নেইমার না এমবাপ্পে? রিয়ালের পছন্দ শেষের জন!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ঘরের ছেলে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এখন জুভেন্টাসে। ক্যারিয়ারে এই প্রথমবারের মতো ইতালি লিগে খেলবেন সিআরসেভেন।

-তো রোনালদো চলে গেছেন। তার খালি জায়গায় কাকে আনছে রিয়াল মাদ্রিদ? অবাক করার বিষয় হল রিয়াল মাদ্রিদ রোনালদোর শূন্যস্থান পুরণের জন্য দৌড়ঝাঁপ ঠিকই দিচ্ছে কিন্তু সেটা খুব একটা প্রকাশ্যে না। তবে নামটা যখন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, তখন একটা ব্যাপার নিশ্চিত হতেই হবে-রিপ্লেসমেন্টটাও তেমন নামকরাই কিছু হবে।

আপাতত রোনালদোর এই শূন্যস্থানের জন্য তিনটি নাম রিয়াল মাদ্রিদের হান্টিং টেবিলে। বেলজিয়ামের তারকা লিভারপুলের ষ্ট্রাইকার এডেন হ্যাজার্ড এবং প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের দুই তারকা নেইমার ও কিলিয়েন এমবাপ্পে।

তবে সার্বিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত এই তালিকায় এমবাপ্পের নামটা সবার উপরে রেখেছে রিয়াল মাদ্রিদ।

-কেন?

শুনি সেই ব্যাখা।

প্রথমত রিয়াল মাদ্রিদ সবসময় নতুন তারকার খোঁজে থাকে। রোনালদো চলে যাওয়ায় সেখানে নতুন কোন তারকাকেই বসাতে চায় রিয়াল মাদ্রিদ। আর তাদের এই পরিকল্পনার সঙ্গে সবচেয়ে ভাল মিল খাচ্ছে ফ্রান্সের কিলিয়েন এমবাপ্পের নামটা। রাশিয়া বিশ্বকাপে সেরা তরুণ ফুটবলারের ট্রফি জিতেছেন ১৯ বছর বয়সী এই তারকা। একক পারফরমেন্সে দলকে জেতানোর ক্ষমতা যে তিনি রাখেন- তার প্রমাণও মিলেছে। নতুন মৌসুমে নতুন কোচ হিসেবে হুলেন লোপেতেগুইকে দায়িত্ব দিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। এই স্প্যানিশ কোচ জানেন তার কাছ থেকে রিয়াল মাদ্রিদ কি চায়? আর সেই সাফল্যের প্রত্যাশায় রিয়ালের নতুন কোচ দলে নতুন কোন তারকাকে এনে অন্তত প্রাথমিক চমকটা দেখাতে চান। সেই চাহিদা পুরুনের জন্য তার কাছে এই মূহূর্তে সবচেয়ে পছন্দের নামটিই হতে পারে কিলিয়েন এমবাপ্পে!

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরমেন্স। বল পায়ে গতিতে ঝড় তোলা। বিতর্কহীন জীবন। তারুণ্যের শক্তি। টিনেজ বয়সেই পেলের সঙ্গে তুলনার শুরু। তাকে দলে ভেড়াতে খুব রেকর্ড পরিমান খরচও নেই। এমনসব হিসেবÑনিকেষ কষেই রিয়াল মাদ্রিদ আপাতত এমবাপ্পের নাম নেইমারের চেয়ে তালিকার ওপরের দিকেই রেখেছে।

তবে নেইমারের জন্য যে রিয়াল মাদ্রিদ কোন আগ্রহ দেখাচ্ছে না-এমন কিছু নয়। রিয়াল মাদ্রিদ প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের সেরা পছন্দের খেলোয়াড়দের একজন নেইমার। বার্সোলোনায় যোগ দেয়ার আগে থেকেই নেইমারকে দলে টানার পরিকল্পনা করেছিলেন পেরেজ। ২০০৫ সালে রবিনহোর বিনিময়ে স্যান্টোস থেকে নেইমারকে রিয়ালে আনার ইচ্ছে ছিল তার। কিন্তু সেসময়ের দলবদলের লড়াইয়ে রিয়ালকে হারিয়ে দেয় বার্সেলোনা।

স্যান্টোস থেকে নেইমার বার্সোলোনায় যোগ দেন। চারবছর বার্সায় কাটানোর পর নেইমার গত বছর রেকর্ড মুল্যে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই ক্লাবে নাম লেখান। তখনই ধারণা করা হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদে আসার জন্যই বার্সা ছেড়ে সাময়িক সময়ের জন্য নেইমার সেইন্ট জার্মেই ক্লাবকে মধ্যবর্ত্তি স্টেশন হিসেবে বেছে নিয়েছেন!

