চলতি মাসেই পিএসসি সংশোধন



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মাসের মধ্যেই মডেল পিএসসি (উৎপাদন ও বণ্টন চুক্তি) খসড়া সংশোধনী চূড়ান্ত করতে চায় জ্বালানি বিভাগ। এতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন সুযোগ বাড়িয়ে আকর্ষণীয় করার কথা বলেছেন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান।

মিয়ানমার ও ভারতের পিএসসির দর যাচাই করে প্রতিযোগিতামূলক করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। নাম প্রকাশ না করার জ্বালানি বিভাগের একজন পদস্থ কর্মকর্তা বার্তা২৪.কমকে বলেন, মায়ানমার ও ভারতের তুলনায় আমাদের পিএসসিতে গ্যাসের দর কম রয়েছে। এতে করে দরপত্র আহ্বান করার হলেও তেমন সাড়া মেলেনি। সে কারণে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সক্রিয় বিবেচনা করা হচ্ছে। এছাড়া আরও কীভাবে প্রতিযোগিতামূলক ও আকর্ষণীয় করা যায়, তার জন্য পেট্রোবাংলাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মিয়ানমার, ভারত ও বাংলাদেশের গ্যাস ব্লকগুলো বঙ্গোপসাগরের একই অঞ্চলে অবস্থিত। মায়ানমারের তুলনায় অনেক কম দর থাকায় আগ্রহী হচ্ছে না বিদেশি কোম্পানিগুলো। তাই পিএসসি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খসড়া পিএসসি অনুমোদন হলে মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে। মন্ত্রিসভা অনুমোদন করলে ভেটিং সাপেক্ষ অনুমোদন করা হবে। এক মাসের মধ্যে খসড়া চূড়ান্ত এবং দেড় মাসের মধ্যে চূড়ান্ত করার জন্য জ্বালানি বিভাগ নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছে বলে জানান তিনি।

মডেল পিএসসি ২০১২ অনুসারে কনোকো ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি করা হয়। তখন প্রতি হাজার ঘনফুট গ্যাসের দর ধরা হয়েছিলো ৪.১৬ ডলার। আর মায়ানমারের গ্যাসের দর রয়েছে ৭ ডলার। যে কারণে বিদেশি কোম্পানি আগ্রহী হচ্ছে না, এমন বক্তব্য হরহামেশাই দিয়ে যাচ্ছে জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা।

কিন্তু পেট্রোবাংলার ওই বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছেন না অনেকেই। পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক (মাইনিং) মকবুল ই ইলাহী চৌধুরী বার্তা২৪.কমকে বলেন, গ্যাসের দাম বাড়ালেই বিদেশি কোম্পানি হুমড়ি খেয়ে পড়বে বলে আমি মনে করি না। সবচেয়ে বেশি জরুরি যেটা তা হচ্ছে তথ্য উন্মুক্ত করা। আমাদের সাগরে কি আছে কি নেই, এটা না জানলে বিদেশি কোম্পানি আগ্রহী হবে কেন? আমাদের কাছে যে প্রাথমিক তথ্য রয়েছে সেগুলো পাবলিক করতে হবে অথবা স্বল্প দরে দিতে হবে।

যখন বিদেশি কোম্পানি বুঝতে পারবে আমাদের সাগরে অনেক তেল-গ্যাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখনই বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হবে। না হলে দর বাড়ালেও অথৈ সাগরে সহজে কেউ টাকা ঢালতে চাইবে না। আমাদের কাছে সার্ভের যে সব তথ্য রয়েছে এগুলো বাক্সবন্দী করে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে খুব ভালো ফল পাওয়া কঠিন হবে বলে মনে করেন মকবুল ই ইলাহী চৌধুরী।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, মায়ানমার গ্যাস পুরোটাই বিক্রি করে দেয়। যে কারণে গ্যাসের দর যত বেশি হবে ততো লাভ মায়ানমারের। আর আমরা পুরো গ্যাস ব্যবহার করবো তাদের সঙ্গে আমাদের গ্যাসের দর এক করার কোনো যুক্তি আমি দেখি না। যারা বলেন, এটা আত্মঘাতীর শামিল।

শামসুল আলম বলেন, মূলত একটি চক্র গ্যাসের দেশীয় গ্যাসের দাম এমন পর‌্যায়ে নিতে চান। যাতে আমদানির সমান দাম পড়ে। আমদানিকে জাস্টিফাই করার জন্য তৌফিক ইলাহী চক্র জ্বালানি খাতের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে। যাতে করে এলএনজি আমদানি অব্যহত রাখা যায়। দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন করলে বেশি দাম পড়ে, তাই বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। তেমনি জ্বালানি খাতেরও ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে।

