বাঁধ না দিলে জামালপুরবাসীকে প্রতি বছর ডু্বতে হবে



জাহিদুর রহমান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, সরিষাবাড়ী থেকে
ত্রাণের আশায় সমবেত হয়েছেন বন্যা কবলিতরা,

ত্রাণের আশায় সমবেত হয়েছেন বন্যা কবলিতরা,

  • Font increase
  • Font Decrease

বেলা পড়ে যাচ্ছে। সারিবদ্ধভাবে বসা নারী ও পুরুষের ভিড়। অসহায় চোখ আর মুখের চেহারা বলে দেয় ভালো নেই মানুষগুলো। বানভাসি অসহায় মানুষগুলো বসে আছেন ত্রাণের আশায়।

বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় নেতারা তালিকা করে হাতে স্লিপ ধরিয়ে দিয়েছেন। সেই স্লিপ নিয়ে বসে আছেন তারা। মেলান্দহ আমবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে কথা হচ্ছিল তাদের কয়েকজনের সঙ্গে।

ছমিরন বিবি ও হুকুম আলি। দুজনই সত্তরোর্ধ্ব। তাদের বাড়ির আঙিনায় মাথা ছুঁই ছুঁই পানি। বলছিলেন, দীর্ঘ অপেক্ষার পর যে পরিমাণ শুকনো খাবার তারা পাবেন তা দিয়ে বড়জোর পরিবার-পরিজন নিয়ে তিন বেলার খাবার জুটবে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/26/1564137183762.jpg
ভবিষ্যতের দিনগুলোর অনিশ্চয়তা ছায়া ফেলেছে তাদের চোখেমুখে। পরিস্থিতি এমন যে, কারো কাছে হাত পাতার মতো অবস্থায়ও নেই তারা।

রোজগার না থাকায় হয় ধার-দেনা করে কিংবা স্বল্প দামে গরু-বাছুর বিক্রি করে বানভাসি দিনগুলো পার করতে হবে বেশির ভাগ বন্যা দুর্গতদের।

“আমাদের দ্রুত বাঁধ করে দিয়ে বাঁচান। এভাবে ত্রাণের জন্য লাইনে যাতে বসে থাকতে না হয়”, বলছিলেন আমবাগ এলাকার গৃহস্থ আব্দুল কুদ্দুস।

তার মতো অনেকেই গরু-বাছুর, হাঁস-মুরগি নিয়ে বাঁধে আশ্রয় নিয়েছেন। ব্রহ্মপুত্র এবং যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জামালপুর জেলার অর্ধেকের বেশি বাসিন্দা বন্যা কবলিত।

পানি কমে যাওয়ার ধারাবাহিকতায় ছন্দপতন ঘটেছে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর অতিবৃষ্টিতে। ফের বন্যা পরিস্থিতিকে অবনতির পথে ঠেলে দিয়েছে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/26/1564137217409.jpg
মিরাজ মিয়া, সোলেমান মন্ডলসহ অনেকেই বলছিলেন পানি কমে যাবার লক্ষণ দেখে ধারণা ছিল দিন সাতেকের মধ্যেই বাড়ি ফিরতে পারবেন। কিন্তু না। মধ্যমেয়াদী বন্যার আশঙ্কায় এখন কপালে ভাঁজ তাদের মত হাজারো বন্যা দুর্গতের।

জামালপুর জেলার সদর, মেলান্দহ, দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, সরিষাবাড়ীসহ যেখানেই ত্রাণ বিতরণের কর্মসূচি ছিল সেখানেই দেখা গেছে সম্মিলিতভাবে অসহায় মানুষদের অভিন্ন চেহারা।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিনভর জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে আয়োজন করা হয় ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচির।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/26/1564137245107.jpg
প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, সাবেক পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি, অসীম কুমার উকিল এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, শিক্ষা ও মানবসেবা বিষয়ক সম্পাদক বেগম শামসুন্নাহার চাপা প্রমুখ।

বানভাসি মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা তুলে ধরে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ফি বছর আমাদের কেন ত্রাণ দিতে এখানে আসতে হবে? এই এলাকার মানুষের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বাঁধ। পরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ করা হলে বন্যার কবলে আর মানুষদের পড়তে হবে না, ত্রাণেরও প্রয়োজন হবে না।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেন, আমি যেখানে গিয়েছি সেখানে দেখেছি এ অঞ্চলের মানুষ ত্রাণ নয়, তারা চায় বাঁধ। নদী শাসন। ঢাকায় ফিরে আমি প্রধানমন্ত্রীকে বিষয়টি জানাব, চেষ্টা করব এ অঞ্চলের মানুষের পাশে থাকার।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/26/1564137274867.jpg
পরিকল্পিতভাবে বাঁধ নির্মাণ করা হলে এ অঞ্চলের মানুষে দুর্যোগের ঝুঁকি অনেক কমে যাবে। এভাবে আমরা গোটা বাংলাদেশকে দুর্যোগ সহনশীলতার দিকে নিয়ে যেতে চাই, বলেন ডা. এনামুর রহমান।

আগামী তিন মাস অসহায় বানভাসি মানুষের প্রয়োজনে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় আনার কথাও বলেন তিনি।

মির্জা আজম এমপি বলেন, জামালপুর থেকে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত বাঁধ নির্মাণ হলে বেঁচে যেত এ অঞ্চলের মানুষ। বন্যায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয় সেই অর্থ দিয়েই ১ বছরে বাঁধ নির্মাণের ব্যয় উঠে আসবে।

