চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাবিব-সিরাজের সঙ্গে যুদ্ধ হবে ভূমিমন্ত্রীর!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাবনা-৪ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

পাবনা-৪ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী, আটঘরিয়া) আসনে ২০০১ সালে বিএনপি থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে কুড়াল প্রতীকে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন হাবিবুর রহমান হাবিব। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি এবার ওই আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন। একই সঙ্গে মনোনয়ন পেয়েছেন তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক সাংসদ সিরাজুল ইসলাম সরদার।

এদিকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, পরপর চারবারের সাংসদ ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। বিএনপির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হাবিব-সিরাজ এই দুইজন থেকে একজনের সঙ্গে ভোট যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে তাকে।

জানা যায়, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন বর্তমান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব। সেবারের নির্বাচনে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হন বিএনপির প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম সরদার। ১৯৯৬ সালে বিএনপি থেকে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের নায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব। বেশ কয়েক বছর আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে বিএনপিতে যোগ দেন তিনি। সবশেষ ২০০৮ সালেও তিনি বিএনপির মনোনয়ন পাননি।

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী, আটঘরিয়া) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে গত বুধবার তা ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দাখিল করেন হাবিবুর রহমান হাবিব, সিরাজুল ইসলাম সরদারসহ আরও দুজন।

স্থানীয় ভোটারদের ভাবনা, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফকে বিএনপির হাবিবুর রহমান হাবিব নতুবা সিরাজুল ইসলাম সরদারের সঙ্গে ভোটে যুদ্ধে লড়তে হবে। নির্বাচনের দিন যতটা ঘনিয়ে আসছে, এ আসনের সাধারণ ভোটারদের মধ্যে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে বেশ জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে। বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত করার ওপরেই নির্ভর করছে এ আসনের জয়-পরাজয়।

স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছে, আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুর রহমান শরীফকে ঠেকাতে হাবিবুর রহমান হাবিব বা সিরাজুল ইসলাম সরদারের যেকোনো একজনই যথেষ্ঠ। তবে পরীক্ষিত ভাবে সচেতন নেতাকর্মীদের ধারণা, আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী, বর্ষীয়ান নেতা, বারবার নির্বাচিত সাংসদকে পরাজিত করতে হলে বিএনপির প্রার্থী সিলেকশনে ভাবনা-চিন্তা করেই এগোতে হবে।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বিএনপি নেতা জানান, হাবিব বা সিরাজ মূলত দুজনেই ঢাকা কেন্দ্রীক। নির্বাচন এগিয়ে আসলেই তারা এলাকায় প্রকাশ্যে চলে আসেন। বিগত দিনগুলোতে খুব বেশি সরব ছিলেন না বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়া এ দুই প্রার্থী।

তবে বিএনপির বিশ্বস্ত সূত্র দাবি করছে, কেন্দ্রীয় নেতা বা চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হলেও হাবিবুর রহমান হাবিবের জন্য ধানের শীষের ফসল ঘরে তোলা খুব দুঃসাধ্য হবে। অন্যদিকে সিরাজুল ইসলাম সরদার এই আসন থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন, দুঃসময়ে জেলা বিএনপির সভাপতির পদে থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে দলীয় কর্মকাণ্ডের বাইরে ছিলেন। যা নিষ্ক্রিয় বলা যায়। প্রার্থী যিনিই হবেন, তাকে মাঠে মনোনিবেশ করতে হবে ব্যাপক ভাবে। আর এমন দাবি বিএনপি ঘরানার ভোটারদের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইতোমধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আবু তালেব মণ্ডল ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা মাওলানা আব্দুল জলিল তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর দাবি- জোটের কারণে বারবার তারা সরে এসেছেন। তবে এবার তারা আশাবাদী, জোটগত ভাবেই তাদের প্রার্থীকে এই আসনে নির্বাচনের সুযোগ দেবে বিএনপি।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে আলাপকালে তাদের দাবি- সুষ্ঠু ভোট হবে। ভোটাররা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগে ভোটকেন্দ্রে যাবে। আর সচেতন ভোটারদের ভোটেই আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুর রহমান শরীফ বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। তবে বিএনপির প্রার্থীর ব্যাপারে তারা বেশ হিসাব নিকাশ কষছেন।

   

