ডিজিটাল প্রচারণায় পিছিয়ে বিএনপি



শিহাবুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনের মাঠ পর্যায়ের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হয়েছে। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই প্রার্থীরা নির্বাচনমুখী প্রচারণার গ্রিন সিগন্যাল পেয়েছেন। তবে ডিজিটাল প্রচারণার নীতিমালা না থাকায়,আগে থেকেই ইন্টারনেটভিত্তিক প্রচারণা শুরু করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

অনলাইন ভিত্তিক এই প্রচারণায় আওয়ামী লীগের ধারের কাছেও নেই বিএনপি। ক্ষমতাসীন দলটির তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইউটিউব ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কোটি মানুষের কাছে নির্বাচনী বার্তা পৌঁছে দিতে বিএনপি।

সোমবার (১০ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেখা যায়, নির্বাচনে ভোট চেয়ে দলের পক্ষে বিভিন্নরকম প্রচারণামূলক বার্তা পোস্ট করেছে। চিত্রনায়ক রিয়াজ, ফেরদৌস আহমেদ, মাহফুজ আহমেদ, চিত্র নায়িকা নিপুণ, আফসানা মিমিসহ অন্তত ১৮ জন মিডিয়া ব্যক্তিত্বের প্রচারণা মূলক বক্তব্য ভিডিও আকারে প্রকাশ করা হয়।

অপর দিকে বিএনপির ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে গিয়ে দেখা যায়, এরকম নির্বাচনমুখী কোনো প্রচারণা নেই। আছে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বিভিন্ন সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য, দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্য, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি চেয়ে প্রচারণা। এছাড়া কয়েকটি পত্রিকার নিউজ লিংক শেয়ার করা হয়েছে।

ফেসবুকের পরেই দেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ইউটিউব। যেখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কোনো ভেরিফাইড আইডি নেই। কিন্তু দুই দলের নামেই রয়েছে অন্তত অর্ধশত আইডি।

'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ' ইংরেজিতে লিখে সার্চ দিলে চার-থেকে পাঁচটি গান পাওয়া যায়। যেখানে শুরুতে দলটির নির্বাচনী প্রচারণা মূলক থিম সং 'জয়বাংলা জিতবে আবার নৌকা, জয়বাংলা শেখ হাসিনার সালাম নিন, জয়বাংলা নৌকা মার্কায় ভোট দিন' গানটি চলে আসে। যেখানে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে দলটিকে উল্লেখ করে, বিগত সময়ে তাদের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ও কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হয়েছে।

এছাড়া 'জয়বাংলা বলে আগে বাড়ো', 'এখন সময় বাংলাদেশের', 'এখন সময় আমাদের', 'এখন সময় জয় বাংলার, 'নতুন দিনের প্রভাতের', 'ধ্বংস নয় আমরা উন্নয়নের পথে, সমৃদ্ধির পথে' সহ রয়েছে কয়েকটি গান। যেগুলোতে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রচারণা বক্তব্য, ছবি ও ভিডিও রয়েছে।

অপর দিকে ইউটিউবে বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণামূলক একটি মাত্র থিম সং পাওয়া গিয়েছে, যা খুবই নিম্নমানের। সেটাও পাবলিশ করা হয়েছে গতকাল (রোববার)।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগের থিম সং ইতোমধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এরকম অনানুষ্ঠানিক ডিজিটাল প্রচারণায় খুব বেশি এগোতে পারেনি, এমনকি আনুষ্ঠানিক প্রচারণারও শুরুর সিদ্ধান্তও নিতে পারেনি বিএনপির নীতিনির্ধারকরা।

এ নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, 'নির্বাচনের প্রচারণা আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করতে পারি নাই। আমাদেরকে নানাভাবে বাঁধা দেয়া হচ্ছে। এজন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। শীঘ্রই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে।'

ডিজিটাল প্রচারণা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বার্তা২৪ কে বলেন, 'আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে যে প্রচারণা করব তা ব্যয়ের সাথে সঙ্গতি থাকবে না। সেটা যদি আনুষ্ঠানিকভাবে করি তাহলে নির্বাচনী প্রচারণা আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে। নির্বাচন কমিশন আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে। কেননা আওয়ামী লীগ প্রচারণা শুরু হওয়ার আগেই প্রচারণা শুরু করলেও তাদের কিছুই বলবে না নির্বাচন কমিশন, কিন্তু আমরা যদি একটু এদিক সেদিক করি তাহলে আমাদের উপর খড়গ নেমে আসবে।'

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;