তামিমের সেঞ্চুরি, বাংলাদেশ ৩০১, চোখে জয়ের স্বপ্ন



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৩০১ রান।

নিরাপদ স্কোর?

সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্ক স্টেডিয়ামে রান তাড়ার পরিসংখ্যানের পাতা উল্টালে ইনিংস শেষে বাংলাদেশ আপাত স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতেই পারে। এই মাঠে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার রেকর্ড ২৬৬ রানের। বাংলাদেশ যে এই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছে আরো বড় রানের। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ জিততে হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হবে ৩০২ রান। গড়তে হবে এই মাঠে রান তাড়ার নতুন রেকর্ড। ওয়ার্নার পার্কে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ ৫০ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ৩০১ রান তুলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। এই প্রথম তিনশ পেরুনো রান গড়ল। 

ব্যাটিংয়ে এমন সাফল্যের পর জয়ের একটা বড় স্বপ্ন দেখতেই পারে বাংলাদেশ। আর জিতলেই সিরিজ জয়। ওয়ানডে ট্রফি নিয়ে উৎসব! তবে সেই স্বপ্ন সফল করার কাজ অর্ধেক পুরো হয়েছে ব্যাটিংয়ে। বাকি অর্ধেক পুরো করতে হলে বোলিংয়ে কাজটা সুসম্পন্ন করতে হবে।

ওয়ানডে সিরিজ ঠিক যেখান থেকে শুরু করেছিলেন তামিম ইকবাল, সেখানে এসেই শেষ করলেন। শুরুটা হয়েছিল তার বড় সেঞ্চুরি দিয়ে। তৃতীয় এবং শেষ ম্যাচেও পেলেন আরেকটি সেঞ্চুরি। একটি দ্বিপাক্ষিক সিরিজে দুই সেঞ্চুরি! বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে এমন ঘটনা এর আগে মাত্র একবার ঘটেছিল। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন সেই ঘটনাও ঘটিয়েছিলেন ঐ একজনই; তামিম ইকবাল। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজে মিরপুরে টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন বাংলাদেশের এই ওপেনার। একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে নিজের সেই একক রেকর্ডকে আরো নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেলেন এবারের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে।

গায়ানায় প্রথম ম্যাচে অপরাজিত ১৩০। পরের ম্যাচে ৫৭। এবার ওয়ার্নার পার্কে ১০৩ রান। তিন ম্যাচের সিরিজে ২৯০ রান। রান গড় ১৪৫। এই ওয়ানডে সিরিজের নতুন নাম আপনি দিতেই পারেন-‘তামিম ইকবালের সিরিজ!’

ওয়ার্নার পার্ক মুলত ব্যাটিং সহায়ক উইকেট এই চিন্তা নিয়েই মাশরাফি টসে  জিতে ব্যাটিং বেছে নেন। শুরুটা করে বাংলাদেশ একটু ধীরগতিতে। শুরুর ১০ ওভারে স্কোরবোর্ডে রান উঠে ১ উইকেটে ৩৭ রান। তামিম ইকবাল পুরো সিরিজে যেমন রান এবং সাফল্যের ধারাবাহিকতার প্রতীক; ওপেনিংয়ে তার সঙ্গী এনামুল হক বিজয় ঠিক তার উল্টো! ব্যর্থতায় তার নিত্য সঙ্গী এই সিরিজে। তিন ম্যাচেই ফ্লপ। সিরিজে আরেকটা বিষয় বেশ ধারাবাহিকভাবে দেখল বাংলাদেশ; দ্বিতীয় সাকিব এবং তামিমের জুটিতে বড় রান। ৩৫ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর সাকিব ও তামিমের জুটিতে যোগ হল ৮১ রান। সাকিব স্ট্রাইকরেট বাড়ানোর পরিকল্পনায় সুইপ শট খেলতে গিয়ে নিজের ইনিংসকে ৩৭ রানের বেশি বাড়াতে পারেননি।

