৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে চমকের অপেক্ষায় ইসলামী আন্দোলন



মুফতি এনায়েতুল্লাহ, বিভাগীয় প্রধান, ইসলাম
৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে চমকের অপেক্ষায় ইসলামী আন্দোলন, ছবি: সংগৃহীত

৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে চমকের অপেক্ষায় ইসলামী আন্দোলন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে চমকের অপেক্ষায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। জোটবদ্ধ রাজনীতির এই যুগে সম্ভবত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশই একমাত্র দল, যে দলের সবচেয়ে বেশি প্রার্থী এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নিবন্ধন নম্বর ৩৪। দলীয় প্রতীক হাতপাখা। ১৯৮৭ সালে চরমোনাই পীর মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এর আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম।

জোটবদ্ধ রাজনীতির এই সময়ে দেশের প্রধান দু’টি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের বাইরে থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠে নিজেদের অবস্থান জানান নিচ্ছে অনেকটা নীরবে।

২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে দলটি অংশ নেয়নি। তবে এর পরে অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকারের অন্যান্য নির্বাচনে অংশ নিয়ে ভোটের হিসাবে চমক সৃষ্টি করেছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন, খুলনা সিটি করপোরেশন, ঢাকার দুই সিটির নির্বাচন থেকে শুরু করে নারায়ণগঞ্জ ও রংপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পরে তৃতীয় অবস্থানে ছিল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ সাত দল মিলে ইসলামী ঐক্যজোটের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেয়। ওই দুই বার তাদের দু’জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। ২০০১–এর নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জোট বাঁধে এরশাদের সঙ্গে। নির্বাচনের পর সে জোট আর টেকেনি। পরবর্তী সময়ে ২০০৮ এককভাবে নির্বাচনে অংশ নেয় দলটি। সেবার ১৬০ আসনে প্রার্থী দিয়ে তারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জোটের বাইরে একমাত্র দল হিসেবে মোট ভোটের ১ শতাংশের বেশি ভোট পায়। সেই থেকে এককভাবে পথচলা শুরু।

বাংলাদেশের রাজনীতি ও ভোটের খবরাখবর রাখেন- এমন মানুষের কাছে চমক সৃষ্টি করে চলছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় দলটি এখন প্রস্তুতি নিচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের। ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে নিজেদের শক্তি দেখাতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। নেতাদের দাবি, আগামী নির্বাচনে তাদের ভোট আরও বাড়বে। তবে এই দলের কোনো কোনো নেতা মনে করেন, ভোট বাড়লেও এককভাবে নির্বাচন করে সংসদে আসন পাওয়াটা কঠিন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা বার্তা২৪.কমের কাছে এসেছে। প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা, প্রভাব, অর্থনৈতিক ও পারিবারিক অবস্থা, সাংগঠনিক দায়িত্ব ও দক্ষতা বিবেচনা করে এ তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। এসব প্রার্থীদের বেশিরভাগকেই গত এক বছর ধরে নানাভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে নিজ নিজ এলাকায়। বার্তা২৪.কমের কাছে আসা প্রার্থী তালিকায় পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা খবুই কম। তবে শেষ মুহূর্তে কিছু পরবির্তন হলে হতেও পারে। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীরা হলেন-

