রাষ্ট্রপতি যাচ্ছেন ইস্তান্বুলে, প্রধানমন্ত্রী প্যারিসে



সেন্ট্রাল ডেস্ক ২

  • Font increase
  • Font Decrease
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধানের বিদেশ সফর সচরাচর একসঙ্গে ঘটে না। তবে এবার সেটাই হতে যাচ্ছে। চলতি সপ্তাহেই পৃথক সফরে দেশ ছাড়ছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইসলামি দেশগুলোর মোর্চা ওআইসির বিশেষ সম্মেলনে যোগ দিতে রাষ্ট্রপতি যাচ্ছেন তুরস্কের ইস্তান্বুলে। আর ‘ওয়ান প্ল্যানেট সামিট’ এ যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন ফ্রান্সের প্যারিসে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী রোববার সকালে মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান । জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে ট্রাম্পের ঘোষণার প্রতিবাদে বিশেষ সম্মেলন ডেকেছে ওআইসি। প্যারিস জলবায়ু চুক্তির দুই বছর পূর্তিতে আয়োজন করা হয়েছে ‘ওয়ান প্ল্যানেট সামিট’-এর। রাষ্ট্রপতির সফর আগামী ১৩ ডিসেম্বর তুরস্কের রাজধানী ইস্তান্বুলে হবে ওআইসির বিশেষ ইসলামি শীর্ষ সম্মেলন। সেদিনই ঢাকা ছাড়বেন রাষ্ট্রপতি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে ট্রাস্পের ঘোষণার পর ওআইসির সভাপতি তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তায়েপ এরদোয়ান সদস্য রাষ্ট্রগুলোর রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের এক জরুরি বিশেষ সম্মেলন ডেকেছেন। এই সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিকেও আমন্ত্রণপত্র পাঠান এরদোয়ান। এ সম্মেলনের আগে আগামী ১২ ডিসেম্বর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সভা এবং ১৩ ডিসেম্বর পূর্বাহ্নে ওআইসির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের এক সভারও আয়োজন করা হয়েছে। মাহমুদ আলী জানান, ওআইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৪৫তম সম্মেলন (সিএফএম) ২০১৮ সালে আয়োজন করবে বাংলাদেশ। শীর্ষ সম্মেলনটির এক সপ্তাহের মধ্যে তুরস্ক থেকে বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের সফর সংঘটিত হবে। প্রধানমন্ত্রীর সফর আগামী ১১ থেকে ১৩ ডিসেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠিত হবে ‘ওয়ান প্ল্যানেট সামিট’। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলনের ২১তম অধিবেশনে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি গৃহীত হয়। চুক্তির দুই বছর পূর্তিতে এই সামিটের আয়োজন করা হয়েছে। ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে যোগ দিতে সোমবার ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি দেশে ফিরবেন ১৪ ডিসেম্বর। সামিটে বিশ্ব নেতারা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ এবং তা অর্জনে উদ্ভাবনী ও বাস্তবায়নযোগ্য উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করবেন। সম্মেলনের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা অংশ নেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এই সফরে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁর সঙ্গেও দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দ্বি-পাক্ষিক সহযোগিতা, নিয়মিত কূটনৈতিক আলোচনা অনুষ্ঠান, সমুদ্র অর্থনীতিতে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণসহ সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয় আলোচিত হবে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
   

শিক্ষকের মৃত্যুতে মানববন্ধন এলাকাবাসীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

গাবতলীর আমিন বাজারের বাসিন্দা মেধাবী গণিত শিক্ষক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলামের মৃত্যুতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে জুম্মার নামাজের পর মিরপুর মফিদ-ই-আম স্কুল এন্ড কলেজের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে নিহত আমিনুল ইসলামের পরিবার শুভাকাঙ্ক্ষী ও এলাকাবাসী।

স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ এলাকাবাসী মানববন্ধনে অংশ নিয়ে আমিনুল ইসলামের কথা স্মরণ করে তারা জানায়, আমিনুল ইসলাম ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী একজন শিক্ষক। সকলেই তাকে অনেক ভালোবাসতেন। ধর্মীয় অনুশাসন সবসময় মেনে চলতেন আমিনুল ইসলাম স্যার। এছাড়া ছাত্র জীবনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন।

কিন্তু হঠাৎ করেই গত ২৬ মার্চ রাতে ছাত্রীকে পড়ানো শেষ করে বাসায় ফেরার পথে রাতে শ্যামলী পরিবহনের একটি গাড়ি তাকে আঘাত করে চলে যায়। তারপর হাসপাতালে নেয়ার আগে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

