রেকর্ড গড়ে অষ্টমবার ফাইনালে ধোনির চেন্নাই



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শেন ওয়াটসন: ৫০ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস। ছবি: সংগৃহীত

শেন ওয়াটসন: ৫০ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লড়াই হলো কই? যথারীতি ধারাবাহিকতা রেখেই চেন্নাই সুপার কিংস আরেকবার উঠে এলো আইপিএলের ফাইনালে। ৬ উইকেটের জয় নিয়ে গেলোবারের চ্যাম্পিয়নরা অষ্টমবারের মতো ফাইনালে নাম লেখালো। আর দিল্লি ক্যাপিটালসের আইপিএল রোমাঞ্চ শেষ হয়ে গেলে এলিমেনেটারিতেই। টুর্নামেন্টের ফাইনালে খেলা আর হলো না তাদের এবারো।

বিশাখাপট্টমে দ্বিতীয় এলিমেনেটারিতে আসলে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো রানই জমা করতে পারেনি দিল্লি। ১৪৭ রানের মামুলি স্কোর দিয়ে চেন্নাই সুপার কিংসের লম্বা ব্যাটিং লাইনআপকে চ্যালেঞ্জ জানানোর উপায় কি?

ফ্যাপ দু’প্লেসি ও শেন ওয়াটসনের ওপেনিং জুটিতেই চেন্নাই ফাইনালে খেলার সহজ পথ পেয়ে যায়। ১০.২ ওভারে ওপেনিং জুটিতে চেন্নাই তোলে ৮১ রান। ৩৯ বলে ৭ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায় ৫০ রান করে দু’প্লেসি ফিরেন। দলের সেঞ্চুরি পুরো হওয়ার পর শেন ওয়াটসনও ডাগআউটে ফিরলেন ৩২ বলে ৫০ রান করে। ওয়াটসনের এই হাফসেঞ্চুরির ইনিংসে বাউন্ডারি তিনটি ছক্কা ছিলো ৪টি।

দলীয় ১০৯ রানে ওয়াটসন যখন ফিরলেন ততক্ষণে ম্যাচ জয়ে সহজ রাস্তা পেয়ে গেছে চেন্নাই। শেষ চার ওভারে ম্যাচ জিততে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন দাড়ায় মাত্র ২১ রান। সহজেই সেই টার্গেট টপকে যায় চেন্নাই।

এখন পর্যন্ত যে কয়টি আইপিএলে চেন্নাই অংশ নিয়েছে, প্রতিবারই তারা প্লে-অফে খেলেছে। ফাইনালে খেলছে এনিয়ে সপ্তমবারের মতো। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে চেন্নাই ২০১৫ এবং ২০১৬ এই দুই মৌসুম নিষিদ্ধ ছিলো।

তাহলে হিসেব কি দাড়ালো- এবারের সহ ১২টি আইপিএলের মধ্যে চেন্নাই তাদের খেলা ১০টিতেই প্লে-অফে খেলেছে। ফাইনালে উঠেছে আটবার। চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তিনবার। রানার আপ হয়েছে চারবার। তৃতীয় হয়েছে একবার এবং একবার সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছে।

এবার কি রেজাল্ট? ১২ মে, রোববার চেন্নাই ও মুম্বাইয়ের ফাইনালে সেই উত্তর মিলবে। ম্যাচটি হবে হায়দ্রাবাদে।

বিশাখাপট্টমের দ্বিতীয় এলিমেনেটারিতে শুক্রবার রাতে দিল্লির ইনিংস কখনো খুব বেশি প্রভাবী মনে হয়নি। শুরুর দিকের ব্যাটসম্যানদের কেউ ইনিংস বড় করতে পারেননি। ৮০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর রিসাভ পান্থ একাই দলকে টেনে নিয়ে যান। অপরপ্রান্তে দক্ষ ব্যাটসম্যান না থাকায় একপ্রান্ত থেকে আগেভাগে ঝুঁকি নিতে পারেননি তিনি। হাত খুলে ব্যাটিংয়ের জন্য তাকে একটু লম্বা সময় পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হয়। ২৫ বলে ৩৮ রান আসে রিসাভ পান্থের ব্যাট থেকে। দলের ১৯ নম্বর ওভারে আউট হন পান্থ।