দলবদলের বাজারের সর্বশেষ গুঞ্জন হল নেইমারের জন্য এখনো দরজা খুলে রেখেছেন রিয়াল মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট পেরেজ। তবে বিশ্বকাপে এমবাপ্পের পারফরমেন্সটাই রিয়াল মাদ্রিদের সিদ্ধান্তকে এখন প্রভাবিত করছে।

নেইমার না এমবাপ্পে-এই প্রশ্নে অধিকতর পছন্দের তালিকায় শেষের জনের নামের পাশেই রিয়াল মাদ্রিদ বোর্ডের সমর্থনটা বেশি বলে শোনা যাচ্ছে! বয়সটা অনেক বড় ফ্যাক্টর এক্ষেত্রে। ঠিকমতো রাখতে পারলে সামনের এক দশক পর্যন্ত এমবাপ্পে রিয়াল মাদ্রিদদের তারকা মেলার সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকা হয়ে থাকতে পারেন। আর যদি ফর্ম নিয়ে কোন সমস্যায় পড়েন কখনো, তবে তাকে বেঁচে দেয়ার সুযোগ তো থাকছেই। এমন তরুণ খেলোয়াড়ের একটা ভাল বিক্রয়মুল্যও অবশ্যই মিলবে।

বিশ্বকাপ যেখানে এমবাপ্পের জন্য আর্শীবাদ, ঠিক সেই টুর্নামেন্টেই নেইমার এবার সার্বিক অর্থে সমালোচনাই একটু বেশি কামিয়েছেন। ফাউল আদায়ের জন্য মাঠে বারবার পড়ে গিয়ে অভিনয়ের জন্য খোদ ব্রাজিলের অনেক সাবেক তারকা তার কড়া সমালোচনা করেছেন। সামান্য ধাক্কায় তিনি মাঠে যেভাবে কাতরতা দেখানোর অভিনয় করেছেন, পল্টি খেয়েছেন, সেটা তার মাপের একজন খেলোয়াড়কে ঠিক মানায় না।

বার্সেলোনায় যে কড়া নিয়মের মধ্যে ছিলেন নেইমার, সেটা প্যারিস সেইন্ট জার্মেই এসে খুঁইয়ে বসেছেন বছরখানেকেই। পেনাল্টি বা ফ্রিকিক নিয়ে সতীর্থ কাভানির সঙ্গে মাঠে তার তর্কাতর্কির ঘটনাও জানাচ্ছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে নেইমারের সময়টা খুব একটা সুখে কাটছে না। রিয়াল মাদ্রিদ যদি ডাকে তবে সাড়া দিতে নেইমারও এক পায়ে দাড়িয়ে।

তবে রিয়ালের আগ্রহ যে এখন তার আরেক ক্লাব সতীর্থ এমবাপ্পের ওপরই বেশি!

   

নিজের অবসর প্রসঙ্গে জানালেন লিওনেল মেসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান ফুটবল বিশ্বের অন্যতম মহাতারকা এবং সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন, তিনি লিওনেল আন্দ্রেস মেসি। ফুটবল খেলে যতরকম সাফল্য অর্জন করা যায়, বিশ বছরের ক্যারিয়ারে তার প্রায় সবই নিজের নামে করে নিয়েছেন মেসি। সবশেষ ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের শিরোপাটা তুলে ধরে নিজেকে নিয়ে গিয়েছেন অনন্য এক উচ্চতায়।

এত সাফল্যমণ্ডিত ও বর্নাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারের মাঝে খারাপ সময়ও পার করতে হয়েছে তাকে। একের অধিকবার ফাইনালে নিজের দলকে না জেতাতে পারার আক্ষেপ তাকে ভেতর থেকে যন্ত্রণা দিয়েছে বেশ কয়েকদিন। ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬- টানা তিন বছর তিনটি আন্তর্জাতিক ফাইনালে হারের পর হতাশায় তো ফুটবল থেকেই অবসরের ঘোষণা দিয়ে ফেলেছিলেন।

