মুখে মধু, অন্তরে বিষ যার!



ঊর্মি মাহবুব, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
গোলাম মাওলা রনি/ছবি: সংগৃহীত

গোলাম মাওলা রনি/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গোলাম মাওলা রনি, টকশোর মিষ্টভাষী এই মানুষটি আবারো আলোচনায় এসেছেন বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে। তার বক্তব্য শুনে মুগ্ধ হন অনেকেই। সরকারের বিরোধীতা করে টকশোতে অবিরাম নীতিবাক্য পাঠ করলেও ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত গোলাম মাওলা রনি ও তার পোষা ভাইয়া বাহিনীর নির্যাতনের কথা আজও ভুলতে পারেনি পটুয়াখালী-৩ আসনের স্থানীয়রা। তার বিরুদ্ধে ভূমি দখল, চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় জন্ম গোলাম মাওলা রনির। বাবা সামছুদ্দিন মুন্সি ফেরি করে গামছা বিক্রি করতেন। অর্থনৈতিক অস্বচ্ছ্বলতার কারণে এক পর্যায়ে ফরিদপুর থেকে পরিবার নিয়ে সামছুদ্দিন মুন্সি চলে আসেন পটুয়াখালীতে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা শেষ করে চাকরি জীবনে প্রবেশ করেন। ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বেসরকারি কোম্পানিরর সাধারণ কর্মকর্তা ছিলেন তিনি। তারপর তিনি হঠাৎ খুঁজে পান আলাদিনের চেরাগ। কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান তিনি। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন নিয়ে জাতীয় সংসদের সর্বকনিষ্ঠ এমপি হিসেবে নির্বাচিত হোন। তারপর থেকেই শুরু তার ক্ষমতার অপব্যবহার।

সরকারি দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের পাহাড়ের অভিযোগ তোলেন তিনি। কিন্তু বাস্তবে তার সম্পদের হিসাব দেখে চোখ চড়ক গাছ হতে খুব একটা সময় লাগবে না। কী নেই তার? রাজধানীর অভিজাত এলাকা নাইম রোড, বারিধারা-বসুন্ধরা এলাকায় রয়েছে একাধিক ফ্ল্যাট, যার দাম কয়েক কোটি টাকা। ঢাকার পূর্বাচলে রয়েছে প্লট। উইন্ডি গ্রুপের মালিকও তিনি। পটুয়াখালীতেও রয়েছে সম্পদের পাহাড়।

শুধু কি তাই? পটুয়াখালী-৩ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নপত্র তুললেও তার বিরুদ্ধে এলাকায়ই ভূমি দখল, চাঁদাবাজিসহ রয়েছে অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়কালে গোলাম মাওলা রনির ‘ভাইয়া’ বাহিনীর তান্ডবে তটস্থ থাকতে হতো এলাকাবাসী। বাহিনীর পরিচালনায় থাকত তার শ্যালক মুকবুল খান। অন্যদিকে দশমিনা এলাকায় ‘ভাইয়া’বাহিনীর হয়ে গোলাম মাওলা রনির নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতো লিটন।

পটুয়াখালী-৩ আসনের আওতাধীন উলানী বাজারের খাস জমি দখল করে দিব্যি বানিয়ে রেখেন দুইতলা বাড়ি। দুদকে গোলাম মাওলা রনির বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। উলানী এলাকায় নদী দখল করে মার্কেট করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। কিন্তু পরে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে তা ভেঙে দেয়।

মুখে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের কথা বললেও রনি ও তার ভাইয়া বাহিনীর উৎপাতে দশমিনা উপজেলার হিন্দু আটটি পরিবারকে ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত হতে হয়েছে ঘরছাড়া। তারা আইনের আশ্রয় চাইতে গেলে পাল্টা মামলা দেওয়া হয় এই আট হিন্দু পরিবারের বিরুদ্ধে। একটি নয়, দুটি নয় ১৭টি মামলা গোলাম মাওলা রনি দায়ের করেণ সংখ্যালঘু পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে। তবে এর কারণে বিপাকে পড়তে হয়েছিল তাকেই।

মিষ্টভাষী গোলাম মাওলা রনির বিরুদ্ধে একাধিকবার গণমাধ্যম সরব হলেও তাদের ওপর চালানো হয় অকথ্য নির্যাতন। একটি বেসরকারি টেলিভিশনের দুই সাংবাদিকের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিলেন ২০১৪ সালে। তার জের ধরে একবার গ্রেফতারও করা হয় তাকে। পটুয়াখালির সাংবাদিক এলিটের ওপর শারীরিক নির্যাতনও করেছিলেন তিনি। সে সময় সাংবাদিকরা প্রতিবাদ করলেও উল্টো ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি।

এলাকাবাসী জানিয়েছেন, আসন্ন নির্বাচনের কারণে ভুক্তভোগীদের সাথে আলোচনা করে বিবাদ মিটিয়ে নিয়েছেন রনি। ২০১৪ সালে পর থেকে ঘাপটি মেরে বসে আছে রনির ‘ভাইয়া’বাহিনী। নির্বাচনে যদি কোনোভাবে জয়ী হতে পারেন তাহলে ভাইয়া বাহিনীর খোলস ছেড়ে পুরানো চেহারায় ফিরতে খুব একটা সময় লাগবে না।