শেষ ওভারে রবিন্দু জাদেজা একটি উইকেট পেলেও খরচা গুনেন ১৬ রান। তাতেই দিল্লির স্কোর গিয়ে পৌছায় ১৪৭ রানে।

রান তাড়ায় নামা চেন্নাইয়ের কাছে যে টার্গেট কখনোই বড়কিছু মনে হয়নি। স্কোরবোর্র্ডে মামুলি সঞ্চয়ের এই ম্যাচে ফিল্ডিংয়েও দিল্লির বাজে সময় কাটে। চেন্নাইয়ের ইনিংসের প্রথম ওভারেই রান আউটের সুযোগ এসেছিলো দিল্লির সামনে। কিন্তু বাজে থ্রো’র কারণে সেই সুযোগটা দিল্লির হাত ফস্কায়। এবং সঙ্গে ম্যাচও!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: দিল্লি ক্যাপিটালস: ১৪৭/৯ (২০ ওভারে, পান্থ ৩৮, মরনো ২৭, আয়ার ১৩, রদারফোর্ড ১০, ব্রাভো ২/১৯, জাদেজা ২/২৩, হরভজন ২/৩১, তাহির ১/২৮)। চেন্নাই সুপার কিংস: ১৫১/৪ (১৯ ওভারে, দু’প্লেসি ৫০, ওয়াটসন ৫০, রাইডু ২০*, ইশান্ত শর্মা ১/২৮)। ফল: চেন্নাই ৬ উইকেটে জয়ী।

   

নাসুমের ফাইফার, মোহামেডানের সহজ জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবশেষ ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে হারতে হয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে। আর তাতে পয়েন্ট টেবিলেও হোঁচট খেয়েছে দলটি। সেই ধাক্কা সামলে নিয়ে এদিন ডিপিএলে মিরপুরের ম্যাচে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে মোহামেডান। নাসুম আহমেদের ফাইফারে মাত্র ১৩৫ রানেই আলআউট ব্রাদার্স। যা ব্যাট হাতে ৫ উইকেট হাতে রেখে মাত্র ২৩.২ ওভারে টপকে গেছে মোহামেডান।

এদিন বল হাতে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের ওপর চড়াও হন নাসুম। নিজের প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরান রহমাতুল্লাহ আলিকে। এরপর একে একে সাজঘরে ফিরিয়েছেন ইমতিয়াজ, মাহমুদুল হাসান, রাহাতুল ও ব্রাদার্স অধিনায়ক মনির হোসাইনকে। তার বোলিং তোপের সামনে সুবিধা করতে পারেননি ব্রাদার্সের তেমন কেউই।

বল হাতে নাসুম দারুণ সঙ্গ পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজের থেকেও। তার শিকার ৩ উইকেট। মোহামেডানের স্পিনারদের দাপুটে দিনে মাঝে মাহমুদুল হাসান ও রাহাতুল ফেরদৌসের ৪৫ রানে ভর করে কোনো রকমে ৩৪.৩ ওভারে স্কোরবোর্ডে ১৩৫ রানের পুঁজি পায় ব্রাদার্স।

জবাব দিতে নেমে ওপেনিং জুটিতেই জয়ের ভিত গড়ে ফেলে মোহামেডান। দলীয় ৬৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় মোহামেডান। সাজঘরে ফেরেন ১০ রানে থাকা রনি তালুকদার। এরপর অবশ্য নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট পড়েছে মোহামেডানের। তবে উইকেটের একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন দলটির অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন তিনি। শেষ পর্যন্ত ইমরুল অপরাজিত ছিলেন ৭১ বলে ৯২ রানে।

লিগে এটি মোহামেডানের ৮ম জয়। আর এ জয়ে ১১ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে দলটির অবস্থান তালিকার তিন নম্বরে। অন্যদিকে শীর্ষে থাকা আবাহনী ১১ ম্যাচের সবকটিতেই জয় নিয়ে পয়েন্ট ২২।

;

