আইপিএল

‘আন-স্পোর্টিং রানআউট’ বিতর্কে অশ্বিন!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বল ডেলিভারি দেয়ার পূর্বেই বাটলারকে রানআউট করলেন অশ্বিন, ছবি: সংগৃহীত

বল ডেলিভারি দেয়ার পূর্বেই বাটলারকে রানআউট করলেন অশ্বিন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটের নিয়ম জানাচ্ছে, এভাবে রান আউট করা যায়। তবে এই ক্রিকেটেই আরেকটি শব্দও আছে, স্পোর্টিং স্পিরিট। এমন রান আউট সেই স্পোর্টিং স্পিরিটের সঙ্গে যায় না। রাজস্থান রয়েলসের ব্যাটসম্যান জস বাটলারকে যে কায়দায় কিংস এলেভেন পাঞ্জাবের বোলার রবিচন্দ্র অশ্বিন রান আউট করলেন সেটা ক্রিকেট পাড়ায় অনেকদিন বিতর্ক ছড়াবে। তবে ক্রিকেটের নিয়ম অনুযায়ী সেটা রান আউট।

কি হয়েছিলো, সেটা আগে শুনি। ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে কিংস এলেভেন পাঞ্জাব ১৮৪ রান করে। সেই রান তাড়ায় নেমে রাজস্থান রয়েলস বেশ ভালভাবেই সামনে বাড়ছিল। দলের ইংলিশ ব্যাটসম্যান জস বাটলার দুর্দান্ত ব্যাট করছিলেন। ৪৩ বলে ৬৯ রান করে ফেলেছিলেন বাটলার। ১২ ওভারে ১ উইকেটে ১০৫ রান তুলে ম্যাচ জেতার ভাল একটা সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছিলো রাজস্থান।

ঠিক তখনই, নিজের কোটার শেষ ওভার করতে এলেন অশ্বিন। নন-স্ট্রাইক প্রান্তে ব্যাটসম্যান ছিলেন বাটলার। ওভারের পঞ্চম বল করতে আসেন অশ্বিন। বাটলার তখন ক্রিজ ছেড়ে খানিকটা বেরিয়ে গেছেন। এটা দেখে অশ্বিন পপিং ক্রিজের সামনে এসে বল ডেলিভারি না দিয়ে নন-ষ্ট্রাইক প্রান্তের স্ট্যাম্প ভেঙ্গে দেন! রান আউটের আবেদন জানান। বাটলার বিস্মিত হয়ে পড়েন। অশ্বিন এমনভাবে তাকে রানআউট করবেন, সেটা তিনি চিন্তাও করেননি। বাটলার ঘাড় ঘুরিয়ে অশ্বিনের দিকে তাকিয়ে তার সঙ্গে বিতর্কে জড়ান। অশ্বিন স্পষ্ট সুরে তাকে জানান, 'তুমি তো ক্রিজের মধ্যে ছিলে না, তুমি আমার ছন্দটা নষ্ট করে দিচ্ছো।'

মাঠের আম্পায়ার দুজনের মধ্যকার বিতর্ক থামানোর চেষ্টা চালান। পরে আউটের সিদ্ধান্তের জন্য থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা চান। টিভি রিপ্লে দেখে থার্ড আম্পায়ার জানান, বাটলার রানআউট!

ক্রিকেটের নিয়ম অনুযায়ী এই কায়দায় কোন ব্যাটসম্যানকে বোলার আউট করতে পারেন। কিন্তু এমন আউট ক্রিকেটিয় স্পিরিট বা সৌন্দর্যের সঙ্গে মানানসই না। তাই বোলার বল ডেলিভারি দেয়ার আগে কোন ব্যাটসম্যান যদি পপিং ক্রিজ থেকে আগেভাগে বেরিয়ে আসেন তখন সাধারণত তাকে সেই বোলার সতর্ক করে দেন। কিন্তু অশ্বিন কোন রূপ সতর্ক না করে প্রথম চোটেই বাটলারকে রান আউট করে দেন!

এমন কায়দায় ব্যাটসম্যানকে রানআউট করার প্রচলন করেছিলেন ভারতের আরেক বোলার ভিন্ন মানকড়। তাই এই ধরনের রানআউটের পরিচিতিটাও তার নামেই, মানকড় আউট!

কোন ব্যাটসম্যানকে এমন কায়দায় আউট করার নজির অশ্বিনের এটাই যে প্রথম তা কিন্তু নয়। ২০১১-১২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিবি সিরিজে শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যান লাহিরু থিরিমান্নেকে এই কায়দায় রানআউট করেছিলেন অশ্বিন। তবে সেই ম্যাচে ভারতীয় দলের সিনিয়র কয়েকজন খেলোয়াড় নিজেদের মধ্যে তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার পর সেই আউটের আপিল প্রত্যাহার করে নেন।

