গেইলকে টপকে হিটম্যানের নতুন বিশ্বরেকর্ড



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ছক্কার এখন রোহিতের

আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ছক্কার এখন রোহিতের

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ডের হাতছানি নিয়েই শুরু করেছিলেন সিরিজ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে এসেই বিশ্বরেকর্ডটা নিজের করে নিয়েছেন রোহিত শর্মা। ক্রিস গেইলকে পেছনে ফেলে টি-টুয়েন্টিতে নিজেকে নিয়ে গেলেন অনন্য উচ্চতায়। ফ্লোরিডায় রোববার ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে ভারত জিতেছে ২২ রানে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই ম্যাচেই রোহিত গড়লেন দারুণ এক রেকর্ড।

আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ব্যক্তিগত ছক্কা এখন রোহিত শর্মার। উইন্ডিজের বিপক্ষে হাফসেঞ্চুরি খেলা ইনিংসে তিনটি  ছক্কা হাঁকান হিটম্যান খ্যাত এই ব্যাটসম্যান।

তার পথ ধরেই গেইলকে টপকে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টির ইতিহাসে সবচেয়ে ছক্কা হাঁকানোর বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহিত শর্মা। গেইল ৫৮ আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে ৫৪টি ইনিংসে ছক্কা মেরেছেন মোট ১০৫টি। আর ৯৬ টি-টুয়েন্টিতে রোহিতের ছক্কা এখন ১০৭ টি।

আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে রোহিত-গেইলের পরই সবচেয়ে বেশি ছক্কা মার্টিন গাপটিলের। তিনি হাঁকিয়েছেন ১০৩টি ছক্কা। এরপরই কলিন মুনরো (৯২) ও ব্রেন্ডন ম্যাকালাম (৯১)।

তবে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া টি-টুয়েন্টি মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড ক্রিস গেইলের দখলেই। মোট ৯৪১টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন দ্য ইউনিভার্স বস খ্যাত এই ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান। এরপরই তার স্বদেশী কাইরন পোলার্ড। তার ছক্কা ৬১১টি। আর রোহিত হাঁকিয়েছেন ৩৩৮টি ছক্কা!

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

ভারত: ২০ ওভারে ১৬৭/৫ (রোহিত ৬৭, ধাওয়ান ২৩, কোহলি ২৮, পান্ত ৪, মনিশ ৬, পান্ডিয়া ২০*, জাদেজা ৯*; টমাস ২/২৭, কটরেল ২/২৫, পল ১/৪৬)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: (লক্ষ্য ১৫.৩ ওভারে ১২১) ১৫.৩ ওভারে ৯৮/৪ (নারাইন ৪, পুরান ১৯, পাওয়েল ৫৪, পোলার্ড ৮*, হেটমায়ার ৬*; ওয়াশিংটন ১/১২, ভুবনেশ্বর ১/৭, পান্ডিয়া ২/২৩)
ফল: ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে ২২ রানে জয়ী ভারত

   

বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের দল ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মাসে বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারতের নারী ক্রিকেট দল। পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের সবকটি ম্যাচই হবে সিলেটের মাঠে। এই সিরিজের জন্য ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।

প্রথমবারের মতো এই স্কোয়াডে জায়গা পেয়েছেন দুইজন, আশা সোভানা এবং সাজানা সজীবন। ২৩ এপ্রিল ভারতের মেয়েরা বাংলাদেশের মাটিতে এসে পৌঁছাবে বলে কথা রয়েছে। এরপর প্র্যাকটিস সেশন শেষ করে ২৮ এপ্রিল মাঠে গড়াবে সিরিজের প্রথম ম্যাচ। বাকি চারটি ম্যাচ যথাক্রমে ৩০ এপ্রিল, ২ মে, ৬ মে ও ৯ মে।