রংপুর বিভাগ
পঞ্চগড়-১ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, পঞ্চগড়-২ মো. কামরুল হাছান, ঠাকুরগাঁও-১ মো. আব্দুল জব্বার, ঠাকুরগাঁও-২ মো. রেজাউল করীম, ঠাকুরগাঁও-৩ আলহাজ্ব মো. নাজিম উদ্দিন, দিনাজপুর-১ মো. আশরাফুল আলম, দিনাজপুর-২ মো. হাবিবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ মাওলানা মুফতি মো. খায়রুজ্জামান, দিনাজপুর-৪ মো. আমিনুল ইসলাম, দিনাজপুর-৫ মাও. মো. মতিউর রহমান, দিনাজপুর-৬ মো. নুর আলম সিদ্দিকী, নীলফামারী-১ মো. সাইফুল ইসলাম, নীলফামারী-২ মো. জহুরুল ইসলাম, নীলফামারী-৩ মো. আমজাদ হোসেন সরকার, নীলফামারী-৪ মাও. শহিদুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ মোহাম্মদ হাবিবুরর রহমান, লালমনিরহাট-২ আলহাজ্ব মো. ইবরাহীম হোসেন খান, লালমনিরহাট-৩ মো. মোকছেদুল ইসলাম, রংপুর-১ মো. মোকতার হোসেন, রংপুর-২ মাও. মো. আশরাফ আলী, রংপুর-৩ মো. আমিরুজ্জামান পিয়াল, রংপুর-৪ মো. বদিউজ্জামান, রংপুর-৫ মো. শফিউল আলম, রংপুর-৬ মাও. মো. বেলাল হোসেন, কুড়িগ্রাম-১ আলহাজ্ব আবদুর রহমান প্রধান, কুড়িগ্রাম-২ মো. মোকছেদুর রহমান, কুড়িগ্রাম-৩ আলহাজ্ব মাও. গোলাম মোস্তফা, কুড়িগ্রাম-৪ আলহাজ্ব মাও. আনছার উদ্দিন, গাইবান্ধা-১ মো. আশরাফুল ইসলাম খন্দকার, গাইবান্ধা-২ মাও. মো. আল আমীন, গাইবান্ধা-৩ মুহাম্মদ হানিফ দেওয়ান, গাইবান্ধা-৪ সৈয়দ তৌহিদুল ইসলাম ও গাইবান্ধা-৫ মো. আব্দুর রাজ্জাক।

রাজশাহী বিভাগ
জয়পুরহাট-১ ডা. মো. জহুরুল ইসলাম, জয়পুরহাট-২ মাও. আব্দুল বাকী, বগুড়া-১ মুহা. শফিকুর রহমান সবুজ, বগুড়া-২ মুফতি মো. জামাল উদ্দিন, বগুড়া-৩ মো. শাহজাহান আলী তালুকদার, বগুড়া-৪ মাও. ইদ্রিস আলী, বগুড়া-৫ মীর মো. মাহমুদুর রহমান, বগুড়া-৬ আবু নুমান মো. মামুনুর রশিদ, বগুড়া-৭ মো. শফিকুল ইসলাম শফিক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. মনিরুল রহমান মনিউর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আব্দুল কাদের, নওগাঁ-১ আলহাজ্ব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ মাও. আনিসুর রহমান, নওগাঁ-৩ মো. এমদাদুল হক, নওগাঁ-৪ মো. শফিকুল ইসলাম, নওগাঁ-৫ মো. আশরাফুল ইসলাম, নওগাঁ-৬ মো. শাহজাহান আলী প্রামানিক, রাজশাহী-১ মাও. মো. আরিফুল ইসলাম, রাজশাহী-২ মো. ফয়সাল হোসেন মনি, রাজশাহী-৩ আলহাজ্ব মো. ওসমান গনী, রাজশাহী-৪ হাফেজ মো. আব্দুর রশিদ, রাজশাহী-৫ হাফেজ মাও. মো. রুহুল আমিন, রাজশাহী-৬ মো. আব্দুস সালাম সুরুজ, নাটোর-১ মো. খালেকুজ্জামান, নাটোর-২ এ্যাড. আমেল খান চৌধুরী, নাটোর-৩ শাহ মোস্তফা ওয়ালি উল্লাহ, নাটোর-৪ মো. বদরুল আমিন, সিরাজগঞ্জ-১ মুফতি আল আমীন সিরাজী, সিরাজগঞ্জ-২ মোহাম্মাদ মুহিববুল্লাহ, সিরাজগঞ্জ-৩ গাজী মো. আয়নুল হক, সিরাজগঞ্জ-৪ মাও. আব্দুর রহমান, সিরাজগঞ্জ-৫ আলহাজ্ব মো. লোকমান হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৬ আলহাজ্ব মেছবাহ উদ্দীন, পাবনা-১ মুফতি আব্দুল মতিন, পাবনা-২ মো. ইউনুছ আলী হেলাল, পাবনা-৩ আব্দুল মুত্তালিব, পাবনা-৪ মাও. আব্দুল জলিল ও পাবনা-৫ অধ্যাপক আরিফ বিল্লাহ।