জস বাটলার ক্রিকেট মাঠে এমন রানআউটের শিকার হলেন ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো! ২০১৪ সালে তাকে শ্রীলঙ্কার স্পিনার সুচিত্রা সেনানায়েকে এমন কায়দায় রানআউট করেন। সেই ম্যাচে সেনানায়েকে বল ডেলিভারি দেয়ার আগেই বারবার বাটলার ক্রিজ ছেড়ে রান নেয়ার জন্য দৌড় শুরু করছিলেন। সেনানায়েকে তাকে এই বিষয়ে কয়েকবার সাবধানও করে দেন। কিন্তু সেই সাবধানবাণী শুনেননি বাটলার। আবার ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যান। সেনানায়েকে তখন বল ডেলিভারি না দিয়ে তাকে রান আউট করে দেন।

তবে সোমবার রাতের ম্যাচে অশ্বিন অবশ্য বাটলারকে সতর্ক করেননি। প্রথম সুযোগেই তাকে রানআউট করেন। ম্যাচে শেষ পর্যন্ত ১৪ রানে জিতে অশ্বিনের দল কিংস এলেভেন পাঞ্জাব।

   

মাইলফলকের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারিয়ে রোহিতকে উপহার মুম্বাইয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঞ্জাব কিংস আর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুই দলই এই ম্যাচে এসেছিল ৬ ম্যাচে ২ জয় নিয়ে, অর্থাৎ ম্যাচটা যেই হারবে, সেই চলে যাবে পয়েন্ট তালিকার তলানির আরও একটু কাছে। ম্যাচটা রোহিত শর্মার জন্য বিশেষ কিছুই ছিল। আইপিএল ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি যে খেলছিলেন ২৫০তম ম্যাচ। সেই ম্যাচে তার দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাকে হতাশ করেনি। ১৯২ রান করে প্রতিপক্ষের ১৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়েও খানিকটা বিপাকে পড়ে গিয়েছিল। তবে শেষমেশ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা জিতল তারাই। পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারিয়ে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে রোহিতকে জয় উপহার দিল মুম্বাই।
ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাঞ্জাব। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তৃতীয় ওভারে প্রথম ধাক্কা পায়। ৮ বলে ৮ রান করে আউট হন ঈশান কিষাণ। রোহিত শর্মাও বড় কিছু করতে পারেননি। ২৫ বলে ৩৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। হাল ধরেন সূর্যকুমার যাদব। ৫৩ বলে ৭৮ রান করে দলকে দেন বড় রানের দিশা। সেটাকে পূর্ণতা দেন টিম ডেভিড আর তিলক ভার্মা। ডেভিড ১৪ আর তিলক অপরাজিত ৩৪ করে দলকে নিয়ে যান ১৯২ রানে।
জবাব দিতে নেমে পাঞ্জাব কিংস শুরুর ১৩ বলেই উইকেট খুইয়ে বসে ৪টি। যশপ্রীত বুমরাহ আর কাইল কোটজিয়া দুটি করে উইকেট নিয়ে ধসিয়ে দেন স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। এরপরে শশাঙ্ক সিং ইনিংসের হাল ধরেন। হরপ্রীত সিংকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। হরপ্রীত ১৩ রান করেন এবং এরপরে জিতেশ শর্মা ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।
২৫ বলে ৪১ করে শশাঙ্ক যখন ফিরছেন, তখন লড়াইয়ের ব্যাটনটা যেন দিয়ে যান আশুতোষকে। যশপ্রীত বুমরাহকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়ে ইনিংস শুরু করা আশুতোষ একে একে হাঁকান ৭টি ছক্কা। মাত্র ২৩ বলে করেন ফিফটি। এরপরও থামেননি। দল যে ১১১/৭ থেকে ১৬৮/৮ পর্যন্ত গেল, তা তার ২৮ বলে ৬১ রানের ইনিংসে ভর করেই। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবকে জয় এনে দিতে পারেননি। আশুতোষকে সাজঘরে ফেরান জেরাল্ড কোটজিয়া। এরপরে হরপ্রীত ব্রারও ২০ বলে ২১ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ৯ রানে এই ম্যাচটি জেতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সাত ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে দলটা চলে এসেছে তালিকার ৭ম স্থানে।

;

ফুটবল-হকি চায় বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনার আগ্রহ ক্রিকেট-কাবাডিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সি সেসা। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।

সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘তারা আমাদের কাছে ক্রিকেটের সহযোগিতা চেয়েছে। আমি তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি কিউরেটর থেকে শুরু করে যা প্রয়োজন আমরা দিতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে আমাদের ক্রিকেটাররাও সেখানে গিয়ে খেলবে। ক্রিকেটের পাশাপাশি তারা কাবাডি নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের জাতীয় খেলায় তারা একবার অংশ নিয়েছিল। আমরা কাবাডিতেও তাদের সহায়তা করতে পারি।’