এ নিয়ে তৃতীয়বার টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে ভারতের নারী ক্রিকেট দল। এর আগে ২০১৪ সালে প্রথমবার ও গত জুলাইয়ে সবশেষ এসেছিল তারা। দুটো সিরিজেই শিরোপা তুলে ধরেছিল ভারত। এবার বাংলাদেশের মেয়েদের লক্ষ্য থাকবে ঘরের মাটিতে ভারতকে সিরিজ হারিয়ে ট্রফি উঁচিয়ে ধরা।

ভারতের স্কোয়াড:

হারমানপ্রীত কৌর (অধিনায়ক), স্মৃতি মান্ধানা (সহ–অধিনায়ক), শেফালি ভার্মা, দয়ালন হেমলতা, সাজানা সজীবন, রিচা ঘোষ (উইকেটরক্ষক), যষ্টিকা ভাটিয়া (উইকেটরক্ষক), রাধা যাদব, দীপ্তি শর্মা, পূজা বস্ত্রকর, আমানজোত কৌর, শ্রেয়াঙ্কা পাতিল, সাইকা ইসহাক, আশা সোভানা, রেনুকা সিং ও তিতাস সাধু।

;

টানা পাঁচ হারে তলানিতে বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তারকায় ঠাসা এবং শক্তিশালী স্কোয়াড নিয়েও দলকে একবারও আইপিএলের শিরোপা জেতাতে পারেননি, এই আক্ষেপ বিরাট কোহলির নিজেরও হয়তো আছে। তবে আইপিএলের এবারের আসর শুরুর আগে থেকেই নতুন করে আশার আলো দেখতে থাকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সমর্থকরা। কারণ ২০২৩ সালে ভারত বিশ্বকাপে কোহলির দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ও ফর্ম তাদের নতুন করে স্বপ্ন দেখাতে শুরু করে।

কিন্তু আইপিএলের চলতি আসরেও একের পর এক ধাক্কা খেতে হচ্ছে বেঙ্গালুরুকে। আসরের প্রথম ম্যাচ হার দিয়ে শুরু করে কোহলিরা। দ্বিতীয় ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ছন্দে ফেরার আভাস দেয় দল। কিন্তু এরপর শুরু হয় পতন। গতকাল হায়দরাবাদের বিপক্ষে রেকর্ড পরিমাণ রান হজম করার ম্যাচে হেরে টানা পাঁচ ম্যাচ হারের স্বাদ হজম করতে হলো কোহলিকে, সঙ্গে পুরো বেঙ্গালুরুর সমর্থকদের।

দলের পারফরম্যান্স ভাল না হলেও প্রতি ম্যাচেই নিজের সর্বোচ্চটাই মাঠে ঢেলে দিচ্ছেন সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলি। অর্থাৎ ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স বিবেচনা করলে বেঙ্গালুরুর দলে সবার ওপরেই থাকবে কোহলির নাম। কিন্তু খেলাটা যেখানে দলগত, সেখানে একক পারফরম্যান্স দিয়ে দলকে জয় তুলে এনে দেওয়াটা এতটাও সহজ নয়। বারবার খুব কাছে যেয়েও আশাভঙ্গ হচ্ছে কোহলির।

গতরাতে হায়দরবাদের শক্ত ব্যাটিং লাইনআপের বিপক্ষে বেঙ্গালুরুর বোলারদের পারফরম্যান্স ছিল করুণ। অপরদিকে ব্যাট হাতে সেরাটাই দেখিয়েছেন কোহলি। তাতেও লাভ হয়নি। স্বাগতিকদের বোলিং দুর্দশার সুযোগটা বেশ ভালোমতই কাজে লাগিয়েছেন হায়দরাবাদের খেলোয়াড়রা, গড়েছেন একের অধিক রেকর্ড, তুলে নিয়েছেন কাঙ্ক্ষিত জয়। অপরদিকে বেঙ্গালুরু এবং কোহলিকে মাঠ ছাড়তে হয়েছে এক বুক হতাশা নিয়েই।