খুলনা বিভাগ
মেহেরপুর-১ মো. আবুল কালাম কাছেমী, মেহেরপুর-২ মাও. আব্দুল কাদের, কুষ্টিয়া-১ মাও. মো. নাজমুল হুদা, কুষ্টিয়া-২ মাও. মোজাম্মেল হক, কুষ্টিয়া-৩ মো. আমিনুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-৪ আলহাজ্ব মো. এনামুল হক, চুয়াডাঙ্গা-১ মাও. মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা-২ মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান, ঝিনাইদহ-১ আলহাজ্ব মো. রায়হান উদ্দীন, ঝিনাইদহ-২ মাও. মো. ফখরুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-৩ মাও. মো. সরোয়ার হোসেন, ঝিনাইদহ-৪ ডা: এইম এম মমতাজুল রহমান, যশোর-১ মো. বক্তিয়ার রহমান, যশোর-২ আসাদুজ্জামান, যশোর-৩ মফিজুল আলম খোকা, যশোর-৪ অধ্যক্ষ মো. নাজমুল হুদা, যশোর-৫ মো. ইবাদুল ইসলাম খালাসী, যশোর-৬ মুফতি আবু ইউসুফ বিশ্বাস, মাগুরা-১ মাও. মো. নাজিরুল ইসলাম, মাগুরা-২ মুফতি মোস্তফা কামাল, নড়াইল-১ হাফেজ মো. খবির উদ্দিন, নড়াইল-২ ডা: এস এম নাসির উদ্দীন, বাগেরহাট-১ মো. লিয়াকত আলী শেখ, বাগেরহাট-২ ইদ্রিস আলী মির্জা, বাগেরহাট-৩ মাও. শাহজালাল সিরাজী, বাগেরহাট-৪ মাও. আ. মজিদ হাওলাদার, খুলনা-১ মাও. মো. আবু সাঈদ, খুলনা-২ আরিফ বিল্লাহ, খুলনা-৩ মাও. মুজাম্মিল হক, খুলনা-৪ হাফেজ মাও. অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, খুলনা-৫ মাও. মুজিবুর রহমান, খুলনা-৬ গাজী নূর আহমাদ, সাতক্ষীরা-১ মাও. এফ এম আছাদুল হক, সাতক্ষীরা-২ মুফতি রবিউল ইসলাম, সাতক্ষীরা-৩ মো. ইসহাক আলী সরকার ও সাতক্ষীরা-৪ মো. আবদুল করীম।

বরিশাল বিভাগ
বরগুনা-১ মাও: মাহমুদুল হাসান উলীউল্লাহ, বরগুনা-২ মো. গোলাম সরোয়ার হিরু, পটুয়াখালী-১ মাও. আলতাফুর রহমান, পটুয়াখালী-২ মাও. মো. নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৩ ডা: মো. কামাল হোসেন খান, পটুয়াখালী- ৪ মাও. মুফতি হাবিবুর রহমান, ভোলা-১ মাও. মো. ইয়াসিন নবীপুরী, ভোলা-২ মো. ওবায়দুর রহমান, ভোলা-৩ মাও. মো. মোছলেউদ্দিন, ভোলা-৪ এ্যাড. মাও. মো. মহিবুল্যাহ, বরিশাল-১ মো. মেহেদী হাসান রাসেল, বরিশাল-২ আলহাজ্ব মাও. মু. নেছার উদ্দিন, বরিশাল-৩ মাও. মু. সিরাজুল ইসলাম, বরিশাল-৪ মুফতি সৈয়দ মো. নুরুল করীম, বরিশাল-৫ মুফতি সৈয়দ মোহাম্মাদ ফয়জুল করীম, বরিশাল-৬ মো. নুরুল ইসলাম আল আমিন, ঝালকাঠি-১ আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী, ঝালকাঠি-২ মুফতি সৈয়দ মো. ফয়জুল করীম, পিরোজপুর-১ মাও. মাসুম বিল্লাহ, পিরোজপুর-২ মাও. আবুল কালাম আজাদ ও পিরোজপুর-৩ মাও. ছগীর হোসেন।

