ঢাকার রোড ডিভাইডারে বসছে উঁচু বেড়া



সাব্বির আহমেদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঢাকার রোড ডিভাইডারে বসছে উঁচু বেড়া, ছবি: বার্তা২৪

ঢাকার রোড ডিভাইডারে বসছে উঁচু বেড়া, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার সড়কে ঝুঁকি নিয়ে রোড ডিভাইডার (সড়ক বিভাজক) টপকে রাস্তা পারাপার বন্ধ করতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। প্রথমবারের মতো বিমানবন্দর সড়কে ডিভাইডারের ওপর দুই থেকে আড়ই ফুট উঁচু বেড়া দেওয়া হচ্ছে। এই বেড়ার ওপরের অংশ ধারালো রাখা হয়েছে। ফলে ডিভাইডার টপকে রাস্তা পারাপার সম্ভব হবে না।

জানা গেছে, নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা যখন আন্দোলন শুরু করে তখন প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সড়ক পরিদর্শনে আসেন। তখন তারা ডিভাইডার উঁচু করার পরামর্শ দেন। ডিএমপি ওই পরামর্শ অনুযায়ী ডিভাইডারে বেড়া দেওয়ার পরিকল্পনা করে। তবে এটি বাস্তবায়ন করছেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। বনানী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত সড়কটি দেখভাল করে সড়ক বিভাগ।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মীর রেজাউল আলম জানান, বিমানবন্দর সড়কে যানবাহন বেশ দ্রুতগতিতে চলে। তাই পথচারীরা যাতে যত্রতত্র রাস্তা পার হতে না পারে সে জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করছে। সড়ক বিভাজনে যে ডিভাইডার আছে তারপরও এই বেড়া দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে হোটেল রেডিসনের সামনের সড়কের ডিভাইডারে বেড়া দেওয়া হয়েছে। এখন এটা এয়ারপোর্ট পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে। ফলে পথচারীদের এখন থেকে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করে রাস্তা পার হতে হবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/24/1540354502481.jpg

হোটেল রেডিসনের সামনের অংশ ঘুরে দেখা গেছে, ফুটওভার ব্রিজের ঠিক নিচে পথচারী পারাপার বন্ধ করতে ডিভাইডারে লোহার বেড়া দেওয়া হয়েছে। বেড়া পার হতে যেকেউ আঘাত পাবে। ফলে এখন আর সেখানে পথচারীরা যত্রতত্র রাস্তা পার হচ্ছেন না। পাশে একটু হেঁটে গিয়ে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করছেন সবাই।

জানা গেছে, এ সড়কের ডিভাইডারে লোহার বেড়া লাগানোর কাজ করছে ‘ভিনাইল ওয়ার্ল্ড’। প্রতিষ্ঠানটি রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে থেকে দরপত্র প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই সড়কের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করে থাকে।

বিমানবন্দর সংলগ্ন কাউলা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে পথচারীরা ডিভাইডার টপকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, এ সড়কে ফুটওভার ব্রিজ পুনঃনির্মাণ করার কথা। যার মধ্যে জোয়ারসাহারা অংশে ‘এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র পাইলিং কাজ করার জন্য ফুটওভার ব্রিজ কিছুদিন আগে অপসারণ করা হয়। আর কাউলা অংশে আরেকটি ফুটওভার ব্রিজের কাজ অর্ধেক সম্পন্ন করা হয়েছে। ডিএমপি ট্রাফিক পুলিশের উত্তরের ডিসির বাঁধায় এর নির্মাণ শেষ হচ্ছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ৬ মাসে সেখানে একাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে খিলক্ষেত থানা পুলিশ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/24/1540354782556.jpg

বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট ও ঢাকা মহানগর পুলিশের তথ্যানুসারে, গত বছর ঢাকায় সংঘটিত সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানোদের মধ্যে ৪৭ শতাংশই ছিল পথচারী। চলতি বছরের গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে সংঘটিত দুর্ঘটনার মধ্যে প্রাণহানির ৪০ শতাংশই পথচারী। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, জসীমউদ্দীন মোড়, বনানী, খিলক্ষেত, মহাখালী ও মিরপুর এলাকায় ঘটছে বেশি দুর্ঘটনা।

দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক কাজী সাইফুন নেওয়াজ বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘ঢাকায় ৭২টি ফুট ওভারব্রিজের বেশির ভাগ অব্যব্যবহৃত ছিল। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পর বিভিন্ন স্থানে ওভারব্রিজ ব্যবহার বেড়েছিল। কিন্তু এখন আবার কমে গেছে। এর প্রধান কারণ ঢাকার সড়ক ব্যবস্থা পথচারীবান্ধব নয়।’

   

প্রয়োজন না হলে ঘরের বাইরে নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

  • Font increase
  • Font Decrease

শিশু ও বয়স্কদের প্রয়োজন না হলে ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে সাভারে সিআরপি নার্সিং কলেজের এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমি শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি, আমরা আরও এক সপ্তাহ স্কুলগুলো বন্ধ রাখার কথা বলেছি। আমাদের কিছু নির্দেশনা আছে, স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে সেগুলো সব জায়গায় দেওয়া হবে। যারা বয়স্ক ও শিশু তারা যেন প্রয়োজন না থাকলে ঘরের বাইরে না যায়।