মুশফিকও ফিরে আসেন চটজলদি। তবে তামিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের জুটিতে বাংলাদেশ এই ম্যাচে বড় স্কোরের পথে হাঁটে। ১২০ বলে সেঞ্চুরি পান তামিম। ওয়ানডেতে এটি তার ১১ নম্বর সেঞ্চুরি। আর এশিয়ার বাইরে  চতুর্থ। তামিম ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন ব্যাটসম্যানের এশিয়ার বাইরে ওয়ানডেতে এতগুলো সেঞ্চুরি নেই। তামিম ১০৩ রানে বিদায় নেয়ার পর ব্যাটিংয়ে প্রমোশন নিয়ে নামেন মাশরাফি বিন মর্তুজা।

অধিনায়কের এই পরিকল্পনাটা দারুণভাবে কাজে দেয়। চার বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায় ২৫ বলে ৩৬ রান আসে মাশরাফির মারকুটো ব্যাট থেকে। এর মধ্যে ৪২ নম্বর ওভারে জেসন হোল্ডারকে টানা তিনটি বাউন্ডারি হাঁকান। মাহমুদউল্লাহ এই ম্যাচে ব্যাট হাতে ফিনিসারের দায়িত্ব পালন করেন। ৪৯ বলে তার ৬৭ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে ৩০১ রানের স্বাস্থ্যবান স্কোর এনে দেয়।

হ্যাঁ, সিরিজের আগের ম্যাচগুলোতে যারা ব্যাট হাতে ব্যর্থ ছিলেন, সেই তারা এই ম্যাচেও তাই রইলেন; সাব্বির রহমান ১২ রানে আউট!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ৩০১/৬ (৫০ ওভারে, তামিম ১০৩, এনামুল ১০, সাকিব ৩৭, মুশফিক ১২, মাহমুদউল্লাহ ৬৭, মাশরাফি ৩৬, সাব্বির ১২, মোসাদ্দেক ১১, নার্স ২/৫৩, হোল্ডার ২/৫৫)।

   

হারের দিনে ‘অনন্য মাইলফলক’ পন্তের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। আদতে দিনটি অন্যান্য দিনের মতো সাধারণ হলেও দিনটি যেন কোনোভাবেই মনে রাখতে চান না ভারতীয় ক্রিকেটার ঋষভ পন্ত। দিল্লি-দেরাদুন মহাসড়কে সেদিন ভয়ঙ্কর এক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। গাড়িতে সঙ্গে সঙ্গে লেগে যায় আগুন। মাথা এবং পায়ে মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন। যেন মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন। অনেকে ভেবেছিলেন আর হয়তো ব্যাট-প্যাডে দেখা যাবে না পন্তকে। 

তবে চোটের সঙ্গে যেন ক্রিকেট ম্যাচের মতোই লড়লেন পন্ত। মাঠে ফিরলেন নির্ধারিত সময়ের আগেই। আসরের দ্বিতীয় দিনে গত ২৩ মার্চ পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ৪৫৩ দিন পর মাঠে খেলায় ফিরলেন পন্ত। এবার আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে গড়লেন অনন্য এক মাইলফলক। গতকালের রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ১২ রানে হারে দিল্লি ক্যাপিটালস। তার দল হারলেও পন্ত করেছেন ‘সেঞ্চুরি’। আইপিএলে এটি ছিল এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের শততম ম্যাচ। ২০১৬ আসর থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেকটি আসরে (২০২৩ বাদে) দিল্লির হয়েই খেলেছেন পন্ত। 

মাইলফলক ছোঁয়ার দিনে ব্যাট হাতে ২৬ বলে ২৮ রান করেন পন্ত। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে শুরুটা ভালো পেলেও মাঝে খেই হারিয়ে শেষ পর্যন্ত আর জয়ের দুয়ারে পৌঁছাতে পারেনি রাজধানীর দলটি। 

