ঢাকা-১৭: উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান ভোটাররা



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টঙ দোকানে চায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আড্ডা / ছবি: বার্তা২৪

টঙ দোকানে চায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আড্ডা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রার্থীদের মতো ঢাকা-১৭ আসনের ভোটাররাও পড়েছেন গোলক ধাঁধায়। এ আসনের অনেক প্রার্থীকে এখনো চেনেন না ভোটাররা। আবার মহাজোট থেকে প্রার্থী চূড়ান্ত না থাকায় কর্মীরাও রয়েছেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে। তবে রাজধানীর অভিজাত এলাকা বলে পরিচিত এ আসনের ভোটাররা চান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকুক। যে দল উন্নয়ন ও সুশাসন দিতে পারবে তাদের প্রার্থীকেই ভোট দিতে চান তারা।

শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকা-১৭ আসনের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

গুলশান, বনানী, ক্যান্টনমেন্ট, মহাখালীর নিউ ডিওএইচএস, ভাসানটেক, বারিধারা ও শাহজাদপুর এলাকা নিয়ে ঢাকা-১৭ আসন। এ আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৩ জন।

একাদশ সংসদ নির্বাচনে আসনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন ১০ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন চিত্র নায়ক অকবর পাঠান ফারুক (নায়ক ফারুক), লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ, ঐক্যফ্রন্ট থেকে বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ উল্লেখযোগ্য। তবে মহাজোট থেকে এ আসনের প্রার্থী কে হবেন সেটি এখনো চূড়ান্ত নয়। তাই ভোটারদের মনে এখনো মহাজোটের প্রার্থী নিয়ে শঙ্কা আছে। সরকারিবরোধী ২০ দলীয় জোট থেকে পার্থী একক প্রার্থী হওয়ায় তিনি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/21/1545381837656.jpg

গুলশান-১ নিবাসী ভোটার বেসরকারি চাকরিজীবী সাইফুল ইসলাম বার্তা২৪কে বলেন, ‘প্রার্থীরা ভোট চাইতে আসবেন, তাদের কথা শুনব। তারপর বিচার বিবেচনা করে ভোট দিতে যাব। এমন প্লানন আছে। কিন্তু এ আসনের প্রার্থী এরশাদ না ফারুক থাকছেন সেটাই এখনো চূড়ান্ত নয়। অন্যদিকে কিছু প্রার্থীর মাইকিং শুনলেও সব দলের প্রার্থীদের মিটিং-মিছিলও এখনো চোখে পড়েনি।’

কচুক্ষেতের স্বাধীনতা চত্বরের পাশে আড্ডা দিচ্ছিলেন তিনজন ভ্যান চালক। তাদের কাছে ভোটের পরিবেশ নিয়ে জানতে চাইলে তারা বলেন, আসলে পছন্দের কোনো প্রার্থীই নেই। তা ছাড়া এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি ভোট দিতে যাব কিনা। আমাদের কাছে এখনো কেউ ভোট চাইতে আসেননি।

দুপুরে পাশেই টঙ দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম। তখন তিনজন মানুষ চা দোকনে এসে রাজনৈতিক আড্ডা শুরু করেন। আওয়ামী লীগ বিএনপি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয় তাদের মধ্যে।

জানতে চাইলাম ভোট হবে কিনা, প্রশ্ন শুনে মুরাদ হোসেন নামের একজন বললেন, ‘কীসের ভোট? এমন নির্বাচনের পরিবেশ আগে দেখিনি। সেনাবাহিনী নামলে যদি বিএনপি একটু দাঁড়াতে পারে তা না হলে বিএনপি নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়াবে দেখে নিয়েন।’

তার কথা শেষ না হতেই টেনে নিয়ে আরেক ব্যক্তি সেলিম মিয়া জবাব দিয়ে বলেন, ‘বিএনপি কোনো দল হল? একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ২২ বার হত্যা চেষ্টা করা হয় যে দেশে সেখানে রাজনীতির কি থাকে?’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ইশেতাহার দেখেন আর বিএনপির ইশতেহার দেখেন? আওয়ামী লীগ গ্রাম শহর করতে চায় আর বিএনপি চায় তারেক জিয়া ও খালেদা জিয়ার মুক্তি। একজনের ইশতেহার সারা দেশের জন্য আরেকজনেরটা ব্যক্তিস্বার্থের জন্য।’ এসব কথা শুনে মুরাদ হোসেন চুপষে যান।

কথা যখন তুমুলে, তখন দোকনাদার উত্তর দেন বলেন, ‘আপানারা এখানে রাজনৈতিক আলাপ কইরেন না, আমাদের সমস্যা হয়।' তখনি আমরা আড্ডা থামিয়ে সেখান থেকে উঠে যাই।

কাফরুল নিবাসী তরুণ আরাফাত রহমান বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের এলাকায় যারা কাজ করছে তারাই জিতে আসুক। উন্নয়নের ধারাটা অব্যাহত থাকুক।’

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;