হাজী সেলিম-পঙ্কজ বৈধ, বিএনপি প্রার্থী কেনো নয়: দুলু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের মুখমুখি রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ছবি: সৈয়দ মেহেদী

নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের মুখমুখি রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ছবি: সৈয়দ মেহেদী

  • Font increase
  • Font Decrease

হাজী সেলিম, পঙ্কজ দেবনাথ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারলেও বিএনপি প্রার্থীরা কেনো করতে পারবে না বলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে এমন প্রশ্ন রেখেছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

তিনি নাটোর-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলে কনভিকশন আছে জানিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা সেটি বাতিল করেন।

মঙ্গলবার (০৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবন চত্ত্বরে মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিল করতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি। 

দুলু বলেন, ‘পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। গতকাল গণমাধ্যমে দেখলাম আওয়ামী লীগ ঘরানার একজন পত্রিকা সম্পাদক বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বাধীনতার পরে একসঙ্গে এতোগুলো মনোনয়নপত্র কখনো বাতিল হয়নি। অর্থাৎ, সরকার ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো একটা নির্বাচন চেয়েছিল। বিএনপি যেনো নির্বাচনে না আসে। তাহলে ৫ বছরের জন্য তারা আবার ক্ষমতায় থেকে যেতে পারে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এবার বিএনপি নির্বাচনে যাওয়ার বিরাট অপরাধ করে ফেলেছে। আর এই কারণে যে সমস্ত প্রার্থী নিশ্চিত জয় লাভ করবে পরিকল্পিতভাবে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।’

নিজের মনোনয়ন বাতিল সম্পর্কে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আপনারা জানেন আমার মনোনয়নপত্র যে কারণে বাতিল করা হয়েছে, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ, আমার নাকি কনভিকশন আছে। গত একবছর আগে আমি এটা সাসপেনশন করেছি। সাসপেনশন করলে নির্বাচন করতে কোনো সমস্যা নাই।’

গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমি ইসিকে জিজ্ঞাসা করতে চাই উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজী সেলিম সাহেব ১৩ বছরের জেল নিয়ে যদি নির্বাচন করতে পারে, পঙ্কজ দেবনাথ আমার সঙ্গে প্রায় দুই থেকে আড়াই বছর জেলে ছিলেন। দুদকের মামলায় তার ১২ বছরের জেল আছে। তাহলে পঙ্কজ দেবনাথ, হাজী সেলিম যদি নির্বাচন করতে পারে। রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ইকবাল হাসান টুকুসহ বিএনপি নেতারা কেনো নির্বাচন করতে পারবেন না?  

তিনি বলেন, আমি মনে করি যেহেতু সরকার আমাদেরকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোনো সুযোগ দেয়নি। রিটার্নিং অফিসারের কাছে আমরা যখন কাগজ জমা দিতে গেছি। আমরা জানতে চেয়েছি, কি কারণে আমাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হলো? তারা বলল, আপনারা আপিলে গিয়ে এই কথাগুলো বলুন।

এসময় তিনি বিএনপির বাতিলকৃত মনোনয়নগুলো খতিয়ে দেখে সেগুলোর বৈধতা দেয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান।

এমনকি নির্বাচন কমিশনের কাছে আপিলে সুবিচার না পেলে আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও বিএনপির এ নেতা জানান।

   

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থীরা সমান ভোট পেলে লটারিতে বিজয়ী নির্ধারণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের ১৫২ নির্বাচনে একই পদে প্রার্থীরা সমান ভোট পেলে লটারি করে বিজয়ী নির্ধারণে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (২৭ মার্চ) সংস্থাটির ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এই নির্দেশনাটি মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা সদস্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে, ভোট গণনার ফালাফল একত্রীকরণের পর যদি দেখা যায় যে, দুই বা ততোধিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অনুকূলে সমান সংখ্যক ভোট দেওয়ার কারণে উপ-বিধি (২)’র অধীন কোনো প্রার্থীকে নির্বাচিত করা সম্ভব নয়, তাহলে রিটার্নিং অফিসার লটারির মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করবেন, লটারি যে প্রার্থীর অনুকূলে যাবে সেই প্রার্থী সবোর্চ্চ ভোট প্রাপ্ত হয়েছেন বলে গণ্য হবে এবং রিটার্নিং অফিসার তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবেন, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক সম্পাদিত লটারির সম্পূর্ণ কার্যক্রম লিপিবদ্ধ করে একটি কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং উক্ত কার্যবিবরণীতে উপস্থিত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা নির্বাচনী এজেন্টের স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন।

এছাড়া ভোট গ্রহণের পূর্বে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনীত বৈধ কোনো প্রার্থীর মৃত্যু হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন কার্যক্রম রিটার্নিং অফিসারগণ বিজ্ঞপ্তির দ্বারা বাতিল করে দেবেন।

