লামায় চলছে বেআইনি পাথর উত্তোলন, হুমকিতে পাহাড়ের পরিবেশ



নুসিং থোয়াই মারমা, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
বান্দরবানের লামা ঝিরি-ঝরনার পাথর/ছবি:বার্তা

বান্দরবানের লামা ঝিরি-ঝরনার পাথর/ছবি:বার্তা

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় পাহাড় খুঁড়ে, বনাঞ্চল ধ্বংস করে, বিভিন্ন ছড়া-ঝিরি-খালসহ শতাধিক স্পটে চলছে বেআইনিভাবে পাথর উত্তোলন। সরকারি অনুমোদন ছাড়াই বেশ কয়েকটি সিন্ডিকেট মেতে উঠেছে এই পরিবেশ বিধ্বংসী কাজে।

এদিকে বিগত ও চলতি বছরে কোন ধরনের পাথরের পারমিট দেয়া হয়নি জানিয়েছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক মোঃ দাউদুল ইসলাম। তিনি বার্তা২৪.কম বলেন, পাথর উত্তোলনের সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেয়া হবেনা। যারা পরিবেশের ক্ষতি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, এইসব পয়েন্টে কমপক্ষে দুই লাখের বেশি ঘনফুট পাথর পাচারের জন্য মজুদ করা হয়েছে। বর্ষায় পাহাড় কেটে পাথর উত্তোলন করে আসন্ন শুষ্ক মৌসুমে পাহাড়ি রাস্তায় ট্রাক দিয়ে পাথরগুলো পাচার করা হবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/11/1539237684201.jpg

ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের বনপুর, রামগতি পাড়া, গয়ালমারা, হারগাজা, কাঠাঁলছড়া, ইয়াংছা, ত্রিশডেবা, ছমুখাল, খ্রিস্টান পাড়া, হরিণঝিরি এলাকা হতে পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। এইসব এলাকা হতে চকরিয়া ভেন্ডিবাজারের পাথর ব্যবসায়ী মহিম, পালাকাটার এনাম, ভেন্ডিবাজারের সুরুত আলম, নাছিম, হুমায়ুন কবির চৌধুরী, জামাল উদ্দিন ফকির, লামার প্রদীপ কান্তি দাশের সিন্ডিকেট পাথর আহরণ করছে। এদের কারো পাথর উত্তোলনের সরকারি পারমিট নেই।

গজালিয়া ইউনিয়নের শিলেরঝিরি, মিজঝিরি, সাপমারা ঝিরি, সেবা ঝিরি, দূর্যধন পাড়া, ব্রিকফিল্ড এলাকা হতে পাথর উত্তোলন করছেন চকরিয়ার পাথর ব্যবসায়ী আর্মি মিজান, আকবর, মোহাম্মদ নবী, রিজু সহ অনেকে।

ফাইতং ইউনিয়নের মিজঝিরি, মেয়ন্দা, পাদুর ছড়া, কারিয়াং ঝিরির আগা, শিলের ঝিরি, বরই বাগান এলাকা হতে পাথর ব্যবসায়ী মনসুর আলম, আব্দুল জলিল, মংচানু মার্মা, আকবর, শাহাদাৎ হোসেন, বাবুল, কাজল, আরিফ হোসেন, আর্মি মিজান ও রিজুর লোকজন নির্বিচারে পাথর তুলছেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল আহম্মদ ইউনিয়নের কারিয়াং ঝিরির আগা, শিলের ঝিরি হতে পাথর তুলছেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/11/1539237705751.jpg

লামা পৌরসভার সীমানা সংলগ্ন মধুঝিরি, লাইনঝিরি, ছাগলখাইয়া, শিলেরতুয়া, নুনারঝিরি, শিবাতলী, ডাকাইত্যা ঝিরি এলাকা হতে পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। সরই ইউনিয়নের লুলাইং, লেমুপালং, মেরাইত্তা, লম্বাখোলা এলাকার অসংখ্য ঝিরি খাল হতে পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। রুপসীপাড়া ইউনিয়নের বড় কলার ঝিরি, ছোট কলার ঝিরি, ছলুম ঝিরি, মংপ্রু পাড়া, চিংকুম পাড়া এলাকা হতে পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে।

