লর্ডসের জানালা পরিষ্কারের কাজ করতেন নিউজিল্যান্ড কোচ



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড, লন্ডন, ইংল্যান্ড থেকে
নিউজিল্যান্ড কোচ গ্যারি স্টিড, ছবি: সংগৃহীত

নিউজিল্যান্ড কোচ গ্যারি স্টিড, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লর্ডস মানেই ক্রিকেটের মোহবিষ্ট এক নাম, এক ভেন্যু!

তবে নিউজিল্যান্ড কোচ গ্যারি স্টিডের জন্য লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড শুধু নেহাৎ ক্রিকেটের মাঠই নয়; আরও অনেক বড় কিছু। এই মাঠই যে তার একসময়ের রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায় ছিল! লর্ডসের মাঠকর্মী হিসেবে লম্বা সময় কাজ করেছেন স্টিড। ঝাড়া-মোছা থেকে শুরু করে এই মাঠের এমন কোনো কাজ নেই যা তিনি করেননি।

আর সেই মাঠেই ২৪ ঘণ্টা পরে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে নামছে যে দল সেই নিউজিল্যান্ড দলের কোচ এখন তিনি!

লর্ডসের মাঠে তার চাকরি, কর্মক্ষেত্রের পরিধি, গল্প-আলাপচারিতা নিয়ে শুক্রবার দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডায় নস্টালজিক হয়ে উঠলেন নিউজিল্যান্ড কোচ।

তিনি বলেন, '১৯৯০সালের দিকে আমি লর্ডসের মাঠকর্মী হিসেবে কাজ করেছি। এই মাঠের সঙ্গে নিজেকে জড়িত রাখতে পেরে আমি গর্বিত। এখানে অনেক সময়ে আমাকে নানান ধরনের কাজ করেছি। জানালা পরিষ্কার করেছি। খেলার স্কোরকার্ড বিতরণ করেছি। চিঠিপত্র আদান প্রদানের কাজ করতে হয়েছে। স্কোরবোর্ডে স্কোর ঠিক করার দায়িত্বও পালন করেছি। খুব আনন্দ নিয়েই এখানকার কাজে আমার সময় কেটেছে, খুবই আনন্দে।'

সেই আনন্দ আরও উচ্চ মাত্রায় পৌঁছাবে যদি এই মাঠে ১৪ জুলাই’য়ের বিকেলে নিউজিল্যান্ডের এই কোচ বিশ্বকাপ ট্রফিতে চুমু খান!

সেই উৎসব আনন্দের সামনে দাঁড়িয়ে এখন গ্যারি স্টিড। অথচ বিশ্বকাপ শুরুর আগে যদি কেউ বলত নিউজিল্যান্ড কোচের সামনে এমন একটা সুযোগ আছে, তাহলে নিশ্চয়ই তার দিকে বিস্ময়ের দৃষ্টি নিয়ে তাকাতো সবাই!

বিশ্বকাপ শুরুর আগে নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে প্রায় সবার সর্বোচ্চ ধারণা ছিল-বড় জোর সেমিফাইনালে খেলতে পারে নিউজিল্যান্ড। কিন্তু সব হিসেব বদলে টুর্নামেন্টের আরেক হট ফেভারিট ভারতকে সেমিফাইনালে বিদায় করে লর্ডসের ফাইনালে খেলছে নিউজিল্যান্ড।

নিজের কোচিং ক্যারিয়ার এবং দল হিসেবে নিউজিল্যান্ডের এই উত্তরণের প্রসঙ্গে গ্যারি স্টিভ গর্বের সঙ্গে বলছিলেন, 'এই মাঠে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে আমার সময় কেটেছে। আর এখন এখানে কোচ হিসেবে বিশ্বকাপের ফাইনালে নামছি, এটা আমার জন্য সত্যিকার অর্থে স্পেশাল। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লর্ডসের এই মাঠে খেলেছি। কিন্তু এখন যে ম্যাচ খেলতে যাচ্ছি সেটা আরও অনেক বেশি স্পেশাল কিছু!'