আইপিএলে পন্তের ক্যারিয়ারটা চোখে পড়ার মতোনই। ১০০ ম্যাচে ৩৪.৩৩ ব্যাটিং গড়ে ২৮৮৪ রান করেছেন তিনি। যেখানে আছে ১৫টি ফিফটি ও একটি সেঞ্চুরির মার। স্ট্রাইক রেটটাও ১৫০ ছুঁইছুঁই। 

উইকেটের পেছনেও বেশ নির্ভার তিনি। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টটিতে উইকেটের পেছেন নিয়েছেন ৬৬টি ক্যাচ ও ১৯বার করেছেন ষ্ট্যাম্পিং। 

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে দিনের একমাত্র ম্যাচে মাঠে নামছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও কলকাতা নাইট রাইডার্স। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে আজ।

 

আইপিএল

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু–কলকাতা নাইট রাইডার্স

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ

শেখ জামাল–শেখ রাসেল

বিকেল ৩টা ১৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

 

লা লিগা

কাদিজ–গ্রানাদা

রাত ২টা, র‍্যাবিটহোল, স্পোর্টস ১৮–১

;

রিয়ান ঝড়ের পর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রাজস্থানের জয় 



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০ বলে জয়ের জন্য তখন ৫৩ রান দরকার দিল্লি ক্যাপিটালসের। সেখানে জয়ের পাল্লা রাজস্থান রয়্যালসেরই ভারী ছিল। তবে এক ট্রিস্টান স্টাবসে চড়ে জয়ের স্বপ্ন বুনছিল রাজধানীর দলটি। এই প্রোটিয়া ব্যাটারের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের বিপরীতে শেষ দিকে এসে রাজস্থানের পেসাররা দেখান নৈপুণ্য। এতেই শেষ পর্যন্ত ১২ রানের জয় পায় সঞ্জু স্যামসনের দল। 

এদিকে রাজস্থানের টানা দ্বিতীয় জয়ে এদিন ব্যাট হাতে বড় অবদান ছিল রিয়ান পরাগের। আইপিএলের ২০১৯ সালের আসরে অভিষেক পরাগের। সেই আসর থেকেই রাজস্থানের হয়ে খেলেন তিনি। নিয়মিত জায়গাও পান একাদশে। তবে পারফর্ম যেন একেবারেই শূন্যের কাতারে। এই আসরের আগে মোট ৫৪ ম্যাচে স্রেফ ৬০০ রান করেছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সেখানে দুটি ফিফটির মারে সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল ৫৬ রানের। এমন বাজে পারফর্মে বেশ সমালোচিতও হচ্ছিলেন তিনি। যেন এন্টারটেইনমেন্টের জন্যই থাকেন দলে। তবে সেসব সমালোচনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ২০২৪ সালে যেন দেখা মিলল নতুন রিয়ানের। আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে করেন ৪৩ রান। পরে আজকের দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে খেলেন ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৮৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। এতেই ১৮৫ রানের বড় সংগ্রহ পায় রাজস্থান। ম্যাচে বাকি কাজ সারেন বোলাররা মিলে। 

জয়পুরে এদিন দিনের একমাত্র ম্যাচে টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮৫ রান তোলে রাজস্থান। 

চ্যালেঞ্জিং সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই দিল্লিকে পেস তোপে ভোজ্ঞান নাদ্রে বার্গার। তবে ডেভিড ওয়ার্নার ও অধিনায়ক ঋষভ পন্তের জুটিতে জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল দিল্লি। তবে দলীয় ১০৫ রানের মাথায় এই দুই বাঁহাতি ব্যাটার ফিরলে জয়ের পথ হয়ে পড়ে বেশ কঠিন। ৪৯ রান করে ফেরেন ওয়ার্নার। তবে হাল ছাড়েননি স্টাবস। লড়েছেন শেষ ওভার পর্যন্ত। তবে শেষ হাসি হাসে রাজস্থানই। ১৭৩ রানে থামে দিল্লির ইনিংস। রাজস্থানের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন বার্গার ও চাহাল। 