অবাধে পাথর আহরণের বিষয়ে উপজেলার আইনশৃঙ্খলা ও পরিবেশ কমিটির সভায় গজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বাথোয়াইচিং মার্মা ও রুপসীপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা বার্তা২৪.কমকে বলেন, লামা উপজেলার কোন ঝিরিতে ভাসমান পাথর নেই। পাহাড়ের সব কয়টি ঝিরিতে পানি প্রবাহ কমে গেছে। সামনে শুষ্ক মৌসুম। দুর্গম পাহাড়ের মানুষ পানির অভাবে মারা যাবে। শীঘ্রই পাথর উত্তোলন বন্ধ না করলে পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও পাহাড়ের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হবে। এদিকে এই বক্তব্যের সঙ্গে লামা উপজেলা চেয়ারম্যান, অন্যান্য ইউপি চেয়ারম্যানগণ, সাংবাদিক, বন বিভাগের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা সহমত প্রকাশ করেন।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, স্থানীয় প্রশাসন পাথর ব্যবসায়ীদের কিছু বলছেনা। সবাই নীরবতা পালন করছেন। পাথর আহরণ, পরিবহন ও উত্তোলন করতে গিয়ে প্রভাবশালী মহল পরিবেশের বারোটা বাজাচ্ছে। এতে করে কোটি টাকার গ্রামীণ অবকাঠামোর রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট নষ্ট হয়ে গেছে।

পাথর ব্যবসায়ী আর্মি মিজান বলেন, স্থানীয় প্রশাসনসহ সবাইকে ম্যানেজ করেই আমরা পাথর উত্তোলন করি।

লামা বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, লামা উপজেলার প্রায় সকল ঝিরি ঝর্ণা এখন পাথরশূন্য। এতে করে পানির প্রবাহ কমে গেছে। পাহাড় খুঁড়ে পাথর উত্তোলন পরিবেশের জন্য চরম হুমকি।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূর-এ জান্নাত রুমি বার্তা২৪.কমবলেন, খবর পাওয়া মাত্র আমরা পাথর জব্দ করছি। উল্লেখিত স্থান সমূহে শীঘ্রই অভিযান চালানো হবে।

   

‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’ আদালতে ড্রাইভারের জবানবন্দি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’

‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে রুমা ও থানচিতে প্রকাশ্যে সেনালী ও কৃষি ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুট এবং ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের সময় কেএনএফ সদস্যরা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গাড়ি চালাতে বাধ্য করেছে মর্মে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে থানচির চাঁদের গাড়ি চালক কফিল উদ্দিন সাগর।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে থানচির চাঁদের গাড়ি চালক কফিল উদ্দিন সাগর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নুরুল হকের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিতে একথা বলেন তিনি।

অপরদিকে বান্দরবানের রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সদস্য সন্দেহে গ্রেফতার গাড়ির ড্রাইভারসহ কফিল উদ্দিন সাগর ও আরও ছয় সদস্যকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।

বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক এএসএম এমরান তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বান্দরবান আদালতের জিআরও বিশ্বজিৎ সিংহ জানান, আজ তাদের ২ দিন রিমান্ড শেষে আদালতে উপস্থাপন করা হলে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়।

এ পর্যন্ত মোট ৭৭ কেএনএফ সদস্য ও একজন চাঁদের গাড়ির চালকসহ মোট ৭৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জন নারী রয়েছেন।

;

চরফ্যাসনে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ভোলা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোলার চরফ্যাশনে হিটস্ট্রোকে মিরাজ (২৭) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকালে দুলারহাট থানার আবুবক্করপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে তার মৃত্যু হয়। নিহত যুবক মিরাজ ওই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।

প্রতিবেশী আরিফ জানান, যুবক মিরাজ প্রচণ্ড রোদে দুপুরে তার নিজ বাড়িতে কাজ করছিলো। প্রায় দুই ঘণ্টা তীব্র রোদে থাকার পর হঠাৎ তার বুকে ব্যথার অনুভব হয়। বিকালে ব্যথা আরও তীব্র হলে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাসন হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চরফ্যাসন হাসপাতালে কর্মরত সাব-অ্যাসিস্টেন্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মো. জাহিদ হাসান জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে যুবক মিরাজ হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন।

;