পরবর্তীতে কমিশন সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার সংশ্লিষ্ট পদে নতুন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন এবং কমিশনের উক্ত সিদ্ধান্ত অনুসারে রিটার্নিং অফিসার নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবেন। তবে শর্ত থাকে যে, ইতোপূর্বে কোন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে সাব্যস্ত হয়ে থাকলে এবং তিনি তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে থাকলে তাকে নতুন করে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে না। ভোট গ্রহণের পূর্বে মহিলা সদস্য পদে মনোনীত বৈধ কোন প্রার্থীর মৃত্যু হলে ভোটগ্রহণ অবশিষ্ট প্রার্থীগণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।

আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৫ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

মোট চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোটগ্রহণ ২৩ ও ২৯ মে এবং ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

;

উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি

উপজেলা ভোটে প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, দলগুলোকে জানাতে বলল ইসি

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ১৫২ উপজেলা নির্বাচনে ভোটে দলগুলোর প্রার্থী কে মনোনয়ন দেবে, তার নাম ও স্বাক্ষর জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রোববার (২৪ মার্চ) এই তথ্য জানিয়েছেন সাংবিধানিক সংস্থাটির জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম।

ইসি জানায়, তফসিল ঘোষণার সাত দিনের মধ্য এই তথ্য জানাতে হবে। সেই অনুযায়ী আগামী ২৮ মার্চের মধ্য জানাতে হবে।

ইসি জানায়, আগামী ৮ মে বিভিন্ন উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ১৫ এর উপবিধি (৩)(গ)(ইইই) অনুযায়ী চেয়ারম্যান/ভাইস চেয়ারম্যান/মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাহাদের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরসহ তালিকা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারগণকে প্রেরণের জন্য এবং একই সাথে উক্ত পত্রের অনুলিপি নির্বাচন কমিশনে প্রেরণের জন্য বলা হয়েছে।

আগামী ৮ মে দেশের ১৫২টি উপজেলায় প্রথম ধাপের নির্বাচন হবে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৫ এপ্রিল, বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

মোট চার ধাপে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরবর্তীতে তিন ধাপের ভোট ২৩ ও ২৯ মে এবং ৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। দেশে মোট উপজেলার সংখ্যা ৪৯৫টি।

;

‘স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ইসি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.)।

রোববার (২৪ মার্চ) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং এক্সেস টু সার্ভিসেস-আইডিইএ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।

কর্মশালায় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, আইডিইএ প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম, নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান, আইডিইএ প্রকল্পের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান এবং সিস্টেম ম্যানেজার, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসি আহসান হাবিব জানান, স্বাধীনতার মাস মার্চ। আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল দেশের স্বাধীনতাকামী জনগণ। আমি স্মরণ করছি অমর শহিদদের ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের, যাদের অসীম সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা।

তিনি জানান, বাংলাদেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এরই অংশ হিসেবে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের এনআইডি অনুবিভাগ ও আইডিইএ প্রকল্প (২য় পর্যায়) মাধ্যমে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা, স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও প্রস্তুতে কারিগরি সহায়তা করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

জ্যেষ্ঠ এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, নাগরিকের তথ্য/উপাত্ত সংশোধন আবেদন সিএমএস-এ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ‘আবেদনের ধরণ/ক্যাটাগরি’ দিতে হবে। যাতে সম্মানিত নাগরিকগণকে দ্রুত সেবা নিশ্চিত করা যায়। উপজেলা পর্যায়ে নাগরিকদের বায়োমেট্রিক যাচাই করা করার সুবিধা চালু করা, বর্তমানে একজন নাগরিককে জেলা পর্যায়ে আসতে হয়। এ সেবাটি সহজ করে, উপজেলা থেকে দেয়া সম্ভব হলে বিপুল সংখ্যক নাগরিকের ভোগান্তি লাঘব হবে। আমি আশা করি দু’দিনব্যাপী আয়োজিত এ কর্মশালায় বিস্তারিতভাবে আলোচিত হবে এবং সংশ্লিষ্ট সমস্যাসমূহ ও এর উত্তরণের উপায় বেরিয়ে আসবে।

;

নির্বাচনি ব্যয় জমা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে ইসির নির্দেশনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনি ব্যয় জমা দিতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী, ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনি ব্যয় জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনার কথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ৪৪গগ(১) ও (৫) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন সমাপ্ত হওয়ার ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যয় বিবরণী নির্বাচন কমিশনে দাখিল করার বিধান রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যয় বিবরণী দাখিলের জন্য নির্দেশনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ৭ জানুয়ারি (২০২৪) অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ সমমনা বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ না নিলেও দেশের ২৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক ভোটে অংশ নেয়। দেশে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা বর্তমানে ৪৪টি।

;