প্রচারণায় সাইবার স্পেসকে সর্বোচ্চ ‍গুরুত্ব দিচ্ছে আওয়ামী লীগ



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
জুনায়েদ আহমেদ পলকের ফেসবুক ওয়াল থেকে নেওয়া

জুনায়েদ আহমেদ পলকের ফেসবুক ওয়াল থেকে নেওয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

* অনলাইন প্রচারণায় বিভিন্ন টিম গঠন

* সেলিব্রেটিদের দিয়ে ভিডিও ক্লিপ বানানো হয়েছে


একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজপথের মত সাইবার স্পেসেও নিজেদের দখলে রাখতে চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। প্রতিপক্ষ বিএনপি-জামায়াতের প্রোপাগান্ডার জবাব দিতে প্রচার-প্রচারণার কৌশল হিসেবে এবার ডিজিটাল মাধ্যমকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিবেন তারা। ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়া, সামাজিক যোগযোগমাধ্যম ফেসবুক, টুইটার থেকেও সরকারের বিগত ১০ বছরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে দেশবাসীকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারণী ও প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রচারণরা জন্য গঠন করা হয়েছে অনলাইন প্রচার টিম। টিমের কর্মীরা উন্নয়ন তুলে ধরার পাশাপাশি অপপ্রচার রোধে কাজ করছেন। কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত নেতারা এসব মাধ্যমে সক্রিয়। এছাড়া দলীয় প্রার্থীরাও এবার মাঠের প্রচারের সঙ্গে সক্রিয় থাকছেন অনলাইন মাধ্যমে। তাদের হাতে কেন্দ্র থেকে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন প্রচার সামগ্রী।

তারা জানান, দেশের তরুণসমাজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেই বেশি সম্পৃক্ত। তবে নানা বয়সী মানুষও কমবেশি ডিজিটাল মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত। ফলে প্রচার কৌশলের অংশ হিসেবে এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে টার্গেট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবের মতো নেটওয়ার্কগুলোর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, ডিজিটাল মাধ্যমে প্রাচারের জন্য আওয়ামী লীগের প্রচার উপ-কমিটি বিভিন্ন প্যাকেজ তৈরি করেছে। যার মাধ্যমে আমাদের দলের পক্ষে বিভিন্ন প্রচার পরিকল্পনা তারা ঠিক করেছে। এর মধ্যে ডকুফিল্ম, আছে পোস্টার। সকল প্রার্থী তারা তাদের নিজেদের এলাকায় ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রচার চালাবে। ইতিমধ্যে কেউ কেউ ডকুমেন্টারিও বানিয়েছে। এছাড়া আমাদের দলের পক্ষ থেকে চারটি সিডি দেয়া হচ্ছে। এতে সরকারের উন্নয়ন ও বিএনপি-জামায়াতের অপকর্ম-সন্ত্রাস তুলে ধরা হয়েছে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিগত দুই নির্বাচনের মত এবারের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের প্রধান টার্গেট তরুণ ভোটার। দেশের তরুণ ভোটারদের আকৃষ্ট করতে সরাসরি প্রচার কাজটি দেখভাল করছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার চালানোর জন্য বিভিন্ন কনটেন্ট আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল ‘সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)’- এর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হবে। ‘নৌকায় ভোট দিন’, সুচিন্তা ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংগঠনও আলাদাভাবে প্রচারকাজে অংশ নিচ্ছে।

জানা যায়, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বেশিরভাগ সদস্যই বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত। প্রায় সবকয়জন জনপ্রিয় মন্ত্রী এবং দলীয় এমপিরা সক্রিয় ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে। অন্যান্য মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের ‘ডিজিটাল মিডিয়া ফ্রেন্ডলি’ করে গড়ে তুলতে কয়েকদফা কর্মশালার আয়োজন করা হয়। ওইসব কর্মশালায় এমপি, মন্ত্রীদের ফেসবুক, টুইটারসহ অনলাইন মিডিয়ায় সম্পর্কে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

ইতোমধ্যেই সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় বর্তমান সরকারকে আবারো নৌকায় ভোট দিতে প্রচারণায় অংশ নিচ্ছে বিভিন্ন অঙ্গনের তারকারা। রিয়াজ, ফিরদৌস, পূর্ণিমা, সাকিব আল হাসান, সুবর্ণা মুস্তফা, ইমদাদুল হক মিলন, ছোট ছোট ভিডিও বার্তায় উন্নয়নের গুরুত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনার সরকারের ধারবাহিকতা রক্ষায় নৌকা মার্কায় ভোটদিতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন। মুহুর্তের মধ্যেই সেসব ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে।

উন্নয়নের প্রচারণার পাশাপাশি বিএনপি-জামাত জোট সরকারের সময় বিভিন্ন অন্যায়, অপকর্ম, দুর্নীতি, সংঘর্ষের চিত্র, সংবাদপত্রের কাটিং দিয়ে লিফলেট, ভিডিওক্লিপ বানিয়েও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সাইবার স্পেসে।

দলের কেন্দ্রীয় নেতা-এমপি, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের এই ভিডিওগুলো সর্বোচ্চ সংখ্যক শেয়ার করার জন্য বলা হয়েছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তাঁর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় নিজেও সামাজিক মাধ্যমে দারুণ সক্রিয়। নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জয় প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে নিজের ও আওয়ামী লীগ সরকারের অবস্থানের বিষয়ে কথা বলেন। জয়ের পেজ থেকে সাকিবের ভিডিও কন্টেন্ট ২২ ঘণ্টায় ৫৭ হাজারেরও বেশি বার দেখা হয়েছে।

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বার্তা২৪কে বলেন, ‘বিএনপি জামায়াত প্রোপাগাণ্ডা চালাতে অনেক দিন ধরেই সাইবারজগৎকে ব্যবহার করে আসছে। তাই এবার সেখানে তাদের প্রপাগান্ডার কাউণ্টার দেওয়া হবে।’

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;