ফেনীতে গরমে চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের ন্যায় ফেনীতেও বইছে তীব্র তাপদাহ। কয়েকদিনের তীব্র গরমে বেড়েছে ডাবের চাহিদা, সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে ডাবের চাহিদা তুঙ্গে। তবে সরবরাহ কম থাকায় বাজারদর ঊর্ধ্বমুখী। প্রায় ৬০ টাকা বেড়ে ছোট সাইজের ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। অন্যদিকে মাঝারি ও বড় আকারের ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত। এটি রেকর্ড মূল্য মনে করছে ক্রেতারা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ফেনী শহরের ট্রাংক রোড, নাজির রোড, শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, কলেজ রোড ও সদর হাসপাতাল মোড়, মুক্তবাজার এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি ডাবের দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। দাম বেশি হলেও গরমের ক্লান্তি কাটাতে ডাব কিনে খাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।


শহরের নাজির রোড এলাকায় ডাব বিক্রি করেন রিফাত। বার্তা২৪.কম-কে তিনি বলেন, ঈদের ছুটির পর পাইকাররা ডাবের দাম ৩০ থেকে ৬০ টাকা বাড়িয়েছে। গত বছরে ব্যবসায় এত বেশি দাম কখনো দেখিনি। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ও এত দাম ছিল না। বেশি দামে ক্রয় করতে হচ্ছে তাই বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

মুক্তাবাজারের ডাব বিক্রেতা এসানুল হক বলেন, সবসময় ঈদের পরপর চাহিদা কম থাকত, কিন্তু এবার তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চাহিদা বেড়ে গেছে।উৎপাদকদের কাছ থেকে সরবরাহকারীরা বেশি দামে ডাব কিনেছেন, আর তাই পাইকারি বাজারে ডাবের দাম বাড়ছে বলে জানান এই বিক্রেতা।

সাফওয়ান নামে এক ক্রেতা বলেন, আমাদের দেশে ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই দাম বাড়িয়ে দেয়। গরমে ডাবের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। তারপরও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের জন্য ১৪০ টাকায় একটি ডাব কিনেছি। দাম যেমনই হোক না কিনে তো আর পারি না।


শহরের হাসপাতাল মোড়ে কথা হয় সাহাবউদ্দিন নামে আরেক ক্রেতার সঙ্গে। ডাবের বাজারদর নিয়ে তিনি বলেন, ১২০ টাকার নিচে তেমন কোনো ভালো ডাব নেই। যেভাবে গরম পড়ছে কিছুটা স্বস্তির জন্য এখানে এসেছি। সব দোকানেই দাম প্রায় একই।

শহরের নাজির রোড এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ বলেন, গরমে গত কয়েকদিন স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০-৪০টি ডাব বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে ডাবের সংকট থাকায় দাম কিছুটা বেশি। আমরা খুচরা পর্যায়ে সাধারণত কেনা দামের চেয়ে কিছু বেশি দামে বিক্রি করি। খুচরা পর্যায়ে দাম বৃদ্ধির সঙ্গে আমাদের কোনো হাত নেই।

ফেনী মহিপাল ফল আড়তের আব্দুল হাকিম নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ফেনী শহরে যেসব ডাব বিক্রি হয় সেগুলো মূলত নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর এলাকার। অল্প কিছু ডাব জেলার উপকূলীয় উপজেলা সোনাগাজী থেকে আসে। এখানে ডাবের কোনো আড়তও নেই। সপ্তাহের নির্দিষ্ট কিছু দিনে ট্রাকে করে ডাবগুলো এনে খুচরা বিক্রেতাদের দিয়ে যায়। গত এক সপ্তাহে প্রতিটি ডাবের দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে। সঙ্গে বেচাকেনাও বেড়েছে।

শহরের শহীদ শহীদুল্লাহ্ কায়সার সড়কের এডাব ব্যবসায়ী কাইয়ুম বলেন, গরমে প্রতিদিন এখন ৬০ থেকে ৭০টি ডাব বিক্রি হচ্ছে। নোয়াখালী ও সোনাগাজী অঞ্চলের পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেনা ডাব মানভেদে খুচরা পর্যায়ে ১৩০-১৪০ টাকা দরে বিক্রি করছি। তবে ঠান্ডা মৌসুমে একই ডাব ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয় বলেন তিনি।

;

নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সদরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় জানা যায়নি।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভোরে শহরের সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে চলমান রেললাইন হতে ১০ ফিটের বাহিরে এক মহিলার লাশ পড়ে থাকতে থেকে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

;