বিশ্বকাপে খেলতে এসে নিজ দলের লক্ষ্যমাত্রাকে তিনভাগে ভাগ করে নিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ড কোচ গ্যারি স্টিড। প্রথম লক্ষ্য গ্রুপ পর্যায়ে ভালো ক্রিকেট খেলে শেষ চারে পৌঁছানো। দ্বিতীয় লক্ষ্য- সেমিফাইনাল জেতা। তৃতীয় এবং চূড়ান্ত টার্গেট-বিশ্বকাপ জেতা।

আপাতত সেই টার্গেটের একেবারে শেষ ধাপে এখন নিউজিল্যান্ড। স্টিভ সেই প্রসঙ্গে বললেন, 'দল হিসেবে আমরা যে তিনটি লক্ষ্য নিয়ে বিশ্বকাপে খেলতে এসেছিলাম তার দুটো পুরো করেছি। এবং সামনে কেবল একটা লক্ষ্যই বাকি। ওটাও পূর্ণ করতে হবে।'

লর্ডসের এই মাঠকে এতো যত্ন নিয়ে পরিষ্কার রাখার কাজ করেছেন, জানালা মুছেছেন, যাতে লর্ডস ঠিক ‘লর্ডের’ মতোই থাকে।

১৪ জুলাই লর্ডস কি তাহলে গ্যারি স্টিডকে সেই প্রতিদান দিচ্ছে!

   

‘লঙ্কানদের বিপক্ষে টেস্ট জেতা উচিৎ বাংলাদেশের’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট টেস্টে ৩২৮ রানের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। এতে ১-০ তে পিছিয়ে স্বাগতিকরা। বড় হারের সে স্মৃতিকে পেছনে রেখে বাংলাদেশের সামনে এখন আরেকটি টেস্টের চ্যালেঞ্জ। চট্টগ্রামে লঙ্কানদের ধরাশায়ী সিরিজে সমতা ফেরাতে মরিয়া বাংলাদেশ, তাতে সিরিজ হার এড়ানোর পাশাপাশি প্রথম টেস্টে বড় হারের কষ্টও কিছুটা লাঘব হতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচের আগে হেড কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে ‘ব্যক্তিগত কারণে’ অস্ট্রেলিয়া গেছেন। কোচ না থাকায় কিছুটা ক্ষতির মুখে পড়বে বাংলাদেশ। তবে দল এবং একইসঙ্গে সমর্থকদের জন্য সুখবর, টেস্ট সিরিজে খেলার কথা না থাকলেও দ্বিতীয় টেস্ট দিয়ে দলে ফিরেছেন সাকিব আল হাসান। 

দলে ফিরেই সাকিব জানালেন, লঙ্কানদের বিপক্ষে টেস্ট জেতা উচিত বাংলাদেশের। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডেতে ভালো ক্রিকেট খেলার পর এমনটাই চাইছেন সাকিব, ‘আশা তো সব সময় করি আমরা জিতব। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে সব সময়ই আমরা স্ট্রাগল করেছি, আমাদের জন্য ডিফিকাল্ট। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অনেক ভালো করা উচিত এবং টেস্ট ম্যাচ জেতা উচিত।’

অনভিজ্ঞ একটা দল নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের অথৈ সাগরে হাবুডুবু খেতে থাকা বাংলাদেশ দলের জন্য সাকিবের প্রত্যাবর্তন অনেক আনন্দের সংবাদ। প্রথম টেস্ট শেষে অধিনায়ক শান্ত সংবাদ সম্মেলনে সেটাই বলেছিলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে লাগবে।’

;

