নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের দরজা-জানালা, মাঠে চরানো হচ্ছে গরু



কান্ট্রি ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ: আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে প্রায় দীর্ঘ এক যুগ পার হলেও চালু হয়নি ঝিনাইদহের ২৫ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি। ইতোমধ্যে নষ্ট হতে বসেছে হাসপাতালের দরজা, জানালাসহ মূল্যবান জিনিসপত্র। এছাড়া হাসপাতালের মাঠে চরানো হচ্ছে গরু-ছাগল।

স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, প্রাতিষ্ঠানিক কোড পেলেই চালু করা সম্ভব হবে ঝিনাইদহের ২৫ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি।

জানা যায়, ঝিনাইদহের ৬টি উপজেলার শিশু রোগীদের কথা চিন্তা করে ২০০৫ সালে ঝিনাইদহ-মাগুরা মহাসড়কের পাশে ৩ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠা করা হয় ২৫ বেডের আধুনিক শিশু হাসপাতালটি। ২০০৬ সালের ৩০ এপ্রিল শিশু হাসপাতালের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। একই বছরের ৩০ আগস্ট ভবনটি স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ২০১২ সালের ২১ নভেম্বর শিশু হাসপাতালটিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একটি স্মারকে চিকিৎসকসহ ১৮টি পদ সৃষ্টির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তবে প্রাতিষ্ঠানিক কোড না থাকার কারণে কোনো নিয়োগ দিতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ।

উদ্বোধনের সময় দুজন উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার দিয়ে আউটডোর চালু করা হলেও সেখান থেকে কোনো ওষুধ দেওয়া হয় না। ইতোমধ্যে ময়লা আবর্জনায় ভরা জরাজীর্ণ এই শিশু হাসপাতালের লোহার গ্রিল, দরজা, জানালা, কাচের গ্লাস ভেঙে গেছে। চুরি হয়ে গেছে বৈদ্যুতিক মূল্যবান সরঞ্জাম। পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন সময় হাসপাতালে আনা মূল্যবান মেশিন ও যন্ত্রাংশ। নষ্ট হয়ে যাওয়ায় কিছু যন্ত্রাংশ পার্শ্ববর্তী মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং সেন্টার ও এক্সরে মেশিন সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

এদিকে হাসপাতালটি চালু না হওয়ার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে জেলার শিশু রোগীদের। প্রতিদিন জেলা সদর হাসপাতালে ভিড় করতে হচ্ছে তাদের। ওই হাসপাতালে বেডের সংখ্যা ৮টি হলেও সেখানে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশি রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। আর তাদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকরা।

/uploads/files/xSPwNlLa7BnXPgNofIoseUOLfbuN2k7jo2jiwg3L.jpeg

কালীগঞ্জ উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি আমার ছেলেকে নিয়ে ঝিনাইদহ শিশু হাসপাতালে এসেছিলাম। কিন্তু এখানে কোনো চিকিৎসক নেই। এ এলাকায় অনেক দরিদ্র মানুষ আছে। হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলে অনেকেই উপকৃত হতো।’

শহরের পবহাটি এলাকার লিটন হোসেন বলেন, ‘হাসপাতালে ছয় থেকে সাতটি আবাসিক বিল্ডিং আছে। এগুলো সব ভেঙে যাচ্ছে। খুব দ্রুত কর্তৃপক্ষের এ বিষয়টির প্রতি নজর দেয়া উচিত।’

তবে দ্রুত নিয়োগ দিয়ে হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা হবে বলে জানালেন সিভিল সার্জন ডা. রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় এটি চালু রেখেছি। কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদায়ন হয়েছে। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক কোড না আসার কারণে তাদের বেতনের ব্যবস্থা হয়নি। ফলে আমরা হাসপাতালটি পুরোপুরি চালু করতে পারছি না।’

   

সিলেটে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
বিশ্বনাথে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল

বিশ্বনাথে কাউন্সিলরকে গাড়িচাপা, মেয়রের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার ২নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর রাসনা বেগমের উপর হামলার প্রতিবাদে মেয়র মুহিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাতে পৌর এলাকার সর্বস্তরের বাসিন্দাদের ব্যানারে পৌর শহরে এই ঝাড়ু মিছিল বের করেন কাউন্সিলরসহ সাধারণ জনতা। মিছিলটি নতুন বাজার থেকে বের হয়ে পুরাতন বাজারসহ পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ শেষ বাসিয়া সেতুর দক্ষিণ মুখে প্রতিবাদ সভায় মিলিত হয়।

যুবলীগ নেতা ফয়জুল ইসলাম জয়ের পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন- কাউন্সিলর রফিক মিয়া, কাউন্সিলর জহুর আলী ও যুবলীগ নেতা হেলাল আহমদ।

এর আগে দুপুরে পৌরসভার দক্ষিণ মীরেরচর কমিউনিটি ক্লিনিকের সামনে মহিলা কাউন্সিলর রাসনা বেগমকে মেয়র মুহিবুর রহমানের গাড়ি দিয়ে চাপা দেয়া হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেন স্থানীয়রা।

এদিন বিকেলে মেয়র মুহিবুর রহমান এবং দুই কাউন্সিলর ফজর আলী ও বারাম উদ্দিনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন রাসনা বেগম।

