ঢাকা-১৪: কোন্দল আর চাঁদাবাজিতে ডুবতে পারেন আসলাম



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঢাকা-১৪ আসনে কোন্দল আর চাঁদাবাজিতে ডুবতে পারেন এমপি আসলাম, ছবি: বার্তা২৪.কম

ঢাকা-১৪ আসনে কোন্দল আর চাঁদাবাজিতে ডুবতে পারেন এমপি আসলাম, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা ১০ বছর ধরে ক্ষমতায় ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদস্য আসলামুল হক নিজ এলাকায় বেশ জনপ্রিয়। তবে চলতি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই দলীয় কোন্দলে জড়িয়ে পড়েছেন তিনি। পাশাপাশি অভিযোগ উঠছে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে তার নামে চাঁদাবাজির।

সংশ্লিষ্ট আসনের ভোটাররা বলছেন, নৌকা প্রতীক নিয়ে যদি আসলাম পরাজিত হন, তাহলে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও আর চাঁদাবাজির জন্যই তিনি পরাজিত হবেন।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১২ নং ওয়ার্ড এবং সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়ন নিয়ে ঢাকা-১৪ আসন গঠিত। এর মধ্যে পড়েছে মিরপুর, শাহ আলী, দারুস সালাম ও রূপনগর থানা।

রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সরেজমিনে এই সংসদীয় আসন ঘুরে ভোটারদের ও দলীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

স্থানীয় নেতা কর্মী সূত্রে জানা যায়, আসনকেন্দ্রিক রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ, গাবতলী বাস টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণ, এলাকায় কমিটি গঠনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এমপি আসলাম ও সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিনের সঙ্গে দা-কুমড়া সম্পর্ক।

সংশ্লিষ্ট থানাগুলোর আওয়ামী লীগের নেতারা সাবিনা আক্তার গ্রুপের হয়ে কাজ করেন। ঠিক উল্টো দিকে যুবলীগের নেতাকর্মীরা এমপি আসলামের হয়ে কাজ করেন। সংরক্ষিত আসন ছেড়ে সাবিনা এবার মনোনয়ন চাওয়ায় নির্বাচনের শুরু থেকেই তাদের কোন্দল আরও বেড়ে যায়, নেতাকর্মীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যান।

আসলামুল হক আসলামের নির্বাচনী প্রচারণায় এখনও সেভাবে স্থানীয় নেতাদের দেখা যায়নি। মিরপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হানিফ জোট বেঁধেছেন সাবিনা আক্তারের সঙ্গে। তাই অনেকটা একা একাই নির্বাচনী গণসংযোগে বিভিন্ন ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে আলাদাভাবে উঠান বৈঠক করেছেন এমপি আসলাম। বাড়ি বাড়ি গিয়ে লিফলেট বিতারণ করছেন।

মিরপুর-১ নম্বর এলাকার ৯ নং ওয়ার্ডের ইউনিট-৪-এর সভাপতি চেগোদা খাঁন বার্তা২৪.কমকে বলেন, কাজ করে মজা পাচ্ছি না। নিজেদের মধ্যে দুই গ্রুপে হলে অন্য পক্ষ এসে সুযোগ নিবে এটাই তো স্বাভাবিক! যত দ্রুত উভয়পক্ষ এক হয়ে কাজ করা যায়, সেটাই নৌকার জন্য ভালো।

নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক ১১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের পদধারী এক নেতা বলেন, এখন যেভাবে চলছে; কেউ প্রচারণায় আসেন কেউ আসেন না। এভাবে নির্বাচন হয় না। সবাই মিলে কাজ করলে নৌকার বিজয় হবেই।

দলীয় কোন্দলের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবিনা আক্তার তুহিন বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমার সঙ্গে দলের কোনো নেতাকর্মীর দূরত্ব তৈরি হয়নি। আমরা সবাই মিলে নৌকার জন্য কাজ করছি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/17/1545036854000.jpg

অন্যদিকে সরেজমিনে গাবতলী টার্মিনাল ও শাহআলী, দারুস সালাম কাঁচা বাজার এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়। দীর্ঘদিন ধরে মোটা অঙ্কের টাকা চাঁদা দিয়ে ব্যবসা করে আসছেন তারা। যা আগে হয়নি। পরিষ্কারভাবে তারা কিছু না বললেও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে তাদের ভেতরে চাপা ক্ষোভ রয়েছে।

এখানকার ব্যবসায়ী হাজী বাণিজ্য ভাণ্ডারের মালিক মাসুম রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, ব্যবসা করে খাই, তাই কিছু বলার নাই। তবে নৌকার জনপ্রিয়তা কথা বাদ দিলে, এমপি আসলামের নামে যে চাঁদাবাজি হয়- তাতে জয়ী হওয়া তার জন্য কষ্টকর।

পাশাপাশি গাবতলী বাস টার্মিণাল নিয়ন্ত্রণ করাসহ চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে আসলামের ভাই মফিজুল হকের বিরুদ্ধে। এ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ অর্থ আদায় করে তার সিন্ডিকেট। এ বিষয়ে দর্শনা ডিলাক্স পরিবহনের কর্মচারী রফিকুল বার্তা২৪.কমকে বলেন, টার্মিনালে কাজ করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে হয়। নির্ধারিত চাঁদার পরও নানাজন এসে নানা কাজে টাকা নিয়ে যায়। কিছু বললেই বলে এমপির লোক। সেটা এমপি পর্যন্ত যায় কিনা জানি না। কিন্তু আমাদের দিতে হয়।

এখানকার স্থানীয় চায়ের দোকানদার জসিম বলেন, এই চাঁদা পার্টিই এমপির সুনাম নষ্ট করল।

দলীয় কোন্দল ও চাঁদাবাজি অভিযোগের বিষয়ে জানতে এমপি আসলামুল হককে একাধিকবার ফোন করা হলেও দিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে এসএমএস করা হলে তিনি কল করেন। পরে দলীয় কোন্দল ও চাঁদাবাজির বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি একটা মিটিংয়ে আছি; পরে আপনার সঙ্গে কথা বলব।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;