ইংল্যান্ডকেই চ্যাম্পিয়ন দেখছেন নাসের হুসেইন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
নিজ দেশকেই এগিয়ে রাখলেন নাসের হুসেইন

নিজ দেশকেই এগিয়ে রাখলেন নাসের হুসেইন

  • Font increase
  • Font Decrease

সেমি-ফাইনালে কে কার মুখোমুখি তা সবারই জানা। কিন্তু ফাইনালে কে কার মুখোমুখি হবে? এমন প্রশ্নই এখন ক্রিকেট অনুরাগীদের মনে। তবে ক্রীড়াপ্রেমীদের এখন এ নিয়ে না ভাবলেও চলবে। কারণ তাদের কাজটি সহজ করে দিয়েছেন ইংল্যান্ডের সাবেক গ্রেট ক্রিকেটার নাসের হুসেইন।

সাবেক এ ইংলিশ তারকার ভবিষ্যদ্বাণীতে কোনো সন্দেহ নেই তার নিজের দেশ থাকবে। বাস্তবেও তেমনটাই হয়েছে। নিজের প্রিয় দলকে রেখেই বাজি ধরেছেন তিনি। সঙ্গে রেখেছেন অধিনায়ক বিরাট কোহলির ভারতকে।

তার মানে দাঁড়াল- ১৪ জুলাই লর্ডসের ফাইনালে শিরোপা লড়াইয়ে ক্যাপ্টেন ইয়ন মরগানের ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে ভারত।

তাহলে শিরোপা জিতবে কে? নাসেরের মতে, ইংল্যান্ডই হবে এবারের বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন।

শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে কে উঠছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক নাসের হুসেইন বলেন, ‘ভারত অনেক শক্তিশালী। তারা সব সময় ভালো স্কোর করবে। নিউজিল্যান্ড খানিকটা পিছিয়ে। সৌভাগ্যের জোরে সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছে তারা।’

ইংল্যান্ডের পক্ষে হুসেইন বলেন, ‘এজবাস্টনে অস্ট্রেলিয়াকে পেয়ে খুশী। কারণ এখানে তাদের সুইং বোলার বেশি ভয়ানক। তাই আমি শুধু ইংলিশদের পক্ষেই যাব।’

আট ম্যাচ খেলে সাত জয়ে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে লিগ পর্বে শীর্ষে থেকে শেষ চারে জায়গা করে নিয়েছে ভারত। দ্বিতীয় স্থানে সেমি-ফাইনালে উঠেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। তাদের পরে রয়েছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড ও চতুর্থ স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড।

নিজের দ্বিতীয় ও দেশের জন্য তৃতীয় বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মঙ্গলবার ওল্ড ট্রাফোর্ডে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামছে বিরাট কোহলিরা।

১১ জুলাই এজবাস্টনে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া লড়বে আয়োজক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।

   

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দৌড়ালেন শান্ত-মুশফিক-তানজিমরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, দেশের ক্রিকেট যাত্রা শুরু হয়েছিল এই মাঠের মাধ্যমেই। ২০০৬ সালের আগে আন্তর্জাতিক অথবা ঘরোয়া ম্যাচের বেশিরভাগই গড়াতো এই মাঠে। এরপর এই মাঠ ফুটবলের জন্য বরাদ্দতা পায় এবং ক্রিকেটের নতুন ঠিকানা হিসেবে পরিচিতি পায় মিরপুরের শেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

আজ অনেক বছর পর আবারও দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের দেখা পেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। তবে ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে নয়, বরং অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে দৌড়ের মাধ্যমে। ফিটনেস টেস্টকে উদ্দেশ্য করেই মুলত এই আয়োজন।

মে মাসের শুরতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ, এরপরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টকে মাথায় রেখেই খেলোয়াড়দের ফিটনেস বিষয়ে বেশ সচেতন ক্রিকেট বোর্ড। তাই আজ (শনিবার) থেকে শুরু হয়েছে ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট। যেখানে অংশ নেবেন সিরিজের জন্য বিবেচনায় থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ফিটনেস টেস্টের শুরুর ধাপটা হয়ে গেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে ১৬০০ মিটার দৌড়ের মাধ্যমে।

