চট্টগ্রাম-২: আ'লীগ জোটে বিবাদ, সুবিধায় ইসলামী ফ্রন্ট



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফটিকছড়ি নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-২ নির্বাচনী আসন, ছবি: সংগৃহীত

ফটিকছড়ি নিয়ে গঠিত চট্টগ্রাম-২ নির্বাচনী আসন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি আসনেই ইসলামী ফ্রন্টের একক প্রার্থী দিয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি আসনে ইসলামী ফ্রন্টের হেভিওয়েট প্রার্থীও রয়েছে।

জানা গেছে, ফটিকছড়ি আসনে প্রার্থিতা নিয়ে বড় দুই জোটের মধ্যে বিবাদ যখন তুঙ্গে তখন অনেকটা সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন সুন্নি মহাজোটের হেভিওয়েট প্রার্থী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি।

১০ম জাতীয় সংসদের সাংসদ তরিকতের নজিবুল বশর ভান্ডারিকে টেক্কা দিতে অপর সুন্নি জোটের সাইফুদ্দিন ভাণ্ডারী প্রার্থী হওয়ায় স্বস্তিতে আছে মাইজভান্ডারিপন্থীরা। দু’জনই ফটিকছড়ির মাইজভান্ডার দরবার শরিফের অওলাদ। সম্পর্কে তারা দুজন চাচা-ভাতিজা।

“ঐক্যের সাথে দেশ গড়ি” স্লোগানে অতি সাম্প্রতিক আত্মপ্রকাশ করা তার নতুন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত না হওয়ায় দলটির চেয়ারম্যান হিসেবে ইসলামী ফ্রন্টের মোমবাতি প্রতীক নিয়ে এ আসনে নির্বাচনে লড়বেন তিনি।

মহাজোটের অংশ সুন্নি মহাজোটের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সংলাপে অংশ নিয়ে মহাজোট নেত্রীর ইতিবাচক সাড়া পেয়ে নির্বাচনে নেমেছেন বলে জানান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি।

মোমবাতি প্রতীক ছাড়াও মহাজোটের প্রতীক নৌকা পেতেও মহাজোটের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ইতোমধ্যে উপজেলার সমমনা ইসলামী দলগুলোর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেছেন। সম্মতি নিয়েছেন তার নিজ গ্রামের দশ মহল্লাবাসির কাছ থেকে।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ইসলামী ফ্রন্টের সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ. মঈনুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হলেও তার রয়েছে উপজেলা জুড়ে ক্লিন ইমেজ। সুন্নি আকিদা ও সুফিবাদের মতাদর্শী জনগোষ্ঠী ছাড়াও মাইজভান্ডারি তরিকার বড় ধরনের সমর্থক রয়েছে উপজেলা জুড়ে। ফটিকছড়িতে সুন্নি আকিদা ও মাইজভান্ডারি তরিকা পন্থীদের ভোট রয়েছে এক লাখের বেশি। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাদের প্রার্থীর বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।’

এবিষয়ে সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী বার্তা২৪কে বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে দুই এক দিনের মধ্যে তার নেতৃত্বে সমমনা ইসলামী দলগুলো নিয়ে বৃহত্তর ইসলামী জোটের আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। যা নির্বাচনী মাঠে তার পক্ষে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ছোট খাট মতানৈক্য মেটাতে পারলে ইসলামের মূলধারার অনুসারী সকলেই তার সাথে এক হতে পারবে।’

এ আসনে মহাজোটের অপর প্রার্থী স্ব-গোত্রীয় সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি নৌকা প্রতীকে প্রার্থী হলেও ইমেজের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি। কেননা দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে ইতিমধ্যে নানা বিষয় নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন মহাজোট প্রার্থী তরিকত ফেডারেশন চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর।

তাকে নিয়ে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছে উপজেলা আওয়ামী লীগ। প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে মহাজোটের দুই শরীক দল আওয়ামী লীগ ও তরিকত ফেডারেশনের দ্বন্দ্ব সম্প্রতি আরো প্রকট হয়েছে। তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারিকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করায় ক্ষুদ্ধ উপজেলার সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতারা।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচিত হন তরিকত চেয়ারম্যান নজিবুল বশর ভান্ডারি। নির্বাচনের পর বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের গত ৫ বছরে নজিবুল বশর ভান্ডারির নানা বিতর্কিত ভূমিকায় ক্ষুদ্ধ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সাধারণ জনগণ।

প্রকট আকার ধারণ করে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল। দলের কোন্দল বৃদ্ধির পেছনে এমপি নজিবুল বশর নেপথ্যে কাজ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিগত ৫ বছরে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন থেকেও বঞ্চিত ফটিকছড়িবাসী।

সব মিলিয়ে নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে একসঙ্গে নজিবুল বশরের সাথে দূরত্ব বাড়ছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সাধারণ জনতার। ইতিপূর্বে নজিবুল বশরকে মহাজোট থেকে মনোনয়ন না দিতে দলের কেন্দ্রীয় নীতি নির্ধারনী মহলে চিঠি দিয়েছে বলে জানান উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মজিবুল হক চৌধুরী।

এদিকে আওয়ামী লীগের মত প্রার্থী নিয়ে বিবাদ রয়েছে অপর বড় জোট ঐক্যফ্রন্টেও। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান দল বিএনপি থেকে ইতোমধ্যে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত কাকে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হয় তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। চূড়ান্ত যাকেই করা হোক সেক্ষেত্রে প্রার্থীর পক্ষে শেষ পর্যন্ত নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকবে কিনা তা নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা।

এ ছাড়া এ আসনে নানা কারণে জামায়াতের সাথে দূরত্ব রয়েছে বিএনপির। সবচেয়ে বড় বিষয় গত ১০ বছরের অব্যাহত মামলার কারণে এখনো নিজেদের ঘর গোছাতে পারেনি বিএনপি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে এ আসনে সাংসদ নির্বাচিত হন যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসি শাস্তিপ্রাপ্ত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;