উত্তাল রংপুর, রাজপথে শিক্ষার্থীরা



কান্ট্রি ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর: জাবালে নূর বাসের চাপায় রাজধানীতে নিহত দুই শিক্ষার্থী হত্যার বিচারসহ নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় নয় দফা দাবি আদায়ে এবার রাজপথে নেমেছে রংপুরের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (২ আগস্ট) দুপুরে পুলিশি বাঁধা উপেক্ষা করে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে কয়েক দফায় বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। এতে করে রংপুর-ঢাকা-দিনাজপুর মহাসড়কে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল।

শিক্ষার্থীদের পূর্ব ঘোষিত এই কর্মসূচির কথা জেনে সকাল থেকেই পুলিশ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে অবস্থান নেন। তারা শিক্ষার্থীদের এক সঙ্গে হতে না দেয়ার চেষ্টা করলেও রংপুর টাউন হল প্রজন্ম চত্বরে একজোট হয়ে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে।

হাজার হাজার শিক্ষার্থীর উত্তাল স্লোগানে মুখরিত মিছিলটি নগরীর জিলা স্কুল মোড়ের বঙ্গবন্ধু চত্বরে পৌঁছালে পুলিশ তাদের বাঁধা দেয়। এ সময় বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা সেখানে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন সমাবেশ শুরু করলে আশপাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও তাতে যোগ দেয়। মানববন্ধন শেষ না করেই বিশাল একটি মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু চত্বর থেকে শ্বাশত বাংলা হয়ে মেডিকেল মোড় এলাকায় গিয়ে রংপুর-ঢাকা-দিনাজপুর মহাসড়ক অবরোধ করে। এসময় বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত পোস্টার প্লাকার্ড আর গোলাপ ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে তারা আন্দোলনে সাধারণ জনগণকে সিক্ত করে। শিক্ষার্থীদের ফুলে ফুলে সিক্ত হয় পুলিশ সদস্যরাও।

এদিকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা জানিয়ে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরাও সেখানে অংশ নেন। শিক্ষার্থীদের জোরালো স্লোগানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে আসেন সাধারণ মানুষরাও। এসময় বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে সংহতি জানান।

সেখানে তারা ‘চাইলাম বিচার পাইলাম ছুটি, নিরাপদ সড়ক চাই, জাগো বাহে কোনটে সগায়, আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না, আমার ভাই কবরে অপরাধী বাহিরে’ লেখাসহ নয় দফা দাবি আদায়ের পক্ষে শত শত পোস্টার ও প্লাকার্ড নিয়ে সড়কের দু’পাশে দাঁড়িয়ে পড়েন। এতে পুরো মহাসড়কে যানবাহন চলাচল থমকে যায়। দীর্ঘ হতে থাকে আটকে পড়া গাড়ির বহর। এতে করে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ঢাকার সঙ্গে উত্তরের জেলা দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারীর যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা জরুরি পরিবহনসহ অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ও প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত গাড়ি পারাপারে সহযোগিতা করেন। তারা নিজেরাই বৃদ্ধ, শিশু, অসুস্থ নারী-পুরুষসহ সাধারণ যাত্রীদের নিরাপদে রাস্তা পারাপার করিয়ে দেন। শিক্ষার্থীদের অনেকেই সেখানে বাস, পিকআপ ভ্যান, অটোরিকশার চালককে বেপরোয়াভাবে যানবাহন না চালানোর পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি তাদেরকে লাইসেন্সসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখার এবং ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য আহ্বান জানান।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে গর্জে ওঠা এই আন্দোলনে রংপুর জিলা স্কুল, রংপুর পুলিশ লাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়, বিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বীর উত্তম শহীদ সামাদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রংপুর মেডিকেল কলেজ, রংপুর ডেন্টাল কলেজ, আরসিসিআই স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন।

এদিকে পুলিশ শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ করার জন্য সকাল থেকে চাপ সৃষ্টি করলেও বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা তাদের কথা মানতে রাজি হয়নি। বরং কয়েক দফায় পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে তারা বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করেন। এসময় আন্দোলনে পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতা চায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রবিউল ইসলাম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবুল হায়াত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন, ফজলে এলাহি, সাইফুর রহমান সাইফ, রংপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মোক্তারুল ইসলামসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন।

   

