বুদ্ধ পূর্ণিমাতে পুলিশের নজিরবিহীন নিরাপত্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। পুলিশ বলছে, ১৮ মে ২০১৯ অনুষ্ঠিতব্য বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে ইতোমধ্যে সব ধরণের নিরাপত্তামূলক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ডিএমপি।

সম্প্রতি ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে আসন্ন শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন উপলক্ষে সার্বিক নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্তে সমন্বয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

সোমবার (১৩ মে) বার্তা২৪. কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মাসুদুর রহমান।

সভায় পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়ার বরাত দিয়ে তিনি জানান, বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও অনুষ্ঠানস্থল ঘিরে ডিএমপি থেকে সুদৃঢ়, সমন্বিত ও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সকল বৌদ্ধ মন্দির ও তার আশ-পাশ এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা, বৌদ্ধ মন্দির ও আশ-পাশ এলাকায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা, মন্দিরে প্রবেশের ক্ষেত্রে সকল দর্শনার্থীকে ম্যানুয়ালী ও আর্চওয়ে দিয়ে তল্লাশি করিয়ে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএমপি।

এছাড়া মন্দিরের নিরাপত্তার জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষকে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করতে হবে এবং তাদের আলাদা পোশাক, আর্মড ব্যান্ড বা আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করতে হবে। সকল ধরণের মাদকদ্রব্য, আতশবাজি ও পটকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। নিরাপত্তার স্বার্থে ফানুস উড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে। নামাজের সময় সকল ধরণের বাদ্যযন্ত্র বাজানো বন্ধ রাখতে হবে। সর্ব সাধারণের চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য মন্দিরের আশপাশে কোনো ভাসমান দোকান ও হকার বসতে দেয়া হবে না। নিরাপত্তার স্বার্থে মন্দির সংশ্লিষ্ট রাস্তায় পর্যাপ্ত বেরিকেড ব্যবস্থা রাখা হবে।

সন্দেহভাজন কাউকে মন্দিরে প্রবেশের পূর্বেই তার পরিচয় নিশ্চিত হয়ে প্রবেশ করাতে হবে। বড় ব্যাগ, ব্যাক-প্যাক, পোটলা, ধারালো কোনো বস্তু, দাহ্য পদার্থ নিয়ে মন্দির ও অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ থাকবে। অনুষ্ঠানস্থল বোম্ব ও ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। অগ্নি নির্বাপকের ব্যবস্থা হিসেবে পর্যাপ্ত ফায়ার টেন্ডার ও দ্রুত চিকিৎসার জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হবে। মন্দিরের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে স্থানীয় সকল শ্রেণি পেশার প্রতিনিধি নিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন কমিটি গঠন করা হবে। সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ নিয়োজিত থাকবে। গোয়েন্দা সংস্থার অগ্রিম সংবাদ সংগ্রহপূর্বক পোশাক পুলিশকে সরবরাহ করা হবে।

শোভাযাত্রা কেন্দ্রিক নিরাপত্তা নির্দেশনায় পুলিশ কমিশনার বলেন, বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ৯ টায় বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত শান্তি শোভাযাত্রা জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে প্রেসক্লাবে গিয়ে শেষ হবে।

শনিবার (১৮ মে) ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহার আয়োজিত শান্তি শোভাযাত্রা ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহার হতে শুরু হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম, কমলাপুর হয়ে পুনরায় ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারে গিয়ে শেষ হবে।

এসময় শোভাযাত্রা শুরুর পূর্বে সকলকে তল্লাশি করে শোভাযাত্রায় প্রবেশ করানো হবে। শোভাযাত্রা শুরুর পর পথিমধ্যে কাউকে নতুন করে শোভাযাত্রায় ঢুকতে দেয়া হবে না। পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে শোভাযাত্রার চারপাশ বেস্টনি দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। শোভাযাত্রায় কোনো ধরণের ব্যাগ ও ব্যাক-প্যাক, দাহ্য পদার্থ, ধারালো বস্তু, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে অংশগ্রহণ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে।

অনুষ্ঠানস্থল ও শোভাযাত্রায় অপরিচিত কোনো লোক বা অস্বাভাবিক কিছু দেখলে পুলিশকে অবহিত করাসহ বুদ্ধ পূর্ণিমার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশের তল্লাশি কার্যক্রমে নগরবাসীকে সহায়তা করার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করেছেন পুলিশ কমিশনার।

 

   

ছেঁড়া ১০ টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব: ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু, বাবা সংটাপন্ন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের তারাকান্দায় ছেঁড়া ১০ টাকার নোট না নেয়ার দ্বন্দ্বে ইকবাল হোসেন (২২) নামে এক মুদি দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় নিহতের বাবা সাদেক মুন্সির (৬২) অবস্থা সংটাপন্ন। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯ টার দিকে উপজেলার বানিহালা ইউনিয়নের মাঝিয়ালি বাজারে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ছেলে ইকবাল হোসেন ও বাবা সাদেক মুন্সি একই ইউনিয়নের দিগারকান্দা গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্র জানায়, উপজেলা বানিহালা ইউনিয়নের মাঝিয়ালি বাজারে ছেলে ইকবালকে নিয়ে মুদি দোকান করেন সাদেক মুন্সি। ঘটনার দিন রাতে সিগারেট কিনতে আসেন একই গ্রামের ফারুক মিয়া। টাকা দেওয়ার সময় একটি দশ টাকার নোট ছেঁড়া থাকায় তা বদল করে দিতে বলেন ইকবাল। কিন্তু তাতে রেগে যায় ফারুক। বাগবিতন্ডার এক পর্যায়ে ফারুক তার ছোট ভাই পারভেজ মিয়াকে ডেকে আনেন। পরে সেখানে তারা কিছুক্ষণ বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে পারভেজ সঙ্গে নেওয়া ছুরি দিয়ে দোকানের ভেতরেই এলোপাথারি আঘাত শুরু করে ইকবালকে। ওই সময় বাবা সাদেক মুন্সিকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় ইকবাল। গুরুত্বর আহত অবস্থায় সাদেক মুন্সিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত ১১ টার দিকে তাকে ঢাকায় রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

