হলি আর্টিজান মামলার চার্জশিট গ্রহণের শুনানি ৮ আগস্ট



কোর্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজান জঙ্গি হামলা মামলায় কারাগারে থাকা আসামিদের উপস্থিতি এবং চার্জশিট আমলে গ্রহণের বিষয়ে শুনানির তারিখ আগামী ৮ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

সোমবার (৩০ জুলাই) সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ আদেশ দেন।

গত রোববার ঢাকা সিএমএম আদালত থেকে ওই ট্রাইব্যুনালে মামলার নথি পৌঁছে।এরও আগে গত ২৩ জুলাই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের পরিদর্শক হুমায়ূন কবির মামলাটিতে সিএমএম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর গত ২৬ জুলাই সিএমএম আদালত মামলাটি ট্রাইব্যুনালে বদলির আদেশ দেন।

চার্জশিটে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষক হাসনাত রেজা করিমের বিরুদ্ধে ওই ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়ে তথ্য-প্রমান না পাওয়ায় তাকে অব্যাহতি প্রদানের আবেদন করা হয়েছে।

এদিকে সিটিটিসির প্রধান মনিরুল ইসলাম প্রেসব্রিফিংয়ে বলেন, ২১ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছি। এরমধ্যে তের জন বিভিন্ন অভিযানে নিহত হয়েছেন। নিহতদের ভূমিকা উল্লেখ করে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বাকি আটজনকে সরাসরি অভিযুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন এখনও পলাতক রয়েছে।

গুলশান হামলার তদন্তে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মোট ২১ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারা হলো তামিম চৌধুরী, সরোয়ার জাহান ওরফে আব্দুর রহমান, তানভীর কাদেরী ওরফে জামসেদ, নূরুল ইসলাম মারজান, বাশারুজ্জামান চকোলেট, মিজানুর রহমান ওরফে ছোট মিজান, মেজর (অব.) জাহিদুল ইসলাম, রায়হান কবির ওরফে তারেক, রোহান ইবনে ইমতিয়াজ, নিবরাস ইসলাম, মীর সামিহ মোবাশ্বের, খায়রুল ইসলাম পায়েল, শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল ওরফে বিকাশ, জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলামুল ইসলাম ওরফে রাশেদ ওরফে র্যা শ, সোহেল মাহফুজ ওরফে হাতকাটা মাহফুজ, হাদীসুর রহমান সাগর, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরীফুল ইসলাম খালিদ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জড়িতদের মধ্যে সরাসরি হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ জঙ্গি রোহান, নিবরাস, মোবাশ্বের, পায়েল ও উজ্জ্বল পরের দিন কমান্ডো অভিযানে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এছাড়া এই হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক তামিম চৌধুরীকে। ২০১৬ সালের ২৭ আগস্ট নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়ায় পুলিশ সদর দফতর ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের জঙ্গিবিরোধী এক অভিযানে দুই সহযোগীসহ মারা যায় তামিম। এছাড়া পরিকল্পনায় অন্যতম সহযোগী হিসেবে উল্লেখ রয়েছে সরোয়ার জাহান ওরফে আব্দুর রহমানের নাম। ২০১৬ সালের ৮ অক্টোবর আশুলিয়ায় সারোয়ার জাহানের বাড়িতে র্যা ব অভিযান চালালে পাঁচ তলা থেকে পালাতে গিয়ে নিচে পড়ে নিহত হয় সরোয়ার। গুলশান হামলায় হামলাকারীদের আশ্রয় ও অর্থদাতা হিসেবে নাম এসেছে তানভীর কাদেরী ওরফে জামসেদের নাম।

২০১৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর আজিমপুর এলাকায় সিটিটিসির এক অভিযানে নিহত হয় তানভীর। নূরুল ইসলাম মারজানকে গুলশান হামলার পরিকল্পনাকারীর সহযোগী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে।

২০১৭ সালের ৬ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এক সহযোগীসহ নিহত হয় মারজান। মারজানের মতো বাশারুজ্জামান চকোলেটও শীর্ষ নেতা তামিম চৌধুরীর সহযোগী হিসেবে গুলশান হামলার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