বাংলাদেশ ক্রিকেট ও কাবাডিতে সহায়তা দেয়ার পাশাপাশি ফুটবল এবং হকিতে আর্জেন্টিনার সাহায্য প্রত্যাশী। বিশেষ করে ফুটবলে জোর দিয়েছেন মন্ত্রী পাপন, ‘ফুটবলে তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। অনেক ঐতিহ্য তাদের। আমরা তাদের কাছ থেকে কোচ নিতে পারি আবার আমাদের ছেলে-মেয়েরা ওখানে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারে। হকিতে আমাদের সম্ভাবনা রয়েছে আবার তারাও হকিতে বিশ্ব মানের। হকি নিয়ে তাদেরও আগ্রহ আছে। সব ডিটেইলস একে অন্যকে দেব। এরপর মূলত কাজ শুরু হবে।’

আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত মারসেলো সি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা স্বাক্ষরের পর এটিই প্রথম আনুষ্ঠানিক সভা। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অবশ্যই ফুটবল সেখানে প্রাধান্য পেয়েছে। এছাড়া আমরা ক্রিকেট ও হকিতে এগুতে চাই সেটাও জানিয়েছি।’ এক বছর আগে সমঝোতা স্বাক্ষর হলেও তেমন কার্যকরী পদক্ষেপ না হওয়ার কারণ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশ দুই দিকেই নির্বাচন ছিল। আমরা এখন দুই দেশ ক্রীড়ার মাধ্যমে আরো কাছাকাছি আসতে চাই।’

;

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের তালিকায় শান্ত, ইমরানুর ও রাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার নাজমুল হোসেন শান্ত, ফুটবলার রাকিব হোসেন ও স্প্রিন্টার ইমরানুর রহমান। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায় নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরানুর রহমান, শেখ মোরসালিনের সঙ্গে আছেন নারী ক্রিকেটার ফারজানা হক পিংকি। এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। এ বছর ১৬টি বিভাগে সর্বমোট ১৮জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও। 

উল্লেখ্য বাংলাশে স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) ১৯৬৪ সালে দেশে প্রথম ক্রীড়াক্ষেত্রে পুরস্কারের প্রবর্তন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২১শে এপ্রিল ২০২৪, রোববার বেলা সাড়ে ৩টায়, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে বসতে যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে অন্যতম আকর্ষণীয় আসর “কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩”। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান এমপি।

আজ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্ত নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, খেলোয়াড় যাচাই-বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান পরাগ আরমান ও সদস্য সচিব মাহবুব সরকার।

মনোনয়ন তালিকা 

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ (মনোনীত)

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
রাকিব হোসেন (ফুটবল)
পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড

নাজমুল হোসেন শান্ত (ক্রিকেট)
ইমরানুর রহমান (অ্যাথলেটিক্স)
শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
ফারজানা হক পিংকি (ক্রিকেট)
বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার : নাজমুল হোসেন শান্ত
বর্ষসেরা নারী ক্রিকেটার : ফারজানা হক পিংকি
বর্ষসেরা ফুটবলার : রাকিব হোসেন
বর্ষসেরা অ্যাথলেট : ইমরানুর রহমান
সেরা বক্সার : সেলিম হোসেন
সেরা শুটার : কামরুন নাহার কলি
সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় : রামহিম লিয়ন বম
উদীয়মান ক্রীড়াবিদ : শেখ মোরসালিন (ফুটবল)
বর্ষসেরা দল : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সক্রিয় সংস্থা : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
বর্ষসেরা কোচ : আলফাজ আহমেদ
বিশেষ সম্মাননা : মনজুর হোসেন মালু
তৃণমূল সংগঠক : মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারোত্তোলন)
সেরা সংগঠক : হাবিবুর রহমান (কাবাডি)

;

মুশফিকদের কাছে গাজী টায়ার্সের অসহায় আত্মসমর্পণ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের নেতৃত্ব ছেড়েছেন তামিম ইকবাল। নতুন অধিনায়ক জাকির হাসানের নেতৃত্ব শেষ রাউন্ডের ম্যাচে গাজী টায়ার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল তারা। এই ম্যাচ ১৪১ রানে জিতে ডিপিএলের প্রথম ধাপ শেষ করেছে প্রাইম ব্যাংক।

ফতুল্লার খানসাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রাইম বাংককে ব্যাটিং পাঠায় গাজী টায়ার্স। নেতৃত্ব ছাড়ার পর প্রথম ম্যাচে অবশ্য ২০ রানের বেশি করতে পারেননি তামিম। তবে প্রাইম ব্যাংকের অন্য অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম ছিলেন দারুণ ছন্দে। ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা জুগিয়ে ৭১ রান করেন তিনি। ৬৯ বলে ৫ চার এবং ১ ছক্কায় ইনিংস সাজান এই উইকেটকিপার-ব্যাটার।

মুশফিকের ফিফটিতে চড়ে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৯ রান পর্যন্ত পৌঁছায় প্রাইম ব্যাংক। গাজী টায়ার্সের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন শামিম মিয়া।

জবাব দিতে নেমে শেখ মাহেদীর ঘূর্ণিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে গাজী টায়ার্স। ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তাদের ম্যাচ  থেকে ছিটকে দিয়েছেন এই অফব্রেক বোলার। তাতে ৩২.২ ওভারে ১২৮ রানেই অলআউট হয়ে যায় গাজী টায়ার্স।

;