদউল্লাহ।

জাতীয় দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের খেলোয়াড়ি জীবনের শুরুটাও এখানে। তিনি পুরোনো স্মৃতি মনে করে বলেছেন, ‘সবকিছুই দেখি বদলে গেছে! কী স্টেডিয়াম ছিল রে ভাই। খেলার সময় গেট বন্ধ করে রাখা লাগত, কী মনে নাই ভাই?’

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মাহাত্ম্য উল্লেখ করে নাফীস আরও বলেন, ‘এখনকার প্রজন্ম হয়তো এখানে খেলেনি। কিন্তু এই স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই শুনেছে। অনেকের জন্ম ২০০০ সালের আশপাশে তাই তাদের খেলার কথাও নয়। তবে আইকনিক স্টেডিয়াম যেহেতু, এটার গল্প নিশ্চয়ই শুনেছে। দেখুন, সাধারণত সকাল ছয়টায় ফিটনেস টেস্ট দেখতে এত মানুষের আশার কথা নয়। যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, তাই সবাই এসেছে। সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা এটা।‘

মুশফিকুর রহিম মজার ছলে বলেছেন, অ্যাথলেটদের মতো যেহেতু তারা দৌড়াবেন, সেহেতু তাদের জন্য পুরষ্কারের ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো। বিসিবির এক কর্মকর্তাকে তিনি মজা করে জিজ্ঞেস করছিলেন, ‘পতাকা কই? পতাকা আনবেন না!’ 

;

আইপিএলে ধোনির যে রেকর্ড ভাঙলেন রাহুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌয়ের মাঠে গতকাল চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। লক্ষ্ণৌ ম্যাচ জিতে নিলেও চেন্নাইয়ের প্রাণ ও মধ্যমণি মহেন্দ্র সিং ধোনি বরাবরের মতোই জিতে নিয়েছেন দর্শক এবং সমর্থকদের মন।

মাঠ লক্ষ্ণৌয়ের হলেও গ্যালারির বেশিরভাগ স্থান জুড়েই ছিল হলুদের ছড়াছড়ি। কারণটা খুব স্বাভাবিকভাবেই হলো ‘ধোনি’। কালকের ম্যাচেও তিনি খেলেছেন ৯ বলে ২৮ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ধোনি যতক্ষণ ২২ গজে ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ততক্ষণ গগনবিদারী চিৎকারে পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে রেখেছিলো ধোনির সমর্থকরা।

ঘরের মাঠে লক্ষ্ণৌয়ের এই জয়ের দিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ৫৩ বলে ৮২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই ইনিংসের সঙ্গে রাহুল ছুঁয়ে ফেললেন ধোনির অনন্য এক রেকর্ডকেও।

আইপিএল ইতিহাসে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব (৫০‍+) ইনিংস খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের বিশ্বকাপজয়ী এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ক ধোনির দখলে। ২৫৭টি ম্যাচে ২৪ বার ন্যূনতম ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। গতরাতের ৮২ রানের ইনিংসের মাধ্যমে ধোনির রেকর্ডটি নিজের নামে করে নিয়েছেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে এটি ছিল তার ২৫তম পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস।

তবে রেকর্ড ভাংলেও নিজের সিনিয়র এবং আইডলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধটা ঠিকই বজায় রেখেছেন রাহুল। ম্যাচশেষে ধোনির সঙ্গে হাত মেলানোর সময় নিজের মাথা থেকে ক্যাপটা খুলে ফেলে হাতে নেন তিনি। ধোনির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই মূলত এই কাজটি করেছেন রাহুল। এতে এটাই বোঝা যায় যে ধোনি শুধুমাত্র জনসাধারণের প্রিয় নয়, বরং ভারত দলের খেলোয়াড়দেরও সম্মানের ও পছন্দের ব্যক্তিত্ব।

;