সুই-সুতা নিয়ে ব্যস্ত ‘টুপি’ তৈরির কারিগররা



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
টুপি তৈরিতে ব্যস্ত নারীরা। ছবি: বার্তা২৪.কম

টুপি তৈরিতে ব্যস্ত নারীরা। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নিপুণ হাতের স্পর্শে কারুকাজ খচিত টুপি তৈরিতে ব্যস্ত আরজিনা। তাই সুই-সুতা থেকে তার চোখ যেন সরছেই না। আপন মনে টুপির উপর নকশা তৈরি করছেন। ঈদকে ঘিরে আরজিনার মতো ব্যস্ত সময় পার করছেন টুপি শিল্পে জড়িত রংপুর অঞ্চলের কয়েক হাজার নারী।

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের সাব্দি গ্রাম ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। এখানকার বাড়িতে বাড়িতে নারীরা তৈরি করছেন বাহারি নকশার কারুকাজ খচিত দৃষ্টিনন্দন টুপি। দামি কাপড়ে বাহারি ডিজাইনে তৈরি এসব টুপি বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে।

দিনরাত টুপি তৈরির কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় যেন দম ফেলার ফুরসত নেই তাদের। এই টুপি তৈরি করেই আজ স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে এক সময়ের অভাব অনটনে থাকা দরিদ্র নারীরা। পাল্টে গেছে তাদের জীবনচিত্র। সংসারে ফিরে এসেছে সচ্ছলতা। লেখাপড়া করে শিক্ষিত হচ্ছে তাদের সন্তানরাও।

এ অঞ্চলে বর্তমানে বেকার দুস্থ নারীদের নিয়ে সরকারি বা বেসরকারি সহযোগিতা ছাড়াই বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা সম্পূর্ণ নিজস্ব উদ্যোগে ছোট ছোট কারখানা দিয়ে চালাচ্ছেন টুপি শিল্পের এই বৃহৎ কর্মযজ্ঞ। এতে করে কর্মসংস্থানে যুক্ত হয়েছে এক সময়ের মঙ্গা কবলিত তিস্তা পাড়ের হতদরিদ্র হাজার হাজার নারী। এখন কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার নারীরা টুপির কারিগর হিসেবে বেশ পরিচিত। পিছিয়ে নেই রংপুর অঞ্চলের অন্য জেলার নারীরাও।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/25/1558764353449.jpg

কাউনিয়া উপজেলার সাব্দি গ্রামের টুপির কারিগর মিনারা বেগম, কদ বানু ও সানজিদা বার্তা২৪.কমকে জানান, একটি টুপি তৈরিতে সময় লাগে ১০ থেকে ১৫ দিন। মাসে গড়ে তারা ৩টি করে টুপি তৈরি করেন। প্রতিটি টুপিতে নির্দিষ্ট নকশা ও সাইজ অনুযায়ী ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত মজুরি পান।

একই উপজেলার খোর্দ্দ ভুতছড়া গ্রামের টুপি শ্রমিক শামসুন নাহার ও রেহেনা বেগম গত ১০ বছর ধরে টুপি তৈরির কাজ করছেন। তাদের একেকজনের মাসিক আয় দেড় হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা।

জানা গেছে, ২০০২ সালে শহীদবাগ ইউনিয়নের খোর্দ্দ ভুতছড়ার হতদরিদ্র ফরিদ উদ্দিনের স্ত্রী শহিদা বেগম প্রথম এই টুপি তৈরির কাজ শুরু করেছিলেন। তার সেই তৈরি টুপি ঢাকার এক গার্মেন্টস ব্যবসায়ীর পছন্দ হলে সেখান থেকে শুরু হয়ে শহিদার বদলে যাবার গল্প। একই সঙ্গে বদলে যেতে থাকে এই গ্রামের বেকার দরিদ্র নারীদের জীবনগল্পও। দ্রুত সময়ের মধ্যে খোর্দ্দ ভুতছাড়াসহ আশপাশের গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে টুপি ও শাহিদার উত্থান কাহিনী।