এছাড়াও আরও ৭ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। অভিযুক্তরা হলেন- জানাইয়া গ্রামের আজেফর আলীর ছেলে জমির আলী (৪০), পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও পৌরসভার উদ্যোক্তা সুরমান আলী (৪০), শরিষপুর গ্রামের সোনাফর আলীর ছেলে আমির আলী (৪৫), দক্ষিণ মীরেরচর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মিতাব আলী (৪০), রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তবারক আলীর ছেলে আনোয়ার আলী (৪৪), রহমাননগর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে মেয়রের গাড়ি চালক হেলাল মিয়া (৪৫) ও জানাইয়া গ্রামের মৃত তুতা মিয়ার ছেলে আব্দুস শহিদ (৪৮)।

অভিযোগ অজ্ঞাতনামা আসামি রাখা হয়েছে আরও ৪/৫জন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী।

;

নওগাঁর মান্দায় ৮ বসতবাড়ি পুড়ে ছাই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর মান্দায় অগ্নিকাণ্ডে আটটি বসতবাড়ি পুড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে মান্দা উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীপাড়া এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।

এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আনুমানিক ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮টি পরিবার।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন- বাবু কবিরাজ, রমজান আলী, গুলজান বিবি,মিঠুন কবিরাজ, , সেলিম কবিরাজ, নুরজাহান বেওয়া, রশিদুল ইসলাম ও ছহির উদ্দিনের বসতবাড়ি পুড়ে গেছে।

এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ করেই রমজান আলীর বাড়িতে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তে তা আশপাশের বসতবাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস ও আশপাশের লোকজন ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু তার আগেই পুড়ে যায় আটটি বসতবাড়ি।

মান্দা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ শফিউর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, বিদ্যুতের শটসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

;

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনে ১৫৪টি দেশের মধ্যে ১০০টি দেশেরই নেই কোনো পরিকল্পনা, সেখানে বিশ্বে সবাই বলে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ২০৫০ সালের মধ্যে ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। বিপুল পরিমাণ এই অর্থযোগান দিতে আন্তর্জাতিকভাবে আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য।

সোমবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান জাতিসংঘ জলবায়ু অভিযোজন সম্মেলন ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো ২০২৪- এর দ্বিতীয় দিনে ‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে এ কথা জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মন্ত্রী বলেন, একটা সময় ছিল যখন উন্নত দেশগুলো বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ, স্বল্পোন্নত দেশ, অনুন্নত দেশ এবং ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কথা বলত। কিন্তু বর্তমানে উন্নত দেশগুলোকেও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। সুতরাং, জলবায়ু পরিবর্তন এটা একটা বৈশ্বিক বিষয়, শুধু বাংলাদেশের একার নয়। ছোট দেশ হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত বাংলাদেশ যেভাবে সফলতার সাথে মোকাবেলা করছে, সে হিসেবে বিশ্বের সবাই বাংলাদেশকে রোল মডেল হিসেবে দেখে।

তবে, আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ সরকারের একার পক্ষে জোগান দেওয়া অসম্ভব। তাই জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য। জলবায়ু পরিবর্তনে আর্থিক ঋণ সহায়তা নিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য যে সকল আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কাজ করে ঋণ সহায়তায় তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ন্যাপ এক্সপো ২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী সকল দেশের সাথে আমরা আমাদের দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় যেভাবে কাজ করেছি, যে কার্যক্রমগুলো করেছি সে অভিজ্ঞতা তুলে ধরছি। পাশাপাশি সামনে আজারবাইজানের বাকুতে যে কপ সম্মেলন হতে যাচ্ছে সেখানে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টিকে পিলার হিসেবে উপস্থাপন করাই ন্যাপ এক্সপো ২০২৪ এর উদ্দেশ্য।

এছাড়াও মন্ত্রী তার বক্তব্যে জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিসহ বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব তুলে ধরেন।

‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। মালিক ফিদা এ খান, নির্বাহী পরিচালক, সিইজিআইএস; এ কে এম সোহেল, অতিরিক্ত সচিব, ইআরডি, এবং চেয়ার, ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট ফাইন্যান্স সেল; কেনেল DELUSCA, Ph.D., ITAP সদস্য, সবুজ জলবায়ু তহবিল; ড. এম. আসাদুজ্জামান একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, এবং পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।

;

রানা প্লাজায় নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি দিবসকে সামনে রেখে নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন করেছে নিহতদের পরিবার, আহত শ্রমিক এবং বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতা কর্মীরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধায় সাভারে ধ্বসে পড়া রানা প্লাজার সামনের শহীদ বেদিতে এ মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়।

রানা প্লাজা দুর্ঘটনার ১১ বছরেও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে শ্রমিক নেতারা নিহত শ্রমিকদের স্মরণে পোশাক শিল্পে শোক দিবস ঘোষণা, রানা প্লাজার সামনে স্থায়ী স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিকদের এক জীবনের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন এবং এ ঘটনায় দোষীদের দ্রুত শাস্তি দাবি করে প্রতিবাদ সমাবেশ করে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ গার্মেন্ট এন্ড ট্রেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি মাহাবুবুর রহমান ইসমাইল, বাংলাদেশ গার্মেন্ট এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন, বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইন বিষয়ক সম্পাদক খাইরুল মামুন মিন্টু প্রমুখ।

 

;