আতালান্তাকে হারিয়েও ইউরোপা লিগ থেকে বিদায় লিভারপুলের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচে আতালান্তার মাঠে ম্যাচের একদম শুরুতেই গোলের দেখা পায় লিভারপুল। শেষ পর্যন্ত ওই এক গোলের ব্যবধান নিয়েই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে অল রেডরা। তবে জয়েও টুর্নামেন্টের সেমিতে ওঠা হলো না তাদের। কেননা আগের লেগের ঘরের মাঠে ইতালিয়ান ক্লাবটির কাছে ৩-০ ব্যবধানে হেরেছিল ইয়ুর্গেন ক্লপের দল। এতে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-১ ব্যবধানে সেমিতে পৌঁছায় আতালান্তা। 

এদিকে চলতি আসর শেষেই লিভারপুলকে বিদায় বলবেন ক্লপ। এতে ইউরোপা লিগে এই হারে বিদায়বেলায় খালি হাতেই শেষ হলো এই জার্মান কোচের ইউরোপ অধ্যায়। চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করতে না পারায় লিভারপুলের সামনে এই ইউরোপা লিগই ছিল একমাত্র ইউরোপ প্রতিযোগিতার লড়াই। সেখানে শিরোপা উপহার দিয়েই ক্লপকে বিদায় বলতে চেয়েছিল সবাই। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে উঠল না। 

প্রিমিয়ার লিগেও সবশেষ রাউন্ডের ম্যাচে ধাক্কা খেয়েছে লিভারপুল। শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে শীর্ষে ছিল তারা। তবে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে শিরোপা জয়ের স্বপ্নে কিছুটা হলেও ভাটা পড়েছে তাদের। 

আতালান্তার মাঠে ম্যাচটিতে সেমি নিশ্চিত করতে অন্তত ৪ গোলের ব্যবধানে জিততে হতো লিভারপুলকে। ম্যাচটা অল রেডরা শুরুও করেছিল সেভাবেই। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে সফল স্পট কিক থেক গোল পান মোহাম্মদ সালাহ। সেই শুরু, সেই শুরুর গোলেই শেষ। মাঝে আর কোনো গোলের দেখা পায়নি লিভারপুল। সমতাতেও ফেরেনি আতালান্তা। তবে আগের লেগে বড় ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় সেমির পর এর হারে কোনো ফারাকই পড়েনি ইতালিয়ান ক্লাবটির। 

এদিকে রাতের আরেক ম্যাচে বেনফিকাকে টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে হারিয়ে সেমিতে পৌঁছেছে মার্শেই। এই ফ্রেঞ্চ ক্লাবের সঙ্গেই সেমিতে লড়বে আতালান্তা। 

;

রেকর্ড গড়ে ইউরোপা লিগের সেমিতে লেভারকুসেন 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের এই মৌসুম শেষের আগেই একটা কথা যেন অনায়াসেই বলে দেওয়া যায়, বায়ার লেভারকুসেন, ‘রিমেম্বার দ্য নেইম।’ মনে না রেখেই বা উপায় আছে? চলতি আসরে লেভারকুসেনের ফর্ম এক কথায় দানবীয়। গেল সপ্তাহেই ক্লাবের ১১৯ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা শিরোপা জেতে ক্লাবটি। এবার জার্মান ক্লাব ফুটবলের ট্রেবলের দিকেই এগোচ্ছে জাভি আলোনসোর দলটি। 

গত রাতে ইউরোপ লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামের বিপক্ষে ১-১ গোলের ড্রয়ে টুর্নামেন্টের সেমিতে পৌঁছেছে লেভারকুসেন। আগের লেগে ঘরের মাঠে ইংলিশ ক্লাবটির বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল তারা। এতে দুই লেগ মিলিয়ে ব্যবধান দাঁড়ায় ৩-১ গোলের। 

এদিকে এই ড্রয়ে অনন্য একটি রেকর্ডও গড়েছে লেভারকুসেনের। গতকালের ম্যাচ দিয়ে এই আসরে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখন পর্যন্তও টানা ৪৪ ম্যাচে অপরাজিত দলটি। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের কোনো ক্লাবের টানা এতো ম্যাচে অপরাজিত থাকার কীর্তি নেই। 