ময়মনসিংহ বিভাগ
জামালপুর-১ মাও. আব্দুল মজিদ, জামালপুর-২ আলহাজ্ব আব্দুল ওয়াহাব ডিহিদার, জামালপুর-৩ মাও. বোরহান উদ্দিন, জামালপুর-৪ হাফেজ মো. আলী আকবর সিদ্দিকী, জামালপুর-৫ ডা: সৈয়দ ইউনুছ আহাম্মদ, শেরপুর-১ এ্যাড. মো. মতিউর রহমান, শেরপুর-২ বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নূরুল ইসলাম, শেরপুর-৩ হাফেজ মাও. আনিছুর রহমান, ময়মনসিংহ-১ আলহাজ্ব হুমায়ুন মো. আব্দুল্লাহ আল হাদী, ময়মনসিংহ-২ মুফতি গোলাম মওলা ভুঁইয়া, ময়মনসিংহ-৩ মাও. আইয়ুব আলী নুরানী, ময়মনসিংহ-৪ ডা. নাছির উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৫ আলহাজ্ব মো. সুরুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৬ মাও. নূরুল আলম সিদ্দিকী, ময়মনসিংহ-৭ মাওলানা আজিজুল হক, ময়মনসিংহ-৮ হাফেজ মাও. মো. আনাস জাওহারী, ময়মনসিংহ-৯ মো. সাইদুর রহমান, ময়মনসিংহ-১০ মাও. জয়নুল আবেদীন, ময়মনসিংহ-১১ এ্যাড. আমান উল্লাহ সরকার, নেত্রকোনা-১ মাও. মামুনুর রশিদ রব্বানী, নেত্রকোনা-২ মো. খোরশেদ আলী, নেত্রকোনা-৩ মো. জাকির হোসেন, নেত্রকোনা-৪ আনোয়ার হুসাইন খান সোহেল ও নেত্রকোনা-৫ মো. শামিম হোসেন।

