বিশ্ব ওজন দিবস

ওজনস্তর রক্ষায় ‘বিশ্বের প্রথম এইচএফসি ফেজ আউট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ওয়ালটনের আয়োজনে বিশ্ব ওজন দিবসের বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে অতিথিরা।

পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ওয়ালটনের আয়োজনে বিশ্ব ওজন দিবসের বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে অতিথিরা।

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথিবীর প্রাণ ও পরিবেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ওজনস্তর। ওজন স্তরের ক্ষয়রোধ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে পরিবেশবান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদন ও ব্যবহার জরুরি। বিশ্ব ওজন দিবসের আলোচনায় বক্তারা জানান, পরিবেশ অধিদফতর এবং ইউএনডিপির সহায়তায় বাংলাদেশে ‘বিশ্বের প্রথম এইচএফসি ফেজ আউট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ওয়ালটন।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘মন্ট্রিল প্রটোকল, ওজনস্তর সুরক্ষার ৩২ বছর’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা ওয়ালটনের এ উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ১৬ সেপ্টেম্বর বিশ্ব ওজন দিবস উপলক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে।

সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার। বিশেষ অতিথি ছিলেন একই মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহমেদের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম।

ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক উদয় হাকিমের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এসএম মঞ্জুরুল হান্নান খান, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) ড. নুরুল কাদির, বিএসটিআই-এর মহাপরিচালক মুয়াজ্জেম হোসাইন এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ওয়েন থি গোক ভ্যান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজিটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম, ওয়ালটন গ্রুপের পরিচালক রাইসা সিগমা হিমাসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেন, ওয়ালটনই একমাত্র কোম্পানি যারা ইলেকট্রনিক্স পণ্য দিয়ে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে। যা কিছু ভালো, তার সঙ্গে ওয়ালটন সব সময় প্রথমেই ছিলো, প্রথমে আছে এবং প্রথমেই থাকবে। ওয়ালটন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কোনো কাঁচামাল ব্যবহার করে না। তারা ওজনস্তর সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তিনি জানান, ওজনস্তর সুরক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ৫টি প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে। যার মধ্যে ৩টি প্রকল্পই ওয়ালটনের।

আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী বলেন, ওজনস্তর হচ্ছে পৃথিবীর ফিল্টার। কিন্তু ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও গ্যাসের ব্যবহারে তা ধ্বংস হচ্ছে। ওজনস্তর রক্ষার জন্য ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত হয় বিশ্ব চুক্তি। মন্ট্রিল প্রোটোকল খ্যাত ওই চুক্তিতে অনুস্বাক্ষরিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। ওজন স্তর রক্ষায় পরিবেশ অধিদপ্তর, ইউএনডিপি এবং ওয়ালটনের যৌথ উদ্যোগ সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ২৩০ মেট্রিক টনেরও বেশি এইচএফসি ব্যবহার রোধ হচ্ছে, যা প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন সমপরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণের সমান।

তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশে তৈরি পরিবেশবান্ধব পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম এবং ৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে ওয়ালটন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ওয়েন থি গোক ভ্যান বলেন, বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের বিশ্বজুড়ে সুনাম রয়েছে। তারা পরিবেশের সুরক্ষার ব্যাপারে খুবই আন্তরিক। মন্ট্রিল প্রোটোকল স্বাক্ষরের পর বাংলাদেশের ওয়ালটনই ‘বিশ্বের প্রথম এইচএফসি ফেজ আউট’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যাতে ইউএনডিপি এবং বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ অধিদপ্তর সহায়তা দিচ্ছে। এ প্রকল্প সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের চমৎকার এক উদাহরণ, যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আশরাফুল আলম বলেন, ওয়ালটন সবসময়ই পরিবেশ ও জীবের সুরক্ষার প্রতি যতœবান। ওয়ালটন কারখানা স্থাপনের শুরুতেই বর্জ্য পরিশোধনের জন্য ইটিপি প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়। পণ্যের নকশা থেকে শুরু করে কাঁচামাল নির্বাচন, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের সক্ষমতা-পরিবেশের জন্য উপযুক্ত সব বিষয়েই ব্যাপক গুরুত্ব দেয়া হয়। যার স্বীকৃতিস্বরূপ গত বছর ওয়ালটন জাতীয় পরিবেশ পদক লাভ করেছে।

ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পৃথিবীকে বাসযোগ্য রাখতে পরিবেশ ও জীবের সুরক্ষায় পণ্য উৎপাদন ও পুনর্ব্যবহারে ওয়ালটন যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যাবে বলে জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ সুরক্ষায় অবদান রাখায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার এবং সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরীকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

   

হবিগঞ্জে বাস চাপায় পিকআপের চালক-হেলপার নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জে বাস চাপায় পিকআপের চালক-হেলপার নিহত

