কৃষকের বেগুন গাছ উপড়ে ফেলল দুর্বৃত্তরা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
রাতের আঁধারে ৪ কাঠা জমির বেগুন গাছ উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

রাতের আঁধারে ৪ কাঠা জমির বেগুন গাছ উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চরআলগী ইউনিয়নের সরদার পাড়া গ্রামের কৃষক সুরুজ মিয়ার ৪ কাঠা জমির বেগুন গাছ রাতের আঁধারে উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় গফরগাঁও থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই কৃষক।

প্রতিবেশী রোস্তম আলীর কাছ থেকে ৪ কাঠা (৪০ শতাংশ) জমি লিজ নিয়ে বেগুনের আবাদ করেন সুরুজ মিয়া। এতে তার খরচ হয়েছে দুই লাখ টাকা। সোমবার (১০ জুন) গভীর রাতে পুরো জমির ১৮শ’ বেগুন গাছ উপড়ে ফেলে দুর্বৃত্তরা।

অভিযোগে সুরুজ মিয়া জানান, কিছুদিন আগে একই এলাকার প্রতিবেশী তাইজ উদ্দিনের একটি ছাগল মারা যায়। তাইজ উদ্দিন দোষারোপ করেন তার বেগুন ক্ষেতে বিষ দেওয়ার কারণে ক্ষেতের ঘাস খেয়ে ছাগলটি মারা গেছে। এ নিয়ে সুরুজ মিয়া ও তাইজ উদ্দিনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এর জের ধরেই গভীর রাতে তাইজ উদ্দিন ও তার লোকজন সুরুজ মিয়ার বেগুন গাছ উপড়ে ফেলেছে।

বিকেলে গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আহাদ খান বার্তা২৪.কমকে বলেন, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে আমিসহ থানা পুলিশের সদস্যরা এসেছি। বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

   

রক্তের দাগ মুছে ফেলা এই পন্টুনেই ঝড়ে ৫ প্রাণ



রাকিব হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
রক্তের দাগ মুখে ফেলা এই ১১ পন্টুনেই ঝড়ে ৫ প্রাণ/ছবি: নূর এ আলম

রক্তের দাগ মুখে ফেলা এই ১১ পন্টুনেই ঝড়ে ৫ প্রাণ/ছবি: নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

সদরঘাটের ১১ নাম্বার পন্টুন। ধুয়ে মুছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। নোঙর ভেড়ানো লঞ্চগুলো সারি সারি বাধা। রক্তের দাগ নেই; নেই প্রাণ ঝরে যাওয়ার কোনো চিহ্নও! পাশেই মাত্র কয়েক হাত দূরে বিএইডাব্লিউটিএ’র ট্রাফিক বক্স। এ সময় ঘাটে নোঙর ফেলতে যাওয়া এম.ভি অভিযান-৩ নামের একটি লঞ্চকে নির্দেশনা দিচ্ছে ট্রাফিক বিভাগ। সব চলছে স্বাভাবিক নিয়মে।

অথচ এই পন্টুনে দাঁড়িয়ে থাকা লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে প্রাণ যায় ৫ জনের। মুহূর্তেই বিষাদের রূপ নেই ঈদের দিনের বিকেলটা। পন্টুনে পড়ে থাকা রক্তাক্ত দেহগুলো ছড়িয়ে পড়ে গণমাধ্যমে। বিষাদ ছেয়ে যায় গোটা দেশে।

তবে এই প্রাণের বিনিময়ে এখন সদরঘাটে যেন শৃঙ্খলা ফিরেছে। লঞ্চ শ্রমিকরা জানালেন, কয়েকদিন আগেও ঘাটে লঞ্চ নোঙর করতে এতো তৎপরতা দেখা যায়নি। এখন নিয়ম মেনে নোঙর করানো হচ্ছে লঞ্চগুলোকে।


