মাত্র ৬শ' টাকায় ওমরাহ পালন!



জাহিদুর রহমান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সৌদি আরব ( জেদ্দা) থেকে: বাংলাদেশী মুদ্রায় মাত্র ৬'শ টাকায় ওমরাহ্ পালনের সুযোগ পাচ্ছেন প্রবাসী শ্রমিকরা। কল্পনা নয়, বাস্তবেই। প্রতিদিন দূর দূরান্ত থেকে বাস বোঝাই করে মক্কায় আসেন প্রবাসীরা। তাদের বঞ্চনার জীবনে- এ যেন পরম পাওয়া।

খোদার ঘরে তাওয়াফ করে নিজেদের কাজে ফিরে যান শ্রমিকরা। নিয়ে যান বুক ভরা প্রশান্তি আর আত্নবিশ্বাস।প্রবাসীদের নিয়ে এই কাজটিই করেন আবুল কালাম। পেশায় পরিচ্ছন্নতা কর্মী। তবে স্বেচ্ছায় কাজটি করেও পার্থিব সুখ খোঁজেন তিনি।

আবুল কালাম ৩৮ বছরের জীবনে ২৩ বছর ধরে বাস করছেন মধ্য প্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবে। প্রায় দুই যুগের এই প্রবাসী জীবনে  বর্তমানে তার মজুরী দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার টাকার কিছু বেশী। বেতন ১ হাজার সৌদি রিয়াল। বর্তমান বাজার দর অনুয়ারী এক রিয়ালের বিপরীতে বাংলাদেশী মুদ্রার মূল্যমান ২২ টাকা ৩৫ পয়সা।

ঢাকার সাভারের বড়ওয়ালিয়া গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে আবুল কালাম।দুই ভাই এক বোনের মধ্যে সবার বড়। ভাগ্য অন্বেষণে ২৩ বছর আগে পাড়ি জমান সৌদি আরবে।

/uploads/files/kd2t8nedd0XIZCDw36xPQqlQHNDXvDKZG02xHVtG.jpeg

ধর্মকর্মের প্রতি আবুল কালামের বাড়তি অনুরাগ নজরে পড়ে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষেরও। তারা পরিচ্ছন্নতা কাজে কিছুটা ছাড় দিলে কালাম আরো বেশী মনযোগী করে তোলেন ধর্মীয় কাজে।

কালাম সৌদি সরকারের ধর্ম মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে মাত্র ৩০ রিয়ালে প্রবাসীদের ওমরাহ পালনের কাজে যুক্ত হন।

আবুল কালাম বলেন, জেদ্দা,তায়েফ,মদিনা,রিয়াদ,দাম্মামসহ গোটা সৌদিজুড়ে কাজ করছেন বহু বাংলাদেশী। আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে বিভিন্ন মসজিদে মসজিদে এই বিষয়গুলো অবহিত করি প্রবাসীদের।

তারা জেদ্দায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে সমবেত হন। তাদের গাড়িতে তুলে নিয়ে আসি। এতে তাদের যেমন বিশাল সাশ্রয় হয়,তেমনি ছুটির দিনটিকে কাজে লাগিয়ে তারা ওমরাহ পালন করেন সহজেই। ওমরাহ পালন শেষে আবার আমরা তাদের নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দিই। মক্কার পবিত্র মসজিদ আল হারামের কাছে ইফতারের পর দেখা যায় ৩০ জনের মতো প্রবাসীদের। যারা সদ্য ওমরাহ পালন শেষ করে স্ব স্ব কর্মস্থলে ফিরে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

তাদের একজন কুমিল্লার বিল্লাল হোসেন জানান, এটা আমাদের জন্যে বড় সুযোগ। যেখানে আসা যাওয়ায় প্রায় ১'শ রিয়ালের বেশি খরচ হতো সেখানে মাত্র ৩০ রিয়ালে ওমরাহ পালনের সুযোগ নি:সন্দেহে চমৎকার উদ্যোগ।

সেবা আমির জবলে সউদান এলাকায় ‘ঢাকা হোটেল এন্ড বিরিয়ানী হাউজ’ নামের  রেষ্টুরেন্টের মালিক জসীম উদ্দিন চৌধুরী জানান, আবুল কালাম যাদের এখানে নিয়ে আসেন, আমরা তাদের তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার সরবরাহ করি। তাদের গ্রাহক নয়,মেহমান হিসেবে আমরা বাড়তি যত্ন করি।

