উপজেলা চেয়ারম্যানের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ের রহস্য



মনিরুজ্জামান বাবলু, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, চাঁদপুর, বার্তা২৪.কম
মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে আলোচনায় আসা হাজীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার/ ছবি: বার্তা২৪.কম

মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে আলোচনায় আসা হাজীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৭ বছর পর নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক সনদ প্রদর্শন করছেন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার। এই প্রথম জীবন বৃত্তান্তে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দিলেন তিনি। চাঁদপুরের মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসীরা বলছেন, ‘অধ্যাপক আবদুর রশিদ ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।’

দুই বারের নির্বাচিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের হঠাৎ করে মুক্তিযোদ্ধা হবার সখ জাগায়ে এলাকার গেজটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মাঝে কৌতূহল বাড়ছে।

অধ্যাপক আবদুর রশিদ দুইবার হাজীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন। বর্তমানে তিনি জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।

অধ্যাপক আবদুর রশিদ আসন্ন উপজেলা নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী। সম্প্রতি তিনি মনোনয়ন চেয়ে সাংবাদিকদের কাছে তার স্বাক্ষরিত দুই পাতার জীবন বৃত্তান্ত দিয়ে পৌঁছে দেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/17/1547727992425.gif

সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। যুদ্ধের পরে আতাউল গনি ওসমানী হতে যুদ্ধে অংশগ্রহণের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদপত্র (নং- ৮৫৫৯৯) গ্রহণ করেন বলে উল্লেখ করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘১৯৯৬ সালে সরকারিভাবে প্রথমে মুক্তিবার্তা তৈরি করা হয়। ঐ সময় আবদুর রশিদ হাজীগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন। তারপর তিনি দলের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।’

‘তিনি এতো সময় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেও কেনইবা মুক্তিযুদ্ধের এই সনদ দিয়ে আবেদন করেননি? এটি (আতাউল গণি ওসমানির সনদ ) একজন মুক্তিযোদ্ধার প্রাথমিক সনদ হিসেবে গৃহীত হয়ে থাকে মাত্র।’

মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, ‘আবদুর রশিদ দলীয় ও সরকারী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা হবার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি তার নানার বাড়ি দোয়ালীয়া গ্রামে সময় কাটান। এসব কথা তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বলেছেন।’

জানা যায়, ২০১৫ সালে সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ও নতুন আবেদন নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তখন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে আবেদন করেন অধ্যাপক আবদুর রশিদ। কিন্তু হাজীগঞ্জ উপজেলায় যাছাই-বাছাইয়ের কার্যক্রমটি স্থগিত রয়েছে।

হাজীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের যুদ্ধকালীন কমান্ডার মজিবুর রহমান বলেন, ‘অধ্যাপক আবদুর রশিদ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা নন। ধর্মকে দেশে যেভাবে ব্যবহার করে, ঠিক মুক্তিযোদ্ধাও সেভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। একটা সময় আসবে এভাবে আর মুক্তিযোদ্ধা ‘রাফ ইউজ’ করা যাবে না।’

সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবু তাহের বলেন, ‘আমি দায়িত্বে থাকা অবস্থায় অধ্যাপক আবদুর রশিদ উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট হয়, মুক্তি বার্তা হয়। ওনি (আবদুর রশিদ) কোনো আবেদন বা ওনার নাম মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কোথাও দেখিনি।’

১৯৭১ সালে এই উপজেলা চেয়ারম্যানের সহপাঠি ছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা দিলীপ বাবু। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের পরীক্ষা ১৯৭২ সালে হয়। ১৯৭২ সালে দুবার মেট্টিক পরীক্ষা হয়। তখন আবদুর রশিদ পরীক্ষা দিয়েছেন। তিনি কোথায়, কখন মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তা আমার জানা নেই।’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আবদুর রশিদ বার্তা২৪কে বলেন,‘জীবন বৃত্তান্তে এর পূর্বে কখনো মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার বিষয়টি দেওয়া হয়নি, এটা সঠিক। ২০১৫ সালে যাচাই-বাছাইয়ের সময় আমি আবেদন করেছি।’

যুদ্ধের সময় কোথায় অবস্থান করেছিলেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি হাজীগঞ্জ উপজেলার নাসিরকোট এলাকায় অবস্থান নিয়েছিলাম।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/17/1547728349409.gif

১৯৭১ সালে নাসিরকোট এলাকায় বিএফএলের কমান্ডার ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা মোহন সিরাজ। তিনি বার্তা২৪কে বলেন, ‘নাসিরকোট এলাকায় তখন মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং সেন্টার ছিলো। তখন আবদুর রশিদ মজুমদার নামে কেউ ছিল না।’

মুক্তিযুদ্ধে হাজীগঞ্জ উপজেলা এফএফ বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান। অধ্যাপক আবদুর রশিদ নাসিরকোট এলাকায় যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন কিনা- কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই মুর্হূতে কিছু বলবো না। সময় মতো সব বলবো।’

জীবন বৃত্তান্ত অনুযায়ী, হাজীগঞ্জ পৌরসভার মকিমাবাদ গ্রামের মজুমদার বাড়ির মৃত আ. মতিন মজুমদারের ছেলে অধ্যাপক আবদুর রশিদ মজুমদার। অর্থনীতিতে বিএ ও এমএ ডিগ্রিধারী অধ্যাপক আব্দুর রশিদ ১৯৮০সালে হাজীগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে শিক্ষকতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন।

২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে অধ্যাপক আবদুর রশিদ দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন। এরপর তিনি ২০১৪ সালে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। এর পূর্বে তিনি হাজীগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;