পাওনাদারদের ফাঁসাতে সন্তানকে হত্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাওনাদারদের ফাঁসাতে সন্তানকে হত্যা। ছবি: বার্তা২৪.কম

পাওনাদারদের ফাঁসাতে সন্তানকে হত্যা। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পাওনাদারদের ফাঁসাতে পরিকল্পিত ভাবে নিজের হাতেই মেয়েকে হত্যা করেছে বাবা। বরিশাল নগরীর কাউনিয়া থানাধীন কাগাশুরা এলাকায় তৃতীয় শ্রেণির স্কুলছাত্রী সাবিহা আক্তার অথৈর (১১) রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনার একদিনের মাথায় বেরিয়ে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত অথৈর বাবা কাজী গোলাম মোস্তফাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বুধবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর আমতলা মোড়স্থ বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ কমিশনার মো. মোশারফ হোসেন।

তিনি আরও জানান, গোলাম মোস্তফা তার নিজ এলাকায় প্রায় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা দেনা ছিলেন। নিজের মেয়েকে হত্যা করে সেই দোষ পাওনাদারদের উপরে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তিনি। শিশুটিকে গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে।

পুলিশ কমিশনার জানান, মোস্তফা মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) সকালে অথৈকে বরিশালে নিয়ে এসে নগরীর সদর রোডস্থ সাউথইস্ট ব্যাংকের পাশে বিসিসির পানির পাম্পের রুমে নিয়ে যায়। সেখানে বসে অথৈকে হত্যা করে মোস্তফা। আর এ ঘটনায় তার বাবা একাই ছিলেন বলে জানা গেছে। যেহেতু তদন্ত চলছে তাই এর বেশি কিছু বলা যাবে না।

এ ঘটনায় সাবিহা আক্তার অথৈর মা শিউলি অজ্ঞাত আসামি করে কাউনিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) বরিশাল নগরীর কাউনিয়া থানাধীন সাপানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন লেবু বাগান থেকে মৃত সাবিহা আক্তার অথৈর লাশ উদ্ধার করা হয়। অথৈ ওই বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।

   

লোকচক্ষুর আড়ালে মাদকদ্রব্য বিক্রি: যুবক আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে ১৯০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ নয়ন শেখ (২৮) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে র‌্যাব-১২।

বুধবার (২৭ মার্চ) রাত ১০টার দিকে র‌্যাব-১২’র সিপিসি-১, কুষ্টিয়া কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল কুমারখালী উপজেলার সদকী চরপাড়া গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করে।

আটককৃত নয়ন শেখ কুমারখালী উপজেলার সদকী চরপাড়া গ্রামের মো. আবুল কাশেমের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

র‌্যাব জানায়, র‌্যাব-১২ এর অধিনায়ক মো. মারুফ হোসেন বিপিএম পিপিএমের নির্দেশনায় বুধবার রাত ১০টার দিকে র‌্যাব-১২’র সিপিসি-১, কুষ্টিয়া কোম্পানির একটি চৌকস আভিযানিক দল কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার সদকী চরপাড়া গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় ১৯০ পিস ইয়াবাসহ মো. নয়ন শেখ (২৮) নামের ১ জন মাদক কারবারিকে আটক করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আসামি দীর্ঘদিন যাবৎ লোকচক্ষুর আড়ালে কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিলো। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার কুমারখালী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

;

১৪ বছর পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না ধর্ষণ মামলা আসামির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির ১৪ বছর পালিয়ে থেকেও রক্ষা হয়নি। পুলিশের জালে ধরা পড়ার পরে তাকে এরই মধ্যে সাজাভোগের জন্য কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গ্রেফতার এনায়েত রাঢ়ী বরিশালের উজিরপুর থানাধীন হারতা ইউনিয়নের কালবিলা গ্রামের মো. শাহজাহান রাঢ়ীর ছেলে।

বুধবার (২৭ মার্চ) রাতে ঢাকার গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানা এলাকা থেকে র‍্যাব-৩ এর সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, বরিশাল উজিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাফর আহম্মেদ।

তিনি জানান, এএসআই আল মামুন ফোর্সসহ ২৭ মার্চ রাতে অভিযান চালিয়ে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানা এলাকা থেকে এনায়েতকে গ্রেপ্তার করে। আর অভিযানে র‍্যাব -৩ এর সদস্যরা সহযোগিতা করে। বরিশালে আনার পর গ্রেপ্তার আসামিকে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) আদালতে পাঠানো হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

থানা পুলিশের তথ্যানুযায়ী, উজিরপুর থানায় ২০০৯ সালে সাতলা গ্রামের এক নারী এনায়েত রাঢ়ীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ এর ৯ (১) ধারায় মামলা করে। ২০১০ সালে বরিশালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল তাকে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়। এরপর থেকে এনায়েত রাঢ়ী আত্মগোপনে চলে যায়। টানা ১৪ বছরের মাথায় সে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়লো।

;

