লালমনি এক্সপ্রেস বিপর্যয়ের নেপথ্যে…



সাব্বির আহমেদ,সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: পুরাতন ইরানিয়ান একেকটি কোচে ৭০ লাখ টাকা ঢেলে এবারের ঈদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল ‘লালমনি এক্সপ্রেস’। কিন্তু চলা শুরুর এক সপ্তাহ পেরোনোর আগে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে কোচগুলো। যাত্রী টানতে না পেরে অকার্যকর অবস্থায় কোচগুলো লাইনে আটকে পড়ে থাকে। উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ার পর এখনও এসব কোচ আর যাত্রী টানার সক্ষমতায় ফিরতে পারেনি।

সৈয়দপুর ওয়ার্কশপ কর্তৃপক্ষ বলছে, কোচ ড্যামেজ হয়নি, কোচগুলোর এয়ার ব্রেকের এ্যালার্ম সিগনাল পাইপ পুরাতন রয়ে যাওয়ায় বিপর্যয় ঘটেছিলো।

এবারের ঈদে রেলওয়ের চমক হিসেবে হাজির করা হয়েছিলো লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেন। পুরাতন এই ট্রেনের সবগুলো কোচ মেরামত করে এক ধরণের নতুন রুপ দেয়া হয়েছিলো। প্রতিটি ইরানিয়ান কোচ মেরামতে ৭০ লাখ টাকা ব্যয় করেছে রেলওয়ে। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার শ্রমিকরা দিনরাত পরিশ্রম করে কোচগুলো সচল করে তোলেন। এরপর ট্রায়াল রান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়।

রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক সৈয়দপুর নিজে হাজির হয়ে এসব ঘুরে দেখে আসেন। কিন্তু যখন ঈদে যাত্রী টানতে বের হলো লালমনি তখনই বিপত্তি শুরু হয়। কোচগুলো একে একে বিকল হয়ে পড়েছিলো যাত্রাপথে। শেষতক সবগুলো কোচ চলাচল অযোগ্য ঘোষণা করে ঈদ যাত্রা বাতিল করা হয়।

এর মধ্যে অনেক যাত্রী এই ট্রেনের টিকিট কিনে প্রত্যাশিত সিট পাননি। অতিরিক্ত ভাড়া গুণে শীতাতপ আসনের টিকিট কেটেও মেলনি সিট।

ঈদ যাত্রায় লালমনির যাত্রীদের এ অভিযোগ প্রতিদিন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে শোনা যায়।কিন্তু স্টেশন থেকে এর সদুত্তর দিতে পারে নি।

রেলস্টেশন ম্যানেজার সিতাংশু জানান, পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পুরাতন লালমনি রেক দিয়ে চালানো হয়েছে। এতে যাত্রীরা অন্তত বাড়ি যেতে পেরেছেন।

এছাড়া ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে ২ জন নিহত ও উঠতে গিয়ে ট্রেন চাকায় হাত পা হারিয়েছেন একজন। এসব ঘটনা এবারের রেলের ঈদ যাত্রা স্বস্তি দিতে পারেনি বলে মনে করেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা।

অতিরিক্ত যাত্রী লোড নিয়ে অক্ষম হয়ে পড়ে লালমনিকে কেন তড়িঘড়ি করে চালানো হল এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে? চালানোর পর এর টিকেট বিক্রি করা হল কেন? আর বিক্রি করে তা বাতিল করা হল কেন? এসব প্রশ্নবানে জর্জরিত এখন রেলওয়ে।

জবাবে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্বাবধায়ক (ডিএস) মুহাম্মদ কুদরত-ই খুদা জানান, ‘‘অতিরিক্ত যাত্রী লোডে নতুন লালমনি রেকের কোন সমস্যা নেই। পুনর্বাসিত কোচগুলির এয়ার ব্রেকের এলার্ম সিগনাল পাইপ নতুনভাবে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। যেটা পুনর্বাসনের সময় পরিবর্তন করা হয়নি। এখন আর কোন সমস্যা থাকবে না। আর ঈদুল আজহার আগে সৈয়দপুর কারখানা থেকে আরও ৪টি পুনর্বাসিত ইরানিয়ান কোচ স্পেয়ার হিসেবে যুক্ত হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ জুন সৈয়দপুর কারখানার বিশেষ টিম লালমনিরহাট গিয়ে ইরানিয়ান রেক পর্যবেক্ষণ করেছে। ছুটির মধ্যেও কারখানায় এয়ার ব্রেকের বিশেষ যন্ত্রাংশ তৈরির কাজ চলছে। খুব শিগগিরই নতুন লালমনি রেক ট্রেন সার্ভিসে কাজ করবে।

