শাস্তির পরও অপরাধ বাড়ছে পুলিশে



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পুলিশ-ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ-ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে পুলিশ৷ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দফতরের বার বার কঠোর সর্তকতা নির্দেশনার পরেও থেমে নেই পুলিশে অপরাধ। পুলিশ সদর দফতরে নিয়মিত জমা পড়ছে অভিযোগ। কোনটা ই-মেইলে, কোনটা মোবাইলে আবার কোনটা  সরাসরি। পুলিশ সদর দফতরের পক্ষ থেকে এই সব অভিযোগের সত্যতা মিললেই দেওয়া হচ্ছে শাস্তি৷ 

পুলিশ সদরদফতর সূত্র বলছে, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে ২৮ হাজার ৯৯১ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কনস্টেবল থেকে এসআই পদমর্যাদার ২৫ হাজার ৯২ জন, ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার ৫৫ জন এবং এএসপি থেকে তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার ৭ জন রয়েছেন।

এর আগে ২০১৭ সালে ১৬ হাজার ১২৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়ে। ২০১৬ সালে সারাদেশে ১৩ হাজার ৬০০ অভিযোগের মধ্যে প্রায় ১৩ হাজার সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ সদর দফতর।

পুলিশের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা বার্তা২৪.কমকে বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে লঘুদণ্ড, গুরুদণ্ড, চাকরিচ্যুতি, বাধ্যতামূলক অবসরসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাহিনীর কোন সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসা মাত্রই আমরা কিন্তু তাদের শাস্তি নিশ্চিত করছি৷ কারো কারো ক্ষেত্রে বিভাগীয় মামলা হচ্ছে, আবার কারো ক্ষেত্রে ফৌজদারি মামলাও দেয়া হচ্ছে৷

পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা যায়, পুলিশের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ঘুষ নেওয়া, নানাভাবে হয়রানি, বিয়ের পর স্ত্রীকে ভরণ-পোষণ না দেওয়া ও যৌতুকের জন্য নির্যাতন, জমি-জমা সংক্রান্ত এবং পুলিশ সদস্যের হুমকির মুখে জীবনের নিরাপত্তা চাওয়ার অভিযোগ আসছে। এগুলোর মধ্যে ঘুষ ও হয়রানির পর ভরণপোষণ না দেওয়ার জন্য পুলিশ স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগই বেশি।

এদিকে, বাহিনীর অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে, জঙ্গি ও মাদকের বিরুদ্ধে অনেক আগে থেকেই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে পুলিশ। তবে পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া না গেলেও মাদক ব্যবসা, বিক্রি ও সেবনের অভিযোগ আছে। আর সেসব অভিযোগের জন্য শাস্তিও মিলেছে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে।

পুলিশের অপরাধ সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, পুলিশের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বেড়েছে এটা ঠিক না। পুলিশে অপরাধ আগেও ছিল, এখনো আছে। আগে সেভাবে গণমাধ্যমে আসত না, এখন আসছে৷ আমাদের অর্থনীতি অবস্থা পরিবর্তন হয়েছে। অনেকেই অল্প দিনে ধনী হতে চাচ্ছে যার ফলে অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে পুলিশ৷

একই বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মাদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনসহ বিভিন্ন দায়িত্বে পুলিশ যখন সাফল্য পাচ্ছে, কিছু ঘটনায় জনগণের কাছে পুরো বাহিনীই বিতর্কিত হয়ে পড়ছে। ভাবমূর্তি উদ্ধারে পুলিশ বাহিনীকেই এগিয়ে আসতে হবে। তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলেই অপরাধ প্রবণতা কমবে৷

 

   

কালুরঘাটে পানির রিজার্ভ ট্যাংকে পড়ে কর্মচারীর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর কালুরঘাট শিল্প এলাকায় কাদের ট্রেডিং কোম্পানির লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পানির রিজার্ভ ট্যাংকে পড়ে হাবিবুর রহমান (৫৫) নামে এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ওই ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশকে হস্তান্তর করে।

নিহত হাবিবুর রহমান বাড়ি পটুয়াখালী জেলার মির্জাপুর উপজেলার মাধবখালী গ্রামে।

বিয়ষটি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন কালুরঘাট ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়ন স্টেশন অফিসার মো. বাহার উদ্দিন।

তিনি বলেন, ভারি শিল্প এলাকার কাদের ট্রেডিং কোম্পানির লিমিটেডের কর্মচারীর হাবির প্রতিষ্ঠানটির আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভার হাউজ থেকে বালতি কেটে পানি নিয়ে গিয়ে নিচে পড়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা ওই পানির ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছি।

মো. বাহার উদ্দিন বলেন, লোকটি আজকে রোজা রেখেছিল। কাপড় ধোঁয়ার জন্য বালতি কেটে পানি তোলার সময় নিচে পড়ে যায়। ঘটনাস্থলে আমরা কিছু ভেজা কাপড় পেয়েছি। ওই প্রতিষ্ঠানটি আগুন লাগার পর থেকে বন্ধ রয়েছে। মেরামতের কাজ চলছে।

এর আগে গেল বছরের ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে এ ওই প্রতিষ্ঠানটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সেসময় ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের মোট নয়টি গাড়ি গিয়ে ভোর ৩টা ১৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

;

