‘ইনোভেশন মানে ডিজিটালে আটকে যাবেন না’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেছেন, ‘ইনোভেশন মানে ডিজিটালে আটকে যাবেন না। কতগুলো গেজেটের ব্যবহার বাড়ালেই চলবে না। মানুষের কল্যাণে যদি না আসে সেই উদ্ভাবনের প্রয়োজন নেই।’

বুধবার (১০ এপ্রিল) বিদ্যুৎ ভবনে ইনোভেশন শোকেসিং-২০১৯ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সমস্ত ফোকাস কিন্তু সাধারণ জনগণের কল্যাণে। এমন কোনো উদ্ভাবনের প্রয়োজন নেই যাতে মানুষের কল্যাণ নেই।’

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘প্রযুক্তি মানে কি, সেভ এনার্জি, সেভ মানি। প্রযুক্তি কিন্তু থেমে নেই, প্রতিমুহূর্তে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদেরকে প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। না হলে পিছিয়ে পড়ব।’

তিনি বলেন, ‘আমি দেখতে চাই তেল যখন ঢুকল তখন কত দাম পড়ছে। কতজন বিদ্যুতের সংযোগ চেয়ে বসে আছে ড্যাশবোর্ডে দেখতে চাই। অনলাইনে আবেদন করে পরে অফলাইন হয়ে যায়। পরে আবেদন হারিয়ে যায়। অনলাইন মানে পুরোপুরি অনলাইন হতে হবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একমাত্র বিদ্যুৎ বিভাগ কয়েক বছর ধরে ইনোভেশিং নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। আপনারা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়েছেন। আপনাদের আরও ভালো আইডিয়া থাকতে হবে। ভবিষ্যতে আরও দ্রুত কিছু কাজ পেপার লেস করার চেষ্টা করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘রাজধানীর বিদ্যুতের খুঁটিতে দুনিয়ার তার ঝুলছে। দুই-তিন বছর আগে আমরা কাজ শুরু করি। একটি অপটিক্যাল ফাইবার করার জন্য। অলরেডি আন্ডারগ্রাউন্ড হয়ে গেছে। বিতরণ কোম্পানিগুলো যদি বলত তাহলে কিন্তু এসব তার ঝুলত না। আইসিটি একটি উদ্যোগ নিয়েছে, তারা সারাদেশে ইন্টারনেট সেবা সম্প্রসারণ করবে। তার কাটা পড়বে কতোকিছু হবে। এখানে আরইবির সঙ্গে কাজ করতে পারে। তাহলে আরইবির খুঁটি দিয়ে প্রতি ঘরে ঘরে নেটের সেবা পৌঁছে দিতে পারে। এতে আরইবির বাড়তি আয় হলো। আবার আইসিটির সেবা নিরাপদ হলো। এটা আরইবির লোকজন ভেবে দেখতে পারে।’

বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস বলেন, ‘গ্লোবালি একটা পারসেপশন রয়েছে ইনোভেশন মানেই আইসিটি। আমার মনে হচ্ছে বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে নতুন নতুন কৌশলের প্রয়োগও বড় উদ্ভাবন। ঢাকা শহরে উবার নাকি পাঠাও বেশি চলে? আমার মনে হয় পাঠাও বেশি চলে। কারণ এটা বাস্তবতার নিরিখে খুবই যুক্তিসঙ্গত। দ্রুত সময়ে পৌঁছে দিচ্ছে। সে কারণে সবকিছু বাস্তবতার নিরিখে হতে হবে।’

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ( সমন্বয় ও সংস্কার) ড. মো. শামসুল আরেফিন বলেন, ‘এক সময় মানুষ নানা ভোগান্তির শিকার হতো। এখন মানুষ ঘরে বসেই সেবা পাচ্ছে। আরও কিভাবে সেবা সহজলভ্য করা যায় সে বিষয়ে সবার উদ্ভাবনী মনোভাব থাকতে হবে।’

এটুআই প্রকল্পের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘উদ্ভাবনী কাজের জন্য এখন আর কোনো আর্থিক সংকট নেই। অনেক অর্থ পড়ে আছে চাওয়ার লোক নেই। আমার মনে হয় মন্ত্রণালয়গুলো টাকা চাইলেই তাদের উদ্ভাবনী চিন্তার বিকাশে সহায়তা পেতে পারেন।’

দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হওয়া ইনোভেশন শোকেসিং-২০১৯ এ বিদ্যুৎ খাতের ১১টি প্রতিষ্ঠানের ২৫টি আইডিয়া প্রদর্শিত হয়। এই আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে কোম্পানিগুলোকে আরও উদ্ভাবনী ভাবনায় পরিচালিত করা। এতে পুরস্কারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে যাতে করে কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার মনোভাব সৃষ্টির মাধ্যমে উৎসাহি হয়। একই সঙ্গে সবাইকে একই ছাদের নিচে এনে শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে একে অপরকে সমৃদ্ধ করা। ২০১৮ সালে প্রথমবার এমন আয়োজন করা হয়।

   

পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন

পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের ভাটিয়ারি গলফ ও কান্ট্রি ক্লাব। এর মিলনায়তনে মঞ্চে গান গাইছিলেন সন্দ্বীপন দাস, রন্টি দাস ও অনন্যা। আশির দশকের জনপ্রিয় গানগুলি তাদের কণ্ঠে অন্যরকম আমেজ দিচ্ছিল। একই সঙ্গে ফোক গান ও চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানও গাইছিলেন তারা। এ সময় মঞ্চের সামনে ছিলেন ৫৪ থেকে ৫৬ বছর বয়সী কিছু ‘তরুণ-তরুণী’। শিল্পীদের গানের পাশাপাশি তারা কণ্ঠ মেলাচ্ছিলেন আর নাচছিলেন।