   

মাগুরায় বজ্রপাতে ২ যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার কানুটিয়া ও চরপাড়া গ্রামে পৃথক বজ্রপাতে দুই জন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন একই উপজেলার কানুটিয়া গ্রামের জামান মির্জার ছেলে তন্ময় মির্জা (২২) ও চরপাড়া গ্রামের আকুল শেখের ছেলে উমেদ আলী (২০)। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির সাথে হঠাৎ বজ্রপাতের ঘটনায় এ দুইজন নিহত হয়।

মাগুরা মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বোরহানুল ইসলাম জানান, বিকালে জমিতে কৃষি কাজ করার সময় আকস্মিকভাবে ঝড়ো হাওয়া এবং বজ্রপাত শুরু হয় এ সময় বজ্রপাতে তন্ময় ও উমেদ আলী আহত হয়।

স্থানীয়দের সহায়তায় আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।

;

উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে সম্পদের বিভাজন রোধে সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

তিনি বলেন, সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে, ডুপ্লিকেশন এবং ওভারল্যাপিং কমানো প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট অসংখ্য চ্যালেঞ্জ এবং অস্তিত্বের হুমকির সঙ্গে, আর্থিক এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সম্পদের সুরক্ষা অপরিহার্য।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত কান্ট্রি এনভায়রনমেন্টাল অ্যানালাইসিস ২০২৩ : বিল্ডিং ব্যাক এ গ্রিনার বাংলাদেশ বিল্ডিং ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাস্থ্যই সর্বাগ্রে এবং সরকার বায়ু ও পানির গুণমান উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জলবায়ু কর্মের জন্য অগ্রাধিকারমূলক হস্তক্ষেপগুলি ক্রমানুসারে করা হচ্ছে, এবং সরকার সক্রিয়ভাবে একটি সময়সীমাবদ্ধ পরিকল্পনা প্রণয়ন করছে।

তিনি বলেন, উদীয়মান চাহিদা মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় নীতির সমন্বয় করা হবে। মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী টেকসই অনুশীলনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন এবং বাংলাদেশের জন্য একটি সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন।

বাংলাদেশের নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

;

নিত্যপণ্যের দাম বাড়াতেই ভারতীয় পণ্য বর্জন করছে বিএনপি: নাছিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নিত্যপণ্যের দাম বাড়াতেই ভারতীয় পণ্য বর্জন করছে বিএনপি: নাছিম

নিত্যপণ্যের দাম বাড়াতেই ভারতীয় পণ্য বর্জন করছে বিএনপি: নাছিম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, নিত্যপণ্যের দাম যাতে আরও বেড়ে যায়, সেজন্যই ভারতীয় পণ্য বর্জনের কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চলনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্মল চ্যাটার্জী।

বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, শেখ হাসিনার সরকারের বিরোধিতার নামে দেশের মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে তুলছে বিএনপি। তারই নতুন সংস্কার ভারত বিরোধিতা। নিত্যপণ্যের দাম যাতে আরও বৃদ্ধি পায়, সেজন্যই তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের কর্মসূচি শুরু করেছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি কখনোই দেশের মানুষের ভালো চায় না। মানুষ শান্তিতে থাকুক- তারা এটা চায় না। জন্মলগ্ন থেকেই তারা দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ড করছে, মানুষের স্বার্থে আঘাত লাগে এমন কাজ করছে আর ভারত বিরোধিতা তাদের তেমনই কর্মসূচি।

;

বায়ুদূষণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বাংলাদেশ, বছরে মৃত্যু পৌনে তিন লাখ মানুষের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বায়ুদূষণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বাংলাদেশ, বছরে মৃত্যু পৌনে তিন লাখ মানুষের

