টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য নতুন নীতিমালা: তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়ে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ/ ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়ে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ/ ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গণমাধ্যমকর্মী আইন হলে সেটির আলোকে টেলিভিশনে যারা সাংবাদিকতা করছেন, তাদের জন্য নতুন নীতিমালা করার সুযোগ তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বুধবার (২৮ আগস্ট) সচিবালয়ে টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন- ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি একথা জানান।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মী আইনটি এখন তথ্য মন্ত্রণালয়ে আছে, সেটা কেবিনেটে তোলা হবে। এটা কেবিনেট থেকে ভেটিংয়ের মাধ্যমে পার্লামেন্টে পাশ হবে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইন দ্রুতই পার্লামেন্টে নিয়ে পাশ করতে পারব। তবে একটি আইন তৈরি করা সহজ কাজ নয়। তারপরও গণমাধ্যম সংক্রান্ত আইন আরও একটু স্পর্শকাতর, ফলে এটাতে একটু সময় লাগছে।’

তিনি বলেন, ‘সম্প্রচার আইন পাশ হলে একটি সম্প্রচার কমিশনও হবে। তখন টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিকদের অনেকগুলো সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’

সম্প্রচারে শৃঙ্খলা রাখতে যেকোনো সময় মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হবে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যে সম্প্রচারের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। আগে অনুমোদনের ভিত্তিতে সিরিয়ালি বাংলাদেশি চ্যানেলগুলো প্রচার করা হতো না, এখন সেটা হচ্ছে। আমরা এক্ষেত্রে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছি। এ সেক্টরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা বন্ধ করা হয়নি। ভবিষ্যতেও তা পরিচালনা করা হতে পারে।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মোবাইল কোর্ট ঘোষণা দিয়ে পরিচালনা করব না। যখন প্রয়োজন পড়বে, তখন তা পরিচালনা করা হবে। যারাই সম্প্রচার সংক্রান্ত আইন অমান্য করবে, দেশের স্বার্থ বিকৃত করবে এবং টেলিভশন সংক্রান্ত স্বার্থ বিঘ্নিত করা হলে সেখানে আইন প্রয়োগ করা হবে।’

'টেলিভিশন সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা সংক্রান্ত যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেটা হচ্ছে কারণ বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনগুলো বিদেশি চ্যানেলে চলে যাচ্ছিল। সেটা আমরা বন্ধ করেছি। এটা যাতে পুরোপুরিভাবে বন্ধ হয় সেজন্য কাজ চলছে।'

তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রচারের ক্ষেত্রে ডিজিটালাইজ করতে হবে, সেজন্য প্রয়োজনে একটি টাস্কফোর্স গঠন করব। সম্প্রচারের ক্ষেত্রে সারাদেশে যদি ডিজিটালাইজড হয়, তাহলে এখন যে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেটা ঠিক থাকবে। বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষিত হবে।’

   

রাইদা বাসের চালকের লাইসেন্স ও বাসের ফিটনেস ছিলো না: র‍্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রাজধানীর বিমানবন্দর সংলগ্ন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বেপরোয়া গতিতে চলমান রাইদা পরিবহনের বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে সিভিল এভিয়েশনের ইঞ্জিনিয়ার মাইদুল ইসলামের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ঘাতক বাস ড্রাইভার হাসান মাহমুদ হিমেল (২৫)'কে র‍্যাব-১ ও র‍্যাব-৮ এর যৌথ অভিযান চালিয়ে বরিশালের হিজলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

র‍্যাব বলছে, চালক হিমেলের গাড়ি চালানোর লাইসেন্স ছিলো না। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

আজ বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় র‍্যাব-১ এর প্রধান কার্যালয়ে উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মাসুদ হায়দার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর বিমানবন্দর থানার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সামনে হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের নির্মানাধীন অস্থায়ী বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা পরিবহন এর একটি বাস দুর্ঘটনা ঘটায়। এসময় রাইসা পরিবহনের বাসটির সামনে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়া সিভিল এভিয়েশনের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাইদুল ইসলাম সিদ্দিকীকে মোটরসাইকেলসহ চাপা দিয়ে তৃতীয় টার্মিনালের নিরাপত্তা বাউন্ডারি ভেঙে ভেতরে ঢুকে যায়। পরবর্তীতে দুর্ঘটনাস্থল থেকে গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন মাইদুল ইসলাম সিদ্দিকীকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার পরপরই ঘাতক বাসের চালক মাহমুদ হাসান ও তার হেলপার ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

মেজর মাসুদ আরও বলেন, দুর্ঘটনাটি ঘটার সংবাদ পাওয়া মাত্রই র‍্যাব-১ এর চৌকসদল ঘটনার ছায়া তদন্তে নামে। পরবর্তীতে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাব-১ ও র‍্যাব-৮ এর যৌথ অভিযানে বরিশাল জেলার হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সে একই এলাকার হারুন অর রশিদের ছেলে।

গ্রেফতার চালকের বরাত দিয়ে র‍্যাব-১ এর এই কর্মকর্তা আরও বলেন, যাত্রীবাহী বাস চালানোর জন্য তার লাইসেন্স ছিলো না। এমন কি গাড়ীর ফিটনেস সংক্রান্ত কাগজ ছিলো না। চালকের সহকারী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ শেষে তাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

এ দিকে নিহত ইঞ্জিনিয়ারের পরিবারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলায় চালক হাসানকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

;