ওয়েস্ট হ্যামের মাঠে গত রাতের ম্যাচটির শুরুতেই অবশ্য ধাক্কার মুখোমুখি হতে হয় জার্মান ক্লাবটিকে। মিকেইল আন্তনিও গোলের ম্যাচের ১৩তম মিনিটেই এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। পিছিয়ে পড়ে সমতায় ফিরতি মরিয়া হলে উঠলেও কাঙ্খিক সেই ‘শট’ এর দেখা পাচ্ছিল না লেভারকুসেন। ম্যাচের ৮৮ মিনিতেও এগিয়ে ওয়েস্ট হ্যাম। দুই লেগ মিলিয়ে তখনও অবশ্য এগিয়ে লেভারকুসেন, তবে অনেকেই ভাবছিল দলটির অপরাজিত যাত্রা এই বুঝি শেষ! 

তবে ম্যাচের মূল সময়ের এক মিনিট বাকি থাকতে সেই কাঙ্ক্ষিত ‘শট’ এলো জেরেমি ফ্রিমপংয়ের থেকে। সমতায় লেভারকুসেন। বহাল থাকলো অপরাজিত থাকলো সঙ্গে সহজ ব্যবধানে সেমিতেও উঠল। 

রাতের আরেক ম্যাচে এসি মিলানকে ২-১ গোলে হারিয়েছে আরেক ইতালিয়ান ক্লাব রোমা। এতে ৩-১ এগ্রিগেটে সেমিতে পৌঁছেছে তারা। সেমিতে এই রোমার বিপক্ষেই ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নামবে লেভারকুসেন। 

;

২৪০ বলের ম্যাচ শেষ ২ বলেই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দুই ইনিংস মিলিয়ে ম্যাচটি নির্ধারিত থাকে ২০ ওভার করে ৪০ ওভারের। বলের হিসেবে ২৪০ বল। তবে এই ২৪০ বলের ম্যাচ এবার শেষ হলো স্রেফ ২ বলেই! তবে না, এই ২ বলে ম্যাচ নিস্পত্তি হয় নি। গত রাতের পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ২ বলের পরই ভেস্তে গেছে বৃষ্টিতে। 

রাওয়ালপিন্ডিতে এদিন ম্যাচ শুরুর আগ থেকেই নামে বৃষ্টি। অনেকটা সময় পেরিয়ে বৃষ্টি থামলে শুরু হলেও তা কমে আসে ইনিংস প্রতি ৫ ওভারে। টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নামে কিউইরা। সেখানে প্রথম ওভার করতে যান শাহিন শাহ আফ্রিদি। দ্বিতীয় বলে ওপেনার টিম রবিনসনকে বোল্ডও করেন। তবে ঠিক এর পরেই ফের নামে বৃষ্টি এবং শেষ পর্যন্ত ম্যাচটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। এর আগে ২ বল খেলে কিউইদের স্কোরবোর্ডে ছিল ১ উইকেটে ২ রান। 

এদিকে ম্যাচটি দিয়ে প্রায় চার বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরলেন মোহাম্মদ আমির। তবে ফেরার এই ম্যাচে একটি বলও করতে পারলেন না এই বাঁহাতি তারকা পেসার। আমির এর আগে সবশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। সেই বছরের ডিসেম্বরেই আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে প্রায় চার বছর পর অবসর ভেঙে ফিরলেন দলে, সেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট দিয়েই।

ম্যাচটি দিয়ে অভিষেক হয়েছে পাকিস্তানের তিন ক্রিকেটারের। আমিরের ফেরার মতো উসমান খান, আবরার আহমেদ ও মোহাম্মদ ইরফানের অভিষেক স্মৃতি হিসেবে থাকলো স্রেফ কয়েক মিনিটের ফিল্ডিং। 

চলতি বছরের জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই মূলত পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে দল দুটি। যদিও আইপিএলে ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তান সফরে আসেননি কিউইদের মূল সারির অনেক ক্রিকেটার। 

আগামী ২০ ও ২১ এপ্রিল এই রাওয়ালপিন্ডিতেই গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচটি। পরে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ যথাক্রমে ২৫ ও ২৭ এপ্রিল, লাহোরে। 

;