ভোর ৬টায় পৌঁছে ৪০০ মিটারের এই ট্র্যাকে মোট চারটি চক্কর মেরে দৌড় সম্পন্ন করেছেন টাইগার ক্রিকেটাররা। ১৬০০ মিটারের দৌড় শেষে ৪০ মিটারের স্প্রিন্টেও অংশ নেন সবাই। এরপর মিরপুরে যেয়ে জিম সেশন দিয়ে শেষ হবে আজকের ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর্ব। ট্রেনিংয়ের এই পর্বগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন দলের নতুন ট্রেইনার নাথান কেলি।

এখনও আন্তর্জাতিক দলে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ম্যাচ খেলেছেন এমন অভিজ্ঞতা আছে মাত্র দুইজনের, তারা হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিম। দীর্ঘ বছর পর এখানে আবারও এসে বেশ স্মৃতিচারণ করছেন তারা। গ্যালারির আশেপাশে তাকিয়ে এবং ঘুরে দেখছিলেন মাহমুদউল্লাহ।

জাতীয় দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের খেলোয়াড়ি জীবনের শুরুটাও এখানে। তিনি পুরোনো স্মৃতি মনে করে বলেছেন, ‘সবকিছুই দেখি বদলে গেছে! কী স্টেডিয়াম ছিল রে ভাই। খেলার সময় গেট বন্ধ করে রাখা লাগত, কী মনে নাই ভাই?’

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মাহাত্ম্য উল্লেখ করে নাফীস আরও বলেন, ‘এখনকার প্রজন্ম হয়তো এখানে খেলেনি। কিন্তু এই স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই শুনেছে। অনেকের জন্ম ২০০০ সালের আশপাশে তাই তাদের খেলার কথাও নয়। তবে আইকনিক স্টেডিয়াম যেহেতু, এটার গল্প নিশ্চয়ই শুনেছে। দেখুন, সাধারণত সকাল ছয়টায় ফিটনেস টেস্ট দেখতে এত মানুষের আশার কথা নয়। যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, তাই সবাই এসেছে। সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা এটা।‘

মুশফিকুর রহিম মজার ছলে বলেছেন, অ্যাথলেটদের মতো যেহেতু তারা দৌড়াবেন, সেহেতু তাদের জন্য পুরষ্কারের ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো। বিসিবির এক কর্মকর্তাকে তিনি মজা করে জিজ্ঞেস করছিলেন, ‘পতাকা কই? পতাকা আনবেন না!’ 

;

আইপিএলে ধোনির যে রেকর্ড ভাঙলেন রাহুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌয়ের মাঠে গতকাল চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। লক্ষ্ণৌ ম্যাচ জিতে নিলেও চেন্নাইয়ের প্রাণ ও মধ্যমণি মহেন্দ্র সিং ধোনি বরাবরের মতোই জিতে নিয়েছেন দর্শক এবং সমর্থকদের মন।

মাঠ লক্ষ্ণৌয়ের হলেও গ্যালারির বেশিরভাগ স্থান জুড়েই ছিল হলুদের ছড়াছড়ি। কারণটা খুব স্বাভাবিকভাবেই হলো ‘ধোনি’। কালকের ম্যাচেও তিনি খেলেছেন ৯ বলে ২৮ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ধোনি যতক্ষণ ২২ গজে ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ততক্ষণ গগনবিদারী চিৎকারে পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে রেখেছিলো ধোনির সমর্থকরা।

ঘরের মাঠে লক্ষ্ণৌয়ের এই জয়ের দিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ৫৩ বলে ৮২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই ইনিংসের সঙ্গে রাহুল ছুঁয়ে ফেললেন ধোনির অনন্য এক রেকর্ডকেও।

আইপিএল ইতিহাসে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব (৫০‍+) ইনিংস খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের বিশ্বকাপজয়ী এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ক ধোনির দখলে। ২৫৭টি ম্যাচে ২৪ বার ন্যূনতম ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। গতরাতের ৮২ রানের ইনিংসের মাধ্যমে ধোনির রেকর্ডটি নিজের নামে করে নিয়েছেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে এটি ছিল তার ২৫তম পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস।