উপজেলা নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক ফ্লেবার নেই: নির্বাচন কমিশনার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের উপজেলা নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক ফ্লেবার নেই বলে মন্তব্য করে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, এটা কোন রাজনৈতিক নির্বাচন নয়, এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন, এখানে কোন রাজনৈতিক পরিচয়ের প্রয়োজন নেই।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে ‍জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের হল রুমে হরিরামপুর ও সিংগাইর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন ।

তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে হতে হবে। কোন প্রার্থীর প্রচারণায় বা ভোটারকে বাধা দিতে না পারে এই ম্যাসেজ আজকের সভায় দিয়েছি।

বিএনপির নির্বাচন বর্জনের বিষয়ে তিনি বলেন, দেখেন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সকলের সহযোগিতায় উৎসব মুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হলো স্থানীয় সরকার নির্বাচন, এটা আরও উৎসবমুখর পরিবেশে হবে।

এই নির্বাচন হবে ইভিএম পদ্ধতিতে জানিয়ে তিনি বলেন, ইভিএম হলো টিকার মতো, আগে অনেক ভয় থাকে, দেওয়ার সময় টেরও পায় না। ইভিএমে অত্যন্ত সহজ এবং ভোট শেষে সবাই সন্তোষ প্রকাশ করে। এই পদ্ধতিতে ভোটের বাক্স ছিনতাইয়ের ভয় থাকে না, একজনের ভোট অন্যজন দিতে পারে না ।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন , আপনারা দেখেছেন সিংড়া এলাকায় যে প্রার্থী তাকে আমরা ডাকিয়েছি , সঠিক উত্তর না দিতে পারলে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । নোয়াখালী এলাকায় একজন সংসদ সদস্য তার ছেলেকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন দেখে আমরা তাকেও সতর্ক করেছি এবং এই রকম আরও আছে তাদের প্রত্যেককেই বিরত থাকার জন্য বলেছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক রেহেনা আকতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমান মিঞাসহ আরও অনেকে।

;

আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সড়ক ও রেলওয়ে বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রেল এন্ড রোড রিপোর্টার্স ফোরামের (আরআরএফ) ২৫ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

দুই বছর মেয়াদী এ কমিটির সভাপতি পদে বাংলাদেশ পোস্টের হাবিবুল্লাহ মিজান ও সাধারণ সম্পাদক পদে বাংলানিউজ২৪ ডটকমের নিশাত বিজয় মনোনীত হয়েছেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ কমিটি গঠন করা হয়।

নতুন কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে নিজামুল হক বিপুল, সহ-সভাপতি পদে রাজন ভট্টাচার্য (কালবেলা), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে সৌগত বসু (আজকের পত্রিকা) মনোনীত হয়েছেন।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এখলাস হক (দৈনিক ইনকিলাব), কোষাধ্যক্ষ পদে সানমুন আহমেদ (দেশ রুপান্তর), দপ্তর সম্পাদক হাসান মেহেদী (ঢাকা টাইমস), প্রচার সম্পাদক নাজমুল হোসেন (মানবজমিন), নারী সম্পাদক রাজনীন ফারজানা (সারাবাংলা), প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ (বাংলা ট্রিবিউন), প্রকাশনা সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান (দৈনিক সংবাদ), সাংস্কৃতিক সম্পাদক - জয়ন্ত কুমার সাহা (দৈনিক খবরের কাগজ), ক্রীড়া সম্পাদক নাহিদ সাব্বির (জাগো নিউজ) ও তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক পদে অভিজিত রায় কৌশিক (বার্তা২৪) মনোনীত হয়েছেন।

এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মনোনীতরা হলেন আশীষ কুমার দে (পাঠকের কন্ঠ), জাহাঙ্গীর আলম (ইউএনবি), শাহজাহান স্বপন (এফএনএস), আবু জাকির (ডেইলি ম্যাসেঞ্জার), এস কে রেজা পারভেজ (রাইজিংবিডি), কাজী মোবারক হোসেন (বিডিনিউজ২৪.কম), আখতারুজ্জামান (বাংলাদেশ প্রতিদিন) জান্নাতুল ফেরদৌস লিন্ডা (জিটিভি) এবং এস এম রাসেল আহমেদ (দৈনিক পরিবর্তন সংবাদ)।

;

বগুড়ার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ঢাকা থেকে গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া সদর উপজেলার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক সাইদুল ইসলাম হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পলাতক মামুনকে (২৮) ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে বগুড়া সদর থানা পুলিশ। মামুন বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি কারিগর পাড়ার জনৈক আলম হোসেনের ছেলে।

হত্যা মামলায় গত ফেব্রুয়ারী মাসে বগুড়া জেলা জজ আদালত মামুনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার পর থেকেই মামুন পলাতক ছিল।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন,বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার হারিয়াকান্দি মধ্যপাড়া গ্রামের বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম (৩৫) বগুড়া শহরের ফুলবাড়ী মাটির মসজিদ এলাকায় বসবাস করে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। গত ২০১৮ সালের ৯ এপ্রিল সাইদুল ইসলামকে জবাই করে হত্যা করা হয়। এ ব্যাপারে নিহত সাইদুল ইসলামের ছোট ভাই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানার মামলা করেন। সেই মামলা তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ মামুনকে গ্রেপ্তার করলে সে হত্যার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে। পরে পুলিশ মামুনের নামে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে। মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে গত ফেব্রুয়ারী মাসে রায় ঘোষণা করা হয়।

মামুনের নামে আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী হলে বগুড়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) জাকির আল আহসান তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় মামুনের অবস্থান নিশ্চিত করেন।এরপর শুক্রবার রাতে ঢাকার গাবতলী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বগুড়ায় আনা হয়। শনিবার দুপুরে মামুনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;