ঢাকা বিভাগ
টাঙ্গাইল-১ মাও. আশরাফ আলী, টাঙ্গাইল-২ আলহাজ্ব এস এম শামসুর রহমান, টাঙ্গাইল-৩ আলহাজ্ব হাফেজ মাও. রেজাউল করিম, টাঙ্গাইল-৪ মুফতি আমিনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৫ আলহাজ্ব খন্দকার ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ মুহাম্মদ আখিনুর মিয়া, টাঙ্গাইল-৭ ডা: মো. রমজান আলী, টাঙ্গাইল-৮ মাও. মো. আব্দুল লতিফ, কিশোরগঞ্জ-১ মাও. মহিউদ্দিন আজমী, কিশোরগঞ্জ-২ মুহা. সালাহ উদ্দিন রুবেল, কিশোরগঞ্জ-৩ হা. মাও. আলমগীর হোসাইন, কিশোরগঞ্জ-৪ হাফেজ মাও. আহসান উল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-৫ মুহাম্মদ ইব্রাহীম, কিশোরগঞ্জ-৬ মুহা. মুসা খান, মানিকগঞ্জ-১ মো. খোরশেদ আলম, মানিকগঞ্জ-২ মোহাম্মদ আলী, মানিকগঞ্জ-৩ মাহমুদুল মোস্তফা, মুন্সীগঞ্জ-১ কে এম আতিকুর রহমান, মুন্সীগঞ্জ-২ হা. হাজী মুনসুর আহমাদ মুসা, মুন্সীগঞ্জ-৩ হাজী রুহুল আমীন ভু্ইঁয়া, ঢাকা-১ মোহাম্মদ কামাল হোসেন, ঢাকা-২ মো. জহিরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ আলহাজ্ব সুলতান আহম্মেদ খান, ঢাকা-৪ মাও. সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, ঢাকা-৫ আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন, ঢাকা-৬ আলহাজ্ব মো. মনোয়ার খাঁন, ঢাকা-৭ আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, ঢাকা-৮ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম, ঢাকা-৯ এ্যাডভোকেট মানিক, ঢাকা-১০ আলহাজ্ব আব্দুল আউয়াল, ঢাকা-১১ আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, ঢাকা-১২ এ্যাড. শওকাত আলী, ঢাকা-১৩ মোহাম্মাদ মুরাদ হোসেন, ঢাকা-১৪ আলহাজ্ব মো. আবু ইউসুফ ঢাকা-১৫ মুফতি হেমায়েতউল্লাহ, ঢাকা-১৬ হাফেজ মাও. মো. ছিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা-১৭ মো. আমিনুল হক তালুকদার, ঢাকা-১৮ আলহাজ্ব মো. আনোয়ার হোসেন, ঢাকা-১৯ মো. ফারুক খান, ঢাকা-২০ আলহাজ্ব মো. আব্দুল মান্নান, গাজীপুর-১ মুফতি আবুল বাশার, গাজীপুর-২ মো. হারুন অর রশিদ, গাজীপুর-৩ হাফেজ মাও. রহমতুল্লাহ, গাজীপুর-৪ মুহা. নুরুল ইসলাম সরকার, গাজীপুর-৫ মাও. গাজী আতাউর রহমান, নরসিংদী-১ মো. আশরাফ হোসেন ভুঁঞা, নরসিংদী-২ মো. আরিফুল ইসলাম, নরসিংদী-৩ মো. ওয়ায়েজ হোসেন ভুঁইয়া, নরসিংদী-৪ মাও. মজিবুর রহমান, নরসিংদী-৫ মাও. গোলাম সারওয়ার ফরিদী, নারায়ণগঞ্জ-১ হাজী মো. সৈয়দ আহাম্মেদ, নারায়ণগঞ্জ-২ মুহা. নাছির উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ-৩ মাও. ছানাউল্লাহ নূরী, নারায়ণগঞ্জ-৪ এ্যাড. শফিকুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-৫ মুহা. আবুল কালাম মুন্সি, রাজবাড়ী-১ এ্যাডভোকেট মুহা. জাহাঙ্গীর আলম খান (জাহিদ হাছান) রাজবাড়ী-২ আলহাজ্ব নুর মোহাম্মাদ, ফরিদপুর-১ মো. ওয়ালিউর রহমান রাসেল, ফরিদপুর-২ এ্যাড. খাঁন মো. সারওয়ার, ফরিদপুর-৪ বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. হামিদ মাস্টার, গোপালগঞ্জ-১ এ্যাড. মিজানুর রহমান, গোপালগঞ্জ-২ মাও. তসলিম শিকদার, গোপালগঞ্জ-৩ জহিরুল ইসলাম মারুফ, মাদারীপুর-১ হাফেজ মাও. আবু জাফর, মাদারীপুর-২ লোকমান হোসাইন জাফরী, মাদারীপুর-৩ অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, শরীয়তপুর-১ মুফতি তোফায়েল আহমদ কাসেমি, শরীয়তপুর-২ হাফেজ মাও. শওকত আলী ও শরীয়তপুর-৩ এ্যাড. আবু হানিফ।

