পানি প্রবাহ কনভেনশনে অনুসমর্থনের পরামর্শ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
বিশ্ব নদী অধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠক

বিশ্ব নদী অধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠক

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের পানি প্রবাহ কনভেনশনে বাংলাদেশকে অনুসমর্থন দিতে পরামর্শ দিয়েছেন গোলটেবিল বৈঠকের বক্তারা। পানি প্রবাহ কনভেনশনের ফলে আন্তঃসীমান্তীয় নদীগুলোর ক্ষেত্রে কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে সে ক্ষেত্রে প্রতিকার চাইতে পারবে।

বিশ্ব নদী অধিকার দিবস (১৭ আগস্ট) উপলক্ষে রাজধানীর লালমাটিয়ায় এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এ পরামর্শ দেন।

বক্তারা বলেন, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন গত ১ জুলাই দেশের সব নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে একটি রায় দিয়েছেন। এর ফলে ভাটির দেশ হিসেবে একটি স্বীকৃতি পাওয়া গেছে। যদি জাতিসংঘের পানি প্রবাহ কনভেনশনে বাংলাদেশ অনুসমর্থন দেয় তাহলে অধিকার চাওয়া পূর্ণতা পাবে।

১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক পানি প্রবাহ কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আয়োজক ছিল জাতিসংঘ। এই কনভেনশনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল একটি আইন প্রণয়নের। কনভেনশনে সেই আইনটিও প্রস্তুত করা হয়। শর্ত থাকে, জাতিসংঘভুক্ত ৩৫টি দেশের অনুসমর্থন পাওয়া গেলে আইনটি চূড়ান্ত হবে। জাতিসংঘভুক্ত দেশের জন্য তা কার্যকর হবে।

১৯৯৭ সালের পর ৩৫টি দেশের অনুসমর্থন পাওয়ার জন্য প্রায় ১৭ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। ৩৪টি দেশ অনুসমর্থন দেওয়ার পর দীর্ঘদিন আইনটি অনুসমর্থন পাওয়ার অপেক্ষায় ঝুলে ছিল। ৩৫তম দেশ হিসেবে ভিয়েতনাম আইনটির জন্য অনুসমর্থন দেয়।

কনভেনশনে উল্লেখ করা হয়েছিল, ৩৫তম দেশ অনুসমর্থন করার অব্যবহিত ৯০ দিন পর তা আইনে পরিণত হবে। সেই বিধান অনুযায়ী ২০১৪ সালের ১৭ আগস্ট আন্তর্জাতিক পানি প্রবাহ কনভেনশনে গৃহীত আইন প্রয়োগ উপপযোগী হয়ে ওঠে।

তবে এখনও বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল আন্তর্জাতিক পানি প্রবাহ কনভেনশনে সমর্থন জানায়নি। এই সমর্থন দিলে বিশেষত আন্তঃসীমান্তীয় নদীগুলোর ক্ষেত্রে কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তারা প্রতিকার চাইতে পারবে। তবে প্রতিকার চাওয়ার আগে তাদের অনুসমর্থন দেওয়ার প্রয়োজন হবে।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন গত ১ জুলাই দেশের সব নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে একটি রায় দিয়েছেন। এ রায় অনুযায়ী জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে নদীর অভিভাবক ঘোষণা করা হয়েছে। আইনগতভাবেও নদী রক্ষায় জোর দেওয়া হয়েছে।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তরা বলেন, নদী বাঁচাতে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে। এ জন্য পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক বাজারে আনতে হবে যাতে এটি মাটির সঙ্গে মিশে যায়। নদীর প্রবাহ চালু রাখতে শীতকালে উজানের দেশ পানি আটকে রাখতে পারে না।

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন, জল ও পরিবেশ ইন্সটিটিউটের চেয়ারম্যান ম. ইনামুল হক, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য তোফায়েল আহমেদ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. কামরুজ্জামান, রিভারাইন পিপল-এর পরিচালক মোহাম্মদ এজাজ, বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের সভাপতি মো. মনির হোসেন, নোঙ্গরের চেয়ারম্যান শামস্ সুমন প্রমুখ।