এই হারের পর আইপিএলের পয়েন্ট তালিকার তলানিতে অবস্থান করছে কোহলিরা। ৭ ম্যাচে মাত্র এক জয়ের সঙ্গে তাদের পয়েন্ট মাত্র ২। টানা পাঁচ ম্যাচ হেরে নড়বড়ে মনোবল পুরো দলের। তবে সমর্থকরা আশাবাদী। তাদের বিশ্বাস যে কোহলির হাত ধরেই ঘুরে দাঁড়াবে দল। ভালো কিছুর অপেক্ষাতেই আছে বেঙ্গালুরু।

;

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ছাড়াও টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ

মোহামেডান-শাইনপুকুর
সকাল ৯টা, ইউটিউব/বিসিবি

গাজী গ্রুপ-ব্রাদার্স
সকাল ৯টা, ইউটিউব/বিসিবি

রূপগঞ্জ টাইগার্স-সিটি ক্লাব
সকাল ৯টা, ইউটিউব/বিসিবি

আইপিএল

কলকাতা-রাজস্থান
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ

ডর্টমুন্ড-আতলেতিকো
রাত ১টা, সনি স্পোর্টস ১

বার্সেলোনা-পিএসজি
রাত ১টা, সনি স্পোর্টস ২

;

আইপিএলের রেকর্ড সংগ্রহ হায়দরাবাদের



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিন ম্যাচ আগেই আইপিএলে ২৭৭ রানের দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। সেই রানটিকেও এবার ছাড়িয়ে গেছে তারা। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর বিপক্ষে এদিন আগে ব্যাট করে স্কোরবোর্ডে ২৮৭ রান তুলেছে দলটি। যা আইপিএলের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত দলীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।

এদিন হায়দরাবাদকে পথটা দেখিয়ে গিয়েছিলেন তাদের দুই ওপেনার অভিষেক শার্মা ও ট্র্যাভিস হেড। এই জুটি ভেঙেছে দলীয় ১০৮ রানে। আর সেই রানটা এসেছে মাত্র ৮.১ ওভারে। ২২ বলে ৩৪ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন অভিষেক। দলের এমন অবস্থায় ব্যাটিংয়ে প্রমোশন পেয়ে যান হেনরিখ ক্লাসেন। হেডের সঙ্গে ‍জুটি বেধে ছক্কার বৃষ্টি নামান দু’জনে।

হেড খানিকটা পর ৩৯ বলে আইপিএলের চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি তুলে ফিরলেও দলকে পথে রাখেন ক্লাসেন। নিজেও ছিলেন সেঞ্চুরির পথে। বিশাল সব ছক্কায় প্রতিপক্ষের বোলারদের কচুকাটা করছিলেন এই প্রোটিয়া ব্যাটার। ব্যাট চালিয়েছেন ২০০-এর বেশি স্ট্রাইক রেট বজায় রেখে। এরপর অবশ্য সেঞ্চুরির স্বপ্ন দেখিয়ে ফিরেছেন ৩১ বলে ৬৭ রান করে। তবে ততক্ষণে বড় সংগ্রহের ভিতটা গড়া হয়ে গিয়েছে তাদের।

সেই ভিতটাকে আরও পোক্ত করেন আবদুল সামান ও এইডেন মার্করাম জুটি। ব্যাট থেকে শেষ ‍দিকে সুনামি বইয়ে দিয়েছেন দু’জনে। একের পর এক ছক্কায় দলকে নিয়ে গেছেন রান পাহাড়ের চূড়ায়। তাদের দু’জনের ব্যাটিং তাণ্ডবেই ৩ উইকেট খরচায় স্কোরবোর্ডে ২৮৭ রানের রেকর্ড সংগ্রহ পায় হায়দরাবাদ। শেষ দিকে ১৭ বলে ৩২ রানে মার্করাম ও ১০ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত ছিলেন সামাদ। হায়দরাবাদের ব্যাটাররা মিলে পুরো ইনিংসে মোট ২২ টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন এদিন।

;