তবে হার মেনে নেওয়ার সময় সেটি ছিল না, তার আরও কিছু অর্জন করার বাকি, দেশের জন্য এবং নিজের জন্যও, এমনটাই তার মন বলছিল। তাইতো ২০১৮ বিশ্বকাপের আগে আবারও ফিরে এলেন। তবে রাশিয়া বিশ্বকাপেও তাকে হতাশা হজম করতে হয়েছে। তবুও থেমে থাকেননি মেসি, নিজের সর্বোচ্চটা ঢেলে দিয়েছেন মাঠের খেলায়, দেশের জন্য।

২০২১ সালে ব্রাজিলকে কোপা আমেরিকার ফাইনালে হারিয়ে প্রথমবার আর্জেন্টিনার জন্য আন্তর্জাতিক কোনো শিরোপা হাতে তুলে নেন মেসি। তখনই হয়তো বুঝেছিলেন যে আরও কিছু অর্জন বাকি আছে তার। কোপার শিরোপার পর ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে হারিয়ে জিতে নিলেন ফিনালিসিমার ট্রফিটাও। শেষে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফিটাও পেল মেসির হাতের স্পর্শ। ফুটবল যেন পূর্ণতা পেল ২০২২ সালের ১৮ই ডিসেম্বর রাতে।

অনেকে ধরেই নিয়েছিল বিশ্বকাপ অর্জনের পর হয়তো ফুটবলকে বিদায় জানাবেন লিওনেল মেসি। তবে না, নিজের ক্যারিয়ারটা আরেকটু দীর্ঘ করতে চান তিনি। আপাতত ২০২৪ কোপা আমেরিকাতে খেলবেন এমনটা নিশ্চিত করেছেন এই ফুটবল জাদুকর।

সম্প্রতি নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে এমবিসি’র ‘বিগ টাইম পডকাস্টে’ কথা বলেন তিনি। সেখানেই জানিয়েছেন কবে নিবেন অবসর। মেসি বলেন, ‘অবসরের মুহূর্তটা কেমন হবে জানি, যখন টের পাব আর পারফর্ম করতে পারছি না। নিজেকে উপভোগ করছি না, সতীর্থদের কোনো সাহায্য করতে পারছি না। আমি বুঝি কখন আমি ভালো খেলছি, কখন খারাপ খেলছি। যখন আমার মনে হবে এখন সেই সিদ্ধান্তটা নেওয়া সময় হয়েছে, আমার বয়স কত সেটি মনে না রেখেই অবসরের সিদ্ধান্ত নেব।’

ঠিক কবে অবসরে যাবেন এটি না বললেও মেসির কথা থেকে এটি পরিষ্কারভাবেই বোঝা যায় যে, এখনই থামছেন না তিনি। যতদিন সম্ভব নিজেকে টেনে নিতে থাকবেন ফুটবল স্বর্গেরাজ্যের অনন্য এক উচ্চতায়।  

;

দি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতারা আটক



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন আগে আর্জেন্টিনার অন্যতম সেরা ফরোয়ার্ড এবং দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় আনহেল দি মারিয়া হত্যার হুমকি পান। এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর কিছুটা আতঙ্কও ছড়িয়ে পড়ে তার পরিবার এবং আত্মীয়দের মধ্যে। গতকাল সেই হুমকিদাতাকে গ্রেপ্তার করেছে আর্জেন্টিনার ফেডারেল পুলিশ ও তাদের বিশেষ ইউনিট পিডিআই।

আর্জেন্টিনার জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী পাত্রিসিয়া বুলরিখ জানিয়েছেন, এই হুমকি দেওয়ার মূল হোতার নাম পাবলো আকোত্তো। মাদক চোরাচালানের ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান আছে। দি মারিয়াকে হুমকি দেওয়ায় তাকে সহযোগিতা করেছেন সারা বেলেন গুতিরেজ ও গ্যাব্রিয়েল ইসমায়েল পাস্তোরে।

রোজারিওতে নিজ বাসায় তার পরিবারের উদ্দেশে হত্যার হুমকি সম্বলিত বার্তা দিয়ে যায় শহরের দুর্ধর্ষ মাদক চোরাকারবারিরা। সোমবার ভোরে হুমকি–সংবলিত কাগজ লিখে ছুঁড়ে ফেলে যায় অজ্ঞাত একটি দল। একটি ধূসর গাড়ি থেকে ছুঁড়ে ফেলা সেই কাগজে দি মারিয়ার পরিবারের উদ্দেশে লেখা ছিল, ‘আর্জেন্টাইন তারকা যদি শহরে ফেরেন, তাহলে প্রাদেশিক গভর্নরও এই ফুটবলারের পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে পারবেন না।‘