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

১৫০ উপজেলায় বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের রিটার্নিং কর্মকর্তা যাচাই বাছাই শেষে মোট বৈধ প্রার্থী দাঁড়াল এক হাজর ৭৮৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করার পর এ তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

তিনি জানান, প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন এক হাজার ৮৯০ জন। এদের মধ্যে বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে ১০৪ জনের মনোনয়নপত্র। আর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা এক হাজার ৭৮৬ জন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

;

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

নাটোরের সেই প্রার্থীকে ইসির তলব

  • Font increase
  • Font Decrease

নাটোরের সিংড়া উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে অপহরণ করার অভিযোগে অপর প্রার্থী মো. লুৎফুল হাবিবকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সংস্থাটির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান অভিযুক্তকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম ধাপের ০৮ মে অনুষ্ঠেয় নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রথম আলো পত্রিকায় ‘নাটোরে ৫ ঘণ্টার ব্যবধানে সম্ভাব্য প্রার্থী ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণ’ শিরোনামে নাটোরের সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক দেলোয়ার হোসেন ও তার ভাইসহ তিনজনকে অপহরণের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ ঘটনায় উক্ত পত্রিকায় আপনি লুৎফুল হাবীবকে দায়ী করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে বর্ণিত বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থা হতে প্রতিবেদন পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া সকল জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচিত্র বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। উল্লিখিত প্রতিবেদন ও পত্রিকান্তে ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। এরূপ ঘটনার জন্য কেন আপনার প্রার্থিতা বাতিল অথবা আপনার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে বিষয়ে লিখিত জবাবসহ নির্বাচন কমিশনে (কক্ষ নং-৩১৪, নির্বাচন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা) আগামী ২২ এপ্রিল সোমবার বিকাল ৪টা ১০ ঘটিকায় ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর নাটোর জেলা নির্বাচন অফিসে গেলে দেলোয়ার হোসেনকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে তার বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা।

ভুক্তভোগী প্রার্থীর পরিবার এই ঘটনার জন্য আরেক প্রার্থী লুৎফুল হাবীব রুবেল ও তার সমর্থকদের দায়ী করেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফুল কবীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক। দেলোয়ার হোসেন মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে লুৎফুল হাবীব ছিলেন একক প্রার্থী।

;

'নির্বাচনে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে'



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনে শুধু প্রার্থী নয়, যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি আরও বলেন, এখানে কে কার আত্মীয় বা আত্মীয় নয় সেটা দেখার বিষয় নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের নয়। 

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে নরসিংদী জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।

নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, নির্বাচনটা হতে হবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ। জাতীয় নির্বাচন থেকে আরও ভাল নির্বাচন হবে উপজেলা নির্বাচন। এজন্য যা যা করা দরকার তা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। নির্বাচনে যাতে কেউ প্রভাব বিস্তার না করেন সে বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ যদি চাপ অনুভব করেন সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণসহ অভিযোগ করার অনুরোধ জানান ইসি।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম এর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক মৌসুমী সরকার রাখীসহ জেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, র‍্যাব ও জেলার ৬ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

;

মাগুরার দুই উপজেলায় ২৯ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ধাপের নির্বাচনে উপজেলা পরিষদ মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ২৯ জন প্রার্থীর সকলের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত ঘোষণা করেন নির্বাচন অফিস।

জেলা নির্বাচন অফিসার মাসুদুর রহমান জানান, বুধবার মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে ২৯ জনের মনোনয়নই চূড়ান্ত হয়েছে। যার মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে। অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩ জনের মনোনয়নপত্র চূড়ান্ত হয়েছে।

যাচাই-বাছাই শেষে মাগুরা সদরের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমীর ওসমান, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক এ এইচ এম জাহিদুর রেজা, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সদরের কুচয়ামোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন শিকদার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী নবীব আলী, আওয়ামী লীগের সমর্থক, সদরের কছুন্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মীর আব্দুল কুদ্দুস, আওয়ামী লীগের সমর্থক উত্তম কুমার বিশ্বাস।

অপর দিকে শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান পদের ৪ জন হচ্ছেন শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মিয়া মাহমুদুল গনি শাহীন, শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ সংগ্রাম, আওয়ামী লীগের সমর্থক শরিয়াত উল্লাহ মিয়া রাজন, আওয়ামী লীগের সমর্থক খন্দকার আশরার এলাহী।

;