   

স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা: পুলিশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পারিবারিক কলহের জের ধরে সাতক্ষীরার কলারোয়ায় এক গৃহবধূ স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিজেও আত্মহত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গৃহবধূ ওই ব্যক্তির দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোররাতে কলারোয়ার পাঁচপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আজহারুল ইসলাম উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের বাসিন্দা।

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, আজহারুল ইসলামের দুই স্ত্রী। তার প্রথম স্ত্রীর নাম রাশিদা খাতুন ও দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম ঝর্না খাতুন। প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে গত কয়েকদিন দিনে ধরে স্ত্রী ঝর্ণা খাতুনের সঙ্গে আজহারুল ইসলামের দ্বন্দ্ব চলছিল। তার জের ধরে শনিবার রাতে আজহারুল ইসলামকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ান ঝর্না খাতুন। পরে ঘুমন্ত স্বামী আজহারুল ইসলামের হাত-পা বেঁধে তার পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন তিনি। এ সময় ঝর্না খাতুনও ঘুমের ওষুধ খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। ভোররাতে ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাদেরকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেজিস্টার ডা. মানস কুমার জানান, হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগেই ঝর্না খাতুনের মৃত্যু হয়। এছাড়া আজহারুল ইসলামের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

;

১৯৭১ স্মরণে 'রোড টু বালুরঘাট'

১৯৭১-এর শরণার্থীদের ক্লান্তি, দুর্ভোগ ও দুর্দশার চিত্র নওগাঁয়



শহিদুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর সামাজিক সংগঠন ‘একুশে পরিষদ নওগাঁ’র উদ্যোগে ১৯৭১ সালের অসহায় শরণার্থীদের দুর্ভোগ স্মরণে 'রোড টু বালুরঘাট' প্রতীকী পদযাত্রায় ফুটে উঠেছে, নওগাঁর রোড ধরে ভারতে পাড়ি দেওয়া শরণার্থীদের দুর্দশার চিত্র!

১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ২০ এপ্রিল স্মরণে ‘রোড টু বালুরঘাট'-এর চিত্র তুলে ধরলেন নওগাঁবাসী। প্রায় ৬০ মিনিটে ৩ কিলোমিটার পদযাত্রায় যুদ্ধকালীন নওগাঁ রোডের শরণার্থীদের যুদ্ধের বিভীষিকা ও অবর্ণনীয় দুর্দশা তুলে ধরা হয়, এই প্রতীকী পদযাত্রার মাধ্যমে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১১টায় মুক্তিযুদ্ধের ৫৩ বছর পর প্রতীকী পদযাত্রায় পাঁচ শতাধিক বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নওগাঁ রোডে শরণার্থীদের অবর্ণনীয় দুর্দশা ও যুদ্ধচিত্র ঘটনাপ্রবাহ ফুটিয়ে তোলেন।

শহরের তাজের মোড় শহিদ মিনার পাদদেশ থেকে এই পদযাত্রা শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জলিল মুক্তমঞ্চ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

একমাত্র সন্তানের অনাহারী চিত্র নিয়ে হেঁটে চলার দৃশ্যসহ নানান দিক ফুটিয়ে তোলা হয় এই আয়োজনে।

একুশে পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট ডিএম আব্দুল বারীর সভাপতিত্বে শরণার্থীদের প্রতীকী পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন উপদেষ্টা ডাক্তার মইনুল হক দুলদুল, সাবেক অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম খান, সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যক্ষ বিন আলী পিন্টু, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, সাইমা ফেরদৌসী, নাইস পারভীন, গুলশানারা প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বর্বরোচিত অত্যাচার-নিপীড়ন ও গণহত্যা থেকে বাঁচতে যুদ্ধের শুরু থেকে বিশেষ করে ২০ এপ্রিলের এই দিনে পায়ে হেঁটে নওগাঁর সড়ক পথে হাজার হাজার মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের বালুরঘাটে আশ্রয় নেন।

