ডেঙ্গু মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেই, অভিযোগ নগরবাসীর



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতালে  চিকিৎসাধীন কয়েকজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কয়েকজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কলাবাগানের বাসিন্দা কণিকা গাঙ্গুলী। গত ১০ দিন ধরে ছেলের জ্বর। কোনোভাবেই কমছিলো না। বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েন। শেষে নানা টেস্ট করিয়ে ডেঙ্গু ধরা না পড়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেও আতঙ্কমুক্ত হতে পারছেন না কণিকা।

তার প্রতিবেশী জাহানারা বেগম, পাশের বিল্ডিংয়ের তিন তলার ফ্ল্যাটের বাসিন্দা। তার ফ্ল্যাটের জানালা আর জাহানারা বেগমের ফ্ল্যাটের জানালা লাগায়ো। জাহানারা বেগমের সঙ্গে দুই দিন আগে কথা হয়েছে। তার ছোট মেয়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন হাসপাতালে।

কণিকা গাঙ্গুলীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তার ফ্ল্যাটে এডিস মশার উৎপত্তি রুখতে আগেই সেই ব্যবস্থা করে রেখেছেন। কিন্তু মিসেস জাহানারা বেগমের ফ্ল্যাটের  জানালা দিয়ে এডিস মশা চলে আসে কিনা সেই চিন্তায় আতঙ্কিত তিনি।

কণিকা গাঙ্গুলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, প্রতিদিন বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেখছি; সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কতগুলো টিম গঠন করা হয়েছে। যে টিম নাকি বাড়ি বাড়ি গিয়ে এডিস মশা নিধন ও ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে সচেতনতা করবে।

প্রতিদিন আশায় থাকি তারা বুঝি আজ আসবে। এসে আমার ফ্ল্যাটসহ আশপাশের সকল বিল্ডিংয়ে গিয়ে এডিস মশা নিধন ও ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা কথা বলবে। কিন্তু এই টিমের এখনও দেখা পাইনি।

এমন অভিযোগ শুধু কণিকা গাঙ্গুলীর একার না। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের অধিকাংশ নাগরিকের এ অভিযোগ।

সোমবার (২২ জুলাই) রাজধানীর নাখালপাড়া, মগবাজার, কাঁঠালবাগান,  কলাবাগান ও পূর্ব এবং পশ্চিম রাজাবাজার ঘুরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এমন অভিযোগ পাওয়া যায়।

ডিএনসিস ও ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর একটু আগেই ডেঙ্গু জ্বরের প্রভাব দেখা গেছে রাজধানীতে। সিটি করপোরেশনও এডিস মশা নিধন ও ডেঙ্গু জ্বর নিয়ন্ত্রণে কোমর বেঁধে নেমেছ। মশক নিধনসহ নগরবাসীকে সচেতন করতে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ টিম। যারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাজ করছেন।

তবে দুই সিটি করপোরেশনের এমন দাবি মানতে নারাজ নগরবাসী। তাদের  অভিযোগ, ডিএনসিসি ও ডিএসসিসির মেয়রদের এসব কথা গণমাধ্যম এবং র‍্যালী পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। কার্যত এসব আশ্বাসের বা বিশেষ টিমের কোনো সুবিধাই পাচ্ছেন না তারা। পুরো রাজধানী ময়লা-আবর্জনায় সয়লাব, আগে নগরী পরিষ্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিলো সেগুলোও মুখ থুবড়ে পড়েছে। সিটি করপোরেশন যা করে সব লোক দেখানো। কোনো উদ্যোগ নিলে  কিছু দিন পর  থেমে যায়, স্থায়ী কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।   

এ বিষয়ে রাজধানীর ইন্দিরা রোডের বাসিন্দা মো. হাফিজ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যমে সিটি করপোরেশনের নানা টিমের কথা শুনেছি। কিন্তু এলাকায় আজ পর্যন্ত দেখিনি তাদের বাসা বাড়িতে গিয়ে স্প্রে করে মশা মারতে। সাধারণ মশক নিধন কর্মীদেরও দেখা মিলছে না। তাহলে তারা কিভাবে এ কথা বলছেন।

রাজধানীর মনিপুরী পাড়ার বাসিন্দা বিল্পব গোমেজ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ডিএনসিসিকে চিঠি দিয়েও তাদের কোনো টিম আমাদের এলাকায় আনতে পারেনি। মশক নিধন ও সচেতনতার অভাবে এলাকায় অনেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে। কিন্তু সিটি করপোরেশনের কোনো সাহায্যই এ বিষয়ে পাওয়া যাচ্ছে না।