রাঙামাটিতে বজ্রপাতে নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটির দুই উপজেলার পৃথক স্থানে বজ্রাপাতে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার লংগদু উপজেলা ও বরকল উপজেলার ভূষণছড়ায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ঝড়ো হাওয়াসহ প্রচণ্ড বজ্রপাত শুরু হলে রাঙামাটির লংগদু উপজেলাধীন ভাইবোনছড়াস্থ স্কুলটিলা নামক এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় বজ্রাঘাতে আয়েশা আক্তার নামের ১১ বছর বয়সী কিশোরী ঘটনাস্থলেই মারা যায়। নিহত আয়েশা একই এলাকার শিহাব উদ্দিনের মেয়ে।

এ সময় ঘরে থাকা আরো ৪ সদস্য গুরুত্বর আহত হয়েছেন। আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে লংগদু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা করা হয়।

নিহতের বাবা জানায়, তার একমাত্র বসবাসের স্থানটুকুও রাত্রে বজ্রপাতের আগুনে পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

অপরদিকে, মধ্যরাতের ঝড় বৃষ্টিতে মুহুর্মুহু বজ্রপাতের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে রাঙামাটির বরকলে জটিলা চাকমা (৫৮) নামের এক গৃহবধু নিহত হয়েছেন। বুধবার রাত আড়াইটার দিকে বরকল উপজেলাধীন ভূষণছড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভুধছড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী প্রমোদ কানু চাকমা জানান, রাতে হঠাৎ বজ্রপাত ও ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় আমি খাটের ওপর ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আর আমার স্ত্রী মেয়ে ও নাতনিসহ মাটিতে বিছানা করে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর হঠাৎ আচমকা বাড়ির ছাদে বজ্রপাত হলে আমার স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তার গুরুতর অবস্থা দেখে নিকটস্থ বরকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় অলৌকিকভাবে নিহতের সাথে থাকা তার ছোট মেয়ে ও নাতনি প্রাণে বেঁচে যান।

 

;

পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, ফলাফল, পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ স্কাউটস্ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, ফলাফল, পাঠ্যপুস্তকের উপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি করতে না পারলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে যে সমস্ত পরিবর্তনগুলো আসছে সেটির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারলে বর্তমান জেনারেশনের অনেক কষ্ট হবে।

স্মার্ট সিটিজেন হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হলে স্কাউটিংয়ের যে প্রশিক্ষণ সেটি আমাদের বর্তমান প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দাবি করে শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের অভিভাবকগণ যাতে নিজ নিজ সন্তানকে স্কাউটিং কার্যক্রমে যাতে সম্পৃক্ত করে। শহরের অনেক অভিভাবকদের মধ্যে দেখা যায়, তারা শুধুমাত্র ফলাফল এবং পুঁথিগত বিদ্যার উপরে নির্ভরশীল। যার ফলে আমাদের সন্তানেরা সমাজকে না জেনে, অপরে সহযোগিতা করার মানসিকতা ধারণ না করে অত্যন্ত আত্মকেন্দ্রিক হয়ে বেড়ে উঠছে৷ আমাদের নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে এই প্রজন্মকে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী করে গড়ে তুলবো। এর জন্য প্রয়োজন মানসিকতার পরিবর্তন। মানসিকতার পরিবর্তন না হলে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। সেজন্য শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, পুঁথিগত শিক্ষার মধ্যে নিজেদেরকে আবদ্ধ করে রাখা যাবে না।

বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর প্রধান জাতীয় কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর উপদেষ্টা ড. শাহ মো. ফরিদ, ড. মো. আব্দুল করিম, বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর স্পেশাল ইভেন্টস বিষয়ক জাতীয় কমিটির সভাপতি মো. মফিজুল ইসলাম প্রমুখ।

;

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ‘বিসিডিপি’ গঠন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় অর্থ পেতে সরকার বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব (বিসিডিপি) গঠন করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি) বিষয়ে ডেভেলপমেন্ট পার্টনারদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সংস্থাগুলো বিচ্ছিন্নভাবে নানা প্রতিষ্ঠানকে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় অর্থ দিয়ে আসছে। এ ক্ষেত্রে কোন শৃঙ্খলা না থাকায় সেই অর্থের সদ্ব্যবহার হচ্ছে না। সরকারের সঙ্গে উন্নয়ন অংশীদারদের সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করতে এই প্লাটফর্ম ভূমিকা রাখবে।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের দরকার ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ডেলটা প্ল্যান বাবদ ৪৭ বিলিয়ন, ন্যাশনাল এডাপটেশান প্ল্যান বাবদ ২৩০ বিলিয়ন, মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান বাবদ ৯০ বিলিয়ন আর ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন বাস্তবায়নে দরকার ১৭৬ বিলিয়ন ডলার। আমাদের লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম করে এমন বিনিয়োগগুলি অর্জনের জন্য, আমরা উল্লেখযোগ্য অর্থনীতি এবং অংশীদারদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী। উন্নয়ন সংস্থাগুলো এক সাথে কাজ করলে সমস্যার সমাধান সহজ হবে।

সাবের হোসেন বলেন, এই অংশীদারিত্ব সরকারকে বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে জলবায়ু অর্থ সংগ্রহে সহায়তা করতে পারে, যার ফলে সামগ্রিক বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থ কাঠামোর উন্নতি ঘটবে। এটি অপরিহার্য যে সরকার এই সুযোগটিকে তার পূর্ণ সম্ভাবনার সাথে ব্যবহার করবে, কারণ এটি জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে লড়াই করার এবং তার নাগরিকদের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার দেশের ক্ষমতার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং বাংলাদেশের এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন বিসিডিপি বাস্তবায়নের নির্দেশনা উপস্থাপন করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

;