লিটনের জন্য মোসাদ্দেকের মায়ের আক্ষেপ!



উবায়দুল হক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের মা হোসনে আরা বেগম

মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের মা হোসনে আরা বেগম

  • Font increase
  • Font Decrease

মাথা ঠাণ্ডা রেখে কিভাবে জাদুকরী ইনিংস উপহার দিয়ে দলকে জয় এনে দিতে হয় তার উজ্জ্বল উদাহরণ ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সাকিব আল হাসানের ইনিংস।

চলতি বিশ্বকাপের আসরে পর পর দুই সেঞ্চুরি যেমন উপহার দিয়েছেন তেমনি বাংলাদেশের ক্রিকেটকে কাঙ্ক্ষিত জয়ও এনে দিয়েছেন তিনি।

সাকিবের এ ব্যাটিং শৈলী উপভোগ করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের তরুণ অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের মা হোসনে আরা বেগম। নিজের ছেলে মোসাদ্দেকের ব্যাটিং ধামাকা দেখার সুযোগ না হলেও সাকিব ও লিটন দাসের মারকুটে ইনিংস মন ভরিয়ে দিয়েছে তার।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/18/1560809223495.jpg
বার্তা২৪.কম’র সঙ্গে সেই কথাই বলছিলেন মোসাদ্দেকের মমতাময়ী মা। তিনি বলেন, মোসাদ্দেক বাংলাদেশের প্রয়োজনে সবসময় সেরা খেলাটাই খেলে থাকে। সাউথ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও লড়াই করেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও প্রয়োজন পড়লে ঠিকই জ্বলে উঠতো আমার ছেলে।

সোমবার (১৭ জুন) দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন হোসনে আরা বেগম। টিভি সেটের সামনে বসে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ‘বাঁচা-মরার’ ম্যাচটি উপভোগ করেছেন তিনি। তবে তার আক্ষেপ মাত্র ৬ রান দূরে থেকে বিশ্বকাপের অভিষেক ম্যাচেই লিটন দাসের সেঞ্চুরি না হওয়ায়।

হোসনে আরা বেগম বলেন, লিটন পর পর তিন বলে তিন ছক্কা হাঁকিয়েছে। দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ভালো লাগতো ছেলেটা যদি বিশ্বকাপের আসরে প্রথম ম্যাচেই সেঞ্চুরি পেতো!

মোসাদ্দেকের মা স্মরণ করিয়ে দিলেন ডাবলিনে নিজের সন্তান মোসাদ্দেকের ব্যাটিং তাণ্ডবের কথা। ‘মোসাদ্দেক ২৪ বলে ৫২ রান করে প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টে বাংলাদেশকে শিরোপা এনে দিয়েছিল। আসলে আমার ছেলে যখনই সুযোগ পায় তখনই ২২ গজের ক্রিজে হেসে ওঠে ওর ব্যাট। সামনের দিনগুলোতেও ব্যাটে-বলে নৈপুণ্য ছড়াবে মোসাদ্দেক,’ বিশ্বাস তার মায়ের।

   

প্রতীক বরাদ্দে পক্ষপাতিত্বের প্রতিবাদ করায় চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হুমকি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নীলফামারীর ডোমরা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সরকার ফারহানা সুমি ও তার সমর্থকদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে জেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর এ লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।

লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রতীক বরাদ্দের সময় তার ও প্রতিপক্ষ তোফায়েল আহমেদের প্রতীক চাহিদা একই থাকায় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার নির্দেশনায় লটারি অনুষ্ঠিত হয়। সেটি পুরোপুরি পক্ষপাতিত্ব হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন এ চেয়ারম্যান প্রার্থী। সেসময় টোকেনে বিশেষ চিহ্ন ব্যবহার করা হয় বলে প্রতিবাদ করলে তাকে ও তার সমর্থকদের হুমকি দেওয়া হয়।

এবিষয়ে ডোমার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সরকার ফারহানা সুমি জানায়, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার সরাসরি যোগসাজশে লটারি টোকেনে বিশেষ চিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছে। সঠিক তদন্ত করে ব্যবস্থা এবং সেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার বদলী দাবি করছি।

এবিষয়ে নীলফামারী জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, প্রতীক বরাদ্দের সময় তাদের নিজেদের মধ্যে তর্ক হয়েছে। লটারি হয়ে যাওয়ার পর একজন যখন পেয়েছে তখন একজন অভিযোগ করেছে আর একটা কাগজে ভাজ দেয়া ছিল। আমরা সাক্ষর করে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছি।

;

সিলেটে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
বিশ্বনাথে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল

বিশ্বনাথে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার ২নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর রাসনা বেগমের উপর হামলার প্রতিবাদে মেয়র মুহিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাতে পৌর এলাকার সর্বস্তরের বাসিন্দাদের ব্যানারে পৌর শহরে এই ঝাড়ু মিছিল বের করেন কাউন্সিলরসহ সাধারণ জনতা। মিছিলটি নতুন বাজার থেকে বের হয়ে পুরাতন বাজারসহ পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ শেষ বাসিয়া সেতুর দক্ষিণ মুখে প্রতিবাদ সভায় মিলিত হয়।