আসলে অনুষ্ঠানটি ছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম কলেজ থেকে ১৯৮৭ সালে এইচএসসি পাস করাদের পূনর্মিলনী ও বাংলা নববর্ষ উদযাপনের। ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠানটি হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত যারা ছিলেন তাদের মধ্যে উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, আমলা, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শীর্ষ ব্যবসায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতাসহ নানা পেশায় প্রতিষ্ঠিতজনেরা। স্বাভাবিক সময়ে তারা নিজেদের পেশা ও বয়সের কারণে অনেকটায় গম্ভীর থাকেন। নিজেদের আড়ালে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু এদিন সহপাঠীদের পেয়ে তারা যেন হয়েছিলেন বাধনহারা। যেন ফিরে গিয়েছিলেন তারুণ্যে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া বন্ধুদেরমধ্যে অনেকের সঙ্গে অনেকের যোগাযোগ ছিল। তারা কুশল বিনিময়ের সঙ্গে আড্ডায় মেতেছেন। আবার অনেকের সঙ্গে দেখো হয়েছে ৩৭ সছর পর। কলেজ শেষ হওয়ার পর দেখা না হওয়া অনেককেই ফিরে পাওয়া গেছে অনুষ্ঠানে। নষ্টালজিক হয়ে পড়েন সবাই। একই সঙ্গে পরিবারের সদস্যরাও উপভোগ করেছেন বয়সী তরুণদের এই উল্লাস।

উল্লাস আর হৈচৈ দেখে একজনের কন্যা বলে উঠে,‘‘ বাবার বন্ধুরা খুবই কিউট। সবাই স্মার্ট আর প্রতিষ্ঠিত। খুবই ভাল লাগছে।”

আরেকজনের মুখে শোনা গেল, ‘’ বাবার এই চেহারা আগে কখনো দেখিনি। বাবা হই-হুল্লোড় করেন কিংবা দলবেঁধে নাচতে পারেন সেটা আমার ধারণার বাইরে ছিল।

পেশাগত কারণে রাজশাহী অবস্থান করা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক কষ্ট নিয়েই বন্ধুদের বলেছেন, ‘‘না-ই বা পারলাম উপস্থিত থাকতে, তবুও অনুষ্ঠানটা যে সুন্দর ও সার্থক হয়েছে, তা ছবি আর ভিডিওতে দেখে আনন্দিত হয়েছি। হয়তো ভবিষ্যতে এরকম কোন আয়োজনে আমিও শরীক হতে পারবো।”

সারা দিনের অনুষ্ঠানটিতে ছিল স্মৃতিচারণ, আড্ডা, গান আর খাওয়া দাওয়া তো ছিলই। ভাটিয়ারি গল্ফ ক্লাবের নান্দনিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ সবাই প্রচন্ড গরম ঠেলেও মেতেছিলেন ছবি তোলার উৎসবে। বিকেল সাড়ে চারটায় ‘‘এসো হে বৈশাখ’’ গানটি দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান।

;

চিড়িয়াখানায় হাতির আক্রমণে নিহতের পরিবারের পাশে এমপি নিখিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদ-উল-ফিতরের দিন রাজধানীর জাতীয় চিড়িয়াখানায় হাতির আক্রমনে নিহত বালক জাহিদের (১৭) পরিবারেকে আর্থিক সহযোগিতা করেছেন ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন নিখিল।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানা এলাকা পরিদর্শন শেষে নিহতের পরিবারের কাছে এই আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন তিনি।

এ সময় দুর্ঘটনার শিকার পরিবারকে শান্তনা দেন মো. মাইনুল হোসেন নিখিল। একই সাথে চিড়িয়াখানা এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা ও এলাকার যানজট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার ঈদের দিনে বাবা ও ছেলে একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় শেষে ছেলেকে চিড়িয়াখানা ঘুরতে নিয়ে যান আজাদ আলী। মিরপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার মাহুত আজাদ আলীর একমাত্র ছেলে ছিল জাহিদ (১৭)। সেখানে বেলা ১১টার দিকে হাতি ‘রাজা’-এর আক্রমণে প্রাণ হারায় জাহিদ।

;

উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলায় যাবেন ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলা সফর করবেন নির্বাচন কমিশনাররা। এ সময় কমিশনাররা উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে জেলার সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় করবেন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সেই ধারাবাহিকতায় আগামী ১৮ এপ্রিল নরসিংদী জেলা, ২০ এপ্রিল গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলা, এবং ২১ এপ্রিল নারায়নগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা সফল করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশমার মো. আলমগীর।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলে এক হাজার ৮৯১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

;

উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলায় যাবেন ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলা সফর করবেন নির্বাচন কমিশনাররা। এ সময় কমিশনাররা উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে জেলার সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় করবেন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সেই ধারাবাহিকতায় আগামী ১৮ এপ্রিল নরসিংদী জেলা, ২০ এপ্রিল গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলা, এবং ২১ এপ্রিল নারায়নগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা সফল করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশমার মো. আলমগীর।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলে এক হাজার ৮৯১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

;