তারাকান্দা থানার ইনচার্জ ওসি মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, দোকানে সিগারেট কিনতে গিয়ে ছেঁড়া টাকা দেওয়া নিয়ে বাগবিতন্ডার জেরে হত্যার ঘটনা ঘটে। সাদেক মুন্সির অবস্থাও গুরুতর। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তবে ফারুক ও পারভেজকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।

;

ছেঁড়া ১০ টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব: ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু, বাবা সংটাপন্ন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের তারাকান্দায় ছেঁড়া ১০ টাকার নোট না নেয়ার দ্বন্দ্বে ইকবাল হোসেন (২২) নামে এক মুদি দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় নিহতের বাবা সাদেক মুন্সির (৬২) অবস্থা সংটাপন্ন। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯ টার দিকে উপজেলার বানিহালা ইউনিয়নের মাঝিয়ালি বাজারে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ছেলে ইকবাল হোসেন ও বাবা সাদেক মুন্সি একই ইউনিয়নের দিগারকান্দা গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্র জানায়, উপজেলা বানিহালা ইউনিয়নের মাঝিয়ালি বাজারে ছেলে ইকবালকে নিয়ে মুদি দোকান করেন সাদেক মুন্সি। ঘটনার দিন রাতে সিগারেট কিনতে আসেন একই গ্রামের ফারুক মিয়া। টাকা দেওয়ার সময় একটি দশ টাকার নোট ছেঁড়া থাকায় তা বদল করে দিতে বলেন ইকবাল। কিন্তু তাতে রেগে যায় ফারুক। বাগবিতন্ডার এক পর্যায়ে ফারুক তার ছোট ভাই পারভেজ মিয়াকে ডেকে আনেন। পরে সেখানে তারা কিছুক্ষণ বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে পারভেজ সঙ্গে নেওয়া ছুরি দিয়ে দোকানের ভেতরেই এলোপাথারি আঘাত শুরু করে ইকবালকে। ওই সময় বাবা সাদেক মুন্সিকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় ইকবাল। গুরুত্বর আহত অবস্থায় সাদেক মুন্সিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত ১১ টার দিকে তাকে ঢাকায় রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

তারাকান্দা থানার ইনচার্জ ওসি মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, দোকানে সিগারেট কিনতে গিয়ে ছেঁড়া টাকা দেওয়া নিয়ে বাগবিতন্ডার জেরে হত্যার ঘটনা ঘটে। সাদেক মুন্সির অবস্থাও গুরুতর। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তবে ফারুক ও পারভেজকে পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।

;

সাভারের যেসব এলাকায় আজ গ্যাস থাকবে না



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের পাইপলাইনের জরুরি মেরামতকাজের জন্য বুধবার (২৪ এপ্রিল) ১২ ঘণ্টা সাভারের বেশ কিছু এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা সাভারের টংগাবাড়ী, আশুলিয়া, খেজুরবাগান, গৌরীপুর, খাগান, কুমকুমারি ও আক্রান এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এ ছাড়া ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ থাকতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

;

নীলফামারীতে সার্কাসে রাত হলেই শুরু হয় অশ্লীলতা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা টটুয়ার ডাঙ্গায় সার্কাস ও যাদু প্রদর্শনীর নামে চলছে অশ্লীল নৃত্য। খোলামেলা পোশাকে এসব নাচ গানের আসরে পঙ্গপালের মতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে উঠতি বয়সের তরুণ ও যুবকরা। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসনকে জানালেও নেয়নি কোন ব্যবস্থা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১০ টায় দি রওশন গ্রেট সার্কাসে গিয়ে দেখা যায়, সার্কাসের প্যান্ডেলের ভিতরে মেয়েদের দিয়ে খোলামেলা আপত্তিকর নাচগান প্রদর্শন করা হচ্ছে। এসব নাচগানের বেশির ভাগ দর্শক হচ্ছে উঠতি বয়সের তরুণ ও যুবকরা। বিকাল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সার্কাসের শো পরিচালনা করার থাকলেও রাত ১২ টা পর্যন্ত চলে এসব অশ্লীল নৃত্য। এতে করে রাত যতই বাড়তে থাকে সার্কাসে শুরু হতে থাকে অশ্লিল নৃত্য ।এসময় কাউকে মোবাইলে ভিডিও না করার জন্য বারবার হুশিয়ারি দেওয়া হয়।

এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ভবদেশ রায় বলেন, এখানে সার্কাস চলছে ভালো কথা। আমাদের বাড়ির লোকজন আসবে দেখবে কিন্তু রাত হলে অশ্লীলতা বাড়ে এলাকার সব ছেলে পড়ালেখা বাদ দিয়ে এখানে চলে আসে। যুবসমাজ এভাবে নষ্টের দিকে যাচ্ছে।

বড়ভিটা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বজলার রহমান বলেন, আমি দেশের বাইরে ছিলাম। এসে শুনি সার্কাসের কথা,সেখানে অশ্লীল কিছু হলে আমি প্রশাসনকে অবগত করব।

এবিষয়ে নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোসের মুঠোফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়ে মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

;