পরবর্তীতে এভাবেই ভুতছাড়া, পার্শ্ববর্তী বল্লভবিষু, শিবু, রামচন্ডীপুর, শাহবাজ, বেটুবাড়ি, পূর্বচাঁদঘাট, পশ্চিমচাঁদঘাট, বখসি পাড়াসহ এখন গোটা কাউনিয়া উপজেলাই পরিণত হয়েছে টুপির কারখানায়।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে পাকিস্তানি টুপি শীর্ষস্থান দখল করে রাখলেও রংপুর অঞ্চলের দৃষ্টিনন্দন বাংলাদেশি টুপি ওমান, কুয়েত, কাতার, সৌদি ও বাহরাইনসহ বিভিন্ন দেশে ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি করেছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/25/1558764374564.jpg

রপ্তানিযোগ্য এ শিল্পের বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্য নিয়ে শহীদবাগের সাব্দি গ্রাম থেকে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি জমিয়েছেন অনেকেই। তাদের একজন জহিরুল ইসলাম জহির। যিনি ওমান থেকে তার স্ত্রীকে নিয়মিত দিক নির্দেশনা দিয়ে টুপি রপ্তানির ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।

বেকার ও দুস্থ নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এই টুপি শিল্প সচ্ছলতার পথ খুলে দিয়েছে বলে মনে করেন জহিরের স্ত্রী ফারজানা শারমিন। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘কর্মী ও এজেন্টদের মাধ্যমে আমরা টুপি তৈরি করে নিচ্ছি। কর্মীদেরকে বাড়ি বাড়ি সুতাসহ টুপি দিয়ে আসি নকশা করার জন্য। প্রতি পিস টুপিতে নকশা করার জন্য তারা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেয়ে থাকেন।’

তিনি আরও জানান, প্রতি মাসে ১ হাজার থেকে দেড় হাজার টুপি ওমানে পাঠানো হচ্ছে। মান, আকার ও প্রকারভেদে একেকটি টুপি তৈরিতে খরচ পড়ছে ৭০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। ওমানসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এসব টুপি ৯০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়।

এই টুপি শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা মনে করছেন সরকারিভাবে সহায়তা পেলে হস্তশিল্পের আরও সম্প্রসারণ করতে পারবেন তারা। একই সঙ্গে রপ্তানিখাতে বাড়বে আরও বেশি বৈদেশিক অর্জন।

   

অপপ্রচার রোধে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অপতথ্য ও অপপ্রচার রোধে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতর কক্ষে তার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মার সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি আরও বলেন, অপতথ্য ও অপপ্রচারের ব্যাপারে ভারতের যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের অভিজ্ঞতা, প্রক্রিয়া ও পদ্ধতিগুলো দুই দেশের মধ্যে বিনিময় করা হবে। এখানে কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হলে সে জায়গায় পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়েও আলাপ হয়েছে। চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে। 

প্রতিমন্ত্রী এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট যে যে ক্ষেত্রে পারস্পারিক সহযোগিতার সুযোগ আছে, সে বিষয়গুলো নিয়ে ভারতের হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে পারস্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ উপকৃত হবে। চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের ক্ষেত্রে ভারতের যেসব অভিজ্ঞতা রয়েছে সেগুলো আমরা যথাসম্ভব নেয়ার চেষ্টা করব যাতে আমরা এসব ক্ষেত্রে আরও উন্নয়ন করতে পারি।

তিনি এ সময় আরও বলেন, বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) দুই ঘণ্টাব্যাপী একটি সমসাময়িক আন্তর্জাতিক সংবাদ বিশ্লেষণ ও সংবাদ উপস্থাপন আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক মানে বিটিভিতে যে দুই ঘণ্টার কার্যক্রম শুরু করা হবে সেখানে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের খবরাখবর থাকবে এবং বিশ্ব সংবাদ থাকবে। এ বিষয়ে ভারতের সংবাদ সংস্থাগুলো বিশেষ করে এএনআই (এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল)-এর সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করা যায় কীনা সে বিষয়টি নিয়ে হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিটিভির এ কার্যক্রম দিয়ে আমরা ভারতীয় দর্শকদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করব।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের সঙ্গে একটা সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করা, বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বিনিময় ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আয়োজন, দুই দেশের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত মুজিব: একটি জাতির রূপকার চলচ্চিত্রের মতো আরও এ রকম চলচ্চিত্র যৌথ প্রযোজনা নির্মাণের সুযোগ আছে কীনা তা খতিয়ে দেখার বিষয়গুলো আলোচনা হয়েছে।