   

৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি ২০২৩-২৪ করবর্ষের ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রফতানি শুল্ক মিলে মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা যা বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় ১৫ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি।

গত করবর্ষের ৯ মাসে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২৫ হাজার ৫১৩ কোটি টাকা।

এনবিআর সূত্র জানায়, খাতভিত্তিক রাজস্ব আয়ের হিসাব হলো ৯ মাসে আমদানি ও রফতানি শুল্ক খাত থেকে আয় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা, স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) থেকে ১ লাখ ৭০২ কোটি ৩৯ লাখ এবং আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আয় হয়েছে। তবে এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আয় কিছুটা পিছিয়ে আছে। ৯ মাসে যে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিলো, তার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ অর্জিত হয়েছে।

এনবিআরের তথ্যমতে, গত ২০২২-২৩ করবর্ষের ৯ মাসে আমদানি-রফতানি শুল্ক থেকে রাজস্ব আহরণ ছিল ৬৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখা টাকা। চলতি করবর্ষের একই সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ২১ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে আয়কর আহরণ বেড়েছে ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসের ৭১ হাজার ২২৭ কোটি ২২ লাখ টাকার আয়কর রাজস্ব আয় এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। আমদানি-রফতানি শুল্ক ও আয়করের মত মূসক আহরণের ক্ষেত্রেও উল্লেখ করার মত প্রবৃদ্ধি এসেছে। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসে মূসক রাজস্ব আয় ছিলো ৮৬ হাজার ৯০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, চলতি করবর্ষে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা।

;

তীব্র তাপদাহে শ্রমজীবী মানুষের পাশে তরুণ সংঘ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে তীব্র তাপদাহের নাকাল নানা পেশার শ্রমজীবী মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে পাশে দাঁড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী একটি সংগঠন। নিজস্ব অর্থায়নে কাঠফাটা রোদে সড়ক, ফুটপাতে ঘুরে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন বিতরণ করছেন ওই তরুণ সংঘের সদস্যরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলার জয়দেবপুর থানাধীন ভাওয়াল মির্জাপুরে, ভাওয়াল মির্জাপুর তরুণ সংঘ নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা এলাকায় নানা শ্রেণি-পেশার শতাধিক শ্রমজীবী মানুষকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন।

জানা গেছে, স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠন মহামারী করোনা ভাইরাসের সময় থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময় নিন্ম আয়ের সাধারণ মানুষের সেবায় কাজ করেছে। চলমান তীব্র তাপদাহে যখন শ্রমজীবী মানুষের প্রাণ হাঁসফাঁস করছে তখন স্বেচ্ছাসেবী ওই দলটি নিজস্ব অর্থায়নে তৃষ্ণার্থ মানুষের পিপাসা পূরণে এগিয়ে এসেছে।

সংগঠনটির প্রচার সম্পাদক আশিক মাহমুদ জানান, সমাজের সুবিধা-বঞ্চিত মানুষদের জন্য কাজ করাই আমাদের এই সংগঠনের প্রধান উদ্দেশ্য। সকল সদস্যরা প্রতি সাপ্তাহে ২০ টাকা করে ফান্ডে জমা দিয়ে সেই টাকা থেকেই সমাজের নিন্ম আয়ের মানুষের সেবা করি।

;

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বাস চাপায় নিহত চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ১০ লাখ টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দুই শিক্ষার্থীর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য চুয়েট কর্তৃপক্ষ, চুয়েটের ছাত্র প্রতিনিধি, বাস মালিক সমিতি, পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে জেলা প্রশাসকের বৈঠকে হয়। বৈঠকে জেলা প্রশাসক এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি খুব শিগগিরই এ সড়ক সম্প্রসারণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, এছাড়াও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় মন্ত্রী নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বলেছেন। এছাড়াও আহত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৩ লাখ টাকা। কালকের মধ্যেই আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্রসহ ফরমপূরণ করে পাঠিয়ে দিবো। দুই একদিনের মধ্যে আমরা সে টাকা পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবো বলে আশা করছি।

;

রংপুরে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ২ যুবদল নেতা কারাগারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নাশকতার মামলায় কারাদণ্ড প্রাপ্ত রংপুরের দুই যুবদল নেতা আত্নসমর্পন করলে তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১ এ আসামিরা আত্মসমর্পণ করলে বিচারক কৃষ্ণ কান্ত রায় তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

দণ্ড প্রাপ্তরা হলেন–মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ জহির আলম নয়ন ও জেলা যুবদলের সহসভাপতি তারেক হাসান সোহাগ।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) পৃথীশ কুমার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে হরতালে নাশকতা ও ককটেল রাখার অভিযোগে বিএনপির পাঁচ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর আসামিদের ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন আদালত। এ সময় মামলার আসামি জহির আলম নয়ন ও তারেক হাসান সোহাগ পলাতক ছিলেন।

এ বিষয়ে নগর বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাহফুজ উন নবী ডন বলেন, একটি সাজানো মামলায় জহির আলম নয়ন ও তারেকের বিরুদ্ধে ফরমায়েশি সাজা দেওয়া হয়েছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে বিএনপি নেতা কর্মীদের আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে দূরে রাখাতে বর্তমান সরকারের সব অপচেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে। বিএনপি নেতা কর্মীরা অচিরেই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এ সরকারকে উৎখাত করা হবে।

;