হবিগঞ্জে বাস চাপায় পিকআপের চালক-হেলপার নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় বাসচাপায় পিকআপ ভ্যানের চালক ও হেলপার নিহত হয়েছেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৯টায় উপজেলার মডেল বাজার এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, উপজেলার মালাংপুর গ্রামের কনা মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (২৩) ও মৃত ওয়ারিশ মিয়ার ছেলে সাদিক মিয়া (৩৫)।

নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলী জানান, ঢাকা থেকে সিলেটগামী একটি পিকআপ ভ্যান বিআরটিসি বাসকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে বিকল হয়ে যায়। পরে চালক ও হেলপার মহাসড়কের পাশে পিকআপ ভ্যানটি দাঁড় করিয়ে ত্রুটি সারাচ্ছিলেন। এ সময় সিলেটগামী আল মোবারাকা পরিবহনের একটি বাস তাদের দুজনকে চাপা দেয়। এতে একজন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত অবস্থায় আরেকজনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

;

বাংলাদেশ সফরে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এই প্রথম তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ-মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী ব্রেন্ডান লিঞ্চ। আগামী ২১ এপ্রিল বাংলাদেশে আসবেন তিনি। সঙ্গে থাকবেন প্রতিনিধি দলের অন্যান্য সদস্য।

কুটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, প্রতিনিধিদলের এ সফরে বাণিজ্য সম্প্রসারণ ছাড়াও শ্রম আইন সংস্কার, তথ্য আইনের সুরক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ের জটিলতা দূর করতে দুই পক্ষ আলোচনা করবে বলে জানা গেছে। বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

এতে ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে শ্রম সংস্কার, মেধাস্বত্ব ও তথ্য সুরক্ষা আইনের ওপর জোর দেওয়া হবে বলে পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলটি ঢাকা এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি (টিকফা) সংক্রান্ত পরিষদের ইন্টারসেশনাল বৈঠক করবে বলেও জানা গেছে।

;

নোয়াখালীতে মেলা নিয়ে বিরোধে মাদরাসা ছাত্রকে হত্যা, আহত ৬



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সেনবাগের সেবারহাট বাজারে বৈশাখী মেলার চাঁদার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে মাজহারুল ইসলাম শাওন নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রকে ছুরিকাঘাতে হত্যার করা হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে বাজারের সাইন্স ক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় পিয়াস নামের অপর একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও উভয়পক্ষের আরও ছয়জন আহত হয়েছেন।

বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, বৃহস্পতিবার সেবারহাট বাজারে একদিনের বৈশাখী মেলার আয়োজন করার কথা ছিল। প্রশাসনের অনুমতি না নিয়ে বাজারের ইজারাদার মাহফুজ, জোবায়ের ও সাইদুল হক মেম্বার এ মেলার আয়োজন করেন। বুধবার রাতে মেলার প্রাঙ্গণে ১৫-২০টি স্টল চালু হলে সেখানে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ নিতে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর হামলা চালায়।

জসিম কন্ট্রাক্টরের ছেলে হৃদয়ের নেতৃত্বে কিশোর গ্যাং'র সদস্যরা হামলা চালিয়ে শাওন ও পিয়াসকে ছুরিকাঘাত করে মারাত্মক জখম করে। তাদের দুজনকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শাওনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং পিয়াসকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠায়।

নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বেগমগঞ্জ সার্কেল) মো. নাজমুল হাসান রাজীব বলেন, ঘটনার পরই অবৈধ মেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন ছাড়া কীভাবে মেলা বসানো হলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। 

;

‘বিএনপির শাসনামলে দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকারের আমলে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। আর বিএনপির সময় খাদ্য ঘাটতি ছিল বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

তিনি বলেন, নিজেদের আমিষ, নিজেরাই উৎপাদন করবো। খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি পুষ্টির নিরাপত্তাও নিশ্চিত করবে সরকার। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০টায় শেরে বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনা এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আমি যখন সরকার গঠন করলাম, তখন দেখলাম ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। এই অবস্থায় আমরা যাত্রা শুরু করেছি। তখন রিজার্ভ মানিও তেমন ছিল না। এশিয়াতে তখন খাদ্য মন্দা। আমাদের লক্ষ্য ছিল, আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলব না। নিজের ফসল নিজে উৎপাদন করব।

বিএনপির সময় দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, বিএনপির সময় আমাদের খাদ্যের জন্য অন্য দেশের উপর নির্ভরশীল থাকতে হতো। তাদের চিন্তাধারা ছিল দেশকে পরনির্ভরশীল করা। কিন্তু আমরা ক্ষমতায় আসার পর সেই অবস্থা থেকে ফিরে এসেছি। এখন বাংলাদেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ।

;