তবে রেকর্ড ভাংলেও নিজের সিনিয়র এবং আইডলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধটা ঠিকই বজায় রেখেছেন রাহুল। ম্যাচশেষে ধোনির সঙ্গে হাত মেলানোর সময় নিজের মাথা থেকে ক্যাপটা খুলে ফেলে হাতে নেন তিনি। ধোনির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই মূলত এই কাজটি করেছেন রাহুল। এতে এটাই বোঝা যায় যে ধোনি শুধুমাত্র জনসাধারণের প্রিয় নয়, বরং ভারত দলের খেলোয়াড়দেরও সম্মানের ও পছন্দের ব্যক্তিত্ব।

;

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ আর্জেন্টিনার মার্তিনেজ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ইউরোপা কনফারেন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে লিলের বিপক্ষে দুটি হলুদ কার্ড দেখলেও লাল কার্ড দেখতে হয়নি অ্যাস্টন ভিলার বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। নিয়মের মারপ্যাঁচে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দেখতে হলো শাস্তির মুখ। লিলের বিপক্ষে ম্যাচটির টাইব্রেকারে আরও একবার নৈপুণ্য দেখিয়ে দলকে সেমিতে পৌঁছান মার্তিনেজ। তবে আগামী ২ মে কনফারেন্স লিগের সেমির প্রথম লেগের ম্যাচে খেলতে পারবেন না এই আর্জেন্টাইন তারকা গোলরক্ষক। সেমিতে অ্যাস্টন ভিলার প্রতিপক্ষ অলিম্পিয়াকোস। 

মার্তিনেজকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা। তবে না আগের ম্যাচের জোড়া হলুদ কার্ড বা কোনো আচরণজনিত বিষয়ের জের ধরে নয়, শেষ আটের দুই লেগের ম্যাচ মিলিয়ে মোট তিনটি হলুদ কার্ড দেখায় এই নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হচ্ছে মার্তিনেজকে।  

লিলের বিপক্ষে শেষ আটের প্রথম লেগের ম্যাচে ২-১ ব্যবধানে জিতলেও ফিরতি লেগের ম্যাচের ১২০ মিনিটে ঠিক ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকে অ্যাস্টন ভিলা। এতে ৩-৩ ব্যবধানে ড্র হওয়ায় ম্যাচ যায় টাইব্রেকারে। সেখানে আরও একবার পেনাল্টি শ্যুটআউটে নিজেকে প্রমাণ করেন মার্তিনেজ। দুটি শট ঠেকিয়ে দলকে ৪-৩ ব্যবধানে এনে দেন জয়। সেখানেই দেখেন ম্যাচের দ্বিতীয় হলুদ কার্ড।

এতেই প্রশ্ন উঠেছিল কেন লাল কার্ড দেখতে হয়নি মার্তিনেজকে? সেই গেরো অবশ্য ইতিমধ্যেই খুলেছে। উয়েফার নিয়ম অনুযায়ী টাইব্রেকারে হলুদ কার্ড খেলে তা মূল ম্যাচের ৯০ এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে কোনো কার্ডের সঙ্গে যোগ হয় না। এতে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে আগের লেগের আরও একটি হলুদ কার্ড খাওয়ায় সব মিলিয়ে এবার এক ম্যাচ ডাগ আউটেই কাটাতে হচ্ছে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ফাইনালের এই নায়ককে। 

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে আজ দিল্লির মুখোমুখি হায়দরাবাদ। এদিকে এফএ কাপের সেমিতে চেলসির বিপক্ষে নামবে ম্যানচেস্টার সিটি। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

ফর্টিস এফসি–বসুন্ধরা কিংস

বিকেল ৩টা, টি স্পোর্টস

২য় টি–টোয়েন্টি

পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড

রাত ৮টা ৩০ মিনিট, এ স্পোর্টস ও জিও সুপার

আইপিএল

দিল্লি–হায়দরাবাদ 

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

এফএ কাপ (সেমিফাইনাল)

ম্যান সিটি–চেলসি

রাত ১০টা ১৫ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ২

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

লুটন টাউন–ব্রেন্টফোর্ড

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

উলভারহ্যাম্পটন–আর্সেনাল

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বুন্দেসলিগা

ইউনিয়ন বার্লিন–বায়ার্ন মিউনিখ

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ৫

;