এর আগে ব্যাট করতে নেমে রাজস্থানের শুরুটাও ছিল ছন্দহীন। ৩৬ রানেই সাজঘরে দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল, সঞ্জু স্যামসন ও জস বাটলার। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে আগে চাপ সামাল দেন রিয়ান। শুরুর ২৬ বলে করেছিলেন ২৬ রান। পরে শেষ ১৯ বলে করেছেন ৫৮ রান। ৮৪ রানের এই বিধ্বংসী ইনিংসে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। এদিকে রিয়ানকে সঙ্গ দিয়ে ২৯ রানে ইনিংস খেলেন অশ্বিন। এবং শেষে এসে ধ্রুব জুরেলের ২০ রানের ক্যামিওতে ১৮৫ রানের লড়াকু পুঁজি পায় রাজস্থান। নান্দনিক এই ইনিংসের জবাবে ম্যাচসেরার খেতাবও জেতেন রিয়ান।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

রাজস্থান রয়্যালসঃ ১৮৫/৫ (২০ ওভার) (রিয়ান ৮৪*, অশ্বিন ২৯; অক্ষর ১/২১, খলিল ১/২৪)

দিল্লি ক্যাপিটালসঃ ১৭৩/৫ (২০ ওভার) (ওয়ার্নার ৪৯, স্টাবস ৪৪*; চাহাল ২/১৯, বার্গার ২/২৯)

ফলঃ ১২ রানে জয়ী রাজস্থান

ম্যাচসেরাঃ রিয়ান পরাগ

;

‘অধিনায়ক’ শান্তকে নিয়ে যা বললেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত বছরের ভারত বিশ্বকাপের ঠিক আগে দেশের শীর্ষ সারির এক টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেছিলেন, ঠিক বিশ্বকাপ পর্যন্তই নেতৃত্বে থাকবেন তিনি। এর একদিন পরেও না। শেষ পর্যন্ত হয়েছেও তাই। বিশ্বকাপের পরই ছেড়েছেন দায়িত্ব। পরে লঙ্কান সিরিজের আগে পূর্ণকালীন তিন ফরম্যাটের নতুন অধিনায়ক হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

এদিকে নেতৃত্ব তো ছেড়েছেনই, গত বছরের ৬ নভেম্বর বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচেই চোট পান সাকিব। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত খেলেনি আন্তর্জাতিক কোনো ম্যাচে। সেখান থেকে সাড়ে চার মাসেরও বেশি সময় পর ফের লঙ্কানদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিরতে চলেছেন সাকিব।

দ্বিতীয় টেস্টে নিয়ে নিজের ভাবনা, শান্তর অধিনায়কত্ব এসব নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) রূপায়ণ সিটি উত্তরার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন সাকিব। সেখানে শান্তর লম্বা পথ দেখছেন দেশসেরা এই অলরাউন্ডার।

শান্তর অধিনায়কত্বে আস্থা রাখছেন সাকিব। জানালেন সাপোর্ট পেলে নেতৃত্বে শান্ত হয়ে উঠবেন দারুণ একজন। তবে শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না সাকিব, ‘খুবই আর্লি স্টেজ (শান্তর অধিনায়কত্বে মন্তব্য করা)। আমি  নিশ্চিত বিসিবি ওকে (শান্ত) লম্বা সময়ের কথা ভেবেই নিয়েছে। ওর শুরুটা খুব ভালো হয়েছে। কিছু ফলাফল ওর পক্ষে এসেছে যেটা ওকে সাহায্য করবে সামনে এগিয়ে যেতে। সবার সমর্থন থাকলে শান্ত অসাধারণ একজন অধিনায়ক হবে।’

;