অভিযুক্ত গাড়ির চালক গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করলে সাভার হাইওয়ে পুলিশ ধামরাই থেকে তাকে আটক করেন।

এলাকাবাসী বলছে, অনিয়ন্ত্রিত গতির জন্যেই মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার স্বীকার হতে হলো তাকে। তাই গাবতলি থেকে আমিন বাজার সাভারে চলাচল করা সকল ধরনের গাড়ির অনিয়ন্ত্রিত গতি ঠেকাতে হবে। চালকদের বেপরোয়া ড্রাইভিং এবং মহাসড়কে অপরিকল্পিত উন্নয়ন কাজসহ সড়ক অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করে তা নিরসনে ভূমিকা রাখতে আহ্বান জানান এলাকাবাসী।

সেই সাথে দ্রুত অভিযুক্ত চালককে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হোক এবং সড়ক নিরাপত্তা আরো জোরদার করা হোক।

;

ভরসার খালে নোনা পানি, নিরুপায় কৃষক



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুদিন আগেও সরষে ফুলে ভরে ছিল মাঠ। এরই মধ্যে ঘরে উঠেছে সূর্যমুখী এবং আলু। এখন তরমুজ চাষাবাদের ভরা মৌসুম। বাড়ছে রোদের প্রখরতা। মাটি হারাচ্ছে জোঁ। ফলে সকাল সন্ধ্যে দুর থেকে পাইপ দিয়ে পানি আনতে হচ্ছে সেখানে। যদিও ওই জামির পাশেই খুলনার কয়রা উপজেলার তেরআউলিয়া খালে ঢেউ খেলছে নোনা পানি।

ওই খালের উপর ভরসা করেই এ এলাকার কয়েক‘শ একর জমি চাষাবাদ হয় দীর্ঘদিন ধরে। তবে বর্ষার শেষ থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ওই খালে থাকে মিষ্টি পানি। তবে বর্তমানে ইজারাদার ওই খালে কৌশলে ঢুকিয়েছে নোনা পানি। ফলে নষ্ট হতে বসেছে কৃষকের পরিশ্রমে গড়া লালিত স্বপ্ন।

যদিও এসব খালে নোনাপানি ওঠানো নিষেধ। কিন্তু ইজারাগ্রহীতারা গোপনে স্লুইস গেটের কপাট খুলে নোনাপানি তোলে। ফলে ওই সব খালের পানির ভরসা করে যারা চাষাবাদ করে। তখন তাদের কপালের ভাঁজ বাড়তে শুরু করে। প্রতিবছর ওই এলাকার কৃষকেরা তেরআউলিয়া খালের উপর ভরসা করে বীজ বুনে। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের আগেই ইজারাদারের কৌশলের কাছে স্বপ্নভঙ্গ হয় কৃষকদের। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা দূর থেকে পাতা পাইপলাইন থেকে উচ্চমূল্যে পানি আনে। বেড়ে যায় চাষাবাদের খরচ। লাভের খাতা ছোট হয়ে তৈরি হয় লোকসানের খাতা।

খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তর সূত্রে জানাযায়, কয়রা উপজেলার ৩৯টি খাল নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ওই খালগুলোতে নোনা পানির অনুপ্রবেশ বন্ধ করলে এবং মিষ্টি পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা গেলে ওই এলাকর ৭ হাজার ২ হেক্টর জমিতে বছরে ৩শ’ ৭০ কোটি ৮০ লাখ টাকার ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হবে।

কয়রা উপজেলার চুন্ডিপুর গ্রামের এই তেরআউলিয়া খালের একপাশ দিয়ে চলে গেছে চলাচলের রাস্তা। আর অন্য পাশে সুবিশাল ক্ষেত। এই খালটি উপজেলার মসজিদকুড় গ্রাম থেকে শুরু হয়ে চন্ডিপুর, দশবাড়িয়া, কিনুকাঠী, খেপনা গ্রামের মধ্য দিয়ে ঘোষখালী খাল হয়ে শিবসা নদীতে মিশেছে।

ওই গ্রামের কৃষক আফসার আলী গাজী জানান, আমাগে খেতের পাশেই খাল। খালে পানি ভরা। কিন্তু সে পানিতে চাষাবাদ হয় না। খেতের জন্য পানি আনতে হয় ৩ রশি দূরে সেচ পাম্প থেকে। অনেক খরচ। কিন্তু করবো। খালের পানি এতো নোনা যে, ওই পানি একটু গাছের গায়ে লাগলে কচি গাছ মরে যায়।

উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের কৃষক মোঃ ইসহাক আলী সরদার জানান, আমি আমার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে আমন চাষের পর সবজি আবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার জমির পাশে তেরআউলিয়া নামের এ খালে মিঠাপানি ছিল। বর্তমানে নোনাপানি উঠিয়ে মাছ চাষ করছেন খালের ইজারাদার। ফলে খালের আশপাশে প্রায় ২০০ একর জমিতে চাষাবাদে পানির স্কংট দেখা দিয়েছে। শুধু এ খাল নয়, আমাদের উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে এমন শতাধিক বন্ধ খাল মাছচাষিদের কাছে প্রতি ৩ বছর পরপর ইজারা প্রশাসন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ এলাকার প্রায় সব বিলের মধ্যে ছোট-বড় খাল রয়েছে। এসব খাল বর্ষা মৌসুমে মিষ্টি পানিতে টৈটম্বুর থাকে। শুষ্ক মৌসুমে এ খালের পানি সেচ কাজে লাগাতে পারলে চাষিরা লাভবান হতেন। কিন্তু সেই সময় ইজারাদাররা গোপনে নোনাপানি তোলে।

চুন্ডিপুর গ্রামের ওই তেরআউলিয়া খালের ইজারাদার মো. মইনুদ্দিন মিস্ত্রি জানান, এই খালটি স্লইজ গেটের কাছে। অন্যদিকে ওই স্লুইজ গেটের পাটা বা গেটটি নষ্ট। সেজন্য কিছু নোনা পানি উঠেছে। কদিন আগে সেটি সংস্কার করা হয়েছে। ফলে আর নোনা পানি উঠবে না।

কয়রা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এ সমস্যায় জন্য অনেক কৃষক আমাদের কাছে আসে। কিন্তু আমাদের কি করার আছে? আমরা কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দেই।

কয়রা উপজেলা জলমহাল কমিটির সভাপতি ও কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম তারিক-উজ-জামান জানান, রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যে খাল, জলাশয়, খাস জমি ইজারা দেয়া হয়। তবে সেখানে নোনাপানি তোলা যাবে না। যদি কেউ গোপনে নোনাপানি তুলে কৃষকের ক্ষতি করে, তাহলে ওই ইজারা বাতিল করা হবে।

;

বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে গণপরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে রাজারবাগে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আইজিপি।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, বাড়তি ভাড়া আদায়ের চেষ্টা করলে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট থানায় ফোন করে সহায়তা নেওয়ার আহ্বান করছি। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের মাধ্যমে হয়রানির চেষ্টা করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি জানান, ঈদ যাত্রাকে নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত করতে নৌ-পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি জেলা পুলিশও তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এবার ঈদের ছুটি একটু লম্বা হবে। এজন্য পর্যটন স্পটগুলোতে দর্শনার্থীদের একটু ভিড় হতে পারে। সার্বিকভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা পরিকল্পনা গ্রহণ করছি।

আইজিপি বলেন, সরকার বহুমুখী উন্নয়ন করছে, রাস্তা অনেক প্রশস্ত হয়েছে। উদাহরণে বলা যায়, চন্দ্রায় মাত্র একটি সড়ক ছিল। এখন রাস্তাও অনেক প্রশস্ত হয়েছে আবার ডাইভারশনও হয়েছে। সারা দেশের সড়ক ব্যবস্থাই অনেক উন্নত হয়েছে। আমি আশা করছি— আমাদের ঈদ যাত্রীদের নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে তাদের গন্তব্যে পৌঁছতে পারব। সেই সঙ্গে যথাসময় সবার ঈদযাত্রা সমাপ্ত হবে বলে আমি আশা করছি।

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন আইজিপি।

;

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ডিভাইসসহ আটক ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অবৈধ নকল করার ডিভাইসসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৯ মার্চ) জেলার সিটি কলেজ কেন্দ্রে সমাজ বিজ্ঞান ভবনের ৪০২ নম্বার কক্ষ থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃত দুজন হলেন, খুরুশকুলের নুরুল হক ও চকরিয়ার তৌহিদুল ইসলাম।

কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্য থিং অং বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টি জানার পর পুলিশের মাধ্যমে সন্দেভাজন দুই জনকে তল্লাশি করলে হাতের বাহুর নিচে লুকানো অবস্থায় একটি টু ওয়ে কানেক্টেড ডিভাইস পাওয়া যায়। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) তাপ্তি চাকমাসহ পুলিশের সহযোগিতায় তাদেরকে আটক করা হয়।

ক্য থিং অং আরও বলেন, ঘড়ি মোবাইল বা ইলেকট্রনিকস কোনো কিছু নিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তারা এ কাজ করেছে। এটা খুবই অন্যায়।

;