২০১৭ সালের ২৬ ও ২৭ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সিটিটিসি’র এক জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নিহত হয় বাশার। গুলশান হামলায় অস্ত্র ও গ্রেনেড সরবরাহে মিজানুর রহমান ওরফে ছোট মিজানের ভূমিকা ছিলো বলে তদন্তে উঠে এসেছে। বাশারুজ্জামানের সঙ্গে একই দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সিটিটিসি’র জঙ্গিবিরোধী অভিযানে মারা যায় মিজান। গুলশান হামলায় অংশ নেওয়া হামলাকারীদের প্রশিক্ষক হিসেবে তদন্তে নাম এসেছে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেওয়া মেজর জাহিদুল ইসলামের।

   

গরমে জানটা শ্যাষ হয়া গেইল!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের সাহেব আলী। এই অইদের (রোদ) ঠ্যালায় জানটা ব্যার হয়া যাবার নাগছে বাহে! গরীম মানুষ বাঁচে কেমন করি। জারের (শীত) সমায় (সময়) কনকনা ঠান্ডা আর গরমের সমায় গরম। হামরা ঘর থাকি ব্যার হওয়া যায় না। জানটা শ্যাষ (শেষ) হয়া গেইল।

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রবাহে সৃষ্ট দাবদাহে অতিষ্ট লালমনিরহাটের জনজীবন। বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ ক্রমশ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আগুন ঝরা বাতাসে নারী-শিশুসহ কর্মজীবী মানুষ দিন দিন অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে লালমনিরহাট বুড়িমারী মহাসড়কে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা কম, জরুরি কাজ ছাড়া কেউ বাহিরে বের হচ্ছেন না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কথা হয় হাতীবান্ধা উপজেলার ভ্যানচালক নুরআলম সাথে, তিনি বলেন, বৈশাখের চনচনা অইদোত রোদে মাল নিয়া ভ্যান চালাইতে কষ্ট হয়। গরমের ঠ্যালায় কইলজা ফাটি যায়। ওই জন্যে ঠান্ডাত (গাছের ছায়া) একনা দম নিবার নাগছি।

তিনি আরো বলেন, কোথাও ঠান্ডার আভাস নাই। এভাবে চলতে থাকলে আমরা কর্মহীন হয়ে পড়বো। পরিবার পরিজনের মুখে দু’মুঠো ভাত তুলে দেয়া দুরুহ ব্যাপার হয়ে পড়বে। রিকশাচালক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত চার-পাঁচ দিন ধরে আয় রোজগার কমে গেছে। বেলা সাড়ে ১০-১১টার পর রাস্তায় আর কোনো যাত্রী থাকে না।

বাসচালক আকবর আলী বার্তা২৪.কমকে জানান, গরমের কারণে লালমনিরহাট বুড়িমারী মহাসড়কের বিভিন্ন জায়গায় পিচ (বিটুমিন) উঠে গাড়ির চাকার সাথে লেগে যায়। এতে খুব সতর্ক অবস্থায় গাড়ী চালাতে হয়েছে।

লালমনিরহাট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ রমজান আলী বার্তা২৪.কমকে জানান, প্রচন্ড গরমে শিশু ও বয়স্করা ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়েছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দৈনিক শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। জেলার প্রতিটি হাসপাতালে শিশু রোগী ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ, যথাসম্ভব বাহিরে বের না হওয়া, সাথে খাবার পানি রাখা, ছাতা ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।

কুড়িগ্রাম আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, দুপুর ১২টায় লালমনিরহাটে তাপমাত্রা ৩৮.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

লালমনিরহাট জেলা তথ্য অফিসার শাহজাহান আলী (অতিরিক্ত দায়ত্বি) বার্তা২৪.কমকে জানান, লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশে জেলার সর্বত্র সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।

;