সিলেট বিভাগ
সুনামগঞ্জ-১ হাফেজ মাও. মুফতি ফখর উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-২ মাও. আব্দুল হাই, সুনামগঞ্জ-৩ মাও. কারি মুহিবুল হক আজাদ, সুনামগঞ্জ-৪ তানভির আহমদ তাসলিম, সুনামগঞ্জ-৫ মাও. হোসাইন আহমদ আল হারুন, সিলেট-১ মাও. রেদওয়ানুল হক চৌধুরী রাজু, সিলেট-২ মাও. আমির উদ্দিন, সিলেট-৩ এম এ মতিন বাদশা, সিলেট-৪ মাও. জিল্লুর রহমান, সিলেট-৫ মো. নূরুল আমিন, সিলেট-৬ মো. আজমল হোসেন, মৌলভীবাজার-১ মো. গিয়াস উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ হাফেজ মতিউর রহমান, মৌলভীবাজার-৩ মাও. মুহাম্মদ আসলাম, মৌলভীবাজার-৪ মাও. সালাহ উদ্দিন, হবিগঞ্জ-১ আলহাজ্ব মাও. আব্দুল হান্নান, হবিগঞ্জ-২ মাও. আবুল জামাল মসউদ হাসান, হবিগঞ্জ-৩ মহিব উদ্দিন আহমদ সোহেল ও হবিগঞ্জ-৪ হাফেজ কারি শেখ শামসুল আলম।

চট্টগ্রাম বিভাগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ হাফেজ মাও. হোসাইন আহম্মদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ হাজী জাকির হোসেন মৃধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ সৈয়দ আনোয়ার আহাম্মাদ লিটন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মুফতি মাও. জসিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ মাও. উসমান গণি রাসেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ মাস্টার মো. রেজওয়ান ইসলাম খান, কুমিল্লা-১ মাও. বশির আহম্মেদ, কুমিল্লা-২ ইঞ্জি. মুহা. আশরাফুল আলম, কুমিল্লা-৩ মাও. আহমাদ আব্দুল কাইয়ুম, কুমিল্লা-৪ ড. মহসিন আলম, কুমিল্লা-৫ মাও. মো. রাশেদুল ইসলাম রহমতপুরি, কুমিল্লা-৬ মাও. মো. তৈয়্যব, কুমিল্লা-৭ মাও. আবুল কালাম কাশেমি, কুমিল্লা-৮ মাও. এ কে এম মিজানুর রহমান ফারুকি, কুমিল্লা-৯ আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ, কুমিল্লা-১০ সৈয়দ মোহাম্মাদ জামাল উদ্দীন, কুমিল্লা-১১ মাও. কামাল উদ্দিন ভুঁইয়া, চাঁদপুর-১ মাও. মো. যোবায়ের আহম্মদ, চাঁদপুর-২ মাও. মো. আফসার উদ্দিন, চাঁদপুর-৪ মাও. মকবুল হোসাইন, চাঁদপুর-৫ হা. মো. শাহাদাত হোসেন প্রধানিয়া, ফেনী-১ মাও. কাজী গোলাম কিবরিয়া, ফেনী-২ মাও. নুরুল করিম বেলালি, ফেনী-৩ মাও. আব্দুর রাজ্জাক, নোয়াখালী-১ এ্যাড. এ কে এম এরফান খান, নোয়াখালী-২ মাও. খলিলুর রহমান, নোয়াখালী-৩ হাফেজ মাও. নজীর আহমদ, নোয়াখালী-৪ মো. আব্দুল হান্নান, নোয়াখালী-৫ আবু নাছের, নোয়াখালী-৬ মাও. সফিউল্যাহ আল মুস্তফা, লক্ষ্মীপুর-১ ডা: মো. রফিকুল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর-২ মাস্টার শাহজাহান পাটওয়ারী, লক্ষ্মীপুর-৩ ক্যাপ্টেন অব. মো. ইব্রাহিম, লক্ষ্মীপুর-৪ আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ, চট্টগ্রাম-১ মাও. মো. সামসুদ্দিন, চট্টগ্রাম-২ মাও. মো. আতিকুল্লাহ বাবুনগরী, চট্টগ্রাম-৩ হাফেজ মাও. মানছুর হক জিহাদী, চট্টগ্রাম-৪ মো. শামসুল আলম হাসেম, চট্টগ্রাম-৫ ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৬ মাও. আব্দুল আলী কারিমী, চট্টগ্রাম-৭ এ্যাড. আব্দুল্লাহ আল হারুন, চট্টগ্রাম-৮ ডা. মো: ফরিদ খাঁন, চট্টগ্রাম-৯ ফারুক হোসেন ভুঁঞা, চট্টগ্রাম-১০ আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১১ মো. লোকমান হোসেন সওদাগর, চট্টগ্রাম-১২ ড. বেলাল নুর আজিজী, চট্টগ্রাম-১৩ এরফানুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ মুফতি দেলওয়ার হোসাইন সাকি, চট্টগ্রাম-১৫ মাও. নুরুল আলম তালুকদার, চট্টগ্রাম-১৬ ফরিদ আহমদ আনছারী, কক্সবাজার-১ মুহাম্মদ আলী আছগর, কক্সবাজার-২ ড. জসিম উদ্দিন নদভী, কক্সবাজার-৩ মোহাম্মাদ আমিন, কক্সবাজার-৪ মাও. মোহাম্মদ শোয়াইব, খাগড়াছড়ি মো. আব্দুল জব্বার গাজী, রাঙ্গামাটি মো. জসিম উদ্দিন ও বান্দরবান মুফতি শওকাতুল ইসলাম।

