অর্থাভাবে চিকিৎসা হচ্ছে না হুমায়ূন আহমেদের প্রিয় বাউলের



মো. জিয়াউর রহমান, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নেত্রকোনা
বাউল কবি ইসলাম উদ্দিন। ছবি: বার্তা২৪.কম

বাউল কবি ইসলাম উদ্দিন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাউল কবি ইসলাম উদ্দিন। এক সময়ে তার গানে মানুষ মুগ্ধ হলেও আজ তিনি নিস্তেজ। কণ্ঠে নেই সেই সুমধুর সুর ও শক্তি। নানা রোগে ভোগে এখন শয্যাশায়ী নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার গুণী এই বাউল শিল্পী। অর্থের অভাবে চিকিৎসাটুকু পর্যন্ত করাতে পারছেন না। তিলে তিলে ভুগছেন মরণ যন্ত্রণায়।

স্ত্রী লিয়া খানম এবং অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া একমাত্র মেয়ে ইমু আক্তার ছাড়া আর কেউ নেই বাউল ইসলামের সংসারে। এতদিন তিনি গান গেয়ে যা উপার্জন করতেন তা দিয়েই কোনো রকমে চলত সংসার। কিন্তু গত ১১ মাস ধরে প্রথমে মাথা ও ঘাড় ব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার পর এখন তিনি প্যারালাইসিস রোগে শয্যাশায়ী। দু’হাত ও পায়ের শক্তি দিনদিনই কমে যাচ্ছে তার।

আশি ও নব্বইয়ের দশকের তুমুল জনপ্রিয় বাউল ইসলাম উদ্দিন দেশজুড়ে পরিচিত হয়ে ওঠেন মূলত নন্দিত কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের সান্নিধ্য পেয়ে। ১৯৯২ সালে হুমায়ূন আহমেদের দৃষ্টিতে আসার পর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। তারপর ১৯৯২ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ২০টি বছর কাটিয়েছেন হুমায়ূন আহমেদের সহচর হিসেবে। তিনি হুমায়ূন আহমেদের প্রিয় বাউলদের মধ্যে একজন। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের প্রয়াণের সঙ্গে সঙ্গে কপাল ভেঙেছে বাউল কবি ইসলাম উদ্দিনেরও।https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/16/1557983863392.jpg

আগে হুমায়ূন আহমেদ নিয়মিত খোঁজ-খবর নিতেন। কিন্তু ১১ মাস ধরে প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী অবস্থায় বসবাস করলেও কেউ তার খোঁজ নিচ্ছেন না।

এখন আঁধার ঘরেই দিন কাটছে এই বাউলের। টাকার অভাবে হচ্ছে না তার সঠিক চিকিৎসা। দর্শক মাতানো বাউল এখন বিছানায় শুয়ে শুয়ে একা একা গুণ গুণ করে গান করেন। পরিচিত কোনো বন্ধু-বান্ধবের দেখা পেলে দু’চোখ অশ্রুতে ভাসান।

সরেজমিনে গিয়ে বাউল ইসলাম উদ্দিনের এই করুণ চিত্র চোখে পড়ে। জরাজীর্ণ একটি ঘরের অন্ধকারাচ্ছন্ন এক অংশে বসবাস করছেন তিনি। বিছানায় শয্যাশায়ী বাউল এ প্রতিবেদককে দেখে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। তবে কোনোভাবে উঠে বসতে সক্ষম হন। গায়ে পরানো শার্টের বোতমগুলো লাগাতে চেষ্টা করেন। কিন্তু সঠিকভাবে তা লাগাতে পারেননি। রঙিন দিনগুলো বিশেষ করে হুমায়ুন আহমেদের কথা স্মরণ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন বারবার।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/16/1557983903779.jpg

চিকিৎসার বিষয়ে জানতে চাইলে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকেন অনেকক্ষণ। পরে বলেন, একবার খেলে আরেকবারের চিন্তা করতে হয়। এই অবস্থায় আবার চিকিৎসা?

