রাঙার দ্বিগুণ সম্পদ বাড়লেও স্ত্রীর ঘর ফাঁকা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাঙার দ্বিগুণ সম্পদ বাড়লেও স্ত্রীর ঘর ফাঁকা। ছবি: বার্তা২৪.কম

রাঙার দ্বিগুণ সম্পদ বাড়লেও স্ত্রীর ঘর ফাঁকা। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত পাঁচ বছরে ছয়গুণ আয় আর দ্বিগুণ সম্পদ বাড়লেও স্ত্রীর ঘর ফাঁকা রেখেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও বর্তমান সরকারের এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙা। রিটার্নিং কর্মকর্তাকে দেয়া হলফনামায় স্ত্রীর আয় ও সম্পদের ঘর পুরো ফাঁকা রেখেছেন তিনি।

রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও আংশিক সিটি) আসনের বর্তমান এমপি মসিউর রহমান রাঙা। তিনি এবারো এ আসন থেকেই মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি। এছাড়াও রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতির দায়িত্বে আছেন।

জাতীয় পার্টির প্রভাবশালী এই নেতার হলফনামার তথ্য বলছে, কৃষি, বাড়িভাড়া, ব্যবসা, চাকরি এবং অন্যান্য উৎস থেকে প্রতিবছর তার আয় ৮৭ লাখ ৫৪ হাজার ২৫৫ টাকা। দশম সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ছিল ১৪ লাখ আট হাজার ৩৪ টাকা। এ হিসেবে গেল পাঁচ বছরে তার আয় বেড়েছে ছয় গুণ।

অন্যদিকে সম্পদের হিসাবনামায় পাঁচ কোটি ৬৩ লাখ ১৮ হাজার টাকার কথা উল্লেখ করেছেন রাঙা। যা দশম সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এর আগে ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি দুই কোটি ৮০ লাখ ৫৯ হাজার টাকার তথ্য দিয়েছিলেন। এছাড়া পরিবহন ব্যবসার তথ্যর সঙ্গে এবার যোগ হয়েছে ফিলিং স্টেশনের মালিকানা এবং কমিশন এজেন্ট বাণিজ্যের তথ্য।

বর্তমান হলফনামার তথ্য মতে, এক কোটি ৮৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ব্যাংকে নগদ জমা আছে ২৩ লাখ ১৪ হাজার ১২৪ টাকা এবং বিদেশি মুদ্রায় আছে তিন লাখ ৯৪ হাজার ৪২২ টাকা। স্থায়ী আমানত হিসেবে ৮৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার বিনিয়োগও রয়েছে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় এক কোটি নয় লাখ ৪০ হাজার ৮৫৫ টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিক ছিলেন তিনি। যার মধ্যে নয় লাখ ৪০ হাজার ৩৪২ টাকা নগদ, ৯০ লাখ ৫৮ হাজার ৭৩৪ টাকা ব্যাংকে এবং দুই লাখ ৮১ হাজার ৭৭৯ টাকা স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ হিসেবে ছিল।

জাতীয় পার্টির পলিসি মেকার হিসেবে পরিচিত এই নেতার মালিকানায় মোট ৬৪ লাখ টাকা দামের বাস ও মোটরগাড়ি রয়েছে। গত সংসদ নির্বাচনে তার ৩ লাখ এবং স্ত্রীর নামে ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা দামের যানবাহন ছিল। এদিকে সব কিছুতে উন্নতি হলেও আগের মতোই ১৬ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার, এক লাখ ২০ হাজার টাকার আসবাবপত্র এবং ৫৪ হাজার টাকার অন্যান্য অস্থাবর সম্পত্তি থাকার তথ্য দিয়েছেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙা এখন তিন কোটি ৭৪ লাখ ৩২ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক। পাঁচ বছর আগে যা ছিল এক কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার টাকা। বর্তমানে ৮৬ লাখ ১৬ হাজার ৭০০ টাকার কৃষি ও ৫৯ লাখ চার হাজার ৪৬৩ টাকার অকৃষি জমি, এক কোটি ৪৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩০ ও ৭৩ লাখ ৬২ হাজার ৭৮২ টাকা দামের দুটি দালান এবং ১০ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকার ফিলিং স্টেশন রয়েছে তার। ২০১৪ সালের নির্বাচনের হলফনামায় ছয় লাখ ৭৫ হাজার টাকার কৃষি জমি, ছয় লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ টাকার অকৃষি জমি, এক কোটি ১৫ লাখ ১০ হাজার ৫৭৪ টাকার দালান এবং ৪২ লাখ ৯৬ হাজার ১৯০ টাকার স্থাবর সম্পদ ছিল রাঙার।

এদিকে আয় আর সম্পদ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঋণও বেড়েছে তার। পাঁচ বছর আগে ৭৩ লাখ ২৪ হাজার ৩১৬ টাকার ঋণ থাকলেও বর্তমানে তা ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৫ টাকায় পৌঁছেছে।

গেল পাঁচ বছরে রাঙার সম্পদ আর আয়ের খাতার যোগফল দীর্ঘ হলেও এবার স্ত্রীর আয় আর সম্পদের ঘর পুরোটাই ফাঁকা রেখেছেন তিনি।

২০১৪ সালের হলফনামায় রাঙার স্ত্রীর নগদ ৪ লাখ ২০ হাজার ৩২৪ টাকা, ব্যাংকে ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা, ১৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার মূল্যমান বাস বা মোটর গাড়ি, ৬০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার, ৬০ হাজার টাকার ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী এবং ২০ হাজার টাকার আসবাবপত্র ছিল। এছাড়া স্ত্রীর নামে থাকা স্থাবর সম্পদের তালিকায় ৯৩ হাজার টাকা দামের কৃষি জমি এবং ১৬ লাখ টাকার অকৃষি জমি ছিল।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;