ঢাকা-৪: মাঠে শুধু লাঙ্গল, নেই ধানের শীষ



তপন কান্তি রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
গণসংযোগে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী সৈদয় আবু হোসেন বাবলা / ছবি: বার্তা২৪

গণসংযোগে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী সৈদয় আবু হোসেন বাবলা / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ঢাকা-৪ আসনে মহাজোটের লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী সৈদয় আবু হোসেন (বাবলা) দিনভর প্রচারণা চালাচ্ছেন। পথে-ঘাটে এমনকি অলিগলিতে ঝুলছে তার নির্বাচনী পোস্টার। এ আসনে বাবলার পাশাপাশি গণসংযোগ করছে অন্যদলের প্রার্থীরাও।

কিন্তু লাঙ্গলের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমেদ নির্বাচনী প্রচারণায় সকালের দিকে মাঠে না থাকলেও বিকালে তার কদমতলীর বাড়িতে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

ঢাকা দক্ষিণ মহানগরের ৪৭, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৪, ৫৮ এবং ৫৯ নং ওয়ার্ড নিয়ে ঢাকা-৪ আসন। এ আসনটি শ্যামপুর ও কদমতলী থানা মধ্যে জুরাইন, মুরাদপুর, পোস্তগোলা, কদমতলী, গেন্ডারিয়া এলাকায়। এ নির্বাচনী এলাকায় মোট ভোটার আড়াই লাখের মতো।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/21/1545397629041.jpg

শুক্রবার (ডিসেম্বর) এ আসনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে লাঙ্গল প্রতীকের মহাজোট প্রার্থীর প্রচারণা এবং তার পক্ষে হাঁকডাক বেশ চোখে পড়েছে। নির্বাচনী অফিসও দেখা গেছে বাজারে বাজারে, মোড়ে মোড়ে।

এছাড়া হাতপাখা প্রতীকে প্রার্থী সৈয়দ মো. মোসাদ্দেক বিল্লাহর নির্বাচনী পোস্টার ঝুলতে দেখা গেছে।

এদিকে দুপুরে দিকে ৫২ নং ওয়ার্ড মুরাদপুর এলাকায় গোলাপফুল মার্কার প্রার্থী মো.আজাদ মাহমুদকে মিছিল ও গণসংযোগ করতে দেখা গেছে। মিছিলটি কদমতলী থানায় ধোলাইপার বিশ্বরোড থেকে মুরাদপুর অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় লিফলেট বিতরণ করেন তিনি।

আজাদ বার্তা২৪কে বলেন, ‘প্রচারণা ও গণসংযোগ চলছে। ভোটাদের ভালো সাড়া পাচ্ছি। এবার এ আসনে বিপুল ভোট জয়ী হবো আমি।’

৫২ নং ওয়ার্ডের জাতীয় পার্টির সভাপতি মাঈনুল হোসেন বার্তা২৪কে বলেন, ‘নির্বাচনে প্রচারণা অব্যাহত আছে। এলাকায় যে উন্নয়ন হয়েছে, ভোটাররা মহাজোট প্রার্থীকেই ভোট দেবেন।’

অপরদিকে ঢাকা-৪ আসনের মহাজোট প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নির্বাচনী প্রচারণা করছেন বলে জানান ওয়ার্ড আওয়ামী সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. ফারুক হোসেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/21/1545397646191.jpg

তবে মুরাদনগর এলাকার ধানের শীষের পোস্টার চোখে পড়েনি। মুরাদপুর এলাকার দোকানদার নজরুল ইসলাম বার্তা২৪কে বলেন, ‘কয়দিন আগে ধানের শীষের প্রচারণা চালাতে কিছু লোকজন এসেছিল, কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের কঠোরতার জন্য ঠিক মতো করতে পারেনি।’

বিএনপির প্রার্থী সালাউদ্দিন আহমেদের বাড়ির কদমতলীয় এলাকায় হতো পোস্টার থাকতে পারে বলেও জানান তিনি। কিন্তু সালাউদিনের বাড়ির কদমতলী এলাকায়ও গিয়ে ধানের শীষের কোনো পোস্টার চোখে পড়েনি।

কদমতলী এলাকায় ভোটার কুসুম বেগম বার্তাকে২৪কে বলেন, ‘কিছু দিন আগে কয়েকটি পোস্টার রাস্তায় আশেপাশে ঝুলে। কিন্তু বৃষ্টির পানিতে সব খুলে পড়েছে। আর এই এলাকায় ধানের শীষের সমর্থক কম।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/21/1545397670301.jpg

সালাউদ্দিনের বাড়ির গেইট সব সময় বন্ধ দেখালেও ভেতরে নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী বৈঠক করছেন বলেও জানা গেছে। কয়েকজন স্থানীয় নেতাকর্মীরে ওই বাড়ির ভেতর ঢুকতে দেখা গেছে। এ সময় সালাউদ্দিনের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তার সমর্থকরা ঢুকতে দেননি।’

মো. কাজল নামের একজন বার্তা২৪কে বলেন, ‘তিনি আজকে কথা বলবেন না, মিটিং করছেন।’

গেইট বন্ধ করে মিটিং বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনারা তো দেখছেন, বাইরে কি অবস্থা।’

এই আসনে মিনার প্রতীকে শাহ আলম, মশাল প্রতীকে হাবিবুর রহমান শওকত, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের সহিদুল ইসলাম মোল্যা, আম প্রতীকে সুমন কুমার রায় ও কুলা প্রতীকে লড়ছেন মো.কবির হোসেন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;