আবুল কালাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি প্রবাসী ভাইদের জন্যে যা করছি সেটার মাধ্যমে পরকালের জন্যে আমি নেকি কুড়াচ্ছি। পাশাপাশি তাদের নিয়ে এসে প্রায় প্রতিদিন আল্লার ঘর তাওয়াফ করি। সেটাও কম কিছু নয়। অনেকের মাত্র ৩০ রিয়াল ব্যয় করার সামর্থও থাকে না।

এর বাইরে প্রবাসী ভাইয়ের বুঝিয়ে দেই ওমরাহ পালনের বিষয়টি। েগাইড করি তাদের। অনেকেই জানেন না,কিভাবে এহরাম বাঁধতে হয়,কোথায় কোথায় দোয়া করলে তা আল্লাহ কবুল করেন।

এর মাধ্যমে তারা পরিশুদ্ধভাবে ওমরাহ পালন করেন। যার কারণে তারা পূণ্যতা অর্জন করেন। আলোকিত হয় তাদের জীবন। এতেই আমার শান্তি- যোগ করেন আবুল কালাম।

 

 

   

গরমে জানটা শ্যাষ হয়া গেইল!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের সাহেব আলী। এই অইদের (রোদ) ঠ্যালায় জানটা ব্যার হয়া যাবার নাগছে বাহে! গরীম মানুষ বাঁচে কেমন করি। জারের (শীত) সমায় (সময়) কনকনা ঠান্ডা আর গরমের সমায় গরম। হামরা ঘর থাকি ব্যার হওয়া যায় না। জানটা শ্যাষ (শেষ) হয়া গেইল।

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রবাহে সৃষ্ট দাবদাহে অতিষ্ট লালমনিরহাটের জনজীবন। বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ ক্রমশ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আগুন ঝরা বাতাসে নারী-শিশুসহ কর্মজীবী মানুষ দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে লালমনিরহাট বুড়িমারী মহাসড়কে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা কম, জরুরি কাজ ছাড়া কেউ বাহিরে বের হচ্ছেন না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কথা হয় হাতীবান্ধা উপজেলার ভ্যানচালক নুরআলম সাথে, তিনি বলেন, বৈশাখের চনচনা অইদোত রোদে মাল নিয়া ভ্যান চালাইতে কষ্ট হয়। গরমের ঠ্যালায় কইলজা ফাটি যায়। ওই জন্যে ঠান্ডাত (গাছের ছায়া) একনা দম নিবার নাগছি।

তিনি আরো বলেন, কোথাও ঠান্ডার আভাস নাই। এভাবে চলতে থাকলে আমরা কর্মহীন হয়ে পড়বো। পরিবার পরিজনের মুখে দু’মুঠো ভাত তুলে দেয়া দুরুহ ব্যাপার হয়ে পড়বে। রিকশাচালক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত চার-পাঁচ দিন ধরে আয় রোজগার কমে গেছে। বেলা সাড়ে ১০-১১টার পর রাস্তায় আর কোনো যাত্রী থাকে না।

বাসচালক আকবর আলী বার্তা২৪.কমকে জানান, গরমের কারণে লালমনিরহাট বুড়িমারী মহাসড়কের বিভিন্ন জায়গায় পিচ (বিটুমিন) উঠে গাড়ির চাকার সাথে লেগে যায়। এতে খুব সতর্ক অবস্থায় গাড়ী চালাতে হয়েছে।

লালমনিরহাট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ রমজান আলী বার্তা২৪.কমকে জানান, প্রচন্ড গরমে শিশু ও বয়স্করা ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়েছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দৈনিক শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। জেলার প্রতিটি হাসপাতালে শিশু রোগী ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ, যথাসম্ভব বাহিরে বের না হওয়া, সাথে খাবার পানি রাখা, ছাতা ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

কুড়িগ্রাম আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, দুপুর ১২টায় লালমনিরহাটে তাপমাত্রা ৩৮.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

লালমনিরহাট জেলা তথ্য অফিসার শাহজাহান আলী (অতিরিক্ত দায়ত্বি) বার্তা২৪.কমকে জানান, লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশে জেলার সর্বত্র সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।