স্থানীয় বিএনপি’র মধ্যেও গোলাম মাওলা রনিকে নিয়ে চলছে ক্ষোভ। নাম না প্রকাশ করার শর্তে পটুয়াখালীর এক বিএনপি নেতা বলেন, ‘২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত বিএনপির নেতা কর্মীরা রনির নির্যাতনের শিকার হয়। কিন্তু আমাদের নির্যাতন করে এখন আমাদেরই দল থেকে নির্বাচন করতে যাচ্ছে এটা মেনে নিতে পারছি না। তার মুখে মধু অন্তরে বিষ। তিনি একবার আওয়ামী লীগে থাকেন একবার বিএনপির কাছে নমিনেশন চান। বহুরূপী মানুষ এই রনি। কেন্দ্রীয় নেতাদের গোলাম মাওলা রনির বিষয়টি নিয়ে আরো একবার ভাবা উচিত।’

এসব বিষয়ে পটুয়াখালি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহজাহান খান বার্তা২৪.কম বলেন, ‘গোলাম মাওলা রনি’তো ঢাকায় থাকেন। আমরা এলাকায় এতো অত্যাচার নির্যাতনের পরেও কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু আজ গোলাম মাওলা রনিকে মনোনয়ন দেওয়া হলো। এতে আমাদের সমস্যা নেই। দল যাকে মনোনয়ন দিবে আমরা তার হয়েই কাজ করবো। কিন্তু তৃণমূলে মানুষের কাছে কার জনপ্রিয়তা বেশি সেটি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যাচাই বাছাই করা উচিত।’

তবে এসব বিষয়ে গোলাম মাওলা রনির সঙ্গে একাধিকবার ফোন ও মেসেজ দিয়ে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার উত্তর পাওয়া যায়নি।

   

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের রিটার্নিং কর্মকর্তা যাচাই বাছাই শেষে মোট বৈধ প্রার্থী দাঁড়াল এক হাজর ৭৮৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করার পর এ তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি জানান, প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন এক হাজার ৮৯০ জন। এদের মধ্যে বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে ১০৪ জনের মনোনয়নপত্র। আর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৭৮৬ জন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

;

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

  • Font increase
  • Font Decrease

নাটোরের সিংড়া উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে অপহরণ করার অভিযোগে অপর প্রার্থী মো. লুৎফুল হাবিবকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সংস্থাটির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান অভিযুক্তকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম ধাপের ০৮ মে অনুষ্ঠেয় নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রথম আলো পত্রিকায় ‘নাটোরে ৫ ঘণ্টার ব্যবধানে সম্ভাব্য প্রার্থী ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণ’ শিরোনামে নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক দেলোয়ার হোসেন ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ ঘটনায় উক্ত পত্রিকায় আপনি লুৎফুল হাবীবকে দায়ী করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে বর্ণিত বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থা হতে প্রতিবেদন পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচিত্র বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। উল্লিখিত প্রতিবেদন ও পত্রিকান্তে ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। এরূপ ঘটনার জন্য কেন আপনার প্রার্থিতা বাতিল অথবা আপনার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে বিষয়ে লিখিত জবাবসহ নির্বাচন কমিশনে (কক্ষ নং-৩১৪, নির্বাচন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা) আগামী ২২ এপ্রিল সোমবার বিকাল ৪টা ১০ ঘটিকায় ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর নাটোর জেলা নির্বাচন অফিসে গেলে দেলোয়ার হোসেনকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে তার বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা।

ভুক্তভোগী প্রার্থীর পরিবার এই ঘটনার জন্য আরেক প্রার্থী লুৎফুল হাবীব রুবেল ও তার সমর্থকদের দায়ী করেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফুল কবীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক। দেলোয়ার হোসেন মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে লুৎফুল হাবীব ছিলেন একক প্রার্থী।

;

'নির্বাচনে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে'



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনে শুধু প্রার্থী নয়, যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি আরও বলেন, এখানে কে কার আত্মীয় বা আত্মীয় নয় সেটা দেখার বিষয় নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের নয়। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে নরসিংদী জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।

নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, নির্বাচনটা হতে হবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ। জাতীয় নির্বাচন থেকে আরও ভাল নির্বাচন হবে উপজেলা নির্বাচন। এজন্য যা যা করা দরকার তা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। নির্বাচনে যাতে কেউ প্রভাব বিস্তার না করেন সে বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ যদি চাপ অনুভব করেন সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণসহ অভিযোগ করার অনুরোধ জানান ইসি।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম এর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক মৌসুমী সরকার রাখীসহ জেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, র‍্যাব ও জেলার ৬ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

;

মাগুরার দুই উপজেলায় ২৯ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ধাপের নির্বাচনে উপজেলা পরিষদ মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ২৯ জন প্রার্থীর সকলের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত ঘোষণা করেন নির্বাচন অফিস।

জেলা নির্বাচন অফিসার মাসুদুর রহমান জানান, বুধবার মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত হয়েছে। যার মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে। অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

যাচাই-বাছাই শেষে মাগুরা সদরের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমীর ওসমান, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক এ এইচ এম জাহিদুর রেজা, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদরের কুচয়ামোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন শিকদার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী নবীব আলী, আওয়ামী লীগের সমর্থক, সদরের কছুন্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মীর আব্দুল কুদ্দুস, আওয়ামী লীগের সমর্থক উত্তম কুমার বিশ্বাস।

অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদের ৪ জন হচ্ছেন শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মিয়া মাহমুদুল গনি শাহীন, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ সংগ্রাম, আওয়ামী লীগের সমর্থক শরিয়াত উল্লাহ মিয়া রাজন, আওয়ামী লীগের সমর্থক খন্দকার আশরার এলাহী।

;