কোহলি-কেন; পরিসর বদলেছে, প্রেক্ষাপট একই!



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড থেকে
এগার বছর পর বিশ্বকাপেই দেখা হচ্ছে কোহলি-উইলিয়ামসনের

এগার বছর পর বিশ্বকাপেই দেখা হচ্ছে কোহলি-উইলিয়ামসনের

  • Font increase
  • Font Decrease

মঙ্গলবার ওল্ড ট্রাফোর্ডের সেমি-ফাইনালের টসের সময় দেখা হলে বিরাট কোহলি ও কেন উইলিয়ামস আরেকবার বলতেই পারেন-‘দেখলে তো পৃথিবীটা গোল!’ অনেকদিন পরে একই অঙ্গনে দেখা হলো এটা কথা শুরুর জন্য খুব ‘পরিচিত’ শব্দ।

ঠিক ১১ বছর আগে বিরাট কোহলি ও কেন উইলিয়ামসনের এমনই এক ক্রিকেট পরিসরে দেখা হয়েছিলো। সেদিনও সেমি-ফাইনাল ছিলো। সেদিনও দুজনে ছিলেন নিজ দেশের অধিনায়ক। টস করতে মাঠে নেমেছিলেন। মালয়েশিয়ার সেই টুর্নামেন্টের নাম ছিলো অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ।

সেদিনের সেই ম্যাচে জিতেছিলেন ভারতের অনুর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক, বিরাট কোহলি। ছোটদের সেই বিশ্বকাপের ঠিক ১১ বছর পর কোহলি ও কেন আবার মুখোমুখি সেমিফাইনালে। এটা সিনিয়রদের বিশ্বকাপ সেমি-ফাইনাল।

সেদিনের দুই টিনেজার এবার সিনিয়রদের ক্রিকেটেও একে অন্যের প্রতিপক্ষ। পরিসর বদলেছে। কিন্তু প্রেক্ষাপট বদলায়নি।

ম্যাচের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে বিরাট কোহলিকে টিনেজ ক্রিকেটের সেই সুখস্মৃতি মনে করিয়ে দিতেই ভারত অধিনায়ক সন্তুষ্ঠির হাসি নিয়ে বললেন-‘আমার মনে আছে। আমি নিশ্চিত যে কেন উইলিয়ামসনেরও সেটা মনে আছে। মঙ্গলবার দেখা হলে আামি তাকে আরেকবার সেটা মনে করিয়ে দেবো। সত্যিই এই ক্রিকেট ভ্রমনটা অনেক সুন্দর। অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ থেকে আজ দুজনেই আমরা সিনিয়রদের বিশ্বকাপের নিজ দেশের অধিনায়কত্ব করছি। জুনিয়র সেই বিশ্বকাপে খেলা দুদলেরই অনেক খেলোয়াড় তাদের দেশের হয়ে জাতীয় দলে খেলছে। তবে ঠিক এমন ম্যাচে আবার আমরা নিজ দেশের হয়ে একে অন্যের বিপক্ষে খেলতে নামবো, তেমন ঘটনা আবার ঘটবে-এমন কিছু সত্যিই আমি ভাবিনি। ঘটনাটা বেশ সুন্দর!’

২০০৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেই সেমিফাইনাল ভারত জিতেছিলো বৃষ্টি আইনে ৩ উইকেটে। বিরাট কোহলি সেই ম্যাচে তার প্রতিপক্ষ কেন উইলিয়ামসনের উইকেট পেয়েছিলেন! সংবাদ সম্মেলনে সেই তথ্যও কোহলিকে মনে করে দিতেই ভারত অধিনায়কও বিস্মিত-‘আমি পেয়েছিলাম কেনের উইকেট! তাই কি?’

হাসিমুখ নিয়ে বললেন-‘আমি ঠিক জানি না, এই ম্যাচেও তেমনকিছু হবে কিনা?’ ভারত অধিনায়কের কথা শেষ না হতেই হাসির উচ্ছাস বয়ে গেলো সংবাদ সম্মেলনে। ভারতীয় সাংবাদিকরা বেশ ভালোই জানেন- ওল্ড ট্রাফোর্ডের সেমিফাইনালে তারাই ফেভারিট।

তবে জেনে রাখা ভালো সব ম্যাচে ফেভারিটরা জিতে না!

   

বান্দরবানে আফিমসহ মাদক কারবারি আটক



Rasel
বান্দরবানে আফিমসহ মাদক কারবারি আটক

বান্দরবানে আফিমসহ মাদক কারবারি আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে এক কেজি ৭০০ গ্রাম আফিমসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল' অ্যান্ড মিডিয়া) আবু সালাম চৌধুরী এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতার মাদক কারবারি হলেন উম্যামং মার্মা (৫২)। সে বান্দরবান সদরের কুহালং নতুন চড়ই পাড়া এলাকার মৃত ক্যশৈ অং মার্মার ছেলে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৩ এপ্রিল দিবাগত রাত দেড়টায় বান্দরবান সদরের কুহালং ইউপির পশ্চিম মুসলিম পাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে র‍্যাব। এসময় এক কেজি ৭০০ গ্রাম আফিমসহ গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার উম্যামং মার্মা গোল্ডেন ওয়েজ কেন্দ্রিক আন্তর্জাতিক আফিম পাচারকারী চক্রের সদস্য মর্মে স্বীকার করেছেন। মাদক কারবারির বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