জানা গেছে, প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে দশ পনেরো দিন চিকিৎসা গ্রহণের পর অর্থ সংকটের কারণে বাড়িতে চলে আসতে হয় তাকে। বর্তমানে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ সেবন করছেন। তবে অনেক সময় টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারেন না বলেও জানান তিনি।

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার সান্দিকোণা ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামে ১৯৫৬ সালে ৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন বাউল ইসলাম উদ্দিন। তার বাবার নাম মৃত আজমত আলী।

বাউল ইসলাম উদ্দিন ওস্তাদ আবেদ আলীসহ বাউল ইস্রাফিল, আব্দুল মজিদ তালুকদার, বাউল ইদ্রিছ মিয়া, বাউল মকবুল হোসেন সরকার, বাউল গিয়াস উদ্দিন, বাউল মাহাতাব উদ্দিন, বাউল দুদু মিয়া, বাউল সুনীল কর্মকার, বাউল শামছুন্নাহার, বাউল আব্দুস সালাম, বাউল কিতাব আলীর সঙ্গে পালা ও মালজোড়া গান করেছেন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভারতেও তার একাধিকবার গান গাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। বাউল গান ছাড়াও কবিগান ও জারি গানেও দখল রয়েছে তার।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/16/1557983985292.jpg

ইসলাম উদ্দিন শুধু বাউল নন, তিনি একাধারে একজন কবি, লেখক, অভিনেতা ও পল্লী সংস্কৃতি সংগ্রাহক। তার রচিত প্রায় সহস্রাধিক গান রয়েছে। গানের পাশাপাশি তিনি কয়েকটি গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি রচনা করলেও অর্থাভাবে প্রকাশ করতে পারছেন না। তার উল্লেখ্যযোগ্য পাণ্ডুলিপিগুলো হলো- নেত্রকোনার লোক সাহিত্য, শাফিউল মজনবীন, পদ্যাকারে মহানবীর জীবনী, নাটিকা একুশে ফেব্রুয়ারি, নেত্রকোনার আঞ্চলিক ভাষার অভিধান।

ইসলাম উদ্দিন জাতীয়ভাবে কোনো স্বীকৃতি না পেলেও ২০১৮ সালে স্থানীয় ‘চর্চা সাহিত্য আড্ডা’ সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

হুমায়ূন আহমেদের বিজ্ঞাপন- 'বই হউক নিত্য সঙ্গী, 'ভালো বীজে ভালো ফসল’, নাটক- ‘মন্ত্রী মহোদয়ের আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘উড়ে যায় বক পক্ষী’, ‘এনায়েত আলীর ছাগল’, ‘অদেখা ভুবন’, ‘চন্দ্র কারিগর’ এবং উল্লেখযোগ্য সিনেমা- ‘নয় নম্বর বিপদ সংকেত’ ও ‘ঘেটুপুত্র কমলায়’ কাজ করেছেন ইসলাম উদ্দিন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/16/1557984008266.jpg

বাউল ইসলাম উদ্দিনের স্ত্রী লিয়া খানম বলেন, ‘আগে তিনি (বাউল ইসলাম উদ্দিন) গান গেয়ে উপার্জন করতেন। তা দিয়েই কোনো রকম চলত সংসার। কিন্তু তিনি অসুস্থ হওয়ার পর থেকে একমাত্র মেয়ের পড়াশোনা করাতে পারছি না। তিনবেলা খেতে পারছি না। এছাড়া তার চিকিৎসা তো দূরের কথা ওষুধ কেনার টাকাও নেই।’

এ বিষয়ে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নুরুল ইসলাম বলেন, ‘বাউল ইসলাম উদ্দিনের অসুস্থতার খবর পেয়ে তার বাড়িতে গিয়েছিলাম। উন্নত চিকিৎসা না হওয়ায় দিনদিন তার শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে যাচ্ছে। তার অর্থনৈতিক দৈন্যদশা দেখে চিকিৎসার সাহায্যার্থে প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি আবেদন করেছি।’

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;