পুরান ঢাকার ভবন ভেঙে ফ্ল্যাট করে দেব: গণপূর্তমন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সৈয়দ মেহেদী হাসান

ছবি: সৈয়দ মেহেদী হাসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরাপদ, পরিবেশসম্মত ও বিল্ডিং কোড অনুযায়ী রাজধানীকে সাজাতে নানামুখী পরিকল্পনার কথা জানালেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম।

তিনি বলেছেন, ঢাকা শহরের বয়স অনেক। পুরান ঢাকার ভবনগুলো এমনভাবে গড়ে উঠেছে যে কারণে পুরনো ঢাকাকে রাতারাতি ভেঙে ফেলে নিরাপদ ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশসম্মত আবাসন এখনো গড়ে তুলতে পারিনি। আপাতত পুরান ঢাকাকে একেবারে ঝুঁকিহীন সব রকম ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না।

‘তবে পুরান ঢাকাকে নিয়ে আমরা রি-ডেভলপমেন্ট প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এই প্রকল্পের আওতায় পাঁচ কাঠা জায়গার ‍উপর যদি তিনটি ভবন থাকে তাহলে আমরা পরিবেশসম্মত, বিল্ডিং কোড অনুযায়ী ভবন করে দেব এবং রেশিও (অনুপাত) অনুযায়ী ওই ভবন মালিকদের ফ্লাট দেব।’

শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তে ঢাকা ইউটিলিটি রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশন (ডুরা) আয়োজিত মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সংগঠনের সভাপতি মশিউর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম শামীম, অর্থ সম্পাদক রুহুল আমিন প্রমুখ।

গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, আমাদের নতুন শহরগুলো যেমন- পূর্বাচল, ঝিলমিল, উত্তরা তৃতীয় প্রকল্প; সেখানে ৪৫ শতাংশ জায়গা ফাঁকা রেখে ভবনের অনুমোদন দিচ্ছি; যাতে একটি বাড়ি থেকে আরেকটা বাড়ির মাঝখানে বিশাল জায়গা ফাঁকা থাকে, সেখানে যেন পরিবেশ দূষণ না হয়। সেখানে যেন মানুষ মুক্ত বাতাস নিতে পারে। খেলার মাঠ, পার্ক, লেক, বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা রেখেছি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/06/1554541281428.jpg

রেজাউল করিম বলেন, ঢাকা শহরের অনেক ইমারত আছে, যে ইমারত এতো পূর্বে হয়েছে যে, একটির সঙ্গে আরেকটি লেগে আছে, যেমন পুরান ঢাকা। সেগুলোকে রাতারাতি ভেঙে ফেলে নতুন কিছু করা সম্ভব হয়নি। আমরা একটা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। রি-ডেভলপমেন্ট। অর্থাৎ পুরোনো ঢাকায় যদি পাঁচ কাঠা জায়গার উপর কোথাও কোথাও তিনটা ভবন থাকে, সেগুলো ভেঙে আমরা মানসম্মত, পরিবেশসম্মত, বিল্ডিং কোড অনুযায়ী ইমারত করে দেব। বিনিময়ে জমির মালিক ওই তিনজনকে যার যা রেশিও সেই অনুযায়ী ফ্ল্যাট দেব; যাতে পুরনো ঢাকার ঘিঞ্জিমার্কা অবস্থা না থাকে, ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা না থাকে।

জায়গার মালিকরা রাজি হবে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমার বিশ্বাস মানুষকে যদি বোঝাতে সক্ষম হই যে, আপনার সন্তান আপনার পরিবার বিপন্ন হয়ে গেলে এই রক্ষণশীলনতার মায়া নিয়ে আপনার কী হবে? ওই মায়ার চেয়ে বড় মায়া হলো- আমাদের জীবনের। আমার বিশ্বাস, তারা বুঝবে।

তিনি বলেন, আপত অবস্থায় পুরোনো ঢাকায় একেবারে ঝুঁকিহীন সব রকম ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ সেখানে একটা ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাওয়ার মতো অবস্থা নেই। আর গাড়ি যাওয়ার মতো অবস্থা করতে হলে রাস্তার দরকার, সেজন্য অনেক ভবন ভাঙতে হবে। আর ভবনগুলো এতো নাজুক পরিস্থিতি যে, একটা ভবনের একটি ইটে আঘাত করলে গোটা ভবনে ভেঙে পড়তে পারে। কাজেই এসব বিষয় মাথায় রেখেই আমরা এগোচ্ছি।

কাজ করতে গিয়ে কোনো চাপে আছেন কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি একজনের চাপে বিশ্বাস করি, উপরে আল্লাহ মাঝখানে শেখ হাসিনা। মাঝখানে কোনো চাপটাপ কিছু নাই। আমি ভয় পাই আল্লাহকে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি শেখ হাসিনাকে ঘিরে। কোনো চাপের কাছে মাথানত করি না। আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন শেখ হাসিনা, তিনি যেটা চাইবেন সেটা হবে। তিনি চেয়েছেন কোনো অপরাধীর কোনো দুর্নীতি, কোনো অনিয়মকে সহ্য করা যাবে না। জিরো টলারেন্স, সেজন্য কোনো চাপই আমাকে আমার লক্ষ্য থেকে ফেরাতে পারবে না। 