   

উপজেলা নির্বাচন: ছুটির দিনেও খোলা থাকবে অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
উপজেলা নির্বাচন: ছুটির দিনেও খোলা থাকবে অফিস

উপজেলা নির্বাচন: ছুটির দিনেও খোলা থাকবে অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের ১৫২ নির্বাচন উপলক্ষ্যে সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও অফিস খোলা রেখে কাজ করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত নির্দেশনা মাঠ পর্যায়ের জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদেরে পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নির্বাচন উপলক্ষে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে অফিস খোলা রেখে নির্বাচনি কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে।

আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৫ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

মোট চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোটগ্রহণ ২৩ ও ২৯ মে এবং ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থীরা সমান ভোট পেলে লটারিতে বিজয়ী নির্ধারণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের ১৫২ নির্বাচনে একই পদে প্রার্থীরা সমান ভোট পেলে লটারি করে বিজয়ী নির্ধারণে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (২৭ মার্চ) সংস্থাটির ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এই নির্দেশনাটি মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা সদস্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে, ভোট গণনার ফালাফল একত্রীকরণের পর যদি দেখা যায় যে, দুই বা ততোধিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অনুকূলে সমান সংখ্যক ভোট দেওয়ার কারণে উপ-বিধি (২)’র অধীন কোনো প্রার্থীকে নির্বাচিত করা সম্ভব নয়, তাহলে রিটার্নিং অফিসার লটারির মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করবেন, লটারি যে প্রার্থীর অনুকূলে যাবে সেই প্রার্থী সবোর্চ্চ ভোট প্রাপ্ত হয়েছেন বলে গণ্য হবে এবং রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক সম্পাদিত লটারির সম্পূর্ণ কার্যক্রম লিপিবদ্ধ করে একটি কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং উক্ত কার্যবিবরণীতে উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা নির্বাচনী এজেন্টের স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন।

এছাড়া ভোট গ্রহণের পূর্বে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনীত বৈধ কোনো প্রার্থীর মৃত্যু হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন কার্যক্রম রিটার্নিং অফিসারগণ বিজ্ঞপ্তির দ্বারা বাতিল করে দেবেন।