পাবলো আকোত্তো এই হুমকি দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। আর্জেন্টিনার সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানিয়েছে, নিজ নিজ বাসা থেকে পালানোর সময় এই তিন হুমকিদাতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

;

মুম্বাই-হায়দরাবাদ ম্যাচে যত রেকর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে বুধবার রাতের সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মধ্যকার ম্যাচটি দীর্ঘদিন মনে থাকবে বিশ্বের ক্রিকেট প্রেমীদের। এই ম্যাচেই বিশ্ব ক্রিকেট দেখল একাধিক রেকর্ড। এদিন দুই ইনিংস মিলে মোট রান হয়েছে ৫২৩। ওয়ানডে ম্যাচগুলোতে প্রায়ই যে রানের দেখা মিলে, আইপিএলের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এই ম্যাচেই তা দেখা গেল।

হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট হাতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৭৭ রান তোলে হায়দরাবাদ, যা আইপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। জবাবে রান তাড়ায় ২৪৬ রান তোলে মুম্বাই। এতে ৩১ রানের জয় পায় ‘টিম অরেঞ্জ’।

৫২৩ রানের এই ম্যাচে সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছাড়াও হয়েছে অনন্য সব রেকর্ড। সেসব রেকর্ডে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ

সানরাইজার্স হায়দরাবাদের করা এই ম্যাচে ২৭৭ রানের সংগ্রহ আইপিএলের ১৭ আসরের সর্বোচ্চ। এতদিন রেকর্ড ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর দখলে। ২০১৩ সালে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ২৬৩ রান করেছিল তারা। তার এক দশক পেরিয়ে আজ রেকর্ডটি ভেঙে দিল হায়দরাবাদের।

ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

হায়দরাবাদের ২৭৭ এর বিপরীতে মুম্বাইয়ের ২৪৬ রান। এতে দুই ইনিংস মিলিয়ে মোট রান ৫২৩। যা শুধু আইপিএল নয়, স্বীকৃত যেকোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আইপিএলের গত রাতের ম্যাচটি এখানে পেছনে ফেলল দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার ৫১৭ রানের আগের রেকর্ডটি।

সবচেয়ে বেশি ছক্কা

দুই দল মিলিয়ে এই ম্যাচে ছক্কা হাঁকিয়েছে মোট ৩৮টি। এটা ক্রিকেটের যেকোনো ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কার রেকর্ড, বিশ্ব রেকর্ডই বলা যায়। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৮ সালে আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগে বালখ লেজেন্ডস ও কাবুল জাওয়ানানের মধ্যকার ম্যাচে ৩৭টি ছক্কা নিয়ে।

সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারি

দুই ইনিংস মিলিয়ে মোট ৬৯টি বাউন্ডারি হয়েছে এ ম্যাচে, ৩৮টি ছক্কার ও ২১টি চার। যা আইপিএলের এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারির রেকর্ড। যৌথভাবে এই রেকর্ড ধরে আছে ২০১০ আসরের চেন্নাই সুপার কিংস ও রাজস্থান রয়্যালসের ম্যাচটি।

;

আফ্রিদির অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া ঠিক হবে না, বললেন আফ্রিদি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তান সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগেই পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদিকে অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিতে পারে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। তবে তাকে এই মুহুর্তে তার দায়িত্ব থেকে এভাবে সরিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না বলে জানালেন শাহিনের শ্বশুর সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদি।

শাহিন আফ্রিদির অধীনে মাত্র একটি সিরিজ খেলেছে পাকিস্তান, যেটি ছিল চলতি বছরের জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সেখানে মাত্র একটি ম্যাচেই জয়ের দেখা পেয়েছিল শাহিনের দল।

সম্প্রতি পিএসএলে শাহিনের দল কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটরসের করুণ পারফরম্যান্সের পর তার অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এ প্রসঙ্গে সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বলেন, ‘কাউকে অধিনায়কত্ব দিলে তাঁকে সময়ও দেওয়া দরকার। আমাদের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, বোর্ডে পরিবর্তন এলে দলের পরিচালনায়ও বদল আসে। যে আসে, সেই ভাবে আমি যা করছি, পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য ভালোই করছি।‘

তার মেয়ে জামাই শাহিন আফ্রিদিকে নিয়ে ক্রিকেট বোর্ড ভুল ধারণা পোষণ করছে বলেই মনে করেন তিনি। প্রথমত শাহিনকে অধিনায়কত্ব দেওয়া, এরপর এখন এভাবে অধিনায়কের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করাটা ভুল বলে মনে করেন শহীদ আফ্রিদি।

;