পাবনা-২: প্রার্থী নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে জয়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়া আংশিক) আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়া আংশিক) আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পাবনা-২ (সুজানগর-বেড়া আংশিক) আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপই বলে দিচ্ছে নির্বাচন আসন্ন। ভিন্ন ভিন্ন দলের ইতোমধ্যে ডজন খানেক প্রার্থীর শুভেচ্ছা বার্তা, নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো নির্বাচনী এলাকা।

হারানো আসন ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিএনপির নবীন-প্রবীণ প্রায় অর্ধ ডজন মনোনয়ন প্রত্যাশী। আর বসে নেই ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের বর্তমান সাংসদসহ অর্ধ ডজন প্রার্থী।

বর্তমান আওয়ামী লীগের সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজু ও আহমেদ ফিরোজ কবিরের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থী আব্দুল হালিম সাজ্জাদ ও সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট একেএম সেলিম রেজা হাবিবের ভোট যুদ্ধ হবে এমনটি ভাবছে সাধারণ ভোটাররা।

তথ্য মতে, পাবনার সুজানগর উপজেলা ও বেড়া উপজেলার একাংশ নিয়ে গঠিত পাবনা-২ আসন। এই আসনে ভোটার রয়েছে প্রায় দুই লাখ ৩৫ হাজার। ১৯৯১ সালে এই আসনে আওয়ামী লীগের আহম্মদ তফিজ উদ্দিনকে হারিয়ে জয় পায় বিএনপির প্রার্থী ওসমান গনি খান। পরের বার ১৯৯৬ সালে মাত্র ১৫শ ভোটের ব্যবধানে নৌকার তফিজ উদ্দিনের কাছে পরাজিত হন ধানের শীষের ওসমান গনি। ২০০১ সালে দুই দলেরই প্রার্থী পরিবর্তন হয়। সেবার আওয়ামী লীগের মির্জা আব্দুল জলিলকে প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বিএনপির এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব।

২০০৮ সালে নৌকার নতুন প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকারের কাছে প্রায় ২৩ হাজার ভোটে হেরে যায় বিএনপির সেলিম রেজা হাবিব। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কর্মকাণ্ড নিয়ে এ কে খন্দকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয় আওয়ামী লীগ। আর তিনি রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। ফলে ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে আজিজুল হক আরজু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

সরেজমিনে দেখা যায়, মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ করার পাশাপাশি পোস্টার এবং বিলবোর্ড টাঙিয়ে তাদের প্রার্থিতা জানান দিয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক পরিবর্তনের আশায় এবারও মাঠে নেমেছে একাধিক নেতা। ইতোমধ্যে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা, সভা সমাবেশ ও দেখা সাক্ষাৎ থেমে নেই মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মাঝে।

আওয়ামী লীগের পক্ষে মনোনয়ন প্রত্যাশীর তালিকায় রয়েছেন- বর্তমান সাংসদ আজিজুল হক আরজু, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুজানগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আহমেদ ফিরোজ কবির, প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও কৃষকলীগের সাবেক সভাপতি ড. মির্জা জলিল, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা রাকসুর সাবেক জিএস ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার জাহাঙ্গীর কবির রানা, ট্যারিফ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মজিবুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. সাঈদুর রহমান। তবে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান সাংসদ খন্দকার আজিজুল হক আরজু ও আহমেদ ফিরোজ কবির।

অপরদিকে আসনটি পুনরুদ্ধার করতে মাঠে নেমেছে বিএনপির একাধিক নেতা। প্রার্থী হতে গণসংযোগ চালাচ্ছেন সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হালিম সাজ্জাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাসান জাফির তুহিন, পাবনা জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও সুজানগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আরশেদ আলম, সুজানগর থানা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আসলাম হোসেন মণ্ডল। তবে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন সেলিম রেজা হাবিব ও আব্দুল হালিম সাজ্জাদ।

এছাড়া জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেন সন্টু প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে।

দেশ স্বাধীনের পর থেকে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত আসনটি থেকে চারবার আওয়ামী লীগ, তিনবার বিএনপি এবং একবার জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বিগত নির্বাচনগুলোর ফলাফল তথা নির্বাচনী মাঠের বাস্তব অবস্থা অনুযায়ী মূলত আসনটিতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শক্ত অবস্থান রয়েছে। সে কারণে এলাকার সচেতন মহল মনে করছেন আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীর মধ্যে। প্রার্থী নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দলের জয় পরাজয়।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;