পরবর্তীতে কমিশন সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার সংশ্লিষ্ট পদে নতুন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন এবং কমিশনের উক্ত সিদ্ধান্ত অনুসারে রিটার্নিং অফিসার নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবেন। তবে শর্ত থাকে যে, ইতোপূর্বে কোন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে সাব্যস্ত হয়ে থাকলে এবং তিনি তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে থাকলে তাকে নতুন করে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে না। ভোট গ্রহণের পূর্বে মহিলা সদস্য পদে মনোনীত বৈধ কোন প্রার্থীর মৃত্যু হলে ভোটগ্রহণ অবশিষ্ট প্রার্থীগণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।

আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৫ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

মোট চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোটগ্রহণ ২৩ ও ২৯ মে এবং ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

;

উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি

উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ১৫২ উপজেলা নির্বাচনে ভোটে দলগুলোর প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, তার নাম ও স্বাক্ষর জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার (২৪ মার্চ) এই তথ্য জানিয়েছেন সাংবিধানিক সংস্থাটির জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম।

ইসি জানায়, তফসিল ঘোষণার সাত দিনের মধ্য এই তথ্য জানাতে হবে। সেই অনুযায়ী আগামী ২৮ মার্চের মধ্য জানাতে হবে।

ইসি জানায়, আগামী ৮ মে বিভিন্ন উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ১৫ এর উপবিধি (৩)(গ)(ইইই) অনুযায়ী চেয়ারম্যান/ভাইস চেয়ারম্যান/মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাহাদের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরসহ তালিকা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারগণকে প্রেরণের জন্য এবং একই সাথে উক্ত পত্রের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনে প্রেরণের জন্য বলা হয়েছে।

আগামী ৮ মে দেশের ১৫২টি উপজেলায় প্রথম ধাপের নির্বাচন হবে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৫ এপ্রিল, বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

মোট চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোট ২৩ ও ২৯ মে এবং ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

;

‘স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ইসি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.)।

রোববার (২৪ মার্চ) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং এক্সেস টু সার্ভিসেস-আইডিইএ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।

কর্মশালায় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, আইডিইএ প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম, নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান, আইডিইএ প্রকল্পের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান এবং সিস্টেম ম্যানেজার, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসি আহসান হাবিব জানান, স্বাধীনতার মাস মার্চ। আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল দেশের স্বাধীনতাকামী জনগণ। আমি স্মরণ করছি অমর শহিদদের ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের, যাদের অসীম সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা।

তিনি জানান, বাংলাদেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এরই অংশ হিসেবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের এনআইডি অনুবিভাগ ও আইডিইএ প্রকল্প (২য় পর্যায়) মাধ্যমে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা, স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও প্রস্তুতে কারিগরি সহায়তা করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

জ্যেষ্ঠ এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, নাগরিকের তথ্য/উপাত্ত সংশোধন আবেদন সিএমএস-এ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ‘আবেদনের ধরণ/ক্যাটাগরি’ দিতে হবে। যাতে সম্মানিত নাগরিকগণকে দ্রুত সেবা নিশ্চিত করা যায়। উপজেলা পর্যায়ে নাগরিকদের বায়োমেট্রিক যাচাই করা করার সুবিধা চালু করা, বর্তমানে একজন নাগরিককে জেলা পর্যায়ে আসতে হয়। এ সেবাটি সহজ করে, উপজেলা থেকে দেয়া সম্ভব হলে বিপুল সংখ্যক নাগরিকের ভোগান্তি লাঘব হবে। আমি আশা করি দু’দিনব্যাপী আয়োজিত এ কর্মশালায় বিস্তারিতভাবে আলোচিত হবে এবং সংশ্লিষ্ট সমস্যাসমূহ ও এর উত্তরণের উপায় বেরিয়ে আসবে।

;