ধর্ষণের অভিযোগে প্রিমিয়ার লিগের দুই ফুটবলার আটক



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধর্ষণের অভিযোগে প্রিমিয়ার লিগে খেলা দুই ফুটবলারকে আটক করেছে ইংল্যান্ডের পুলিশ। গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুই ফুটবলারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগ পেয়ে সপ্তাহান্তে পুলিশ তাদের আটক করে।

ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট জানিয়েছে, শনিবার (২০ এপ্রিল) ধর্ষণে প্ররোচনা ও সাহায্য করার অভিযোগে একজন ফুটবলারকে আটক করে পুলিশ। এরপর রবিবার অপর এক ফুটবলারকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক করা হয়।

জানা গেছে, প্রথম ফুটবলারকে তার ক্লাবের স্টেডিয়ামে জিজ্ঞাসাবাদ করেন পুলিশ কর্মকর্তারা। পরে একই দিন রাতে তাকে আটক করা হয়।

দুইজন ফুটবলার একই প্রিমিয়ার লিগ ক্লাবের খেলেন বলেও ইন্ডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয়। আটক করার পরপরই অবশ্য দুজন জামিনে মুক্ত হয়েছেন।

পুলিশের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত দুই ফুটবলারেরই বয়স ১৯। তবে এই দুই ফুটবলারের ক্লাব এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি বলে জানিয়েছে অপর এক ব্রিটিশ দৈনিক সান। তাদেরকে ক্লাব কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কিনা সেটাও জানা যায়নি।

;

মুস্তাফিজদের নয়, দোষ শিশিরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টসের বিপক্ষে ঘরের মাঠেও চেন্নাই সুপার কিংস পেরে উঠল না। শেষ ওভারে ১৭ রান প্রয়োজন ছিল লক্ষ্ণৌয়ের, কিন্তু মুস্তাফিজ সে ওভারে বোলিংয়ে এসে তিনটি বৈধ ডেলিভারিতেই খরচ করেছেন ১৯ রান। ম্যাচটি ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারতে হয় তাদের।

২১০ রানের বড় সংগ্রহ নিয়েও বোলারদের ব্যর্থতায় হারের মুখ দেখতে হয় চেন্নাইকে। শুধু মুস্তাফিজই, দলের অন্য বোলাররাও লক্ষ্ণৌয়ের ব্যাটিংয়ের সামনে খাবি খেয়েছেন। তাদের শাসন করেই ১২৪ রানের অবিশ্বাস্য হার না মানা ইনিংস খেলে লক্ষ্ণৌকে জয় এনে দেন মার্কাস স্টয়নিস।

এমন দুর্দান্ত ইনিংস দেখে প্রতিপক্ষ শিবিরে থেকেও প্রশংসা না করে পারেননি চেন্নাই অধিনায়ক এবং লক্ষ্ণৌয়ের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করা ব্যাটার রুতুরাজ গায়কোয়াড়, ‘পরাজয় মেনে নেওয়া সবসময়ই কঠিন। লক্ষ্ণৌ ভালো করেছে। ১৩তম ওভার পর্যন্ত ম্যাচ আমাদের হাতেই ছিল। স্টয়নিস দুর্দান্ত ব্যাট করেছে। ওকে টুপি খোলা অভিনন্দন।’ 

তবে ২১০ রান ডিফেন্ড করতে না পারার পরও বোলারদের দায় দিচ্ছেন না চেন্নাই অধিনায়ক, ‘এই ম্যাচে শিশির প্রভাব রেখেছে। শিশিরের কারণে স্পিনাররা সুবিধা করতে পারেনি। তা না হলে আরেকটু ভালো হতে পারত। যদিও এটি খেলারই অংশ। যা আপনার হাতে নেই সেটি আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।’

;

বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে আর্জেন্টিনার তেভেজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে আর্জেন্টিনার সাবেক ফুটবলার কার্লোস তেভেজকে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তাকে আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা হওয়ার কথা।

ম্যানচেস্টারের দুই ক্লাব সিটি এবং ইউনাইটেডের হয়ে খেলা এই ফুটবলার অবসরের পর এখন আর্জেন্টাইন ক্লাব ইন্দিপেন্দিয়েন্তের হেড কোচের দায়িত্বে রয়েছেন। ক্লাবটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ (সাবেক টুইটার) দেয়া এক বিবৃতিতে জানায়, সান ইসিদ্রোর ত্রিনিদাদ হাসপাতালে প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার অবস্থা ‘সন্তোষজনক’।

তবে সতর্কতাবশত তেভেজকে আরও কিছুদিন হাসপাতালে রাখা হবে বলেও ইন্দিপেন্দিয়েন্তের বিবৃতিতে জানানো হয়।

২০০৪ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আর্জেন্টিনার জার্সিতে নিয়মিত দেখা যায় তেভেজকে। ২০২২ সালে বুটজোড়া তুলে রাখার ঘোষণা দেয়ার পর কিছু সময় রোজারিও সেন্ট্রালের দায়িত্বে ছিলেন। ২০২৩ সালের আগস্টে ইন্দিপেন্দিয়েন্তের ডাগআউটে দাঁড়ান।

;