কুয়াকাটায় জেলের জালে ২৬ কেজির কোরাল



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালির কুয়াকাটায় বঙ্গোপসাগরে রাসেল মাঝি (৩৫) নামের এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৬ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১.৩০ মিনিটে কুয়াকাটা মেয়র মৎস্য মার্কেটের মনি ফিস আড়তে মাছটি নিয়ে আসা হয়। এসময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। পরে কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র নিলামের মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বঙ্গোপসাগরের বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় মাছটি ধরা পড়ে।

মাছ পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল মাঝি বলেন, প্রতিদিনের মত গত সোমবার (২২ এপ্রিল) ধুলাস্বার ইউনিয়নের বাবলাতলা বাজার থেকে (মায়ের দোয়া) নামের ট্রলার নিয়ে গভীর সাগরে যাই। পরে বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় জাল ফেলার পর অন্যান্য মাছের সঙ্গে এ কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন বেশি হওয়ায় আমাদের ট্রলারে তুলতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এর আগেও আমার জালে ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের কোরাল মাছ ধরা পড়েছিলো। তবে আমার জালে ধরা এটিই সবচেয়ে বেশি ওজনের কোরাল। মাছটি খুব ভাল দামে বিক্রি করেছি। এত বড় মাছ পেয়ে আমার ট্রলারে থাকা জেলেসহ আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।

মাছটি ক্রয় করা ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে মাছের ব্যবসা করি, এত বড় কোরাল আসলে সব সময় পাওয়া যায় না। মাছটি দেখেই আমার পছন্দ হয়েছে। তাই নিলামে আমিই বেশি দাম হেঁকে এ মাছটি ক্রয় করেছি। মাছটি বিক্রির জন্য আজই ঢাকায় পাঠাবো। আশা করছি আমি ভালো মানের লাভ করতে পারব।

কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, কোরাল মাছ খুবই সুস্বাদু। শিশুদের মানসিক বিকাশে কোরাল মাছ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি বৃষ্টি হলে জেলেদের জালে ইলিশের পাশাপাশি আরও বড় বড় মাছ ধরা পড়বে।

;

বিশ্বনাথে নারী কাউন্সিলরের মামলায় ৭ জনের জামিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়রের গাড়ি চাপায় হত্যা চেষ্টার অভিযোগে নারী কাউন্সিলরের দায়ের করা মামলায় ৮ জনের মধ্যে দুই কাউন্সিরসহ ৭ জনকে জামিন দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সিলেটের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট প্রথম আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান আদালতে জামিন আবেদন করেননি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজভ

জামিন প্রাপ্তরা হলেন - কাউন্সিলর ফজর আলী, কাউন্সিলর বারাম উদ্দিন, পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও পৌরসভার উদ্যোক্তা সুরমান আলী, দক্ষিণ মীরেরচর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মিতাব আলী, রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তবারক আলীর ছেলে আনোয়ার আলী, রহমাননগর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে মেয়রের গাড়ি চালক হেলাল মিয়া ও জানাইয়া গ্রামের মৃত তোতা মিয়ার ছেলে আব্দুস শহিদ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিশ্বনাথ থানায় বাদী হয়ে এই মামলাটি দায়ের করে নারী কাউন্সিলর রাসনা বেগম। মামলা নং-(৫)। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি রাখা হয় আরও ৪/৫ জন।

এ ব্যাপারে অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজ বলেন, এই মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান জামিন আবেদন করেননি। তবে মেয়র ছাড়া বাকি ৭ জন আসামি জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

;

নারী চিকিৎসককে ইভটিজিং করায় যুবকের কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক নারী চিকিৎসককে হয়রানি করার অপরাধে সাগর হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত সাগর হোসেন দৌলতপুর থানা বাজার এলাকার বিপ্লব হোসেনের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তোহিদুল ইসলাম জানান, ওই যুবক বেশ কিছু দিন ধরে আমাদের এক নারী চিকিৎসককে নানাভাবে হয়রানি করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে হাসপাতালে এসে একইভাবে তাকে হয়রানি করতে গেলে আমরা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বখাটে সাগর হোসেনকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।

;