আর মঙ্গলবার ( ১৬ এপ্রিল) সেই দৃশ্য দেখা গেলো সদরঘাটের লঞ্চ টার্মিনালে। চিরচেনা ভিড় নেই। ঘাটে সারিবদ্ধভাবে বাধা লঞ্চগুলো। মাঝেমধ্যে দুই একজন যাত্রী এলেও নির্ধারিত সময় না হওয়ায় ছাড়ছে না কোনো লঞ্চ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নৌযান কর্মী বার্তা২৪.কম’কে বলেন, পদ্মা সেতু হবার পর থেকে এমনিতেই সদরঘাটে যাত্রীর আনাগোনা নেই। দুই ঈদে কিছু যাত্রী হলেও এবার ঈদের দিনে অনাকাঙ্ক্ষিত যে দুর্ঘটনা ঘটলো তাতে মানুষ আরও ভয় পেয়েছে। একেকটা রশি অন্তত ৮/১০ মণ ওজনের হয়ে থাকে। এই রশি সহজে ছিঁড়ে যাওয়ার কথা না। তবে সেদিন যেই রশি ছিঁড়ে গেছে তা কিছুটা দুর্বল ছিলো, তা না হলে দুর্ঘটনা ঘটার কথা না। এছাড়া ঘাটে দায়িত্ব পালন করা (বিআইডাব্লিউটিএ) এর কর্মকর্তাদের সারাবছর খুঁজে পাওয়া যায় না। পাঁচটা মানুষ মারা গেছে, এখন তারা প্রতিদিন এসে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করে এটা ঠিক আছে কিনা? ঐটা ঠিক আছে কিনা কতো কি! তবে আমি লঞ্চের চালকের কোন দোষ দেখি না। যাত্রী নিতে লঞ্চ ঘাটে আসবে স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু এখানে অন্য লঞ্চের সমস্যা হচ্ছে কিনা- সেটা তো আগে ঘাটের লোকজন দেখার কথা ছিলো।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) এর সদরঘাটের অফিসে গিয়ে দায়িত্বশীল কোন কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। অফিসের এক কর্মচারী বার্তা২৪.কম’কে জানান, সবাই প্রধান কার্যালয়ে মিটিংয়ে গেছেন।


নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, পাঁচ যাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় দায় বিআইডব্লিউটিএ’র ট্রাফিক বিভাগ কোনভাবে এড়াতে পারে না। একটা লঞ্চ কখন ঘাটে ভিড়বে বা ছাড়বে, কোথায় নোঙর করবে তা দেখভাল করার দায়িত্ব তাদের। ঘটনার সময় দায়িত্বরত কর্মকর্তার গাফিলতির কারণেই মূলত এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে হচ্ছে। যদি এম.ভি ফারহান ৪ লঞ্চটিকে ঘাটে ভিড়তে না দিতো বা অপেক্ষা করতে বলতো। অথবা অন্য লঞ্চ দুটির রশি একটু ঢিল করে দিতো তাহলে হয়তো এই পাঁচটা জীবন বাঁচানো যেতো। ঘটনার পূঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এখনি কিছু বলা যাচ্ছে না। তদন্ত শেষেই জানা যাবে কার দোষ ছিলো।

সেদিন যা ঘটেছিল...

প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় জানা গেছে সেদিন ( ১১ এপ্রিল ) ঈদের দিন বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে নোঙর করে রাখা লঞ্চের রশি ছিঁড়ে অন্তত ৫জন যাত্রী মারা যায়। নিহতদের মধ্যে ১ জন নারী, ১ জন শিশু ও ৩ জন পুরুষ ছিলো।

সদরঘাট লঞ্চঘাটের ১১ নম্বর পন্টুনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এমভি তাশরিফ ৪ ও এমভি পূবালী ১ লঞ্চ দুটি রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। এ দুই লঞ্চের মাঝ দিয়ে ফারহান নামের আরেকটি লঞ্চ ঢুকতে গেলে এমভি তাশরিফ ৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। আর তাতেই মৃত্যু হয় পাঁচ হতভাগ্যের।

;

বরিশালে পুণ্য স্নানে নেমে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,বরিশাল
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাসাগরে পুণ্য স্নানে নেমে মনদ্বীপ মণ্ডল (১৮) নামে এক কলেজ ছাত্র ডুবে মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার মাধবপাশা দুর্গাসাগরে হাজারো পুণ্যার্থীর স্নানকালে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মাধবপাশা দুর্গাসাগরের হাজারো পুণ্যার্থীর স্নান চলাকালে মনদ্বীপ মণ্ডল নিখোঁজ হয়। আধা ঘণ্টা পর দেহ ভেসে উঠলে তাকে উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে নেওয়া হয়। জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মনদ্বীপের মৃত নিশ্চিত করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ আলম।

মনদ্বীপ বরিশাল সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। তিনি বরিশাল নগরীর অক্সফোর্ড মিশন রোডের বাঁশতলা এলাকার ঘোষ বাড়ির বাসিন্দা সাগর মণ্ডলের ছেলে।