চলার পথে সেই সময় পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এদেশের দোসরদের হামলায় অনেকেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। সেই সব শরণার্থীদের ক্লান্তি ও দুর্ভোগ স্মরণে একুশে পরিষদ নওগাঁ 'রোড টু বালুরঘাট' প্রতীকী পদযাত্রার আয়োজন করা হয়।

একুশে পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট ডি এম আব্দুল বারী, সভাপতি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের ২২ তারিখে পাকিস্তানি বাহিনীর দস্যুরা নওগাঁ আক্রমণ শুরু করে এবং নওগাঁতে আক্রমণ শুরু করে দুইভাবে। এক- সান্তাহার হয়ে, আরেকটি হচ্ছে, রাজশাহী থেকে। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মানুষেরা প্রিয় বাড়িঘর সংসার ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন জীবন রক্ষার কারনে এবং যাওয়ার সময় অত্যাচার, হেঁটে গিয়েছেন মাইলের পর মাইল, এই যে দুর্ভোগ, সেটি তরুণ প্রজন্মের কাছে জানাতে চাই। আমরা চাই, তারা জানুক ১৯৭১ সালে কী হয়েছিল, এটাই আমাদের মূল বার্তা’।

সংগঠনের উপদেষ্টা শরিফুল ইসলাম খান বলেন, ‘যুদ্ধচলাকালীন যে কষ্ট, আজকের এই প্রজন্মের কেউ জানেন না। এই প্রজন্মকে জানানোর জন্য আজকের এই প্রতীকী আয়োজন। আমাদের একটি জিনিস বুঝতে হবে, জানতে হবে যে, বাংলার মানুষ কত সহ্য করতে পারে! কত নিপীড়ন সহ্য করে তারা ভারতে ওই পাড়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাদের নিজেদের মা-বোনকে শিবিরে রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই যে একটা আদর্শ কাজ করেছিল দেশের প্রতি, সেটি একটি গর্বের বিষয় এবং এগুলো এই প্রজন্মের জানা উচিত’!

ডা. মঈনুল হক দুলদুল বলেন, ‘এ আয়োজন পুরোটাই তরুণ প্রজন্মের জন্য! কারণ, আমরা ১৯৭১ সালের অনেক কিছুই ভুলে যাচ্ছি। সে ভুলে যাওয়া বিষয়গুলি নাটকের মাধ্যমে, পথযাত্রার মাধ্যমে, অভিনয়ের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মের কাছে যদি তুলে ধরতে পারি, তাহলে তারা প্রকৃত জিনিসটাকে মনের মধ্যে ধরে রাখতে পারবেন এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ফের তুলে ধরতে পারবেন। যুগ যুগ ধরে আমাদের কিছু কিছু পোগ্রাম নিতেই হবে’।

;

সামাজিক মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য বন্ধে নীতিমালা হবে: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য বন্ধে একটি নীতিমালা তৈরি করার চিন্তা করছে সরকার বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে যেসব অনুমোদনহীন অনলাইন নিউজ পোর্টাল রয়েছে, সেগুলো শিগগিরই বন্ধ করা হবে। পরবর্তীতে আবেদনের মাধ্যমে অনুমোদন পেলে তা পরিচালনা করতে পারবে।

গণমাধ্যমে অবাধ তথ্য নিশ্চিত করার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে সব মন্ত্রণালয় ও মহলকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীরা সঠিক নিয়মে কোন তথ্য চাইলে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে সরবারাহ করতে। কারণ সঠিক তথ্য নিশ্চিত না হলে মিথ্যা তথ্য প্রচারের সুযোগ সৃষ্টি হয়।

;

পাটগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ট্রেনের ধাক্কায় আব্দুর রাজ্জাক (৪০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে উপজেলার ঘুন্টি বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত আব্দুর রাজ্জাক রংপুরের মিঠাপুকুর থেকে ট্রেনে করে লালমনিরহাটে আসেন বন্ধুর বাড়িতে বিয়ের দাওয়াত খেতে। তিনি দওয়াত খেয়ে পাটগ্রাম উপজেলার ঘুন্টি বাজার এলাকায় রেল লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলার সময় লালমনিরহাটগামী একটি কম্পিউটার ট্রেন তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আল-মমিন বার্তা২৪ কমকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

;