মহেশখালীর ‘সিরিয়াল কিলার’ আজরাইল লোকমান অবশেষে র‍্যাবের জালে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চার হত্যা মামলাসহ ১০ মামলায় দীর্ঘ দুই দশক পলাতক থাকার পর কক্সবাজারের মহেশখালীর কুখ্যাত ‘সিরিয়াল কিলার’ মহেশখালীর সক্রিয় জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড এবং নবনিয়োগ শাখা (রিক্রুটমেন্ট উইং) এর প্রধান মো. লোকমান ওরফে আজরাইল লোকমানকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র‍্যাব-১৫ এর মিডিয়া কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‍্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০০৬ সাল থেকে অপরাধ জগতে তার সদর্প পদচারণা। ২০০৭ সালের ৮ ডিসেম্বর লোকমান ও তার বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা পরিকল্পিত হামলা চালিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার জেলার প্রথম শহীদ শরীফ চেয়ারম্যানের কনিষ্ঠ পুত্র, কালামারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত চেয়ারম্যান এবং মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও গলায় গুলি চালিয়ে হত্যা করে। এছাড়া ২১ মে ২০১১ তারিখে সরকারি বাহিনীকে জলদস্যু দমনে সহায়তা করার সন্দেহে কোরআনে হাফেজ আব্দুল গফুরকে কুপিয়ে হত্যা করার পর তার দ্বিখন্ডিত মস্তক হতে হাত দিয়ে মগজ বের করে নেয়। লোকমান ও তার সহযোগীদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ থেকে রেহাই মেলেনি মহেশখালীর মাছ ব্যবসায়ী, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ওসমান গনিরও ৷ নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত করতে ২৯ মার্চ ২০১২ তারিখে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় তাকে। একই সালের ১১ জুন তারিখে কুপিয়ে ও বুকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় দরিদ্র মৎস্যজীবী বেলাল হোসেনকে।

র‍্যাব জানায়, র‌্যাব-১৫, সিপিএসসি ক্যাম্পের আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে মহেশখালীর দুর্গম সোনাদিয়া দ্বীপের আস্তানায় আত্মগোপনে অবস্থান করছে। উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে গত ২৭ মার্চ ভোরে অভিযান পরিচালনা করে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি মো. লোকমান ওরফে আজরাইল লোকমানকে (৫৩) গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

মো. লোকমান ওরফে আজরাইল লোকমান (৫৩) মহেশখালীর কালারমারছড়ার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানানো হয় র‍্যাবের পক্ষ থেকে।

 

;

জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার: মৎস্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার: মৎস্যমন্ত্রী

জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার: মৎস্যমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে ঢাকার ফার্মগেটস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন “ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট (মৎস্য অধিদপ্তর অংশ) শীর্ষক" প্রকল্পের কেন্দ্রীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, সরকারের গৃহীত উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন ও সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সকল স্টেকহোল্ডাদেরে এগিয়ে আসতে তিনি আহবান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, জলবায়ু সহনশীল মৎস্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার জন্য গবেষণার উপর বিশেষ জোর দিতে হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত সকল প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন করতে হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত সকল প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন করতে হবে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রিতা হলে টাকার অবমুল্যায়নের ফলে প্রকল্পের খরচ অনেক বেড়ে যায় বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি প্রকল্প বাস্তবায়নে সঠিক পরিকল্পনা করে সে মোতাবেক কাজ করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, জলজ সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার এবং মাছ চাষের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পটি গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখবে।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ বিধায় বাস্তবতা মেনে আমাদেরকে পলিসি প্রণয়ন করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে ভবিষ্যতে প্রকল্পটি দেশের আরো নতুন নতুন এলাকায় সম্প্রসারণ করে দেশব্যাপি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে মৎস্য সেক্টরের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়ন ও গ্রামীণ জনপদে কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের গৃহীত উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বংগবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য তিনি আহবান জানান। 

জলজ সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, জলজ সম্পদের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করে মৎস্য সম্পদের সুরক্ষা, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির করে দরিদ্র জেলে ও মৎস্য চাষীদের জীবনমান উন্নয়ন করা হবে। জলবায়ু সহনশীল ও উপযোগী মৎস্যচাষ পদ্ধতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে বিশেষায়িত মৎস্যচাষ পদ্ধতির সম্প্রসারণ, সমাজভিত্তিক মৎস্যচাষ ব্যবস্থাপনার প্রবর্তন, মৎস্যসম্পদ সুরক্ষা ও সংরক্ষণে জনসচেতনতা ও জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি এবং প্রাকৃতিক জলজ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নে মৎস্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।

আব্দুর রহমান বলেন, সরকারের গৃহীত উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন ও সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সকল স্টেকহোল্ডাদেরে এগিয়ে আসতে হবে। জলবায়ু সহনশীল মৎস্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার জন্য গবেষণার উপর বিশেষ জোর দিতে হবে।

বর্তমান সরকারের মৎস্য সেক্টরে সাফল্য বিশেষ করে মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্য খাতের গুরুত্ব, খাদ্য নিরাপত্তা, জনগনের নিরাপদ পুষ্টির চাহিদা পুরণ এবং গ্রামীন জনপদে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এ খাতের অবদানের কথা তিনি এসময় উল্লেখ করেন।

মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মোঃ আলমগীর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এটিএম মোস্তফা কামাল ও অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;