নিহতের মা চম্পা মণ্ডল জানান, অষ্টমী পুণ্য স্নানোৎসবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্গাসাগর দিঘিতে গোসল করতে নামে মনদ্বীপ। একপর্যায় সকলের অগোচরে পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয় সে। 

শেবাচিম হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বর মেডিকেল অফিসার ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মারা যাওয়ার পর তার দেহ ভেসে ওঠে।

;

হাছান মাহমুদের সঙ্গে গ্রিসের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রিসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জর্জ জেরাপেট্রাইটিসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে গ্রিসের রাজধানী এথেন্সের ক্যালিথিয়ায় 'স্টাভরোস নিয়াকো ফাউন্ডেশন কালচারাল সেন্টারে' সম্মেলনের পাশাপাশি এ বৈঠকে ঢাকায় গ্রিসের দূতাবাস স্থাপন, কৃষিখাতে বাংলাদেশের জনশক্তি রফতানি, অভিবাসন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, নৌপরিবহন, নবায়নযোগ্য এবং বিকল্প শক্তি উৎপাদন অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বৃদ্ধির অঙ্গীকার করেন তারা।

বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা এবং চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করেন তারা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানালে তিনি তা আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেন এবং বলেন, ঢাকায় কূটনৈতিক মিশন খোলা গ্রিস সরকারের অগ্রাধিকারের অন্তর্ভুক্ত এবং ঢাকা সফর এই দূতাবাস উদ্বোধনের একটি ভালো সুযোগ হতে পারে।

ড. হাছান মাহমুদ গ্রিসের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে মানসম্পন্ন বাংলাদেশি পণ্য আমদানি সহজতর করা ও এ বিষয়ে গ্রিক ব্যবসায়ীদের উৎসাহদানের আহ্বান জানান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় অভিবাসন ও চলাচল বিষয়ে সমঝোতা স্মারকের আওতায় গ্রিসে ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশির বসবাসে বৈধতা প্রদানের জন্য গ্রিক সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং সমঝোতা স্মারকের দ্বিতীয় অংশ বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।

গ্রিক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে গুরুত্ব আরোপ করেন ও উপযুক্ত কৌশল খোঁজার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।বাংলাদেশি পেশাজীবীদের পরিশ্রমী এবং আইন মেনে চলা প্রকৃতির প্রশংসা করে তিনি বলেন, গ্রিস আগামী দিনে তার কৃষি, পর্যটন, আতিথেয়তা এবং নির্মাণ খাতে প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগ করবে।

পাশাপাশি নৌপরিবহন খাতে দুই দেশের মধ্যে অর্থপূর্ণ সহযোগিতা পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে বর্ণনা করে সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় আইনি কাঠামো প্রণয়নেও একমত হন দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

এদিন দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ স্পেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং পরিবেশগত পরিবর্তন ও জনসংখ্যাগত চ্যালেঞ্জ বিষয়ক মন্ত্রী মারিয়া হেসুস মন্টেরোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক গুরুত্ব ও পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা করেন।

দুই মন্ত্রী বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তন, পানি ব্যবস্থাপনা, খাদ্য ও কৃষি সহযোগিতা, সবুজ শক্তি, পরিবেশগত সমস্যা এবং পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠায় সম্মত হন।

;

লামায় বৌদ্ধ বিহারে আগুন, ম্লান সাংগ্রাই উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডে চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারে আগুন লেগেছে। আগুনে বৌদ্ধ বিহারের দোতলার চেরাং ঘরটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বৌদ্ধ বিহারে এই আগুনের ঘটনা ঘটে।

লামা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সংবাদ পাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আমাদের টিম দুটি গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা যায়নি।

ধারণা করা হচ্ছে, চেরাং ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

স্থানীয়রা জানান, বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকেও আগুন লাগতে পারে। মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাই অনুষ্ঠানের সময় আগুন লাগার ঘটনায় ধর্মীয় উৎসব কিছুটা ম্লান হয়েছে।

আগুনের সংবাদ পাওয়া মাত্র পার্শ্ববর্তী চাম্পাতলী ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এছাড়া লামা ফায়ার সার্ভিস, লামা উপজেলা আনসার-ভিডিপি, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারের পৃষ্ঠপোষক বাবু অংথোয়াইহ্লা মার্মা বলেন, আমরা সবাই বিহারে পূজা আর্চনা করছিলাম। কিভাবে আগুন লেগেছে জানিনা। বড় ক্ষতির হাত থেকে বৌদ্ধ বিহার রক্ষা পেয়েছে।

;