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আবাসন খাতের প্রথম সিটি ব্র্যান্ড রূপায়ণ সিটি ও ক্রিকেটের ব্র্যান্ড সাকিব আল হাসান এবার হয়েছেন জুটিবদ্ধ। রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকালে রূপায়ণ সিটি উত্তরার স্কাই ভিলা লাউঞ্জে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রূপায়ণ সিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন সাকিব। রূপায়ণ সিটির পক্ষে সিইও এম মাহবুবুর রহমান চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খাঁন রাতুল ও উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন পি জে উল্লাহ (অব.), চিফ অপরেটিং অফিসার ব্রিগেডিয়ার সালাহউদ্দীন (অব.), সিবিও (আরসিইউ) রেজাউল হক লিমন, সিবিও (ম্যাক্সাস) গৌতম তরফদারসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে রূপায়ণ সিটি ঘুরে দেখেন সাকিব আল হাসান। এ সময় তিনি বলেন, একদমই ব্যতিক্রম এখানকার পরিবেশ। কারণ খেলাধুলার জায়গা আছে, বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ। বয়স্কদের জন্য আছে হাঁটা-চলার পৃথক রাস্তা। যা ঢাকার অন্যান্য জায়গায় বড়ই অভাব। এখানকার পরিবেশ যে কাউকে মুগ্ধ করে তুলবে। আমি জানি না ক্রিকেটারদের কেউ রূপায়ণ সিটিতে থাকেন কিনা। যদি না থাকেন তাহলে তারা এদিকে আসতে পারে।

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচারণামূলক কাজে অংশ নেবেন বলেও জানান সাকিব আল হাসান।

বাংলাদেশের গেটেড কমিউনিটির ধারণাতে ‘ব্রেক দ্য স্কয়ার ফিট স্টোরি’- এই দর্শনের মাধ্যমে নতুন মাত্রা দিয়েছে রূপায়ণ সিটি। যার মাধ্যমে এসেছে প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি- রূপায়ণ সিটি উত্তরা। যেখানে আছে রূপায়ণ স্কাই ভিলা, ম্যাক্সাস- দি মল অব বাংলাদেশ এবং নেক্সট জেনারেশন স্মার্ট সিটি ‘নর্থ সাউথ সিটি’।

;

স্বপ্ন সত্যি হলো, অবশ্যই এটা সৈকতের প্রাপ্য



মাসুদুর রহমান মুকুল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৈকতকে তো আসলে শুধু আম্পায়ার হিসেবে চিনি না, তারও বহু আগে থেকে প্লেয়ার হিসেবে তাকে দেখে আসছি '৯০-থেকে। তখন থেকেই দেখেছি ওর ভেতর উদ্যম আছে। ও মানসিকভাবে অনেক শক্ত ও ডেডিকেশন অনেক হাই। ও যখন আম্পায়ারিংয়ে এসেছে তখন কিন্তু অনেক পরিশ্রম করে গেছে। সবকিছু মিলিয়ে ও যেই সংগ্রাম করে গেছে মাঠ ও মাঠের বাইরে তা অকল্পনীয়। সে যেটা অর্জন করেছে সেটা তার প্রাপ্য ছিল।

কোভিডের পর থেকে আমরা খুবই আশাবাদী ছিলাম, সৈকত আইসিসির এলিট প্যানেলে যাবে। কেননা, কোভিডের পর যেই সুযোগগুলো এসেছে সেসব সৈকত খুব ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে।

আর একটা বিষয়, এসব নিয়ে ভারতে যদি সিনেমা হতে পারে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সৈকতকে নিয়েও এমন সিনেমা হতে পারে।

সৈকতের সবচেয়ে বড় গুণ যেটা সে তার ভুলকে সুন্দরভাবে স্বীকার করে। ও যদি কোনো ভুল করে থাকে, সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে বা সতীর্থদের সাথে কোনো বাজে ব্যবহারে করে থাকে; তাহলে সে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গেই সেটা মেনে নেই। এটা হলো সৈকতের সবচেয়ে বড় গুণ। এছাড়াও সৈকত অনেক সাহসী একটা ছেলে। সে যদি মনে করে এই পথে এগোলে সঠিক; যদিও এই পথে এগোলে অনেক বাধা আসবে তবুও সে ওই সঠিক পথেই এগোয়। ইতিবাচকভাবে ওর জেদটা খুব ভালো।

টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপ তারপর বাকি অ্যাসাইনমেন্ট সামনে আসবে। পরে হয়তো টেস্ট ম্যাচগুলো আসবে। আর যখন নতুন কেউ এলিট প্যানেলে ঢুকে, এটা হলো একটা ঐতিহ্য- জানি না হবে কিনা। অ্যাশেজ মানে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড দিয়ে এটা শুরু হয়।

সৈকত আমাদের জন্য বড় একটা পথ দেখিয়ে গেল যে, কষ্ট করলে ওখানে যাওয়া যায়। সৈকতের এই অর্জনটাকে আমরা যারা আম্পায়ারিং করছি বা যারা করবে আমাদের বোর্ডও এই অর্জনটাকে কাজে লাগাতে হবে। কাজে লাগানো বলতে আমি বুঝাচ্ছি, বিসিবি কিন্তু যারা অনেক ক্রিকেট খেলছে তাদের আম্পায়ারিংয়ে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারে। আর আমরাও যারা আম্পায়ারিং করছি তারা কিন্তু এলিট প্যানেলে যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারি। আইসিসির এলিট প্যানেলে যাওয়ার মাঝখানের যেই পথচলাটা সেই পথচলাটা বা ত্যাগের জায়গাটা বোর্ড বা আমাদের ডিপার্টমেন্ট আরেকটু সহজ করে দেবে।

দেশে আম্পায়ারিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের অর্থনৈতিক দিক যত উন্নত হবে, তত আমাদের যোগ্য ছেলেরা আম্পায়ারিংয়ে আগ্রহী হবে।

সৈকত-মুকুল-গাজী বা তানভীর এখন যারা আছে বা অন্য যারা আছে এই পর্যন্ত আসতে হলে কিন্তু অনেক ত্যাগ করতে হবে নতুনদের। আর এই রাস্তাটুকু আসার জন্য উদ্যোগটা বোর্ড এবং আম্পায়ারিং নিয়ে কাজ করে সেই ডিপার্টমেন্ট থেকে নিতে হবে।

(সৈকতের) স্বপ্ন সত্যি হলো। এবং অবশ্যই সে এটার প্রাপ্য। সৈকতের ১৩ বছরের যুদ্ধ এটা। আইসিসি প্যানেলে সে দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে আম্পায়ারিং করছে। আমার ৬ বছর রানিং। আমিও স্বপ্ন দেখছি।

লেখক: আন্তর্জাতিক আম্পায়ার

;

আইসিসির এলিট প্যানেলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বহুকাল বাংলাদেশের আম্পায়াররা ছিলেন পাদপ্রদীপের আড়ালে। তবে সেই দিন গত হয়েছে। দিনকয়েক আগে বাংলাদেশের চারজন নারী আম্পায়ার এবং একজন নারী রেফারি আইসিসির ডেভেলপমেন্ট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। এবার আইসিসির এলিট প্যানেলের অংশ হলেন আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা।

আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে যুক্ত হয়েছেন শরফুদ্দৌলা।

২০০৬ সাল থেকে আইসিসির ইন্টারন্যাশনাল প্যানেলে আম্পায়ার হিসেবে কাজ করছেন শরফুদ্দৌলা। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং করেন তিনি।

এখন পর্যন্ত ১০ টেস্ট, ৬৩ ওয়ানডে এবং ৪৪ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেন শরফুদ্দৌলা। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপেও বেশ কয়েকটি ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন এই আম্পায়ার।

এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়ার খবর পেয়ে আইসিসিকে শরফুদ্দৌলা বলেন, ‘আইসিসির এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়া অত্যন্ত সম্মানের বিষয়। বাংলাদেশ থেকে প্রথম আম্পায়ার হিসেবে এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়ায় উপলক্ষটা আরও বিশেষ হয়েছে। আমি এই আস্থার প্রতিদান দিতে চাই।’

এদিকে আইসিসির এলিট রেফারি প্যানেলের কলেবর ছোট করে ৬ জনে নামিয়ে আনা হয়েছে। বাদ পড়েছেন ২০০৩ সাল থেকে এই প্যানেলের সদস্য হিসেবে থাকা ক্রিস ব্রড।

;