সমুদ্রসীমা নিয়ে মায়ানমারের সঙ্গে বিরোধ নিষ্পত্তি হয় ২০১২ সালে আর ভারতের সঙ্গে ২০১৪ সালে। এতে বঙ্গোপসাগরের ১ লাখ ১৯ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার উপর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের। বাংলাদেশের সমুদ্র সীমাকে ১১টি অগভীর ও ১৫টি গভীরসহ মোট ২৬টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে

অগভীর সমুদ্রে মাত্র ৩টি ও গভীর সমুদ্রে ১টি ব্লকে চুক্তি করেছে। অন্যদিকে পাশের ব্লক থেকে মায়ানমার নিয়মিত গ্যাস তুলে যাচ্ছে। সমুদ্র সীমা জয়ের পর একাধিক দফায় দরপত্র আহ্বান করা হলে তেমন সাড়া মিলছে না। যে যুক্তি দিয়ে নতুন করে পিএসসি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

স্থলভাগে গ্যাস দিন দিন ফুরিয়ে আসছে। সংকট মোকাবেলায় উচ্চদরে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, যথা সময়ে সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধ্যান কার্যক্রম হাতে নেওয়া গেলে আজকে এই সংকট তৈরি হতো না।

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু সম্প্রতি এক সেমিনারে বলেছেন, বিদ্যুতে যেভাবে সাফল্য অর্জিত হয়েছে জ্বালানি বিভাগে ততটা সম্ভব হয়নি। দক্ষ লোকবলের অভাবে জ্বালানি বিভাগ কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে। এখন আর কারো ব্যর্থতা ছাড় দেওয়া হবে না।

   

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;

বিএনপি নেতাদের বক্তব্য সার্কাস মনে হয়: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতা কর্মীদের বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড সার্কাস মনে হয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অডিটোরিয়ামে 'ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসন খানি' নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, বানর যেমন নাচে সার্কাসে বিএনপি নেতা কর্মীর কার্যক্রম সে রকম ভাবেই ফুটে উঠে। কোনো কিছু হলেই তারা বিদেশিদের ধরনা দেয়। বিএনপির রাজনৈতিক দুর্বলতা সেখানেই। চেয়ে চেয়ে তারা মিটিং নেন, বিদেশিদের সাথে আলোচনা করেন। জনগণের কাছে যদি বিএনপি না যায় কোন বিদেশি তাদের ক্ষমতার আসনে বসাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতার মালিক এ দেশের জনগণ।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নানা অপ্রচার চালানো হয়েছে। ইতিহাস পরিবর্তনের চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতার খল নায়ককে (জিয়াউর রহমানকে) নায়ক বানানোর অপচেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ অপচেষ্টার ফলে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সে বিতর্কের কবর রচনার প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য। খালেদা জিয়া পহেলা বৈশাখ পালনে বাধা দিয়েছিলেন। তবে শেখ হাসিনা পহেলা বৈশাখে ছুটি ঘোষণা দিয়েছেন। ভাতা চালু করেছেন। সংস্কৃতি রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর যে চেষ্টা তা সব স্থানেই প্রশংসিত।

শেখ হাসিনাকে মৃত্যুঞ্জয়ী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান ও এরশাদের পৃষ্টপোষকতায় বার বার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টা চালানো হয়েছে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছে। তবে তিনি তো মৃত্যুঞ্জয়ী। বারবার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে তিনি জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

এসময় বিশ্বের প্রতিটি দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা আছে উল্লেখ করে বলেন, নারী নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব অর্জন বিশ্বে বিরল।

;

কটিয়াদীতে ভাতিজার টেটা-বল্লমের আঘাতে চাচা খুন



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে চাচা মতিউর রহমান বাদশাকে (৬২) দেশীয় অস্ত্র টেটা-বল্লম দিয়ে জখম করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিহতের ভাতিজার বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার সকালে (১৮ এপ্রিল) মতিউর রহমান বাদশা মিয়ার ছেলের নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মতিউর রহমান উপজেলা মসুয়া ইউনিয়নেন চরবেতাল গ্রামে মৃত ফালু মিয়ার ছেলে।

নিহতের চাচাত ভাই জসিম উদ্দিন জানান মতিউর রহমান বাদশা সঙ্গে চাচাত ভাতিজা ইসমাঈলের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে মতিউর রহমান তার ছেলের বাড়িতে যাওয়ার পর তার ভাতিজাসহ বাড়ির লোকজন মিলে মতিউর রহমানকে টেটা-বলম দিয়ে আগাত করলে বল্লমের আচার ভেঙ্গে টেটা-বল্লম বুকে আটকে যায়। আহত অবস্থায় বাদশাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মৃত্যু বরণ করেন।

কটিয়াদী মডেল থানার (ওসি) তদন্ত মো. মোশারফ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘনটার ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবার থেকে অভিযোগ পেলেই মামলা হবে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

;