যুবলীগ নেতা ফয়জুল ইসলাম জয়ের পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন- কাউন্সিলর রফিক মিয়া, কাউন্সিলর জহুর আলী ও যুবলীগ নেতা হেলাল আহমদ।

এর আগে দুপুরে পৌরসভার দক্ষিণ মীরেরচর কমিউনিটি ক্লিনিকের সামনে মহিলা কাউন্সিলর রাসনা বেগমকে মেয়র মুহিবুর রহমানের গাড়ি দিয়ে চাপা দেয়া হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেন স্থানীয়রা।

এদিন বিকেলে মেয়র মুহিবুর রহমান এবং দুই কাউন্সিলর ফজর আলী ও বারাম উদ্দিনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন রাসনা বেগম।

এছাড়াও আরও ৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। অভিযুক্তরা হলেন- জানাইয়া গ্রামের আজেফর আলীর ছেলে জমির আলী (৪০), পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও পৌরসভার উদ্যোক্তা সুরমান আলী (৪০), শরিষপুর গ্রামের সোনাফর আলীর ছেলে আমির আলী (৪৫), দক্ষিণ মীরেরচর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মিতাব আলী (৪০), রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তবারক আলীর ছেলে আনোয়ার আলী (৪৪), রহমাননগর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে মেয়রের গাড়ি চালক হেলাল মিয়া (৪৫) ও জানাইয়া গ্রামের মৃত তুতা মিয়ার ছেলে আব্দুস শহিদ (৪৮)।

অভিযোগ অজ্ঞাতনামা আসামি রাখা হয়েছে আরও ৪/৫জন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী।

;

নওগাঁর মান্দায় ৮ বসতবাড়ি পুড়ে ছাই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর মান্দায় অগ্নিকাণ্ডে আটটি বসতবাড়ি পুড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে মান্দা উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীপাড়া এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।

এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আনুমানিক ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮টি পরিবার।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন- বাবু কবিরাজ, রমজান আলী, গুলজান বিবি,মিঠুন কবিরাজ, , সেলিম কবিরাজ, নুরজাহান বেওয়া, রশিদুল ইসলাম ও ছহির উদ্দিনের বসতবাড়ি পুড়ে গেছে।

এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ করেই রমজান আলীর বাড়িতে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তে তা আশপাশের বসতবাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস ও আশপাশের লোকজন ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু তার আগেই পুড়ে যায় আটটি বসতবাড়ি।

মান্দা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ শফিউর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, বিদ্যুতের শটসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

;

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনে ১৫৪টি দেশের মধ্যে ১০০টি দেশেরই নেই কোনো পরিকল্পনা, সেখানে বিশ্বে সবাই বলে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ২০৫০ সালের মধ্যে ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। বিপুল পরিমাণ এই অর্থযোগান দিতে আন্তর্জাতিকভাবে আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য।

সোমবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান জাতিসংঘ জলবায়ু অভিযোজন সম্মেলন ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো ২০২৪- এর দ্বিতীয় দিনে ‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে এ কথা জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মন্ত্রী বলেন, একটা সময় ছিল যখন উন্নত দেশগুলো বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ, স্বল্পোন্নত দেশ, অনুন্নত দেশ এবং ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কথা বলত। কিন্তু বর্তমানে উন্নত দেশগুলোকেও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। সুতরাং, জলবায়ু পরিবর্তন এটা একটা বৈশ্বিক বিষয়, শুধু বাংলাদেশের একার নয়। ছোট দেশ হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত বাংলাদেশ যেভাবে সফলতার সাথে মোকাবেলা করছে, সে হিসেবে বিশ্বের সবাই বাংলাদেশকে রোল মডেল হিসেবে দেখে।

তবে, আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ সরকারের একার পক্ষে জোগান দেওয়া অসম্ভব। তাই জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য। জলবায়ু পরিবর্তনে আর্থিক ঋণ সহায়তা নিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য যে সকল আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কাজ করে ঋণ সহায়তায় তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ন্যাপ এক্সপো ২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী সকল দেশের সাথে আমরা আমাদের দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় যেভাবে কাজ করেছি, যে কার্যক্রমগুলো করেছি সে অভিজ্ঞতা তুলে ধরছি। পাশাপাশি সামনে আজারবাইজানের বাকুতে যে কপ সম্মেলন হতে যাচ্ছে সেখানে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টিকে পিলার হিসেবে উপস্থাপন করাই ন্যাপ এক্সপো ২০২৪ এর উদ্দেশ্য।

এছাড়াও মন্ত্রী তার বক্তব্যে জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিসহ বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব তুলে ধরেন।

‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। মালিক ফিদা এ খান, নির্বাহী পরিচালক, সিইজিআইএস; এ কে এম সোহেল, অতিরিক্ত সচিব, ইআরডি, এবং চেয়ার, ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট ফাইন্যান্স সেল; কেনেল DELUSCA, Ph.D., ITAP সদস্য, সবুজ জলবায়ু তহবিল; ড. এম. আসাদুজ্জামান একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, এবং পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।

;