বাগেরহাট-৩: মাঠে সরব নৌকা, নেই ধানের শীষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে ব্যস্ত নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার / ছবি: বার্তা২৪

নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে ব্যস্ত নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসনে প্রচারণায় নৌকার প্রার্থী মাঠে সরব থাকলেও তেমনটা আনাগোনা নেই ধানের শীষ প্রার্থীর।

এ আসনটিতে পাঁচজন প্রতিদ্বন্দ্বী থাকলেও মূলত প্রধান দুই প্রতিদ্বন্ধী দল হিসেবে মাঠে আছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী দুইবারে এমপি হাবিবুন নাহার এবং ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী জামায়াত নেতা মাওলানা অ্যাডভোকেট শেখ আ. ওয়াদুদ।

এছাড়া অন্য যে তিন প্রার্থী আছেন তারা হলেন- হাত পাখা প্রতীক নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল সিরাজী, গোলাপ ফুল নিয়ে জাকের পার্টির মো. রেজাউল করিম ও লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির (জাপা) মো. সেকেন্দার আলী মনি।

মাঠে সরব উপস্থিতি না থাকার বিষয়ে মাওলানা ওয়াদুদ বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের নানাভাবে ভয়ভীতি ও মামলা দিয়ে মাঠে নামতে দেয়া হচ্ছে না। বৃহস্পতিবারও আমাদের কয়েকজন কর্মীর নামে রামপাল থানায় মামলা দেয়া হয়েছে। এত কিছুর মধ্য দিয়েও আমি গ্রামাঞ্চলে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।’

অপরদিকে হাত পাখার প্রার্থী মাওলানা শাহজালাল সিরাজী বলেন, ‘আমার পোস্টার লাগানো ও প্রচারণায় বাধা দেয়া হচ্ছে। আমার কর্মীদের মারধর এবং হুমকি ধামকি দেয়া হচ্ছে।’

এদিকে বরাবরই আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এ আসনটিতে আবারো নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহারের বিজয়ী হওয়ার সম্ভবনার কথা বলছেন ভোটররা।

সাধারণ ভোটারদের মতে, এ আসনে মূলত লড়াই হবে নৌকা ও ধানের শীষ প্রতীকের মধ্যে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী দিন-রাত সমানভাবে মোংলা-রামপাল জনসংযোগ করলেও প্রতিপক্ষ ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীর জনসংযোগ এখন পর্যন্ত চোখে পড়েনি। রাস্তাঘাট, দোকানপাট সব জায়গায় নৌকার প্রার্থীর পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে।

এছাড়া নৌকা প্রতীকের পক্ষে শহর ও শহরতলী জুড়ে চলছে মাইকিং প্রচারণা। কিন্তু ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াত নেতা ওয়াদুদের মাইকিং তো দূরে থাক, কোন পোস্টার, ব্যানার ফেস্টুনও চোখে পড়ছে না।

তবে কিছু জায়গায় ধানের শীষ প্রতীক সম্বলিত জামায়াত নেতা ওয়াদুদের পোস্টার সাঁটানো দেখা গেলেও তা নিয়ে আবার চরম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে স্থানীয় বিএনপি-জামায়াত জোটের মধ্যে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/14/1544796720722.jpg

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বিএনপির কয়েকজন নেতাকর্মী বলেন, আমাদের প্রতীক ব্যবহার করেছে ঠিকই, কিন্তু পোস্টারে আমাদের নেতা-নেত্রীদের (জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান) ছবি দেয়া হয়নি। এতে দলীয় সাধারণ লোকজনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

রামপালের নওশের আলী ও খাঁন আলী আজম বলেন, দেশে জামায়াত বলতে কিছু আছে নাকি। যদি বিএনপির প্রার্থী হতো তাহলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সঙ্গে মাঠে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতো।

কারণ হিসেবে তারা বলেন, এখানে প্রায় ৭০ হাজার সংখ্যালঘু ভোটার রয়েছে, তারা কখনোই জামায়াতকে ভোট দেয়না। যে কারণে ভোটের দিক দিয়ে জামায়াত প্রার্থী অনেক পিছিয়ে থাকে। মূলত জামায়াত এ আসনে ভোটে পারবে না, আবার বিএনপিকেও ছাড়বে না।

মোংলার মামার ঘাটের বাসিন্দা মো. শরিফুল ইসলাম, ইসরাফিল শেখ বলেন, এখানে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ও হাবিবুন নাহার এমপি হয়ে আসছেন। সে সুবাদে এলাকায় তারা ব্যাপক উন্নয়নও করেছেন।

তাই এবারও আওয়ামী লীগের প্রার্থী দুইবারের এমপি হাবিবুন নাহারই বিজয়ী হবেন বলে আশাবাদী তারা।

মোংলা উপজেলা নির্বাচন কমিশনার মো. জাকারিয়া জানান, মোংলা-রামপাল নিয়েই গঠিত বাগেরহাট-৩ আসন। এ আসনটিতে মোট ভোটার রয়েছেন দুই লাখ ২৬ হাজার। তারমধ্যে সংখ্যালঘু ভোটার রয়েছেন প্রায় ৭০ হাজারের মতো।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;