;

কুয়াকাটায় জেলের জালে ২৬ কেজির কোরাল



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালির কুয়াকাটায় বঙ্গোপসাগরে রাসেল মাঝি (৩৫) নামের এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৬ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১.৩০ মিনিটে কুয়াকাটা মেয়র মৎস্য মার্কেটের মনি ফিস আড়তে মাছটি নিয়ে আসা হয়। এসময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। পরে কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র নিলামের মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বঙ্গোপসাগরের বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় মাছটি ধরা পড়ে।

মাছ পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল মাঝি বলেন, প্রতিদিনের মত গত সোমবার (২২ এপ্রিল) ধুলাস্বার ইউনিয়নের বাবলাতলা বাজার থেকে (মায়ের দোয়া) নামের ট্রলার নিয়ে গভীর সাগরে যাই। পরে বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় জাল ফেলার পর অন্যান্য মাছের সঙ্গে এ কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন বেশি হওয়ায় আমাদের ট্রলারে তুলতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এর আগেও আমার জালে ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের কোরাল মাছ ধরা পড়েছিলো। তবে আমার জালে ধরা এটিই সবচেয়ে বেশি ওজনের কোরাল। মাছটি খুব ভাল দামে বিক্রি করেছি। এত বড় মাছ পেয়ে আমার ট্রলারে থাকা জেলেসহ আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।

মাছটি ক্রয় করা ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে মাছের ব্যবসা করি, এত বড় কোরাল আসলে সব সময় পাওয়া যায় না। মাছটি দেখেই আমার পছন্দ হয়েছে। তাই নিলামে আমিই বেশি দাম হেঁকে এ মাছটি ক্রয় করেছি। মাছটি বিক্রির জন্য আজই ঢাকায় পাঠাবো। আশা করছি আমি ভালো মানের লাভ করতে পারব।

কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, কোরাল মাছ খুবই সুস্বাদু। শিশুদের মানসিক বিকাশে কোরাল মাছ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি বৃষ্টি হলে জেলেদের জালে ইলিশের পাশাপাশি আরও বড় বড় মাছ ধরা পড়বে।

;

বিশ্বনাথে নারী কাউন্সিলরের মামলায় ৭ জনের জামিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়রের গাড়ি চাপায় হত্যা চেষ্টার অভিযোগে নারী কাউন্সিলরের দায়ের করা মামলায় ৮ জনের মধ্যে দুই কাউন্সিরসহ ৭ জনকে জামিন দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সিলেটের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট প্রথম আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান আদালতে জামিন আবেদন করেননি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজভ

জামিন প্রাপ্তরা হলেন - কাউন্সিলর ফজর আলী, কাউন্সিলর বারাম উদ্দিন, পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও পৌরসভার উদ্যোক্তা সুরমান আলী, দক্ষিণ মীরেরচর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মিতাব আলী, রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তবারক আলীর ছেলে আনোয়ার আলী, রহমাননগর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে মেয়রের গাড়ি চালক হেলাল মিয়া ও জানাইয়া গ্রামের মৃত তোতা মিয়ার ছেলে আব্দুস শহিদ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিশ্বনাথ থানায় বাদী হয়ে এই মামলাটি দায়ের করে নারী কাউন্সিলর রাসনা বেগম। মামলা নং-(৫)। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি রাখা হয় আরও ৪/৫ জন।

এ ব্যাপারে অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজ বলেন, এই মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান জামিন আবেদন করেননি। তবে মেয়র ছাড়া বাকি ৭ জন আসামি জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

;

নারী চিকিৎসককে ইভটিজিং করায় যুবকের কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক নারী চিকিৎসককে হয়রানি করার অপরাধে সাগর হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত সাগর হোসেন দৌলতপুর থানা বাজার এলাকার বিপ্লব হোসেনের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তোহিদুল ইসলাম জানান, ওই যুবক বেশ কিছু দিন ধরে আমাদের এক নারী চিকিৎসককে নানাভাবে হয়রানি করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে হাসপাতালে এসে একইভাবে তাকে হয়রানি করতে গেলে আমরা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বখাটে সাগর হোসেনকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।

;