স্বাস্থ্যখাতে কি কি চ্যালেঞ্জ রয়েছে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রথম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে চিকিৎসা ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়া। প্রত্যেকটা হেলথ কমপ্লেক্সকে, কমিউনিটি ক্লিনিককে উন্নত করতে হবে, যেন সাধারণ মানুষ গ্রামেই চিকিৎসা পায়।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিআরপি প্রতিষ্ঠাতা ড. ভ্যালেরি টেইলর, সিআরপির নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর নকল করে ‘জাল সনদ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ’অবিবাহিত সনদ’ তৈরি করে সেই সনদের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে গিয়ে আটক হয়েছেন এক যুবক। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে তাকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে আটক করা হয়।

আটককৃত ওই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আকতার (৪৯)। সে সন্দ্বীপ উপজেলার মাইটভাঙ্গা গ্রামের শহিদুল্লাহ সর্দ্দারের ছেলে। বর্তমানে সে হালিশহর থানার আই ব্লকে ভাড়ায় থাকছে।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে সাড়ে ১২টার দিকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে গিয়ে স্টাফ অফিসার, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল আমিন হোসেনের কাছে জনৈক মো. কামারুল হাসানের ‘অবিবাহিত সনদ’ এর মেয়াদ বৃদ্ধি করার জন্য আবেদন করে অভিযুক্ত আকতার। 

এরপর শনাক্ত হয় যে, ওই সনদটি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের স্বাক্ষর নকল করে তৈরি। প্রতারণার উদ্দেশ্যে সেটির মেয়াদ বৃদ্ধির চেষ্টা করা হয়।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম ওবায়েদুল হক বলেন, আসামির বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

 



;

৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। ভরা গ্রীষ্মের বৈশাখের তাপমাত্রার পারদ দিন দিন ঊর্ধ্বগামী হচ্ছে। এবার তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে এ জেলায়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ।

গত বছর এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এ তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। এদিকে, তীর্যক সূর্যের কড়া রোদের তেজে ঝলসে যাচ্ছে চারদিক। গনগনে রোদের আগুনে পুড়ে যাচ্ছে প্রাণ ও প্রকৃতি। টানা খরতাপে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাও ছন্দপতন ঘটছে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, ঈদের পরদিন ১২ এপ্রিল থেকেই চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই তাপমাত্রা বেড়ে চলতি মৌসুমের রেকর্ড ভাঙছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ১৮ শতাংশ। বেলা তিনটায় তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। যা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ।

গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বুধবার (১৭ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, টানা তীব্র তাপপ্রবাহের পর এবার তাপমাত্রা আরও বেড়ে অতি তীব্র তাপদাহ শুরু হয়েছে। আজ বেলা তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বৃষ্টি না হওয়ায় এ তাপপ্রবাহ চলছে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাছাড়া মার্চ-এপ্রিল মাসে এমনিতেই এ জেলার গড় তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। আপাতত বৃষ্টির কোনো পূর্বাভাস নেই। তবে কালবৈশাখী ঝড় হলে তার সঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। যা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়।

টানা তাপদাহের ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের জনপদ। সাধারণ মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না। সড়ক-মহাসড়কে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় যান চলাচল অনেক কম। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এক প্রকার জনমানব শূন্য হয়ে পড়ছে সড়কগুলো। এছাড়া এই বৈরি আবহাওয়ায় কৃষির ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। জমিতে পানি সেচের বাড়তি খরচ মেটাতে গিয়ে কৃষকের নাভিশ্বাস অবস্থা।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মাখালডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃষক আজিবর রহমান জানান, তীব্র তাপদাহে ধানের জমি শুকিয়ে ফাটল দেখা দিয়েছে। ধানগাছও কড়া রোদে শুকিয়ে যাচ্ছে। জমিতে পানি ধরে রাখতে প্রতিদিনই শ্যালোমেশিন দিয়ে সেচ দিতে হচ্ছে। এতে আমাদের মোটা অংকের টাকা গুনতে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, এ বছর লোকসানের মুখে পড়তে হবে।

জীবননগর উপজেলার পোল্ট্রি খামারি আব্দুস সালাম জানান, এই গরমে প্রতিদিনই হিট স্ট্রোকে মুরগি মারা যাচ্ছে। ফ্যান চালু রেখেও তেমন ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। এরকম অবস্থা চলতে থাকলে আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে।

;

রাইদা পরিবহনের ঘাতক বাসচালক গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিমানবন্দর সংলগ্ন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বেপরোয়া গতিতে চলমান রাইদা পরিবহনের বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে সিভিল অ্যাভিয়েশনের ইঞ্জিনিয়ার মাইদুল ইসলামের নির্মম মৃত্যুর ঘটনায় ঘাতক বাসচালক হাসানকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে বরিশালের হিজলা উপজেলা র‍্যাব-১ ও র‍্যাব-৮ এর যৌথ অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ইমরান খান।

তিনি বলেন, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাইদা পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তৃতীয় টার্মিনালের নিরাপত্তা বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে যায়। এসময় রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন সিভিল অ্যাভিয়েশনের সিনিয়র সাব অ্যাসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাইদুল ইসলাম। তার মোটরসাইকেলটি রাইদা পরিবহনের বাসটির নিচে চলে যায়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপরই ঘাতক বাসের চালক ও তার সহকারী পলিয়ে যায়।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে রাজধানীর উত্তরায় র‌্যাব-১ এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার বিকেল পাঁচটায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন র‌্যাব-১ উপ-অধিনায়ক।

;