কোস্টগার্ডের কাছে বিজিপির ১৩ সদস্যের আত্মসমর্পণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। তারা সবাই বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদী দিয়ে পালিয়ে আসেন ১৩ বিজিপি সদস্য। পরে টেকনাফ স্টেশনের কোস্টগার্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করলে তাদের বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাতে মিয়ানমারের ৪৬ জন বিজিপি সদস্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এ নিয়ে এখন মিয়ানমারের সেনা ও বিজিপির ২৭৪ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছেন।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুতে ৩৩০ জন বিজিপি সদস্য এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার নৌ-সীমান্ত দিয়ে তাদেরকে ফেরত পাঠানো হয়। এরপর নতুন করে আরও ২৭৪ জন বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

;

নওগাঁয় সিআইডি পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগার ধামুরহাটে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরের দিকে উপজেলার রুপনারায়ণপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে। 

গ্রেফতারকৃত রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলার রিয়াজ আহমেদ এর ছেলে। জানা যায়, নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদাবাজি করতেন তিনি। 

ভুক্তভোগী মানুয়েল তপ্ন বলেন, নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে সে ২৯ হাজার ৫৩৮ টাকা গ্রহণ করে এবং আরো টাকা দাবি করলে স্থানীয় জনতা এই ভুয়া সিআইডি পুলিশ কর্মকর্তাকে চ্যালেঞ্জ করে ধামইরহাট থানায় খবর দেয়। বেশকিছু দিন ধরে আমার মতো এলাকার অন্য লোকজনের কাছেও বিভিন্ন ফন্দি এঁটে প্রতারণা করে এই প্রতারক। 

পরে থানার এসআই পরিতোষ চন্দ্র সরকার সঙ্গীয় কনস্টেবল মো. ইকবাল হোসেন, মো. নুর ইসলাম ও মো. ফরহাদ হোসেন গিয়ে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল কে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। 

এ প্রসঙ্গে ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মো. বাহাউদ্দিন ফারুকী বিপিএম, পিপিএম বলেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকায় নিজেকে সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করতেন। সিআইডি কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে ভয় ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়াও ভুয়া পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ মামলা দায়ের হয়েছে।

;

ছয় বিভাগে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশে তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবনে অস্বস্তিকর অবস্থা বিরাজ করছে। এপ্রিল মাসের বাকি সময় জুড়ে ঢাকা বিভাগের ১৩ জেলা এবং রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারার আশঙ্কা থাকলেও ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এ ছাড়া এদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট এবং এর পরের ২৪ ঘণ্টা ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে ঝড়বৃষ্টির এ প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। আর এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এদিকে যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ ৪০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিনে দেশের সর্বনিম্ন ২০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় কিশোরগঞ্জের নিকলিতে।

 

;

সব ধরনের উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা ক্ষুধা, দারিদ্র্য মুক্ত দেশ গড়ে তুলেছি। শিক্ষা,সংস্কৃতি, ক্রীড়া, উন্নয়নসহ সকল দিকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

দীপু মনি বলেন, ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে যে পক্ষটি বিরোধিতা করেছে, যারা কখনও স্বাধীনতা চায়নি, যারা রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ করেছিল, নজরুলকে খণ্ডিত করেছিল, আমাদের সংস্কৃতি চর্চাকে বাধাগ্রস্ত করেছিল, তারা এখনও বসে নেই। তারা তাদের চক্রান্ত করে যাচ্ছে। তারা আমাদের ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে আমাদের সংস্কৃতি চর্চাকে বাধাগ্রস্ত করছে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘এ সমস্যা থেকে উত্তরণে, সমাজ-সংসার ও ব্যক্তিজীবনে সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ প্রয়োজন। ধর্মের খণ্ডিত অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি জাতিকে সংস্কৃতি চর্চা থেকে দূরে সরিয়ে রাখলে সে জাতি কখনোই এগিয়ে যেতে পারবে না। আমরা বাঙালি এটিই আমাদের পরিচয়। আমাদের এই পরিচয়কে খণ্ডিত করার অপচেষ্টাকে প্রতিরোধ করতে হবে। সংস্কৃতি আর রাজনীতি যখনই হাতে হাত মিলিয়ে রাজপথে হেঁটেছে, তখনই আমাদের অধিকার আদায় হয়েছে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে আমাদের অনেক স্বপ্ন। এই স্বপ্নটি আমাদের দেখিয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি শুধু স্বপ্ন দেখাননি, আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। আর এখন বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হচ্ছে।’ 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রজত শুভ, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাড. রনজিত রায় চৌধুরী, যুব লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাড. জাফর ইকবাল মুন্না, চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক গোপাল চন্দ্র সাহা, আনন্দধ্বনি সঙ্গীত শিক্ষায়তনের সভাপতি মো. মোশারেফ হোসেন প্রমুখ।

;