দর্শক চাহিদার আলোকে দুই দেশের মধ্যে চলচ্চিত্র বিনিময়ের বিষয়টিও এ সময় উল্লেখ করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

;

পাইপে ফাটল, কর্ণফুলী পেপার মিলে পানি সরবরাহ বন্ধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,রাঙামাটি
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত বিসিআইসির অন্যতম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলে (কেপিএম) গত ৩ দিন ধরে মিল এলাকা এবং আবাসিক এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে তীব্র গরমে পানির অভাবে এখানে বসবাসরত অফিসার, শ্রমিক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের জীবনযাত্রা দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে।

কেপিএম এর জিএম (এডমিন) আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, মিলে পানি সরবরাহের জন্য বারঘোনিয়া গেইট সংলগ্ন ফরেস্ট চেক পোস্ট এলাকায় বিশালাকার যে পাইপ রয়েছে সেই পাইপে ফাটল দেখা দিয়েছে। সেই ফাটল দিয়ে অনবরত পানি বের হতে থাকলে ফাটল সারানোর জন্য গত মঙ্গলবার হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কেপিএম এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি কারখানা এবং আবাসিক এলাকায় বসবাসরত জনগণকে অবহিত করা হয়েছে।

কেপিএম এর প্রধান প্রকৌশলী আবুল কাশেম রনি বলেন, আনুমানিক ১৯৪৮ সালে মাটির প্রায় ১৫ ফুট গভীরে এই পানির পাইপ বসানো হয়েছিল। এই পাইপ ব্যবহার করে কেপিএম এর পানি সরবরাহ করে কাগজ উৎপাদন সহ আবাসিক এলাকায় পানির প্রয়োজন মেটানো হতো। এই পাইপ লাইনে ফাটল ধরায় গত মঙ্গলবার হতে কেপিএম এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং সাময়িক উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা আশা করছি বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে বা আগামীকাল শুক্রবার সকালের মধ্যে পাইপ লাইন মেরামত করে পানি সরবরাহ স্বাভাবিক করতে পারব এবং উৎপাদনে ফিরতে পারব।

কেপিএম আবাসিক এলাকায় বসবাসরত মিলের সিবিএ সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পানি বন্ধ থাকায় আবাসিক এলাকায় বসবাসরত শ্রমিক কর্মচারী এবং কর্মকর্তারা সাময়িক অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন। মিল কতৃপক্ষ দ্রুত এর সংস্কার কাজ করছেন বলে তিনি জানান।

এদিকে কেপিএম এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( এমডি) মো. আব্দুল হাকিম মিলের বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে ফাটল এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত পাইপ লাইন মেরামত করার নির্দেশনা দেন।

;

পলাশে প্রাণিসম্পদ মেলা উপলক্ষে খামারিদের সম্মাননা প্রদান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

"প্রাণি সম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ " এই প্রতিপাদ্যে নরসিংদীর পলাশে অনুষ্ঠিত হয়েছে দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ মেলা।

সোমবার (১৮ এপ্রিল) এ লক্ষ্যে পলাশ উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনার মাঠে মেলা উপলক্ষে উপজেলার খামারিদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পলাশ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ শফিকুল আলমের সভাপতিত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল্লাহ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কাউসার আলম সরকার, প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডাক্তার আবু তাহের, মৎস্য কর্মকর্তা শফিকুল আলম, উপজেলা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা বোরহানউদ্দিন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সাজু আর রহমান সহ উপজেলার অন্যান্য কর্মকর্তা ও খামারীগণ উপস্থিত ছিলেন। পরে অতিথিরা মেলায় আগত খামারিদের স্টল পরিদর্শন করেন।

পরে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ২০ জন খামারিদের মাঝে সম্মাননা স্বরূপ সনদপত্র প্রদান করা হয়।

;

রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ

রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খাঁন সোহেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে রংপুর মহানগর বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়স্থ দলীয় কার্য্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এতে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামুর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুস সালাম, জেলা যুবদল সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, মহানগর মহিলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট রেজেকা সুলতানা ফেন্সি ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ইমরান হোসেনসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এসময় বক্তারা অবিলম্বে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খাঁন সোহেলের সব মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবি জানান।

;