মানিকগঞ্জ-৩: উন্নয়নে ভরসা স্বপন, তবে বিএনপির জনপ্রিয়তা…..



মানসুরা চামেলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খেজুরের গুড় ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ

খেজুরের গুড় ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ

  • Font increase
  • Font Decrease

'প্রতিমন্ত্রী স্বপন এলাকার অনেক উন্নতি করেছে। হাসপাতাল করেছে। ফুটওভার, রাস্তাঘাট পাকা করেছে, ফোর লেন রাস্তা হয়েছে, অনেক কিছুর উন্নয়ন করেছে। মানুষ উন্নয়ন দেখলে স্বপন সাহেবকে ভোট দিতে পারে।'

তবে বিএনপি থেকে দুইজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এর জেলা বিএনপির সভাপতি আতাউর রহমান আতা সাহেব যদি মনোনয়ন পায়, তাহলে নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। কারণ আতা সাহেব অনেক জনপ্রিয় উপজেলা চেয়ারম্যান। মানুষ অনেক পছন্দ করে। অন্যদিকে রিতাও কম না।'

মানিকগঞ্জ -৩ আসনের আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন মানিকগঞ্জ সদরের খেজুরের গুড় ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ। বোঝা গেলো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ রাজনীতির ভালোই খবর রাখেন।

সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদরের একাংশ নিয়ে মানিকগঞ্জ-৩ আসন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে এই আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোট সাত জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন, বিএনপির জেলা বিএনপি সভাপতি আফরোজা খান রিতা ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান আতা, গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান কামাল, জাতীয় পার্টির মো. জহিরুল আলম রুবেল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. ইব্রাহিম হোসেন, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির রফিকুল ইসলাম অভি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/01/1543663093467.jpg

তবে আলোচনা মূলত: আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাহিদ মালিক স্বপন এবং বিএনপির দুই প্রার্থীর মধ্যে। নৌকা মার্কায় ইতিমধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করে ফেলেছে। বিএনপির প্রার্থীর দৌঁড়ে রয়েছে দুইজন।

ভোটকে ঘিরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়ার পাশাপাশি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ভোটার ও কর্মী-সমর্থকদের মন জয়ের চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ কর্মীসভা করে প্রচারণা আগে ভোটের মাঠ চাঙা করে নিচ্ছেন।

এই আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার আগে আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন্দল থাকলে নেতারা বলছেন, দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ায় তৃণমূলের কোনো কোন্দল নেই। এখন সবাই এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার বিজয়ের জন্যই কাজ করছেন।

আর জাহিদ মালেক স্বপন এলাকার জন্য ব্যাপক কাজ করেছেন, তাই বিজয় ছিনিয়ে নিতে সমস্যা হওয়ার কোনো কারণ নেই বলে মানেন আওয়ামী লীগের নেতারা।

এদিকে বিএনপির পক্ষে থেকে দুই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হলেও নির্বাচনী মাঠে তারা এখনও সবর না। বিএনপি নেতারা বলছেন, নেতা-কর্মীদের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারের ভয়ে প্রকাশ্যে কোনো কর্মসূচি পালন করা যাচ্ছে না। গতকালও একজনের নামে গায়েবি মামলা করা হয়েছে।

এদিকে বিএনপির দুই সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্যে আতাউর রহমান আতা তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয়। আর বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আফরোজা খান রিতার রয়েছে পারিবারিক ঐতিহ্য। তার পিতা বিশিষ্ট শিল্পপতি ও বর্ষীয়ান নেতা হারুনার রশিদ খান মুন্নু। এই আসন থেকে যিনি দুইবারের নির্বাচিত এমপি। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলাও নেই। তাই বাবার আসন উদ্ধারে তিনিও বদ্ধপরিকর।

সাটুরিয়া উপজেলা বিএনপির সাংগঠানিক সম্পাদক আব্দুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে আমরা তার হয়ে কাজ করব। তবে ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু হতে হবে। ভোট নিরপেক্ষ হলে যেকোনো প্রার্থী দিলে আমরা জয়ী হবো। প্রচারণা চালাতে গিয়ে ধরপাকড় হলে সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত হবে না।

তবে ভোটাররা মনে করেন, নির্বাচনে দুই দলের তুমুল লড়াই হবে। কারণ সরকারের কাজ আর বিএনপি নেতাদের জনপ্রিয়তার মধ্যে ভোটের লড়াই হবে। সবকিছু ছাপিয়ে এবার মানিকগঞ্জবাসী চান সুষ্ঠু নির্বাচন, ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;