 

   

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শ্যামপুর লাল মসজিদ এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল খায়ের কিরন (৬০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

মুমুর্ষূ অবস্থায় স্বজনরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির ছেলে রাব্বী হোসেন বলেন, শ্যামপুর লাল মসজিদ ১ নম্বর রোডে তাদের বাড়ি। তার বাবা বাড়ির পাশে মুদি ব্যবসা করতেন। রাতে এশার নামাজ পড়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় দ্রুত গতির একটি মিশুকের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।

;

দেশের ৮ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবহাওয়া অফিস দেশের আটটি অঞ্চলে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরে তোলা হয়েছে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানিয়েছেন, ময়মনসিংহ, মাদারীপুর, বরিশাল, ফরিদপুর, নোয়াখালি, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকার অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলা সমূহের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ১২ মিলিমিটার। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে ফরিদপুরে ২৩ মিলিমিটার।

;

বরগুনা তালতলীতে রাখাইনদের ‘জলকেলি’ উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease
পুরোনো বছরের সব ব্যর্থতা গ্লানি ও অপূর্ণতা মুছে নতুন বছরকে বরণ করতে রাখাইন পাড়ায় চলছে জলকেলি উৎসব। যেটিকে রাখাইন ভাষায় বলে ‘সাংগ্রাই’রিলং ।নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী রাখাইনদের মন মাতানো এই উৎসব।
 
মঙ্গলবার(১৬এপ্রিল) বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার নামিশিপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সর্ববৃহৎ তিন দিনব্যাপী‘জলকেলি’ উৎসব।  উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার (তুমপা) এ উপলক্ষে  রাখাইন পল্লির ঘরে ঘরে চলছে নতুন বছরকে বরণের এই আনন্দ আয়োজন।
 
জানা গেছে,প্রতি বছর রাখাইন নববর্ষকে রাখাইন শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে পরিশুদ্ধ করে নতুন বছরকে বরণ করে নেন। রাখাইন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর নাচে-গানে মেতে উঠেছেন তারা এ যেন এক মহা আনন্দযজ্ঞ। আদিকাল থেকে রাখাইন নববর্ষ উপলক্ষে সামাজিকভাবে সাংগ্রেং পোয়ে উৎসব পালন হয়ে আসছে। এবারও ব্যতিক্রম ঘটেনি। আনন্দ-উল্লাসে নতুন বছরকে বরণ করে নিচ্ছে সবাই।
 
জলকেলি আয়োজকরা জানান,এ উৎসব পুরনো বা অশুভকে পেছনে ফেলে মঙ্গলের বার্তা, আমরা প্রতি বছরই এখানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এই উৎসব উদ্‌যাপন করে থাকি।  রাখাইন সম্প্রদায়ের লোকজনসহ স্থানীয়রাও এসে এই উৎসবটিকে আরও প্রাণবন্ত করেছেন। উৎসব আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সার্বিক সহযোগিতা করেছেন।
 
রাখাইন নেতা মংচিন থান বলেন, জলের শুভ্রতা নিয়ে স্নিগ্ধ হওয়ার অন্যরকম একটি প্রয়াস এটি। এ উৎসব কোনো ধর্মীয় রীতির ভিত্তিতে নয়। সামাজিক রীতি অনুযায়ী রাখাইন নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে এখানকার একে-অপরকে পানি ছোড়ার খেলা হয় এখানে।
 
রাখাইন চান্দা  বলেন, উৎসব উপলক্ষে প্রতিটি রাখাইন পল্লী থেকে আবাল বৃদ্ধা বনিতা শোভাযাত্রা সহকারে বৌদ্ধ বিহারে যান। এতে অল্প-বয়সীরা মাটির কলস এবং বয়স্করা কল্পতরু বহন করেন।
 
তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বার্তা২৪.কমকে  বলেন,এ উপজেলা মূলত রাখাইন অধ্যুষিত এলাকা। প্রতি বছর এখানে এ উৎসব পালন করা হয়।এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে প্রশাসন থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
;

নীলফামারীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বাসার ছাদ থেকে পড়ে আবু সাঈদ( ৪৫)নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত আবু সাঈদ গদা কেরানীপাড়া এলাকার জবান উদ্দিনের ছেলে।

মঙ্গলবার( ১৬ এপ্রিল)সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এরআগে বিকালে শহরের পশু হাসপাতাল মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতদের স্বজন ও প্রদক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আবু সাইদ বিকালে হঠাৎ পশু হাসপাতাল মোড়ের শরিফুল (সুদারুর) পাঁচতলা বাসার ছাদ থেকে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পর তিনি নিরাপদ বৃদ্ধাশ্রমে বসবাস করতেন। স্বজনদের দাবী দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানসিক রোগে ভুগছিলেন।

এবিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)পলাশ চন্দ্র মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালে আছে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

;