তিনি আরও বলেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া মোকাবিলায় কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয় না। একবার ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ে তো আরেকবার চিকুনগুনিয়ার। এ রোগের মৌসুম আসার আগে যদি কার্যকর পদক্ষেপ নিত, তাহলে এভাবে মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হত না।  

এদিকে রাজধানীতে এডিস মশা নিধনে দুই সিটি করপোরেশনের গৃহীত পদক্ষেপে অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন হাইকোর্ট। এতে দুই সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) তাদের হাইকোর্টে হাজির হয়ে এই বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

কিন্তু এ বিষয়ে ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএসসিসির মেয়র সাঈদ খোকন জোর গলায় বলছেন, তারা শতভাগ চেষ্টা করছেন ডেঙ্গু ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে। তাছাড়া ডিএনসিসির বর্জ্য ও মশক নিধন বিভাগের কর্মকর্তাদের ঈদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে এবং ২৫ হাজার বাসায় গিয়ে এডিস মশা মারার সিদ্ধান্তও নিয়েছে ডিএসসিসি।

   

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;

বিএনপি নেতাদের বক্তব্য সার্কাস মনে হয়: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতা কর্মীদের বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড সার্কাস মনে হয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অডিটোরিয়ামে 'ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসন খানি' নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, বানর যেমন নাচে সার্কাসে বিএনপি নেতা কর্মীর কার্যক্রম সে রকম ভাবেই ফুটে উঠে। কোনো কিছু হলেই তারা বিদেশিদের ধরনা দেয়। বিএনপির রাজনৈতিক দুর্বলতা সেখানেই। চেয়ে চেয়ে তারা মিটিং নেন, বিদেশিদের সাথে আলোচনা করেন। জনগণের কাছে যদি বিএনপি না যায় কোন বিদেশি তাদের ক্ষমতার আসনে বসাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতার মালিক এ দেশের জনগণ।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নানা অপ্রচার চালানো হয়েছে। ইতিহাস পরিবর্তনের চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতার খল নায়ককে (জিয়াউর রহমানকে) নায়ক বানানোর অপচেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ অপচেষ্টার ফলে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সে বিতর্কের কবর রচনার প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য। খালেদা জিয়া পহেলা বৈশাখ পালনে বাধা দিয়েছিলেন। তবে শেখ হাসিনা পহেলা বৈশাখে ছুটি ঘোষণা দিয়েছেন। ভাতা চালু করেছেন। সংস্কৃতি রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর যে চেষ্টা তা সব স্থানেই প্রশংসিত।

শেখ হাসিনাকে মৃত্যুঞ্জয়ী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান ও এরশাদের পৃষ্টপোষকতায় বার বার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টা চালানো হয়েছে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছে। তবে তিনি তো মৃত্যুঞ্জয়ী। বারবার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে তিনি জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

এসময় বিশ্বের প্রতিটি দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা আছে উল্লেখ করে বলেন, নারী নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব অর্জন বিশ্বে বিরল।

;

কটিয়াদীতে ভাতিজার টেটা-বল্লমের আঘাতে চাচা খুন



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে চাচা মতিউর রহমান বাদশাকে (৬২) দেশীয় অস্ত্র টেটা-বল্লম দিয়ে জখম করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিহতের ভাতিজার বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার সকালে (১৮ এপ্রিল) মতিউর রহমান বাদশা মিয়ার ছেলের নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মতিউর রহমান উপজেলা মসুয়া ইউনিয়নেন চরবেতাল গ্রামে মৃত ফালু মিয়ার ছেলে।

নিহতের চাচাত ভাই জসিম উদ্দিন জানান মতিউর রহমান বাদশা সঙ্গে চাচাত ভাতিজা ইসমাঈলের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে মতিউর রহমান তার ছেলের বাড়িতে যাওয়ার পর তার ভাতিজাসহ বাড়ির লোকজন মিলে মতিউর রহমানকে টেটা-বলম দিয়ে আগাত করলে বল্লমের আচার ভেঙ্গে টেটা-বল্লম বুকে আটকে যায়। আহত অবস্থায় বাদশাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মৃত্যু বরণ করেন।

কটিয়াদী মডেল থানার (ওসি) তদন্ত মো. মোশারফ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘনটার ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবার থেকে অভিযোগ পেলেই মামলা হবে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

;