রংপুরে প্রতীক পেয়ে প্রচারণায় ৪৩ প্রার্থী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎসবমুখর পরিবেশে প্রতীক বরাদ্দের পর আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা। রংপুর জেলার ছয়টি সংসদীয় আসন থেকে এবার ৪৩ জন প্রার্থী জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার লড়াইয়ে ভোটযুদ্ধে মাঠে নেমেছেন।

সোমবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে রংপুর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এনামুল হাবীব প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে শুরু হয় সরগরম প্রচারণা।

এবার রংপুর-১, রংপুর-৩ ও রংপুর-৬ এ মহাজোটের এককপ্রার্থী রয়েছে। এছাড়া বাকি তিনটি আসনে নৌকা ও লাঙ্গলের প্রতীকে রয়েছে আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টির প্রার্থী।

এছাড়া দীর্ঘ ১০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ধানের শীষ প্রতীকে দল থেকে চার এবং জামায়াতে ইসলামী ও নাগরিক ঐক্যের দুই প্রার্থীকে নির্বাচনী লড়াইয়ে মাঠে রেখেছেন। ধানের শীষ নিয়ে মাঠে নামা ছয় প্রার্থীর মধ্যে দুইজন প্রার্থীকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অচেনা মুখ বলে দাবি করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে সাধারণ ভোটারদের মাঝে। যদিও এ নিয়ে প্রার্থীদের মাথা ব্যাথা নেই।

আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় একাদশ সংসদ নির্বাচনে রংপুরের ছয়টি আসনের চারটিতে নৌকা-লাঙ্গল-ধানের শীষের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটযুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও মাঠ জরিপে নৌকার প্রার্থীরাই এগিয়ে আছেন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনে লাঙ্গলের শক্ত কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে আছে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা।

রংপুরের আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের চার জন, জাতীয় পার্টির চার, বিএনপির তিন, জামায়াতে ইসলামীর এক জন। এছাড়া নাগরিক ঐক্যের এক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পাঁচ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চার, খেলাফত মজলিসের এক, জাকের পার্টির চার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির এক, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক পার্টি (পিডিপি) এক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (ইনু) দুই, বিকল্পধারার এক, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের দুই, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির এক, বিএনএফ’র দুই ও স্বতন্ত্র রয়েছেন তিন জন প্রার্থী।

রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও আংশিক সিটি) আসন: জাতীয় পার্টির মহাসচিব বর্তমান এমপি এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙা (মহাজোট-লাঙল), সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু (স্বতন্ত্র-মটর কার), নাগরিক ঐক্যের শাহ্ মোঃ রহমতুল্লাহ (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট-ধানের শীষ), মোক্তার হোসেন (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা), ইশা মোহাম্মদ সবুজ (এনপিপি-আম), সিএম সাদিক (স্বতন্ত্র- সিংহ)।

রংপুর-২ (বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জ) আসন: বর্তমান এমপি আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক (আ.লীগ-নৌকা), আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু (জাপা-লাঙল), সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার (বিএনপি-ধানের শীষ), সাবেক এমপি আনিছু ইসলাম রহমান মন্ডল (স্বতন্ত্র-সিংহ), মোঃ আশরাফ আলী (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা), কুমারেশ চন্দ্র রায় (জাসদ-মশাল), হারুন অর রশিদ (বিকল্পধারা-কুলা), আশরাফ-উজ-জামান (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল), জিল্লুর রহমান (বিএনএফ-টেলিভিশন), ওয়াসিম আহমেদ (এনপিপি-আম)।

রংপুর-৩ (সদর ও সিটি কর্পোরেশন) আসন: জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বর্তমান এমপি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (মহাজোট-লাঙল), পিপলস পার্টি অব বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান রিটা রহমান (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট-ধানের শীষ), আমিরুজ্জামান পিয়াল (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা), সাব্বির আহম্মেদ (পিডিপি-বাঘ), সাখাওয়াত রাঙ্গা (জাসদ-মশাল), আনোয়ার হোসেন বাবলু (ওয়াকার্স পার্টি-কোদাল), আলমগীর হোসেন আলম (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল), তৌহিদুর রহমান মন্ডল (খেলাফত মজলিস-দেওয়াল ঘড়ি) ও ছামসুল হক (এনপিপি-আম)।

রংপুর-৪ (পীরগাছা ও কাউনিয়া) আসন: বর্তমান এমপি টিপু মুনশি (আ.লীগ-নৌকা), এমদাদুল হক ভরসা (বিএনপি-ধানের শীষ), মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল (জাপা-লাঙল), মাওলানা বদিউজ্জামান (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা) ও আব্দুস সাদেক মিয়া (বাসদ-মই), লায়লা আঞ্জুমান আরা (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল)।

রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর) আসন: বর্তমান এমপি এইচএন আশিকুর রহমান (আ.লীগ-নৌকা), সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা অধ্যাপক গোলাম রব্বানী (ঐক্যফ্রন্ট-ধানের শীষ), এসএম ফখর উজ জামান জাহাঙ্গীর (জাপা-লাঙল), শফিকুল ইসলাম ভোলা মন্ডল (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা), শামীম মিয়া (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল) ও মমিনুল ইসলাম (বাসদ-মই)।

রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসন: জাতীয় সংসদের স্পীকার বর্তমান এমপি ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী (মহাজোট-নৌকা), সাইফুল ইসলাম (বিএনপি-ধানের শীষ), বেলাল হোসেন (ইসলামী আন্দোলন-হাতপাখা), হুমায়ুন এজাজ (এনপিপি-আম), অধ্যাপক কামরুজ্জামান (কমিউনিস্ট পার্টি-কাস্তে), এবিএম মাসুদ সরকার মজনু (বিএনএফ-টেলিভিশন)।

এদিকে প্রচারণায় অংশ নেওয়া প্রার্থী ও সমর্থকদেরকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন রংপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিএম সাহাতাব উদ্দিন। তিনি জানান, রংপুর জেলায় ৬১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। বর্তমানে ৪৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য রয়েছেন।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;