বায়ুদূষণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বাংলাদেশ, বছরে মৃত্যু পৌনে তিন লাখ মানুষের

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ উদ্বেগজনক মাত্রার দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যা তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। প্রতিবছর বায়ুদূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্নমানের স্যানিটেশন ও হাইজিন এবং সীসা দূষণে অকালে প্রাণ হারাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজারের বেশি মানুষ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত দ্য বাংলাদেশ কান্ট্রি এনভায়রেন্টমেন্ট অ্যানালাইসিস (সিইএ) রিপোর্টে এ তথ্য জানা যায়।

রিপোর্ট অনুযায়ী, বায়ুদূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্ন মানের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যবিধি এবং সীসা দূষণে বছরে দুই লাখ ৭২ হাজারের বেশি অকালমৃত্যু ঘটে। পরিবেশগত কারণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপির ১৭ দশমিক ৬ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়েছে। ঘরের ও বাইরের বায়ুদূষণে স্বাস্থ্যের ওপর সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যা ৫৫ শতাংশ অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী।

বাংলাদেশ এবং ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, পরিবেশের ক্ষতি করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হলে তা টেকসই হতে পারে না। শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির গতিপথ টেকসই রাখতে এবং শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নতি করতে বাংলাদেশ কোনোভাবেই পরিবেশকে উপেক্ষা করতে পারবে না। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে পরিবেশের ক্ষয় রোধ এবং জলবায়ু সহিষ্ণুতা নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সিইএ রিপোর্টে বলা হয়, পরিবেশ দূষণ শিশুদের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। সীসা বিষক্রিয়া শিশুদের মস্তিকের বিকাশে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করছে। এর ফলে বছরে প্রাক্কলিত আইকিউ ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ২০ মিলিয়ন পয়েন্ট। গৃহস্থালিতে কঠিন জ্বালানির মাধ্যমে রান্না বায়ুদূষণের অন্যতম উৎস এবং তা নারী ও শিশুদের বেশি ক্ষতি করছে। শিল্পের বর্জ্য এবং অনিয়ন্ত্রিত প্লাস্টিকসহ বিভিন্ন বর্জ্য এবং অন্যান্য উৎস থেকে আসা অপরিশোধিত ময়লাযুক্ত পানির কারণে বাংলাদেশের নদীগুলোর পানির গুণগত মানের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে।

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সময়মতো এবং জরুরি হস্তক্ষেপ, উন্নত পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন (ওয়াশ) এবং সীসা দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রতি বছর ১ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি অকালমৃত্যু ঠেকাতে পারে। সবুজ বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ, রান্নায় সবুজ জ্বালানি ব্যবহার এবং শিল্প-কারখানা থেকে দূষণ রোধে কঠোর নিয়ন্ত্রণ বায়ু দূষণ কমাতে পারে।

বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র পরিবেশ বিশেষজ্ঞ এবং এই প্রতিবেদনের সহ-লেখক আনা লুইসা গোমেজ লিমা বলেন, সময়মতো এবং সঠিক নীতি ও কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ পরিবেশ দূষণের ধারা পাল্টে ফেলতে পারে। পরিবেশ সুরক্ষা জোরদারে পদক্ষেপ এবং রান্নায় সবুজ জ্বালানির জন্য বিনিয়োগ ও অন্যান্য প্রণোদনা, সবুজ অর্থায়ন বাড়ানো, কার্যকর কার্বন মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং সচেতনতা বাড়ানো দূষণ কমাতে পারে এবং এর ফলে সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন হতে পারে।

পরিবেশগত ব্যবস্থাপনার জন্য সুশাসন জোরদার ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে এই রিপোর্টে পরিবেশগত অগ্রাধিকারসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে, বিভিন্ন পদক্ষেপের মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ করা হয়েছে। সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে অগ্রাধিকার নির্ধারণ, পরিবেশ নীতি পদ্ধতিগুলোর বৈচিত্রাকরণ ও জোরদারকরণ, সাংগঠনিক কাঠামো এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা জোরদারকরণ এবং সবুজ অর্থায়নের জন্য সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশ এর পরিবেশকে রক্ষা করতে পারে।

;