খুলনা-৫: আসন ধরে রাখতে চায় আ’লীগ, ছাড় দেবে না বিএনপি-জামায়াত



মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খুলনা-৫ আসনে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীরা/ ছবি: বার্তা২৪

খুলনা-৫ আসনে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীরা/ ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনার ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলা নিয়ে গঠিত খুলনা-৫ আসন। ডুমুরিয়ার ১৪টি ও ফুলতলার ৪টি ইউনিয়ন নিয়ে বিশাল এলাকা জুড়ে এর পরিধি। উর্বর জমি খ্যাত ডুমুরিয়া বিভিন্ন ফসল ও মাছের জন্য বিখ্যাত। খুলনার সবচেয়ে বড় উপজেলা ডুমুরিয়া। এখানে হিন্দু-মুসলমান ভোট প্রায় সমান সমান।

আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে খুলনা-৫ আসনেও বইছে নির্বাচনী ঝড়। নির্বাচন ঘিরে এ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জামায়াত জোটের একাধিক প্রার্থী সক্রিয় রয়েছেন প্রচার-প্রচারণায়। সম্ভাব্য প্রার্থীরা সম্পৃক্ততা বাড়াচ্ছেন কেন্দ্রিয় কমিটির সঙ্গে।

তবে অধিকাংশ প্রার্থীই দলীয় মনোনয়নে নির্বাচনে অংশ নিতে চান বলে জানা গেছে। উন্নয়নের আশায় এ আসনের ভোটাররাও হিসেব কষছেন কাকে দেবেন ভোট।

বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী প্রার্থীরা এ আসনটিকে তাদের দূর্গ হিসেবে দাবি করলেও এখানে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল রয়েছে। এ সুযোগে এগিয়ে থেকে নিজেদের অবস্থান পাকা করতে চায় বিএনপি। তবে এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক অবস্থানও বেশ শক্ত।

এর আগেও দুটি নির্বাচনে এ আসন থেকে জোটের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে অংশ নেন জামায়াতের প্রার্থী। স্বাধীনতা পরবর্তী সবগুলো জাতীয় নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচিত হলেও ২০০১ সালের নির্বাচনে সেই ধারাবাহিকতায় ভাঙন টেনে দেয় জামায়াতের প্রার্থী।

কিন্তু জামায়াতের আগের সেই অবস্থান আর নেই বলে দাবি করেন অনেকে। তাই এবার জামায়াতকে ছাড় দিতে চায় না বিএনপি’র একাংশ। এছাড়া জাতীয় পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন এ আসনে প্রার্থী দেবে বলে শোনা গেছে।

এবার এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকেই। তাদের মধ্যে যারা এগিয়ে আছেন তারা হলেন ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, বঙ্গবন্ধু পরিষদের জেলা সভাপতি অর্থনীতিবিদ ড. মাহাবুব উল ইসলাম, ফুলতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আকরাম হোসেন ও দৈনিক প্রবর্তনের সম্পাদক গুটুদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা সরোয়ার।

অপরদিকে বিএনপি’র মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে এগিয়ে আছেন জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি সাবেক সাংসদ অধ্যাপক ডা: গাজী আব্দুল হক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. মামুন রহমান, ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুর।

দশম জাতীয় সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির মনোনয়নে এ আসন থেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন ফুলতলা উপজেলা সভাপতি সাঈদ মোড়ল। চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হয়ে এ আসন থেকে নির্বাচনের প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন মাওলানা মুজিবর রহমান।

নিবন্ধন অবৈধ ঘোষিত হওয়ার পর জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর সাবেক সাংসদ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন কিনা তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে সর্বত্র।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, খুলনা-৫ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা তিন লাখ আট হাজার ৯৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ ৫৩ হাজার ৬৪০ জন ও নারী এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৪০ জন।

উল্লেখ্য, এ আসনে ১৯৭৩, ১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগ, ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি, ১৯৯১ সালে আবার আওয়ামী লীগ, ১৯৯৬ সালেও আওয়ামী লীগ, ২০০১ সালে জামায়াতে ইসলামী, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;